সারাদেশে অবৈধভাবে দারুল ইহসান বিশ্ববিদ্যালয়ের আউটার ক্যাম্পাস পরিচালনা এবং উপাচার্য, উপ-উপাচার্য ও কোষাধ্যক্ষ নিয়োগসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে অনিয়মের তদন্তে বিচার বিভাগীয় কমিশন গঠন করেছে সরকার।
এই কমিশনের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের সাবেক বিচারপতি কাজী এবাদুল হককে। দারুল ইহসান বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার মান নির্ধারণ এবং যথাযথ কর্তৃপক্ষ নির্ধারণেও কাজ করবেন তিনি।
মঙ্গলবার শিক্ষাসচিব ড. কামাল আবদুল নাসের চৌধুরী স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়, এই কমিশন আগামী তিন মাসের মধ্যে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে প্রতিবেদন দেবে।
মন্ত্রণালয়ের আদেশে বলা হয়, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আইন ১৯৯২ এর ৪ ধারার অধীনে সাময়িক অনুমতি নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন ও পরিচালনা শুরুর পাঁচ বছরের মধ্যে নিজস্ব পাঁচ একর জমিতে পর্যাপ্ত অবকাঠামো নির্মাণ করে স্থায়ী হওয়ার শর্তে কার্যক্রম শুরু করেছিল দারুল ইহসান বিশ্ববিদ্যালয়। কিন্তু এখন পর্যন্ত তারা সেই শর্ত পূরণ করতে পারেনি। বরং বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল ট্রাস্ট বিভিন্ন গ্র"প ও ট্রাস্টে বিভক্ত হয়ে ঢাকায় এবং দেশের বিভিন্ন স্থানে অবৈধভাবে আউটার ক্যাম্পাস স্থাপন করে উচ্চশিক্ষার নামে ব্যবসা করছে। এ বিশ্ববিদ্যালয়ে উপাচার্য, উপ-উপাচার্য ও কোষাধ্যক্ষ নিয়োগের জন্য বিভিন্ন গ্র"প ও ক্যাম্পাস থেকে ভিন্ন ভিন্ন প্রস্তাব মন্ত্রণালয়ে আসছে।
"সংশ্লিষ্ট পক্ষ বিভিন্ন সময় একে অপরের বিরুদ্ধে বিভিন্ন অভিযোগ উত্থাপন করে তা সুরারহার জন্য রাষ্ট্রপতির হস্তক্ষেপ কামনা করে। ফলে রাষ্ট্রপতি ও বিশ্ববিদ্যালয়েল চ্যান্সেলর বিধি অনুযায়ী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য মন্ত্রণালয়কে নির্দেশ দেন। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ হিসেবে দাবিদার পক্ষগুলোর মধ্যে আদালতে মামলা চলমান থাকায় বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন সরাসরি কোনো তদন্ত করতে পারছে না। এই অবস্থায় দেশজুড়ে বিভিন্ন গ্র"প বিধি বহির্ভূতভাবে আউটার ক্যাম্পাস পরিচালনা করছে।"
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, উচ্চশিক্ষার নামে বাণিজ্য বন্ধ করার লক্ষ্যে সরকার ২০০৭ সালের ২৬ জুন আউটার ক্যাম্পাস বাতিলের একটি আদেশ দিলেও এর বিরুদ্ধে উচ্চ আদালতে গিয়ে সারাদেশে ২৯টি আউটার ক্যাম্পাস পরিচালনার অনুমতি পায় দারুল ইহসানের একটি পক্ষ। কিন্তু এ বিশ্ববিদ্যালয়ের নামে সারাদেশে আরো ৫৫টি অবৈধ আউটার ক্যাম্পাস পরিচালিত হচ্ছে বলে গণমাধ্যমে প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করেছে ইউজিসি।
মন্ত্রণালয় বলছে, "বিশ্ববিদ্যালয়টি শিক্ষার মান বজায় রাখতে ব্যর্থ হয়েছে এবং উচ্চশিক্ষার সনদ বিক্রির দুর্নীতিতে লিপ্ত হয়ে পড়ছে বলে গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে।"
এসব বিষয় তদন্তে এই বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিশন গঠন করা হয়েছে বলে উল্লেখ করা হয় প্রজ্ঞাপনে।
