SPORTS JOBS 7WONDERS

Ads by Cash-71

bangladesh vs west-indies 1st ODI

Posted by methun

bangladesh won the toss
west-indies
run:298
w: 4
over:50

Bangladesh
run:258
w:7
over:50

result: West indies won the match .........40 runs

আওয়ামী লীগের শামীম বিদ্রোহী প্রার্থী আইভী

Posted by methun

নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন নির্বাচনকে ঘিরে কয়েকদিনের শ্বাসরুদ্ধকর পরিস্থিতির অবসান হলেও সমস্যার সমাধান হয়নি। দলের সমর্থন শামীম ওসমান পেলেও মেয়র পদে আওয়ামী লীগের অপর প্রার্থী ডা. আইভী এখনো তার অবস্থানে অনড়। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করেননি তিনি, বরং অমান্য করেছেন কেন্দ্রের নির্দেশ। দলীয় সিদ্ধান্তের বাইরে এখন আইভীর অবস্থান। মেয়র পদে প্রার্থিতা বহাল রেখে ডা. আইভী সাংবাদিকদের কাছে বলেছেন, কোনো চাপের কাছে আমি মাথা নত করব না। একটিমাত্র ভোট পেলেও আমি নির্বাচন থেকে সরব না। তিনি বলেন, জনগণের দাবির মুখে নির্বাচন করছি। দলসমর্থিত প্রার্থী শামীম ওসমান বলেছেন, কেন্দ্রের সমর্থনেই তিনি নির্বাচনী মাঠে রয়েছেন। দলের সমর্থন নিয়েই মাঠে আছি। তৃণমূলের প্রত্যাশা পূরণ হয়েছে। তিনি আরও বলেন, দলের বাইরে গিয়ে কেউ নির্বাচন করলে জনগণই তাকে প্রত্যাখ্যান করবে।

আওয়ামী লীগের শীর্ষস্থানীয় একাধিক সূত্রও শামীম ওসমানকে দলের সমর্থনের বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। সূত্রমতে, গতকাল দলের একজন শীর্ষস্থানীয় নেতা আওয়ামী লীগের অপর দুই প্রার্থী এস এম আকরাম ও মাওলানা হাবিবুল্লাহ কাঁচপুরীকে শামীম ওসমানের পক্ষে মনোনয়নপত্র তুলে নেওয়ার নির্দেশ দেন। ওই নেতা একইভাবে ডা. আইভীকেও মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করতে হাইকমান্ডের ইচ্ছার কথা জানান। এস এম আকরাম ও হাবিবুল্লাহ কাঁচপুরী দলের সিদ্ধান্ত মেনে নিয়ে শামীম ওসমানের পক্ষে তাদের প্রার্থিতা প্রত্যাহার করেন। তবে ডা. আইভী দলীয় সিদ্ধান্তকে আমলে না নিয়ে অনেকটা বিদ্রোহী হিসেবেই অনড় থাকলেন নির্বাচনী মাঠে। সূত্রমতে, ঢাকা বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক জাহাঙ্গীর কবীর নানকও দলের শীর্ষ পর্যায়ের ওই নেতার পাশাপাশি স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতাদের দলের সিদ্ধান্তের ব্যাপারে দিকনির্দেশনা দিয়েছেন।

