ল্লী এলাকায় সৌরবিদ্যুৎ খাতে বিতরণ করা ঋণকে কৃষি ঋণ হিসেবে গণ্য করা হবে। আর যে সব ব্যাংক এনজিওদের মাধ্যমে এ ঋণ বিতরণ করবে তার সুদের হার হবে ১২ শতাংশ।
সোমবার এ সংক্রান্ত একটি সার্কুলার জারি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কৃষি ঋণ বিভাগের উপ-মহাব্যবস্থাপক আবদুস সোবহান তালুকদার স্বাক্ষরিত সার্কুলারে বলা হয়েছে, সোলার হোম সিস্টেম স্থাপনের মাধ্যমে দেশের বিদ্যুৎ সুবিধাবঞ্চিত পল্লী এলাকায় সৌরবিদ্যুৎ পৌছানোর লক্ষ্যে ক্ষুদ্র ঋণ প্রতিষ্ঠানগুলোর (এমএফআই) সঙ্গে অংশীদারিত্বের মাধ্যমে ব্যাংক ঋণ বিতরণ করা হবে। এ ক্ষেত্রে উপকারভোগী গ্রাহক পর্যায়ে সর্বোচ্চ ১২ শতাংশ হারে সুদ আদায় করা যাবে। ব্যাংকগুলো এ খাতে যে ঋণ বিতরণ করবে- তা বাংলাদেশ ব্যাংকে দাখিলকৃত বিবরণীতে কৃষি বা পল্লী ঋণ হিসাবে দেখানো যাবে।
ব্যাংকগুলো যাতে সহজে ও সহজশর্তে সৌরশক্তি, বায়োগ্যাস এবং বর্জ্য পরিশোধন প্ল্যান্ট খাতে ঋণ দিতে পারে সে লক্ষ্যে বাংলাদেশ ব্যাংকের নিজস্ব উৎস থেকে ২০০ কোটি টাকার একটি পুন:অর্থায়ন তহবিল গঠন করা হয় ২০০৯ সালের ৩ আগস্ট।
ব্যাংকগুলো কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পুন:অর্থায়ন তহবিল থেকে ৫ শতাংশ সুদে ঋণ নিয়ে তার সঙ্গে আরও ৪ শতাংশ যোগ করে মোট নয় শতাংশ হারে (সরাসরি বিতরণের ক্ষেত্রে) সৌরবিদ্যুৎ খাতে গ্রাহকদের ঋণ দিত। আর আর যারা এনজিওর মাধ্যমে ঋণ দিত তাদের সুদ হার ছিল ১০ শতাংশ।
নতুন সার্কুলারে ব্যাংকগুলোর সরাসরি বিতরণ করা ঋণের সুদ হার আগেরটাই রাখা হয়েছে। তবে যারা এনজিওদের মাধ্যমে ঋণ বিতরণ করবে তাদের সুদ হার ১০ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ১২ শতাংশ করা হয়েছে।
এনজিওদের মাধ্যমে ঋণ বিতরণ করলে পরিচালনা খরচ বেশি পড়ার কারণে সুদের হার বাড়ানো হয়েছে বলে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানিয়েছেন।
ব্যাংকগুলো তাদের মোট বিতরণ করা ঋণের একটি নির্দিস্ট অংশ যাতে কৃষি খাতে বিতরণ করে তার একটি নির্দেশিকা তৈরি করে দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। ব্যাংকগুলো তাদের বিতরণ করা ঋণের কি পরিমাণ কৃষি খাতে দিয়েছে তার একটি বিবরণ কেন্দ্রীয় ব্যাংকে পাঠায়। এখন থেকে ব্যাংকগুলো গ্রামে সৌরবিদ্যুৎ খাতে বিতরণ করা ঋণকে কৃষি ঋণ হিসেবে অন্তর্ভূক্ত করে কেন্দ্রীয় ব্যাংকে বিবরণী পাঠাতে পারবে।
সোমবার এ সংক্রান্ত একটি সার্কুলার জারি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কৃষি ঋণ বিভাগের উপ-মহাব্যবস্থাপক আবদুস সোবহান তালুকদার স্বাক্ষরিত সার্কুলারে বলা হয়েছে, সোলার হোম সিস্টেম স্থাপনের মাধ্যমে দেশের বিদ্যুৎ সুবিধাবঞ্চিত পল্লী এলাকায় সৌরবিদ্যুৎ পৌছানোর লক্ষ্যে ক্ষুদ্র ঋণ প্রতিষ্ঠানগুলোর (এমএফআই) সঙ্গে অংশীদারিত্বের মাধ্যমে ব্যাংক ঋণ বিতরণ করা হবে। এ ক্ষেত্রে উপকারভোগী গ্রাহক পর্যায়ে সর্বোচ্চ ১২ শতাংশ হারে সুদ আদায় করা যাবে। ব্যাংকগুলো এ খাতে যে ঋণ বিতরণ করবে- তা বাংলাদেশ ব্যাংকে দাখিলকৃত বিবরণীতে কৃষি বা পল্লী ঋণ হিসাবে দেখানো যাবে।
ব্যাংকগুলো যাতে সহজে ও সহজশর্তে সৌরশক্তি, বায়োগ্যাস এবং বর্জ্য পরিশোধন প্ল্যান্ট খাতে ঋণ দিতে পারে সে লক্ষ্যে বাংলাদেশ ব্যাংকের নিজস্ব উৎস থেকে ২০০ কোটি টাকার একটি পুন:অর্থায়ন তহবিল গঠন করা হয় ২০০৯ সালের ৩ আগস্ট।
ব্যাংকগুলো কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পুন:অর্থায়ন তহবিল থেকে ৫ শতাংশ সুদে ঋণ নিয়ে তার সঙ্গে আরও ৪ শতাংশ যোগ করে মোট নয় শতাংশ হারে (সরাসরি বিতরণের ক্ষেত্রে) সৌরবিদ্যুৎ খাতে গ্রাহকদের ঋণ দিত। আর আর যারা এনজিওর মাধ্যমে ঋণ দিত তাদের সুদ হার ছিল ১০ শতাংশ।
নতুন সার্কুলারে ব্যাংকগুলোর সরাসরি বিতরণ করা ঋণের সুদ হার আগেরটাই রাখা হয়েছে। তবে যারা এনজিওদের মাধ্যমে ঋণ বিতরণ করবে তাদের সুদ হার ১০ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ১২ শতাংশ করা হয়েছে।
এনজিওদের মাধ্যমে ঋণ বিতরণ করলে পরিচালনা খরচ বেশি পড়ার কারণে সুদের হার বাড়ানো হয়েছে বলে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানিয়েছেন।
ব্যাংকগুলো তাদের মোট বিতরণ করা ঋণের একটি নির্দিস্ট অংশ যাতে কৃষি খাতে বিতরণ করে তার একটি নির্দেশিকা তৈরি করে দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। ব্যাংকগুলো তাদের বিতরণ করা ঋণের কি পরিমাণ কৃষি খাতে দিয়েছে তার একটি বিবরণ কেন্দ্রীয় ব্যাংকে পাঠায়। এখন থেকে ব্যাংকগুলো গ্রামে সৌরবিদ্যুৎ খাতে বিতরণ করা ঋণকে কৃষি ঋণ হিসেবে অন্তর্ভূক্ত করে কেন্দ্রীয় ব্যাংকে বিবরণী পাঠাতে পারবে।
0 comments:
Post a Comment