SPORTS JOBS 7WONDERS

Ads by Cash-71

সেঁজুতির আত্মহত্যার ঘটনা তদন্তে কমিটি

Posted by methun

বরিশালের বাকেরগঞ্জ উপজেলার স্কুলছাত্রী সেঁজুতির আত্মহত্যার ঘটনা তদন্তে একটি কমিটি করেছে পুলিশ।

মঙ্গলবার বরিশালের পুলিশ সুপারিনটেনডেন্ট (এসপি) দেবদাস ভট্টাচার্য এই কমিটি গঠন করেন।

অতিরিক্ত পুলিশ সুপার টিএম মোজাহিদুল ইসলামের নেতৃত্বে কমিটিতে সদস্য হলেন সহকারী পুলিশ সুপার (সদর) ও ডিআই-১।

সেঁজুতির আত্মহত্যার ঘটনায় পুলিশ প্রশাসনের কর্তব্যে অবহেলা ছিল কি না তা খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি।

কমিটিকে আগামী সাতদিনের মধ্যে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন এসপি।

দেবদাস ভট্টাচার্য  বলেন, সেঁজুতির আত্মহত্যার বিষয়ে পুলিশ প্রশাসনের দুর্বলতা খতিয়ে দেখার জন্য কমিটি গঠন করা হয়েছে।

সেঁজুতির পরিবারের অভিযোগ, গত ১৫ অক্টোবর সন্ধ্যায় চাচাত ভাই নয়ন কৌশলে সেঁজুতিকে ঘর থেকে ডেকে নেয়। পরে একই গ্রামের নাসির আকন, শামীম আকন, মো. সবুজ মিয়া, মো. রাজিব ও সাইফুল প্যাদাসহ ছয়জন তাকে ধর্ষণ করেছে।

গত শুক্রবার রাতে নিজের ঘরে সে ফাঁসিতে আত্মহত্যা করে।

কৃষিতে সাড়ে ৫ হাজার কোটি টাকা ভর্তুকি: মতিয়া

Posted by methun

কৃষিমন্ত্রী বলেছেন, গত অর্থবছরে সার, বিদ্যুৎ ও আখ চাষীদের জন্য কৃষিতে পাঁচ হাজার সাতশ' কোটি টাকা ভর্তুকি দেওয়া হয়েছে।

মঙ্গলবার জাতীয় সংসদে সরকার দলীয় সংসদ সদস্য বেনজীর আহমেদের এক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী এ কথা বলেন।

সাংসদ বেগম আশরাফুন্নেসা মোশাররফ পাটচাষীদের ভর্তুকি দেওয়ার দাবি জানালে মতিয়া চৌধুরী বলেন, "সব খাতে ভর্তুকি দেওয়া সম্ভব নয়।"

"যেখানে মাম পানির দাম ২০ টাকা সেখানে বেশিরভাগ সারই ১৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়।"

কৃষিমন্ত্রী জানান, দেশে বছরে মরিচ, পেয়াজ, রসুন, আদা ও হলুদের চাহিদা যথাক্রমে আড়াই লাখ টন, ১৬ লাখ ৭৫ হাজার টন, তিন লাখ ৫০ হাজার টন, এক লাখ ৭৫ হাজার টন ও দুই লাখ ২৫ হাজার টন।

নিজস্ব উৎপাদন থেকেই প্রায় সব চাহিদা পূরণ হয় বলে উল্লেখ করেন তিনি।

ক্যামেরাযোদ্ধা রশীদ তালুকদারের জীবনাবসান

Posted by methun

ঊণসত্তরের গণঅভ্যুত্থানে রাজপথে একটি শিশুর মুষ্টিবদ্ধ হাতের যে ছবি বাঙালির স্বাধিকারের দাবিকে মূর্ত করে তুলেছিল- সেই ছবির আলোকচিত্রী রশীদ তালুকদার আর নেই।

মঙ্গলবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে রাজধানীর স্কয়ার হাসপাতলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু হয় এই মুক্তিযোদ্ধার।

তার চাচাতো ভাই শেখ মোহাম্মদ সুমন  জানান, স্ট্রোক করার পর গত বুধবার বিকেল থেকে স্কয়ার হাসপাতালে লাইফ সাপোর্ট দিয়ে বাঁচিয়ে রাখা হয়েছিল রশীদকে। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় তা খুলে ফেলা হয়।

প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে গতবছর আর্ন্তজাতিক 'পাইওনিয়ার ফটোগ্রাফার অ্যাওয়ার্ড' পান রশীদ। ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক সোসাইটির একটি কর্মসূচির আওতায় প্রতিবছর বিশ্বের একজন সেরা ফটো সাংবাদিককে এ পুরস্কার দেওয়া হয়।

