আইন প্রতিমন্ত্রী কামরুল ইসলামের ভাগ্নে আহমেদ শওকত মাসুদ (৪৩) নিজের বাসায় পুড়ে মারা গেছেন।
পুলিশ ও পরিবার বলছে, ‘ল্যাপটপ বিস্ফোরিত’ হয়ে ঘরে আগুন লাগলে দগ্ধ হন মাসুদ।
শাহবাগ থানার ওসি সিরাজুল ইসলাম ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে উপস্থিত সাংবাদিকদের বলেন, “মিরপুরের কাজীপাড়ার ওই বাসায় মাসুদ একাই থাকতেন। ল্যাপটপ বিস্ফোরিত হলে তিনি দগ্ধ হন।”
বেলা সোয়া ১১টার দিকে মাসুদকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে চিকিৎসকরা জানান, তার মৃত্যু হয়েছে।
ঘটনার পরপরই হাসপাতালে ছুটে যান আইন প্রতিমন্ত্রী কামরুল। সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, মাসুদ পুড়ে মারা গেছে।
মাসুদের পাশের ফ্ল্যাটের বাসিন্দা ও তার ফুপাতো ভাই জিয়াউর রহমান জিয়া বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানান, সকালে মাসুদের ফ্ল্যাট থেকে ধোঁয়া বের হতে দেখে পাশের ভবনের নির্মাণ শ্রমিকরা হঠাৎ খবর দেয়।
“এরপর বাসার দড়জা ভেঙে ভেতরে ঢুকে দেখা যায়, মাসুদের দেহ অর্ধেক বিছানায় আর অর্ধেক মেঝেতে। সারা শরীর পুড়ে গেছে। তোষক, কাপড়-চোপড়েও আগুন জ্বলছে।”
মাসুদের ছিন্নভিন্ন ল্যাপটপ থেকেও ধোঁয়া বের হচ্ছিল জানিয়ে জিয়া বলেন, সেটি বিস্ফোরিত হয়েই ঘরে আগুন লাগে বলে তারা ধারণা।
জিয়া জানান, স্কুলপড়–য়া ছেলেকে নিয়ে মাসুদ একাই ওই বাসায় থাকতেন। স্ত্রীর সঙ্গে প্রায় এক বছর ধরে তার সম্পর্ক নেই।
আগে এবি ব্যাংকে চাকরি করলেও মাসুদ বেশ কিছুদিন আগে তা ছেড়ে দিয়ে পারিবারিক ব্যবসা দেখভাল করা শুরু করেন বলে তার ফুপাত ভাই জানান।
পুলিশ ও পরিবার বলছে, ‘ল্যাপটপ বিস্ফোরিত’ হয়ে ঘরে আগুন লাগলে দগ্ধ হন মাসুদ।
শাহবাগ থানার ওসি সিরাজুল ইসলাম ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে উপস্থিত সাংবাদিকদের বলেন, “মিরপুরের কাজীপাড়ার ওই বাসায় মাসুদ একাই থাকতেন। ল্যাপটপ বিস্ফোরিত হলে তিনি দগ্ধ হন।”
বেলা সোয়া ১১টার দিকে মাসুদকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে চিকিৎসকরা জানান, তার মৃত্যু হয়েছে।
ঘটনার পরপরই হাসপাতালে ছুটে যান আইন প্রতিমন্ত্রী কামরুল। সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, মাসুদ পুড়ে মারা গেছে।
মাসুদের পাশের ফ্ল্যাটের বাসিন্দা ও তার ফুপাতো ভাই জিয়াউর রহমান জিয়া বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানান, সকালে মাসুদের ফ্ল্যাট থেকে ধোঁয়া বের হতে দেখে পাশের ভবনের নির্মাণ শ্রমিকরা হঠাৎ খবর দেয়।
“এরপর বাসার দড়জা ভেঙে ভেতরে ঢুকে দেখা যায়, মাসুদের দেহ অর্ধেক বিছানায় আর অর্ধেক মেঝেতে। সারা শরীর পুড়ে গেছে। তোষক, কাপড়-চোপড়েও আগুন জ্বলছে।”
মাসুদের ছিন্নভিন্ন ল্যাপটপ থেকেও ধোঁয়া বের হচ্ছিল জানিয়ে জিয়া বলেন, সেটি বিস্ফোরিত হয়েই ঘরে আগুন লাগে বলে তারা ধারণা।
জিয়া জানান, স্কুলপড়–য়া ছেলেকে নিয়ে মাসুদ একাই ওই বাসায় থাকতেন। স্ত্রীর সঙ্গে প্রায় এক বছর ধরে তার সম্পর্ক নেই।
আগে এবি ব্যাংকে চাকরি করলেও মাসুদ বেশ কিছুদিন আগে তা ছেড়ে দিয়ে পারিবারিক ব্যবসা দেখভাল করা শুরু করেন বলে তার ফুপাত ভাই জানান।