নির্বাচন কমিশনার এম সাখাওয়াত হোসেন বলেছেন, নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে সরকার কেন সেনা দেয়নি তা জানতে আনুষ্ঠানিক চিঠি দেওয়া হবে।
সরকার সেনা দিতে না চাওয়ার বিষয়ে নির্বাচন কমিশনকে (ইসি) আগেই জানাতে পারতো বলে মনে করেন এই নির্বাচন কমিশনার।
তিনি বলেন, "এ বিষয়ে সৌজন্যমূলক চিঠিও এলো না। সময়মতো জানতে পারলে এ অবস্থা হতো না।"
কবে কীভাবে এ চিঠি দেওয়া হবে তা প্রধান নির্বাচন কমিশনারসহ কমিশনের বৈঠকে নির্ধারণ করা হবে বলে জানান সাখাওয়াত।
মঙ্গলবার শেরে বাংলা নগরে নিজ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলছিলেন এ নির্বাচন কমিশনার।
নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে চার কোম্পানি সেনা চেয়ে গত ১৬ অক্টোবর সশস্ত্র বাহিনী বিভাগকে চিঠি দিলেও নারায়ণগঞ্জ নির্বাচনে সেনা মোতায়েন হয়নি।
এম সাখাওয়াত হোসেন বলেন, "এই ঘটনা এবারই প্রথম হয়েছে- এমন নয়। ইসি ও সরকারের মধ্যে টানাপড়েন ছিল। অতীতেও একই প্রশ্ন ছিল। আগামীতেও হতে পারে।"
তিনি জানান, এর আগে চারদলীয় জোট সরকারের আমলে ২০০৩-০৪ সালে কমিশন লিখিতভাবে চাওয়ার পরও সরকার সেনাবাহিনী দেয়নি। ২০১০ সালেও একই ঘটনা ঘটে।
সেনা মোতায়েন নিয়ে নির্বাচনের দিন (৩০ অক্টোবর) প্রধান নির্বাচন কমিশনার টি এম শামসুল হুদা বলেন, নির্দেশনা অনুযায়ী নির্বাচনী এলাকায় সেনা মোতায়েন না করায় সরকারের সঙ্গে কমিশনের 'বোঝাপড়া' হবে।
সেনা না থাকলেও পুলিশ, আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন, আনসার ও ভিডিপি, কোস্ট গার্ড ও র্যাবের সদস্যসহ আট হাজারেরও বেশি সদস্য এই নির্বাচনে নিরাপত্তার দায়িত্বে ছিলেন।
নির্বাচনের রাতে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, এ নির্বাচনের মাধ্যমে প্রমাণ হলো সেনাবাহিনী ছাড়াও অবাধ সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন সম্ভব।
সরকার সেনা দিতে না চাওয়ার বিষয়ে নির্বাচন কমিশনকে (ইসি) আগেই জানাতে পারতো বলে মনে করেন এই নির্বাচন কমিশনার।
তিনি বলেন, "এ বিষয়ে সৌজন্যমূলক চিঠিও এলো না। সময়মতো জানতে পারলে এ অবস্থা হতো না।"
কবে কীভাবে এ চিঠি দেওয়া হবে তা প্রধান নির্বাচন কমিশনারসহ কমিশনের বৈঠকে নির্ধারণ করা হবে বলে জানান সাখাওয়াত।
মঙ্গলবার শেরে বাংলা নগরে নিজ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলছিলেন এ নির্বাচন কমিশনার।
নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে চার কোম্পানি সেনা চেয়ে গত ১৬ অক্টোবর সশস্ত্র বাহিনী বিভাগকে চিঠি দিলেও নারায়ণগঞ্জ নির্বাচনে সেনা মোতায়েন হয়নি।
এম সাখাওয়াত হোসেন বলেন, "এই ঘটনা এবারই প্রথম হয়েছে- এমন নয়। ইসি ও সরকারের মধ্যে টানাপড়েন ছিল। অতীতেও একই প্রশ্ন ছিল। আগামীতেও হতে পারে।"
তিনি জানান, এর আগে চারদলীয় জোট সরকারের আমলে ২০০৩-০৪ সালে কমিশন লিখিতভাবে চাওয়ার পরও সরকার সেনাবাহিনী দেয়নি। ২০১০ সালেও একই ঘটনা ঘটে।
সেনা মোতায়েন নিয়ে নির্বাচনের দিন (৩০ অক্টোবর) প্রধান নির্বাচন কমিশনার টি এম শামসুল হুদা বলেন, নির্দেশনা অনুযায়ী নির্বাচনী এলাকায় সেনা মোতায়েন না করায় সরকারের সঙ্গে কমিশনের 'বোঝাপড়া' হবে।
সেনা না থাকলেও পুলিশ, আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন, আনসার ও ভিডিপি, কোস্ট গার্ড ও র্যাবের সদস্যসহ আট হাজারেরও বেশি সদস্য এই নির্বাচনে নিরাপত্তার দায়িত্বে ছিলেন।
নির্বাচনের রাতে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, এ নির্বাচনের মাধ্যমে প্রমাণ হলো সেনাবাহিনী ছাড়াও অবাধ সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন সম্ভব।