প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ দিনে গতকাল দিনভর নারায়ণগঞ্জের শহর-বন্দরজুড়েই ছিল নানা নাটকীয়তা। আওয়ামী লীগের সমর্থন কে পাচ্ছেন, তা নিয়ে চায়ের টেবিল থেকে সর্বত্র ছিল নানামুখী আলোচনা আর গভীর উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা। নির্বাচন কমিশনের সামনে বেলা পৌনে ২টায় শামীম ওসমানের বিশাল কর্মীবাহিনী যখন অধীর আগ্রহে অপেক্ষমাণ তখন হাবিবুল্লাহ কাঁচপুরী বললেন দলের প্রার্থী হিসেবে সমর্থন পেয়েছেন শামীম ওসমান। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে আমি দলের সিদ্ধান্ত মেনে নিয়ে শামীম ওসমানের পক্ষে প্রার্থিতা প্রত্যাহার করলাম। এ সময় আনন্দ-উল্লাসে ফেটে পড়েন আওয়ামী লীগের সর্বস্তরের নেতা-কর্মী ও সমর্থকরা। কিছুক্ষণ পরই জেলা আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক এস এম আকরামও একইভাবে তার প্রার্থিতা প্রত্যাহার করেন। ততক্ষণে নারায়ণগঞ্জের সর্বস্তরের মানুষের কাছে পরিষ্কার হয়ে যায় আওয়ামী লীগের প্রার্থী দীর্ঘ আকাক্সিক্ষত সেই শামীম ওসমান। আর আওয়ামী লীগের আকাক্সক্ষার বাইরে চলে গেছেন ডা. আইভী। শেষ মুহূর্তে আইভীর যদি নাটকীয় কোনো পরিবর্তন না আসে তাহলে আওয়ামী লীগের আগের দেওয়া প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী তাকে রাজনৈতিকভাবে মূল্যায়নের বিষয়টিও অনিশ্চিত হতে যাবে। দলের একাধিক সিনিয়র নেতা বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে আলাপকালে এমনই আভাস দিয়েছেন।

এদিকে আওয়ামী লীগের সমর্থনের বাইরেও ডা. আইভী প্রার্থী থাকায় বিএনপি মেয়র পদে একমাত্র প্রার্থী নিয়ে লড়ছে। বিএনপিদলীয় মেয়র প্রার্থী অ্যাডভোকেট তৈমূর আলম খন্দকার রয়েছেন কিছুটা ফুরফুরে মেজাজে। সরকারের ব্যর্থতাই তাকে সফলতা এনে দেবে বলে তৈমূর দাবি করেন। তিনি বলেন, সিদ্ধিরগঞ্জ ও নারায়ণগঞ্জ শহরে লক্ষাধিক নীরব ভোটার রয়েছেন, নির্বাচনে তারা ব্যালটের মাধ্যমে জবাব দেবেন।

এদিকে আমাদের নারায়ণগঞ্জ সংবাদদাতা রোমান চৌধুরী সুমন জানান, মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ দিনে গতকাল দুজন মেয়র ও ১৭ জন কাউন্সিলর প্রার্থী প্রার্থিতা প্রত্যাহার করেছেন। রিটার্নিং কর্মকর্তা লুৎফর রহমান বিশ্বাস বিকাল সাড়ে ৫টায় শহরের চাষাঢ়া ডাকবাংলায় অস্থায়ী নির্বাচনী কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান।




পেয়ারা কলা আম পেঁপে আঙ্গুর আপেলে ফরমালিন

Posted by methun

বাজারের কলা, আম, পেঁপে, পেয়ারা, আনারস থেকে শুরু করে আপেল, আঙ্গুর, নাশপাতিসহ দেশি-বিদেশি প্রায় সব ফলেই মেশানো হচ্ছে বিষাক্ত কেমিক্যাল। সাধারণত ফলমূলের উজ্জ্বল রঙ ক্রেতাদের নজর কাড়ে, সেগুলো বিক্রিও হয় বেশি দামে। তাই অপরিপক্ব ফল পাকাতে ক্যালসিয়াম কার্বাইড ও তা উজ্জ্বল বর্ণে রূপান্তরের জন্য অধিক ক্ষারজাতীয় টেক্সটাইল রঙ ব্যবহার হচ্ছে অবাধে।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, গাছে থাকা পর্যায় থেকে বাজারে বিক্রির মুহূর্ত পর্যন্ত একেকটি ফলে ছয় দফা কেমিক্যাল ব্যবহার করা হয়। মূলত গ্যাসজাতীয় ইথাইলিন ও হরমোন-জাতীয় ইথরিল অতিমাত্রায় স্প্রে এবং ক্যালসিয়াম কার্বাইড ব্যবহার করার কারণেই ফলগুলো রীতিমতো বিষে পরিণত হয়। ব্যবসায়ীরা দাবি করেন, ক্রেতাদের আকৃষ্ট করতেই ফলমূলে ক্ষতিকর কেমিক্যাল মেশানো হয়। অন্যদিকে ফলমূল দীর্ঘসময় ধরে সংরক্ষণ করতে ফরমালিনসহ আরও কিছু বিষাক্ত পদার্থেরও ব্যবহার চলে অহরহ।

