SPORTS JOBS 7WONDERS

Ads by Cash-71

২১ অগাস্ট মামলা: আবদুর রহিমের অব্যাহতির শুনানি শেষ

Posted by methun

২১ অগাস্ট গ্রেনেড হামলার দুই মামলায় এনএসআই'র সাবেক প্রধান বিগ্রেডিয়ার জেনারেল আবদুর রহিমসহ দুই আসামির পক্ষে অব্যাহতির আবেদন শুনানি শেষ হয়েছে।

রোববার শুনানি শেষে ঢাকার নাজিম উদ্দিন সড়কের বিশেষ এজলাসে বসে ঢাকার ১ নম্বর দ্রুত বিচার ট্রাইবুনালের বিচারক শাহেদ নূর উদ্দিন অন্য আসামিদের পক্ষে অব্যাহতির আবেদন শুনানির জন্য আগামি ১৭ নভেম্বর দিন রাখেন।

আবদুর রহিমের পক্ষে অ্যাডভোকেট আহসানউল্লাহ মামলার অভিযোগ থেকে অব্যাহতি চেয়ে বাকি শুনানি শেষ করেন।

এ আইনজীবী বলেন, আবদুর রহিম ঘটনার সময়ে অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন।

আগের দিনের শুনানিতে এ আইনজীবী বলেছিলেন, মুফতি হান্নানকে নির্যাতন করে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবান্দ নিয়ে আবদুর রহিমের নাম এ মামলায় আনা হয়।

এদিন আরেক আসামি আরিফ হাসান সুমনের অব্যাহতির আবেদনেরও শুনানি শেষ হয়।

সুমনের আইনজীবী আমিনুল গণী টিটো আদালতকে বলেন, কোনো তদন্ত কর্মকর্তা এ মামলার সঠিক তদন্ত করতে পারেননি। আগের তদন্ত কর্মকর্তার উল্লেখ করা ৪শ ৮ সাক্ষী এবং পরের অভিযোগপত্রে কোনো সাক্ষীই সুনির্দিষ্টভাবে আরিফ হাসান সুমনকে সম্পৃক্ত করেননি।

এ আইনজীবী বলেন, "সুমন তার ১৬৪ ধারার স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিতে ২০০০ সালে আহমদিয়া কাদিয়ানি মসজিদে বোমা হামলার পরিকল্পনার কথা শুনেছিল বলে জানায়। কিন্তু ২১ অগাস্টের হামলার ষড়যন্ত্র সম্পর্কে সে শুনেছিল বলে কোনো কথাই সে উচ্চারণ করেনি। সে কোনো জঙ্গি দলের সদস্য কি না এ ব্যাপারে অভিযোগপত্রে কোনো কথা উল্লেখ নেই।"

এ দুই মামলায় অভিযোগ গঠনের কার্যক্রমে আসামিদের অব্যাহতির আবেদন শুনানি চলছে নাজিমউদ্দিন রোডের বিশেষ এজলাসে।

রাষ্ট্রপক্ষের প্রধান আইনজীবী সৈয়দ রেজাউর রহমানের সহকারী আইনজীবী আকরাম উদ্দিন শ্যামিল  জানান, এ নিয়ে মোট ১১ আসামির অব্যাহতির আবেদন শুনানি শেষ হলো।

এই মামলার ১২ আসামি অব্যাহতি চেয়ে আদালতে আবেদন করেন। এরা হলেন- পুলিশের সাবেক আইজি খোদা বখশ চৌধুরী, পাকিস্তানি নাগরিক আবদুল মাজিদ ভাট, বিএনপির চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়ার ভাগনে সাইফুল ইসলাম ডিউক, হরকাতুল জিহাদের নেতা শেখ আবদুস সালাম, আবদুল হান্নান ওরফে সাব্বির, হাফেজ ইয়াহিয়া, মাওলানা শওকত ওসমান ওরফে শেখ ফরিদ, মো. মামুন, জামায়াত নেতা আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদ, সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর, এনএসআই'র সাবেক প্রধান আব্দুর রহিম ও সাবেক প্রতিমন্ত্রী আব্দুস সালাম পিন্টু।

৯ অক্টোবর বিএনপির জ্যেষ্ঠ ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমানসহ ৩০ জন আসামির বিরুদ্ধে ২১ অগাস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় রাষ্ট্রপক্ষে অভিযোগ গঠন বিষয়ে শুনানি শেষ হয়।

