বরিশালের বাকেরগঞ্জ উপজেলার স্কুলছাত্রী সেঁজুতির আত্মহত্যার ঘটনা তদন্তে একটি কমিটি করেছে পুলিশ।
মঙ্গলবার বরিশালের পুলিশ সুপারিনটেনডেন্ট (এসপি) দেবদাস ভট্টাচার্য এই কমিটি গঠন করেন।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার টিএম মোজাহিদুল ইসলামের নেতৃত্বে কমিটিতে সদস্য হলেন সহকারী পুলিশ সুপার (সদর) ও ডিআই-১।
সেঁজুতির আত্মহত্যার ঘটনায় পুলিশ প্রশাসনের কর্তব্যে অবহেলা ছিল কি না তা খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি।
কমিটিকে আগামী সাতদিনের মধ্যে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন এসপি।
দেবদাস ভট্টাচার্য বলেন, সেঁজুতির আত্মহত্যার বিষয়ে পুলিশ প্রশাসনের দুর্বলতা খতিয়ে দেখার জন্য কমিটি গঠন করা হয়েছে।
সেঁজুতির পরিবারের অভিযোগ, গত ১৫ অক্টোবর সন্ধ্যায় চাচাত ভাই নয়ন কৌশলে সেঁজুতিকে ঘর থেকে ডেকে নেয়। পরে একই গ্রামের নাসির আকন, শামীম আকন, মো. সবুজ মিয়া, মো. রাজিব ও সাইফুল প্যাদাসহ ছয়জন তাকে ধর্ষণ করেছে।
গত শুক্রবার রাতে নিজের ঘরে সে ফাঁসিতে আত্মহত্যা করে।
মঙ্গলবার বরিশালের পুলিশ সুপারিনটেনডেন্ট (এসপি) দেবদাস ভট্টাচার্য এই কমিটি গঠন করেন।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার টিএম মোজাহিদুল ইসলামের নেতৃত্বে কমিটিতে সদস্য হলেন সহকারী পুলিশ সুপার (সদর) ও ডিআই-১।
সেঁজুতির আত্মহত্যার ঘটনায় পুলিশ প্রশাসনের কর্তব্যে অবহেলা ছিল কি না তা খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি।
কমিটিকে আগামী সাতদিনের মধ্যে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন এসপি।
দেবদাস ভট্টাচার্য বলেন, সেঁজুতির আত্মহত্যার বিষয়ে পুলিশ প্রশাসনের দুর্বলতা খতিয়ে দেখার জন্য কমিটি গঠন করা হয়েছে।
সেঁজুতির পরিবারের অভিযোগ, গত ১৫ অক্টোবর সন্ধ্যায় চাচাত ভাই নয়ন কৌশলে সেঁজুতিকে ঘর থেকে ডেকে নেয়। পরে একই গ্রামের নাসির আকন, শামীম আকন, মো. সবুজ মিয়া, মো. রাজিব ও সাইফুল প্যাদাসহ ছয়জন তাকে ধর্ষণ করেছে।
গত শুক্রবার রাতে নিজের ঘরে সে ফাঁসিতে আত্মহত্যা করে।