ইউজিসির সচিব অথবা সমমর্যাদার একজন কর্মকর্তা এই কমিশনের সাচিবিক দায়িত্ব পালন করবেন।
এই কমিশনের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের সাবেক বিচারপতি কাজী এবাদুল হককে। দারুল ইহসান বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার মান নির্ধারণ এবং যথাযথ কর্তৃপক্ষ নির্ধারণেও কাজ করবেন তিনি।
মঙ্গলবার শিক্ষাসচিব ড. কামাল আবদুল নাসের চৌধুরী স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়, এই কমিশন আগামী তিন মাসের মধ্যে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে প্রতিবেদন দেবে।
মন্ত্রণালয়ের আদেশে বলা হয়, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আইন ১৯৯২ এর ৪ ধারার অধীনে সাময়িক অনুমতি নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন ও পরিচালনা শুরুর পাঁচ বছরের মধ্যে নিজস্ব পাঁচ একর জমিতে পর্যাপ্ত অবকাঠামো নির্মাণ করে স্থায়ী হওয়ার শর্তে কার্যক্রম শুরু করেছিল দারুল ইহসান বিশ্ববিদ্যালয়। কিন্তু এখন পর্যন্ত তারা সেই শর্ত পূরণ করতে পারেনি। বরং বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল ট্রাস্ট বিভিন্ন গ্র"প ও ট্রাস্টে বিভক্ত হয়ে ঢাকায় এবং দেশের বিভিন্ন স্থানে অবৈধভাবে আউটার ক্যাম্পাস স্থাপন করে উচ্চশিক্ষার নামে ব্যবসা করছে। এ বিশ্ববিদ্যালয়ে উপাচার্য, উপ-উপাচার্য ও কোষাধ্যক্ষ নিয়োগের জন্য বিভিন্ন গ্র"প ও ক্যাম্পাস থেকে ভিন্ন ভিন্ন প্রস্তাব মন্ত্রণালয়ে আসছে।
"সংশ্লিষ্ট পক্ষ বিভিন্ন সময় একে অপরের বিরুদ্ধে বিভিন্ন অভিযোগ উত্থাপন করে তা সুরারহার জন্য রাষ্ট্রপতির হস্তক্ষেপ কামনা করে। ফলে রাষ্ট্রপতি ও বিশ্ববিদ্যালয়েল চ্যান্সেলর বিধি অনুযায়ী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য মন্ত্রণালয়কে নির্দেশ দেন। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ হিসেবে দাবিদার পক্ষগুলোর মধ্যে আদালতে মামলা চলমান থাকায় বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন সরাসরি কোনো তদন্ত করতে পারছে না। এই অবস্থায় দেশজুড়ে বিভিন্ন গ্র"প বিধি বহির্ভূতভাবে আউটার ক্যাম্পাস পরিচালনা করছে।"
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, উচ্চশিক্ষার নামে বাণিজ্য বন্ধ করার লক্ষ্যে সরকার ২০০৭ সালের ২৬ জুন আউটার ক্যাম্পাস বাতিলের একটি আদেশ দিলেও এর বিরুদ্ধে উচ্চ আদালতে গিয়ে সারাদেশে ২৯টি আউটার ক্যাম্পাস পরিচালনার অনুমতি পায় দারুল ইহসানের একটি পক্ষ। কিন্তু এ বিশ্ববিদ্যালয়ের নামে সারাদেশে আরো ৫৫টি অবৈধ আউটার ক্যাম্পাস পরিচালিত হচ্ছে বলে গণমাধ্যমে প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করেছে ইউজিসি।
মন্ত্রণালয় বলছে, "বিশ্ববিদ্যালয়টি শিক্ষার মান বজায় রাখতে ব্যর্থ হয়েছে এবং উচ্চশিক্ষার সনদ বিক্রির দুর্নীতিতে লিপ্ত হয়ে পড়ছে বলে গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে।"
এসব বিষয় তদন্তে এই বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিশন গঠন করা হয়েছে বলে উল্লেখ করা হয় প্রজ্ঞাপনে।
ইউজিসির সচিব অথবা সমমর্যাদার একজন কর্মকর্তা এই কমিশনের সাচিবিক দায়িত্ব পালন করবেন।
0 comments:
Post a Comment