এই মামলার প্রথম ও সম্পূরক অভিযোগপত্রের কারাবন্দি ৩২ আসামিকে কড়া নিরাপত্তায় বিশেষ এজলাসে হাজির করা হয়।

সম্পূরক অভিযোগপত্রে অভিযুক্ত ৩০ জনের মধ্যে তারেক রহমান, ডিউক, হারিছ চৌধুরী, লুৎফুজ্জামান বাবর, বিএনপি নেতা কাজী শাহ মোফাজ্জল হোসেন কায়কোবাদসহ ১২জন পলাতক রয়েছেন। আর ১৭ জন কারাগারে রয়েছেন। এছাড়া আরেক আসামি ঢাকার ৫৩ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর আরিফুল ইসলাম ওরফে আরিফ জামিনে আছেন।

২০০৪ সালের ২১ অগাস্ট বঙ্গবন্ধু এভিনিউতে আওয়ামী লীগের জনসভায় গ্রেনেড হামলা হয়। দলীয় প্রধান শেখ হাসিনা আহত হয়ে প্রাণে বেঁচে গেলেও বর্তমান রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমানের স্ত্রী আইভি রহমানসহ ২৪ জন ওই ঘটনায় নিহত হন। আহত হয় বহু নেতা-কর্মী।

দশ ট্রাক অস্ত্র: অভিযোগ গঠন শুনানি সোমবার

Posted by methun

আলোচিত ১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় মতিউর রহমান নিজামী, লুৎফুজ্জামান বাবরসহ সম্পূরক অভিযোগপত্রভুক্ত আসামিদের বিরুদ্ধে সোমবার অনুষ্ঠিত হবে অভিযোগ গঠনের শুনানি।

চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা এবং সিনিয়র বিশেষ জজ-১ এর বিচারক জজ এস এম মজিবুর রহমানের আদালতে এ শুনানি অনুষ্ঠিত হবে।

এদিন জাতীয় নিরাপত্তা গায়েন্দা সংস্থা-এনএসআই'র সাবেক উপ-পরিচালক মেজর (অব.) লিয়াকত হোসেন ও চোরাচালানি দীন মোহাম্মদের জামিনের শুনানিও অনুষ্ঠিত হওয়ার তারিখ রয়েছে।

চট্টগ্রাম মহানগর পিপি ও রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী কামাল উদ্দিন রোববার  বলেন, "সোমবারই আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করা যাবে বলে আশা করছি। রাষ্ট্রপক্ষ এ জন্য প্রস্তুত রয়েছে।"

গত ২৫ অক্টোবর মহানগর দায়রা জজ শেষবারের মতো আসামিপক্ষের আইনজীবীদের সময় আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে সোমবার শুনানির জন্য নতুন দিন নির্ধারণ করেন।

কামাল উদ্দিন জানান, আসামিদের অন্যান্য আবেদনের ওপরও সোমবার শুনানি অনুষ্ঠিত হবে। এ জন্য সোমবার সাবেক শিল্পমন্ত্রী মতিউর রহমান নিজামী, সাবেক স্বরাষ্ট্রপ্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবরসহ অন্যান্য আসামিদের আদালতে হাজির করানো হবে।

২০০৪ সালের ১ এপ্রিল গভীর রাতে সিইউএফএল জেটিঘাটে ১০ ট্রাক অস্ত্র ও গোলাবারুদ আটক করা হয়। ওই ঘটনায় কর্ণফুলী থানা পুলিশ বাদী হয়ে অস্ত্র ও চোরাচালান আইনে দুটি মামলা করে। তদন্তের পর তৎকালীন তদন্ত কর্মকর্তা একটি অভিযোগপত্র আদালতে জমা দেন।

বেশকয়েকবার তদন্ত কর্মকর্তা পরিবর্তনের পর সিআইডি'র সিনিয়র এএসপি মনিরুজ্জামান চৌধুরী গত জুনে সম্পূরক অভিযোগপত্র জমা দেন। এতে নিজামী, বাবর ও এনএসআইয়ের সাবেক দুই প্রধানসহ নতুন ১১ জনের নাম আসামির তালিকায় যোগ করা হয়। এদের মধ্যে সাবেক ভারপ্রাপ্ত শিল্প সচিব নুরুল আমিন ও উলফানেতা পরেশ বড়–য়া পলাতক রয়েছেন।

তালাক পাওয়া সেই বরের বিরুদ্ধে ব্যবস্থার আশ্বা

Posted by methun

যৌতুক চেয়ে বিয়ের আসরে তালাক পাওয়া বর শওকত আলী খান হীরণ ও তার ফুফুর বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দিয়েছেন জেলা প্রশাসক।