কীর্তিমান এই আলোকচিত্রীর মেয়ে সোনিয়া রশীদ  জানান, মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণজনিত কারণে গত ১১ সেপ্টেম্বর স্কায়ার হাসপাতালে তার অপারেশন হয়। এর কিছু দিন পর থেকে অস্বাভাবিক আচরণ শুরু করেন তিনি।

"অনেক সময় পরিবারের সদস্যদের চিনতে পারতেন না। অযথাই অনেককে বকাবকি করতেন।"

মেয়ে জানান, ১৪ অক্টোবর তার বাবাকে ইবনে সিনা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে অবস্থার অবনতি হলে বুধবার তাকে স্কয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।

শেখ মোহাম্মদ জানান, শেষ ইচ্ছে অনুযায়ী রশীদকে বুধবার জোহরের নামাজের পর আজিমপুর কবরস্থানে স্ত্রীর কবরের পাশে দাফন করা হবে।

তার লাশ মঙ্গলবার রাতে রাখা হবে স্কয়ার হাসপাতালের হিমঘরে। বুধবার বাসাবো এলাকায় তার জানাজা হবে।

রশীদ তালুকদার এক ছেলে ও দুই মেয়ে রেখে গেছেন বলে জানান তার চাচাতো ভাই।

এই আলোকচিত্রী সাংবাদিক ১৯৬৯ সালের গণঅভ্যুত্থান, অসহযোগ আন্দোলন, বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণসহ মুক্তিযুদ্ধের সময় অসংখ্য ছবি তোলেন যা, দেশে-বিদেশে বাংলাদেশের সংগ্রামের কথা পৌঁছে দেয়।

পাইওনিয়ার ফটোগ্রফার অ্যাওয়ার্ড বিজয়ী রশীদ তালুকদারের কাজের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ ছিল বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের ছবি। তিনি ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ রাতে ঢাকা শহরে গণহত্যার অসংখ্য ছবি ক্যামেরাবন্দি করেন। মুক্তিযুদ্ধের দিনগুলোতে মুক্তিবাহিনীর প্রশিক্ষণ শিবিরে ঘুরে ঘুরেও ছবি তোলেন তিনি।

১৯৩৯ সালের ২৪ অক্টোবর ভারতের চব্বিশ পরগনায় জন্মগ্রহণ করেন রশীদ তালুকদার। বাবার চাকরিসূত্রে ছয় বছর বয়সেই তিনি রাজশাহীর 'স্টার স্টুডিও'তে ছবি তোলার কাজ শুরু করেন।

১৯৬২ সালে দৈনিক সংবাদে আলোকচিত্রী হিসেবে যোগ দেওয়ার মাধ্যমে তার প্রাতিষ্ঠানিক ফটো সাংবাদিকতার শুরু। সেখানে একযুগ কাজ করে ১৯৭৫ সালে যোগ দেন দৈনিক ইত্তেফাকে। সেখানে টানা ২৯ বছর কাজ করে তিনি অবসরে যান ২০০৭ সালে। এরপর থেকে পরিবারের সদস্যদের সঙ্গেই তিনি সময় কাটাচ্ছিলেন।

বাংলাদেশ ফটোজার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশনের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি রশীদ তালুকদার তার কর্মজীবনে জাপান ফটোগ্রাফিক সোসাইটি ও আশাহি সিমবুন থেকে সেরা আলোকচিত্রীর পুরস্কার, ইউনেস্কো, থাইল্যান্ড ও বিপিএস স্বর্ণপদকসহ দেশি-বিদেশি ৭৫টি পুরস্কার পেয়েছেন।

দারুল ইহসানের দুর্নীতি তদন্তে বিচার বিভাগীয় কমিশন

Posted by methun

সারাদেশে অবৈধভাবে দারুল ইহসান বিশ্ববিদ্যালয়ের আউটার ক্যাম্পাস পরিচালনা এবং উপাচার্য, উপ-উপাচার্য ও কোষাধ্যক্ষ নিয়োগসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে অনিয়মের তদন্তে বিচার বিভাগীয় কমিশন গঠন করেছে সরকার।

এই কমিশনের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের সাবেক বিচারপতি কাজী এবাদুল হককে। দারুল ইহসান বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার মান নির্ধারণ এবং যথাযথ কর্তৃপক্ষ নির্ধারণেও কাজ করবেন তিনি।

মঙ্গলবার শিক্ষাসচিব ড. কামাল আবদুল নাসের চৌধুরী স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়, এই কমিশন আগামী তিন মাসের মধ্যে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে প্রতিবেদন দেবে।