পটুয়াখালী জেলা প্রশাসক গোলাম মো. হাসিবুল আলম  বলেন, "কেউ যৌতুক দাবি করতে পারে না। যৌতুক দাবি করা অন্যায়।"

হীরণ পটুয়াখালীর কলাপাড়ার চাকামইয়া ইউনিয়নের একটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক। কলাপাড়া পৌরসভার মাদরাসা রোডের বাসিন্দা শাহ আলম খানের ছেলে শওকত বরিশাল বিএম কলেজ থেকে øাতকোত্তর পাস করেন।

যৌতুক চাওয়া বরের ফুফু তাহমিনা বেগম কলাপাড়া সদরের একটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক।

শুক্রবার বিয়ের প্রীতিভোজ শেষে বরের হাতে মেয়েকে তুলে দেওয়ার সময় বরের ফুফু যৌতুক চান কনের বাবার কাছে। এর প্রতিবাদে কনে ফারজানা ইয়াসমিন বিয়ের আসরেই বরকে তালাক দেন।

যৌতুক চাওয়ায় বিয়ের আসরে বরকে তালাক দেওয়ার খবরটি নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেইসবুকে ব্যাপক আলোচনা হয়।

ঢাকার ইডেন কলেজ থেকে সমাজকল্যাণে প্রথম শ্রেণীতে øাতকোত্তর পাস করা ফারজানা বরগুনার আমতলী উপজেলার কুকুয়া ইউনিয়নের কালিপুরা গ্রামের খলিলুর রহমানের মেয়ে। ঢাকায় একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরিরত রয়েছেন ফারজানা।

বিয়ে ভেঙে যাওয়ায় শওকতের বাবা কলাপাড়ায় এবং ফারজানার বাবা আমতলী থানায় সাধারণ ডায়েরি করেছেন।

ভারতে আরো ১৫ পণ্যের শুল্কমুক্ত প্রবেশ

Posted by methun

বাংলাদেশের দাবি করা ৬১টি পণ্যের সবগুলোরই ভারতে শুল্কমুক্ত প্রবেশ নিশ্চিত হয়েছে বলে জানিয়েছে সরকার।

বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা ওমর ফারুক দেওয়ান রোববার সাংবাদিকদের জানান, ভারতের বাজারে বাংলাদেশি ১৫টি পণ্যের শুল্কমুক্ত প্রবেশাধিকার সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন সে দেশের সরকার গত ৯ নভেম্বর জারি করেছে।

এর আগে গত সেপ্টেম্বরে ভারতের প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংয়ের সফরে ৪৬টি পণ্যের শুল্কমুক্ত প্রবেশাধিকার পায় বাংলাদেশ।

নতুন করে শুল্কমুক্ত প্রবেশাধিকার পাওয়া পণ্যগুলো হচ্ছে- সুপারি, টয়লেট বা ফেসিয়াল টিস্যু পেপার, প্লাস্টিকের মনোফিলামেন্ট, আলু, পরিশোধিত নারকেল তেল, প্রিন্টেড পেপার বা পেপার বোর্ড লেবেল, লুব্রিকেটিং অয়েল, সিআর কয়েল, সিআই শিট বা ঢেউটিন, জিপি শিট, আয়রন বার (রড), এসএস বার (রড), আয়রন এঙ্গেল, শেপ ও সেকশন এবং গবাদি পশুর হাড়।

বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা ফারুক জানান, ৯ নভেম্বর জারি করা প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে ভারত 'সাফটা স্পর্শকাতর তালিকা (সেনসিটিভ লিস্ট)' ৪৮০ থেকে হতে কমিয়ে মাত্র ২৫টি করেছে। এতে বাংলাদেশের দাবি করা ৬১টি পণ্যের সবগুলোই ভারতে শুল্ক মুক্ত সুবিধা পেলো।

এখন ভারতের স্পর্শকাতর তালিকায় শুধু বিভিন্ন প্রকার মদ, পানীয় এবং তামাকজাতীয় ১৪টি পণ্য রয়েছে।

বাংলাদেশ ইতোপূর্বে ৪৬টি তৈরি পোশাক পণ্যসহ (আরএমজি) মোট ৬১টি পণ্যকে শুল্ক মুক্ত সুবিধা দেওয়ার জন্য ভারতকে অনুরোধ জানিয়ে আসছিলো।

বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, গত ২০১০-১১ অর্থবছরে ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের বাণিজ্য ঘাটতির পরিমাণ ছিলো ৪ হাজার ৭৪ মিলিয়ন ডলার। এ সময় বাংলাদেশ ৪ হাজার ৫৮৬ মিলিয়ন ডলারের পণ্য আমদানি এবং ৫১২ মিলিয়ন ডলারের পণ্য ভারতে রপ্তানি করে।

সদ্য পাওয়া শুল্কমুক্ত সুবিধা ভারতে বাংলাদেশের পণ্য রপ্তানি বৃদ্ধিতে সহায়তা করবে এবং দুই দেশের বাণিজ্য ঘাটতি কমিয়ে আনবে বলে মনে করছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়।

দুই দেশের বাণিজ্য ঘাটতি সম্পর্কে মনমোহনও তার সফরের সময় বলেছিলেন, "দুই দেশের বাণিজ্য ভারসাম্য বিষয়ে ভারত পূর্ণ সচেতন রয়েছে। বাংলাদেশের তৈরি পোশাক শিল্পের ৪৬টি পণ্যকে ভারতে শুল্কমুক্ত প্রবেশাধিকার দেওয়ার ঘোষণা দিতে পেরে আমি আনন্দিত।"

ঢাকায় বান কি মুন

Posted by methun

তিন দিনের সফরে ঢাকা পৌঁছেছেন জাতিসংঘ মহাসচিব বান কি মুন।

রোববার সন্ধ্যা ৭টা ৫৫ মিনিটে এমিরেটস এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইটে তিনি হযরত শাহজালাল (র.) আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করেন।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বহির্প্রচারের বিভাগ মহাপরিচালক শামীম আহসান  এ কথা জানান।

বাংলাদেশ সফরের পর থাইল্যান্ড ও ইন্দোনেশিয়া সফর করবেন জাতিসংঘ মহাসচিব।

বাংলাদেশে এটা বান কি মুনের দ্বিতীয় সফর। এর আগে ২০০৮ সালের নভেম্বরে দুই দিনের জন্য বাংলাদেশে এসেছিলেন তিনি। বান কি মুনের আগে জাতিসংঘের মহাসচিব হিসেবে কুর্ট ওয়াল্ডহেইম, জেভিয়ের পেরেজ ডে কুয়েলার ও কফি আনান বাংলাদেশ সফর করেন।

নারী ও শিশু স্বাস্থ্যের উন্নয়নে ২০১০ সালে বিশ্বব্যাপী শুরু জাতিসংঘের উদ্যোগে শুরু হওয়া 'এভরি উইমেন এভরি চাইল্ড' কর্মসূচির প্রেক্ষিতে এসব দেশে নারী ও শিশু স্বাস্থ্যে সেবার অগ্রগতি পর্যবেক্ষণ বানের এ সফরের অন্যতম উদ্দেশ্য। সরকারি, বেসরকারি ও বহুজাতিক প্রতিষ্ঠান এবং সুশীল সমাজের যৌথ অংশগ্রহণের মাধ্যমে নারী ও শিশুস্বাস্থ্যের উন্নয়ন এ কর্মসূচির লক্ষ্য।

বাংলাদেশ সফরে বান কি মুন মৌলভীবাজারের একটি কমিউনিটি ক্লিনিক পরিদর্শন করবেন। এখানে সরকারিভাবে কমিউনিটি স্বাস্থ্যকর্মীদের প্রসূতি সেবা বিষয়ে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়।

সরকার ও বেসরকারি সংস্থা ব্রাকের যৌথ উদ্যোগে পরিচালিত একটি প্রকল্পও পরিদর্শন করবেন জাতিসংঘ মহাসচিব। ক্ষুদ্রঋণের মাধ্যমে নারীর ক্ষমতায়ন তার স্বাস্থ্যক্ষেত্রে কী প্রভাব পড়ে তা তুলে ধরা এ প্রকল্পের উদ্দেশ্য।

সফরে আন্তর্জাতিক উদরাময় রোগ গবেষণা কেন্দ্র (আইসিডিডিআর'বি) পরিদর্শন করবেন বান কি মুন।

বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব পিস সাপোর্ট অপারেশন ট্রেইনিং (বিআইপিএসওটি) পরিদর্শন করে জাতিসংঘে বাংলাদেশি শান্তিরক্ষীদের অবদানের প্রতি শ্রদ্ধা জানাবেন তিনি।

দায়িত্ব পালনের সময় যেসব শান্তিরক্ষী প্রাণ হারিয়েছেন তাদের পরিবারের সঙ্গেও তার দেখা করার কথা।

জাতিসংঘ মহাসচিব বান কি মুন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে একটি অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেবেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে তাকে সম্মানসূচক ডিগ্রি দেওয়া হবে।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমান, বিরোধীদলীয় নেতা খালেদা জিয়া, পররাষ্ট্রমন্ত্রী দীপু মনি, স্বাস্থ্যমন্ত্রী আ ফ ম রুহুল হক ও অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিতের সঙ্গে দেখা করবেন বান কি মুন। নারী ও শিশু স্বাস্থ্য নিয়ে কাজ করে এমন বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের নেতাদের সঙ্গেও বৈঠক করবেন তিনি।

বাংলাদেশে ব্যস্ত সময় কাটিয়ে থাইল্যান্ড যাবেন বান। সফরের শেষ পর্যায়ে ইন্দোনেশিয়া যাবেন তিনি।

বালিতে জাতিসংঘ ও অ্যাসোসিয়েশন অব সাউথইস্ট এশিয়ান নেশন্সের (আসিয়ান) চতুর্থ সম্মেলনে অংশগ্রহণের মাধ্যমে এ সফরের সমাপ্তি টানবেন বান কি মুন। ২০ নভেম্বর নিউ ইয়র্কে ফিরবেন তিনি।

লোকমান হত্যা: 'সন্দেহভাজন' যুবক গ্রেপ্তার

Posted by methun

নরসিংদীর পৌর মেয়র লোকমান হোসেন হত্যায় জড়িত সন্দেহে এক যুবককে গ্রেপ্তার করেছে গোয়েন্দা পুলিশ।

রোববার সন্ধ্যায় গোপালগঞ্জ জেলার গোপীনাথপুর এলাকা থেকে টিপন কাজী (৩০) নামে ওই যুবককে গ্রেপ্তার করা হয় বলে জানান নরসিংদী সদর গোয়েন্দা পুলিশের ওসি মামুনুর রশিদ মোল্লা।

লোকমান হত্যামামলার এজাহারভুক্ত আসামি নন টিপন।

এ হত্যা মামলার তদন্ত কর্মকর্তা মামুনুর  জানান, লোকমান হোসেন হত্যাকাণ্ডে জড়িত থাকতে পারে- এ সন্দেহে টিপনকে মোবাইল ট্র্যাক করে গোপালগঞ্জের গোপীনাথপুর এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।

"তিনি নরসিংদী শহরের শাটিরপাড়া এলাকার বাসিন্দা ও চিহ্নিত সন্ত্রাসী। তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় হত্যাসহ একাধিক মামলা রয়েছে।"

মামুনুর জানান, টিপনকে জেলা পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে আটক রাখা হয়েছে। সোমবার তাকে আদালতে তোলা হবে।

 শনিবার ভোরে গোপালগঞ্জ সদর উপজেলার গোপীনাথপুর শরিফপাড়া গ্রামের আনোয়ার কাজির বাড়ি থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।

আনোয়ার সম্পর্কে টিপনের চাচা।

টিপনকে গ্রেপ্তারের সময় নরসিংদীর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সুব্রত হালদার উপস্থিত ছিলেন।

গত ১ নভেম্বর নরসিংদীর পৌর মেয়র ও শহর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক লোকমান মুখোশধারীদের গুলিতে নিহত হন। এর পরপরই ঢাকায় গ্রেপ্তার করা হয় নরসিংদী জেলা বিএনপির সভাপতি খায়রুল কবীর খোকনকে।

হত্যাকাণ্ডের ৪৮ ঘণ্টা পর নরসিংদী সদর থানায় একটি মামলা করেন লোকমানের ছোট ভাই মো. কামরুজ্জামান। মামলায় ১৪ জনকে আসামি করা হয়। এদের অধিকাংশই আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মী।

হত্যাকাণ্ডের রাতেই নরসিংদী সার্কিট হাউজ ও রেলস্টেশনে ভাংচুর হয়। পরদিন একটি ট্রেনে আগুন দেওয়া হয়। এ দুটি মামলার আসামি বিএনপি নেতা খোকন দুই মামলায় জামিন পেয়েছেন।

'তিস্তা চুক্তির জন্য জাতীয় ঐকমত্য সৃষ্টিতে কাজ করবো'