মন্ত্রণালয়ের আদেশে বলা হয়, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আইন ১৯৯২ এর ৪ ধারার অধীনে সাময়িক অনুমতি নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন ও পরিচালনা শুরুর পাঁচ বছরের মধ্যে নিজস্ব পাঁচ একর জমিতে পর্যাপ্ত অবকাঠামো নির্মাণ করে স্থায়ী হওয়ার শর্তে কার্যক্রম শুরু করেছিল দারুল ইহসান বিশ্ববিদ্যালয়। কিন্তু এখন পর্যন্ত তারা সেই শর্ত পূরণ করতে পারেনি। বরং বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল ট্রাস্ট বিভিন্ন গ্র"প ও ট্রাস্টে বিভক্ত হয়ে ঢাকায় এবং দেশের বিভিন্ন স্থানে অবৈধভাবে আউটার ক্যাম্পাস স্থাপন করে উচ্চশিক্ষার নামে ব্যবসা করছে। এ বিশ্ববিদ্যালয়ে উপাচার্য, উপ-উপাচার্য ও কোষাধ্যক্ষ নিয়োগের জন্য বিভিন্ন গ্র"প ও ক্যাম্পাস থেকে ভিন্ন ভিন্ন প্রস্তাব মন্ত্রণালয়ে আসছে।

"সংশ্লিষ্ট পক্ষ বিভিন্ন সময় একে অপরের বিরুদ্ধে বিভিন্ন অভিযোগ উত্থাপন করে তা সুরারহার জন্য রাষ্ট্রপতির হস্তক্ষেপ কামনা করে। ফলে রাষ্ট্রপতি ও বিশ্ববিদ্যালয়েল চ্যান্সেলর বিধি অনুযায়ী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য মন্ত্রণালয়কে নির্দেশ দেন। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ হিসেবে দাবিদার পক্ষগুলোর মধ্যে আদালতে মামলা চলমান থাকায় বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন সরাসরি কোনো তদন্ত করতে পারছে না। এই অবস্থায় দেশজুড়ে বিভিন্ন গ্র"প বিধি বহির্ভূতভাবে আউটার ক্যাম্পাস পরিচালনা করছে।"

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, উচ্চশিক্ষার নামে বাণিজ্য বন্ধ করার লক্ষ্যে সরকার ২০০৭ সালের ২৬ জুন আউটার ক্যাম্পাস বাতিলের একটি আদেশ দিলেও এর বিরুদ্ধে উচ্চ আদালতে গিয়ে সারাদেশে ২৯টি আউটার ক্যাম্পাস পরিচালনার অনুমতি পায় দারুল ইহসানের একটি পক্ষ। কিন্তু এ বিশ্ববিদ্যালয়ের নামে সারাদেশে আরো ৫৫টি অবৈধ আউটার ক্যাম্পাস পরিচালিত হচ্ছে বলে গণমাধ্যমে প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করেছে ইউজিসি।

মন্ত্রণালয় বলছে, "বিশ্ববিদ্যালয়টি শিক্ষার মান বজায় রাখতে ব্যর্থ হয়েছে এবং উচ্চশিক্ষার সনদ বিক্রির দুর্নীতিতে লিপ্ত হয়ে পড়ছে বলে গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে।"

এসব বিষয় তদন্তে এই বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিশন গঠন করা হয়েছে বলে উল্লেখ করা হয় প্রজ্ঞাপনে।

ইউজিসির সচিব অথবা সমমর্যাদার একজন কর্মকর্তা এই কমিশনের সাচিবিক দায়িত্ব পালন করবেন।

প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নের আশ্বাস দিলেন প্রার্থীরা

Posted by methun

ভোটারদের মুখোমুখি বসে নারায়ণগঞ্জের ছয় মেয়র প্রার্থী বলেছেন, এখন দেওয়া প্রতিশ্রুতি বিজয়ী হলে বাস্তবায়ন করবেন তারা।

নির্বাচন কমিশনের আয়োজনে মঙ্গলবার নারায়ণগঞ্জ ক্লাব মুক্ত মঞ্চে নির্বাচনী বিতর্ক অনুষ্ঠানে এ আশ্বাস দেন তারা।

রাত সাড়ে ৮টা থেকে ১০টা পর্যন্ত চলা এ বিতর্ক সরাসরি সম্প্রচার হয় বাংলাদেশ টেলিভিশন ও বাংলাদেশ বেতারে।  দেড় ঘণ্টার বিতর্কটি সরাসরি (ওয়েবকাস্ট) দেখা যায়।

অনুষ্ঠান নিয়ে সন্তোষ প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশনার এম সাখাওয়াত হোসেন  বলেন, "সব র্প্রার্থীর অংশগ্রহণে ভালো অনুষ্ঠান হয়েছে।"