Posted by methun

তিস্তার পানিবণ্টন চুক্তি না হওয়ার দুই মাস পর ভারতের প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং বলেছেন, এ বিষয়ে একটি 'বাস্তবসম্মত' সমাধানে পৌঁছাতে একটি 'জাতীয় ঐকমত্য' চান তিনি।

শনিবার মালদ্বীপ থেকে ফেরার পথে বিমানে তিনি সাংবাদিকদের একথা বলেন।

সাংবাদিকদের সঙ্গে মনমোহনের আলোচনার লিখিত খসড়ায় বলা হয়, "তিস্তা সংকট নিয়ে আলোচনা হয়েছে এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে আমি বলেছি, বাস্তবসম্মত একটি চুক্তি যাতে হয় সেজন্য জাতীয় ঐকমত্য সৃষ্টিতে আমরা কাজ করবো।"

মালদ্বীপের আদ্দুতে অনুষ্ঠিত দুদিনব্যাপী সপ্তদশ দক্ষিণ এশীয় সহযোগিতা সংস্থাা (সার্ক) শীর্ষ সম্মেলনের ফাঁকে ১০ নভেম্বর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে বৈঠক করেন মনমোহন।

ওই বৈঠক প্রসঙ্গে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা বলেছিলেন, তিস্তার পানিবণ্টন নিয়ে 'যতো দ্রুত সম্ভব' অন্তবর্তীকালীন চুক্তি হবে বলে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে আশ্বস্ত করেছেন ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং।

গত ৬ ও ৭ সেপ্টেম্বর মনমোহন সিংয়ের ঢাকা সফরে তিস্তা নদীর পানি বণ্টন নিয়ে দুই দেশের মধ্যে চুক্তি হওয়ার কথা থাকলেও পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায়ের আপত্তিতে শেষ মুহূর্তে তা স্থগিত করা হয়। মমতার অভিযোগ ছিল, চুক্তির খসড়া তাকে দেখানো হয়নি।

দৃশ্যতঃ এই প্রেক্ষিতেই দুই দেশের মধ্যে ট্রানজিটের সম্মতিপত্র বিনিময়ের বিষয়টিও স্থগিত করে বাংলাদেশ।

স্থলসীমান্ত

মনমোহন সিং বলেন, স্থলসীমান্ত চুক্তি কার্যকর করতে তার সরকার সংবিধান সংশোধনের লক্ষ্যে কাজ করছে।

"স্থল সীমান্ত চুক্তি বাস্তবায়নের রোড ম্যাপ নিয়ে শেখ হাসিনা ও আমি পর্যালোচনা করেছি। আমরা একটি সমাধানে পৌঁছেছি। "কিন্তু তার জন্য সংবিধান সংশোধন প্রয়োজন। আমরা এটা শেষ করবো।"

১৯৭৪ সালে ভারত ও বাংলাদেশ স্থল সীমান্ত চুক্তি (এলবিএ) স্বাক্ষর করে এবং মনমোহনের সেপ্টেম্বরের সফরে ওই চুক্তি সংশ্লিষ্ট একটি প্রটোকলে সই হয়।

বাংলাদেশ ওই চুক্তি অনুমোদন করলেও ভারত এখনো তা করতে পারেনি।

চুক্তির অনুযায়ী, কেবল অনুমোদনের পরেই এটা কার্যকর হবে।

পার্বত্য শান্তিচুক্তি বান কি মুনের বিশেষ 'নজর' চায় সিএইচটি কমিশন

Posted by methun

পার্বত্য শান্তিচুক্তি বাস্তবায়নের বিষয়টি সরকারের কাছে উত্থাপন করতে সফররত জাতিসংঘ মহাসচিবের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে সিএইচটি কমিশন।

বেসরকারি এ সংগঠনটি মনে করে, বাংলাদেশ সফরে জাতিসংঘ মহাসচিব বান কি মুনের যেসব বিষয়ে বিশেষ 'নজর' দেওয়া উচিত সেগুলোর একটি ১৯৯৭ সালে স্বাক্ষর হওয়া পার্বত্য শান্তিচুক্তি।

তিন দিনের সফরে রোববার সন্ধ্যায় ঢাকা পৌঁছান জাতিসংঘ মহাসচিব।

এদিনই এক ইমেইল বার্তায় সিএইচটি কমিশন বলে, আওয়ামী লীগ সরকারের আগের মেয়াদে স্বাক্ষরিত এ চুক্তির পূর্ণাঙ্গ বাস্তবায়নের কথা দলটির ২০০৮ সালের নির্বাচনী ইশতেহারে ছিল।

তবে সরকার এখন পর্যন্ত চুক্তি বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া নিয়ে কোনো রোড ম্যাপ তৈরি করতে পারেনি উল্লেখ করে বার্তাটিতে বলা হয়, চুক্তির অনেক বিষয়ই পুরোপুরি বা আংশিক বাস্তবায়নের অপেক্ষায় রয়েছে।

ভূমি সমস্যা, সেনা প্রত্যাহার এবং স্থানীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর ক্ষমতা ক্রমশ 'কমতে থাকাকে' চুক্তির সবচেয়ে 'গুরুত্বপূর্ণ' অংশ বলে ওই বার্তায় চিহ্নিত করা হয়।

বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের পার্বত্য এলাকায় ১১টি আদিবাসী গোষ্ঠী রয়েছে।

১৯৯৭ সালে আওয়ামী লীগ সরকার ও পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতির মধ্যে হওয়া শান্তি চুক্তির মধ্য দিয়ে ওই এলাকায় পাহাড়ি ও সেনাবাহিনীর মধ্যে কয়েক দশকের সংঘাতের অবসান ঘটে।

কমিশনের রোববারের ইমেইলে গত মে মাসে জাতিসংঘের আদিবাসী বিষয়ক স্থায়ী ফোরামের দশম অধিবেশনে ফোরামের সাবেক সদস্য লার্স-অ্যান্ডার্স বেয়েরের প্রস্তাবিত সুপারিশের কথাও উল্লেখ করা হয়।

পার্বত্যাঞ্চলে সেনাবাহিনীর উপস্থিতির প্রসঙ্গ টেনে বেয়েরের দুটি সুপারিশ তুলে ধরা হয় বার্তায়- (১) শান্তিরক্ষা মিশনে অন্তর্ভুক্ত করার আগে প্রতিটি দেশের সেনাবাহিনীর মানবাধিকার 'রেকর্ড' খতিয়ে দেখা এবং (২) মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগ আছে- বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর এমন সদস্যকে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে অংশ নেওয়া থেকে বিরত রাখা।

সিএইচটি কমিশনের ওয়েবসাইটের তথ্য অনুযায়ী, আমস্টার্ডাম ভিত্তিক অর্গানাইজিং কমিটি সিএএচটি ক্যাম্পেইন এবং কোপেনহেগেন ভিত্তিক ইন্টারন্যাশনাল ওয়ার্ক গ্র"প ফর ইন্ডিজেনাস অ্যাফেয়ার্স নামের দুটি সংগঠন যৌথভাবে ১৯৯০ সালে চিটাগং হিল ট্র্যাক্টস (সিএইচটি) কমিশন গঠন করে।

এর সদস্যরা হলেন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা সুলতানা কামাল, ব্রিটেনের সাবেক এমপি লর্ড এরিক আভবুরি, কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রভাষক এলসা স্টামাটোপৌলৌ, আইনজীবী সারা হোসেন, ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব সিঙ্গাপুরের শিক্ষক স্বপন আদনান, লার্স লার্স-অ্যান্ডার্স বেয়ের, মুহম্মদ জাফর ইকবাল এবং নিউ জার্সির প্রিন্সটনের ইন্সটিটিউট ফর অ্যাডভান্সড স্টাডির শিক্ষক মিখায়েল সি. ভন ওয়াল্ট ভন প্রাগ।

জাতিসংঘের আদিবাসী বিষয়ক স্থায়ী ফোরামের সম্মেলনে বেয়েরের প্রস্তাবে ১৯৯৭ সালের পার্বত্য শান্তিচুক্তি বাস্তবায়নের জন্য বাংলাদেশ সরকারকে একটি সময়সীমা এবং রূপরেখা/কার্যপ্রণালী ঘোষণার কথাও উল্লেখ করা হয়েছিল।

এছাড়া প্রস্তাবে চুক্তির শর্ত অনুযায়ী ধীরে ধীরে অস্থায়ী সেনা ক্যাম্প প্রত্যাহারের কথা উল্লেখ করা হয়।

সেখানকার ৫০০ অস্থায়ী সেনাশিবিরের মধ্যে ২০০৭ সাল পর্যন্ত প্রথম দফায় ২০০টি প্রত্যাহার করা হয়। এরপর গত বছরের অগাস্ট ও সেপ্টেম্বরে প্রত্যাহার করা হয় আরো ৩৪টি। তবে ছয়টি স্থায়ী সেনানিবাস এখনো সেখানে রয়েছে। অবশ্য বাংলাদেশ সরকারের দেওয়া এ তথ্যের সঙ্গে একমত নন অ্যান্ডার্স বায়ের।