নির্বাচিত দেড়শ ভোটার এবং আমন্ত্রিত অতিথিদের উপস্থিতিতে প্রাণবন্ত এ বিতর্ক অনুষ্ঠানের সঞ্চালনায় ছিলেন বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমের প্রধান সম্পাদক তৌফিক ইমরোজ খালিদী।

অনুষ্ঠানে অংশ নেওয়া প্রার্থীরা হলেন- সেলিনা হায়াৎ আইভী, শামীম ওসমান, তৈমুর আলম খন্দকার, আতিকুর রহমান নান্নু মুন্সী, শরীফ মোহাম্মদ, আতিকুল ইসলাম জীবন।

সরাসরি জনগণের মুখোমুখি হয়ে নারায়ণগঞ্জের ছয় মেয়র প্রার্থীই বলেন, জনসেবা করতেই জনপ্রতিনিধি হতে চান তারা। সবাই প্রত্যাশা করছেন, জনগণ তাদের সে সুযোগ দেবে।

নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশনে বড় পরিসরে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন ব্যবহার হলেও তাতে প্রচারে ঘাটতি রয়েছে বলে দাবি করেন অধিকাংশ মেয়র প্রার্থী। বিএনপি নেতা তৈমুর সরাসরি তার আপত্তি তুলে ধরেন।

শামীম ও আইভী বলেন, ইভিএম ভালো হলেও এর যথাযথ প্রচার হয়নি। একই কথা বলেন অন্য তিন প্রার্থী নান্নু মুন্সী, জীবন ও শরীফও।

তবে বিতর্ক অনুষ্ঠানে উপস্থিত জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ইভিএমের প্রচারে তাদের কার্যক্রমের কথা তুলে ধরেন।

৩০ অক্টোবরের ভোটযুদ্ধের আগে এ বাগযুদ্ধ নিয়ে ভোটারদের বেশ আগ্রহ দেখা যায়। নির্বাচিত দেড়শ ভোটার অনুষ্ঠানে তাদের প্রশ্ন নিয়ে উপস্থিতও হয়েছিলেন। তবে সময়াভাবে সবাই প্রশ্ন করতে পারেননি।

অনুষ্ঠানে উপস্থিত বেসকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা মুস্তাফিজুর রহমান বলেন, "প্রার্থীদের গালভরা প্রতিশ্রুতি নয়। আমরা কাজে বিশ্বাস করতে চাই।"

অনেকেই বলেন, বিতর্ক অনুষ্ঠান দেখেই তারা ঠিক করবেন, কাকে ভোট দেবেন তারা।

শামীম বিতর্কে বলেন, তিনি সংসদ সদস্য থাকার সময় সব প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়ন করেছেন। এবার নির্বাচিত হলেও করবেন।

"আমি ব্রিজ, টেলিফোন, বিদ্যুৎ, গ্যাস সরবরাহে কাজ করেছি। আগামীতেও আমি মানুষের জন্য কিছু করতে চাই।"

আইভী বিগত সময়ে পৌর মেয়র থাকাকালীন উন্নয়নের কথা তুলে ধরে বলেন, "জবাবদিহিতা পছন্দ করি আমি। ২০০৩ সালের নির্বাচনী ইশতেহার পূরণ করেছি।"

তৈমুর বলেন, "আমি ম্যান অব কমিটমেন্ট।"

বিতর্ক অনুষ্ঠানের নির্বাহী প্রযোজক মোহাম্মদ শরীফ উল্লাহ  বলেন, "নির্বাচন কমিশনের আগের নির্বাচনী বিতর্ক থেকে এবারের অনুষ্ঠানের মধ্যে মৌলিক পার্থক্য রয়েছে। আগের অনুষ্ঠান টেলিভিশনে দেখানো হলেও সেগুলো ছিলো মূলত বেতারের উপযোগী পাণ্ডুলিপির ওপর ভিত্তি করে। এবার পূর্ণাঙ্গ টেলিভিশন অনুষ্ঠান হচ্ছে।"

প্রথমবারের মতো নির্বাচনী বিতর্ক ওয়েবকাস্টের উদ্যোগের যৌক্তিকতা তুলে ধরে প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ টি এম শামসুল হুদা এর আগে বলেন, "শুধু এলাকাবাসী নয়, বহির্বিশ্বেও প্রবাসীরা যেন প্রার্থীদের নিয়ে এ বিতর্ক দেখতে পারে, সে জন্য এ ব্যবস্থা।"

বর্তমান নির্বাচন কমিশনের অধীনে ২০০৮ সালে খুলনা, রাজশাহী, সিলেট ও বরিশাল এবং ২০১০ সালে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনের মেয়র প্রার্থীদের নিয়ে নির্বাচনী সংলাপের আয়োজন করা হয়।