ফোরামের ওই সম্মেলনে একটি আদিবাসী প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেন চাকমা রাজা দেবাশীষ রায়। তিনি জাতিসংঘ ফোরামে ২০১১-১৩ সালের জন্য নির্বাচিত একজন বিশেষজ্ঞ সদস্য।

বাসভাড়া এখনই বাড়ছে না

Posted by methun

জ্বালানি তেলের দাম বাড়ানো হলেও যানবাহনের ভাড়া আপাতত বাড়ছে না বলে জানিয়েছেন যোগাযোগমন্ত্রী সৈয়দ আবুল হোসেন।

সচিবালয়ে পরিবহন মালিকসহ সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কয়েকদফা বৈঠক শেষে রোববার সন্ধ্যায় তিনি সাংবাদিকদের এ কথা জানান।

বৈঠক শেষে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন মালিক-শ্রমিক ঐক্য পরিষদের আহ্বায়ক খন্দকার এনায়েত উল্যাহ বাস মালিকদের অতিরিক্ত ভাড়া না নেওয়ার অনুরোধ জানান।

ভাড়া নির্ধারণের আগে অতিরিক্ত ভাড়া আদায় করলে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও জানান তিনি।

আবুল হোসেন বলেন, "জ্বালানির দাম বাড়ানো হলেও আপাতত গাড়ি ভাড়া বাড়ছে না। ভাড়া নির্ধারণ পরিচালনা ব্যয় বিশ্লেষণ কমিটি বৈঠক করে ভাড়া নির্ধারণ করবে।"

বৈঠকের দিন তারিখ নির্ধারণ করা হয়নি জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, "যত তাড়াতাড়ি সম্ভব কমিটি বসে এ ব্যাপারে সম্মানজনক প্রস্তাব উপস্থাপন করবে। কমিটির প্রস্তাব উপস্থাপন না করা পর্যন্ত ভাড়া বাড়ানো হবে না।"

গত ১১ নভেম্বর প্রতি লিটার ডিজেল, কেরোসিন, অকটেন, পেট্রোল ও ফার্নেস অয়েলের দাম পাঁচ টাকা করে বাড়ানো হয়।

ভাড়া বাড়নো নিয়ে পরিবহন মালিকসহ সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে রোববার সকালে বৈঠক করেন যোগাযোগমন্ত্রী।

পরে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, জনগণের ভোগান্তি যেন কম হয় সে ব্যাপারে সর্বাত্মক চেষ্টা করা হবে।

একই সঙ্গে ভাড়া বাড়ানোর ব্যাপারে বাস মালিক ও শ্রমিক সমিতির দাবি রয়েছে বলেও জানান তিনি।

আবুল হোসেন জানান, বাস মালিক ও শ্রমিক সমিতির নেতাদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে রোববারের বৈঠকে টায়ার এবং টিউবের শুল্কহার ২৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ১২ শতাংশ করার সিদ্ধান্ত হয়েছে। এ ছাড়া পরিবহন খাতকে শিল্প হিসেবে ঘোষণার জন্য অর্থ বিভাগ এবং জাতীয় রাজস্ব বোর্ডকে চিঠি দেওয়া হয়েছে।

এর বাইরে তাদের দাবি অনুযায়ী রাজধানীর ফুলবাড়িয়ায় বাস টার্মিনাল নির্মাণের অনুমোদন দেওয়ার বিষয়েও সিদ্ধান্ত হয়েছে বলে জানান তিনি।

বৈঠকে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন মালিক-শ্রমিক ঐক্য পরিষদের কার্যনির্বাহী সভাপতি ও নৌ পরিবহণ মন্ত্রী শাজাহান খান, পরিবহন মালিক-শ্রমিক ঐক্য পরিষদ, যাত্রী কল্যাণ ফাউন্ডেশন এবং কনজ্যুমারস এ্যাসোসিয়েশনের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।

সর্বশেষ গত ১৯ সেপ্টেম্বর বাসের ভাড়া বাড়ানো হয়। ওই হার অনুযায়ী দূরপাল্লার বাসের ভাড়া প্রতি কিলোমিটারে ১ টাকা ২০ পয়সা। ঢাকা ও চট্টগ্রাম মহানগরীতে চলাচলকারী বড় বাসের ভাড়া ১ টাকা ৬০ পয়সা এবং মিনিবাসের ভাড়া ১ টাকা ৫০ পয়সা।