রাসায়নিক উপাদান প্রয়োগ করে হাজার হাজার অপরিপক্ব কলা পাকাতে দেখা যায় তেজগাঁও রেলস্টেশনঘেঁষা কলার বাজারে। পুরোপুরি কাঁচা কলার কাঁদিগুলো ক্যালসিয়াম কার্বাইড-মিশ্রিত পানিভর্তি ড্রামে চুবিয়ে ওঠানো হচ্ছিল। এতে কলা উজ্জ্বল হলুদ বর্ণ ধারণ করে এবং পাকে দ্রুত। তেজগাঁও স্টেশনের কলার আড়তের পুরনো ব্যবসায়ী শামসুদ্দিন জোয়ার্দার বিষাক্ত ক্যালসিয়াম ব্যবহারের ব্যাপারে জানান, এক ড্রাম পানিতে পরিমাণমতো ক্যালসিয়াম কার্বাইড মেশানো হয়। এরপর ওই পানিতে আম, কলার কাঁদি, পেঁপে, লিচু, কুলসহ বিভিন্ন ফল চুবিয়ে তুলে নিলেই কাজ শেষ হয়ে যায়।

ইথাইলিন বা ক্যালসিয়াম কার্বাইড প্রয়োগের কারণে দুই-চার দিনের মধ্যেই ফল হলুদ রঙ ধারণ করে। বাস্তবে এসব ফল বাইরে থেকে পাকা মনে হলেও ভেতরের অংশে অপূর্ণতা থেকেই যায়। পরবর্তীতে সে ফলগুলো খাওয়ার কারণে মানবদেহে ছড়িয়ে পড়ে বিষাক্ত কেমিক্যাল। শুরু হয় নানা অসুখ-বিসুখ। অপরিপক্ব ফলমূলের স্বাদ-গন্ধ, ভিটামিনও অনেক কমে যায়।

কৃষিবিদ ড. আবদুল মান্নান বলেন, ফল ব্যবসায়ীরা সাধারণত যেসব নিম্নমানের কার্বাইড ব্যবহার করেন তা থেকে প্রচুর পরিমাণে আর্সেনিক তৈরি হয়। এ আর্সেনিক বা সেঁকো বিষই ফলের মধ্যে থেকে যায় এবং মানবদেহে প্রবেশ করে।

যাত্রাবাড়ী ফল আড়তের ছাপরা ঘরে স্তূপাকারে রাখা আনারসের ওপর ফরমালিন স্প্রে করতে দেখা যায় দুই কর্মচারীকে। কেমিক্যাল আর টেক্সটাইল রঙ জনস্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর_ বলতেই রীতিমতো উত্তেজিত হয়ে ওঠেন যাত্রাবাড়ীর বিচিত্রা ফল আড়তের মালিক রাব্বানি মিয়া। তিনি ক্ষুব্ধ কণ্ঠেই বলেন, 'লাখ লাখ টাকা পুঁজি খাটিয়ে বিভিন্ন অঞ্চল থেকে আম, জাম, আনারস আনি। যত্ন-আত্তির অভাবে এসব ফল পচে নষ্ট হলে আমার ক্ষতিপূরণটা কেডায় দিব?'

এ আড়তে বসেই আনারসের পাইকার মধুপুরের সিরাজউদ্দিন জানান, স্বাভাবিক তাপমাত্রায় একটি আনারস ১০-১২ দিনের বেশি সংরক্ষণ করা সম্ভব হয় না। পচে গলে তা দুর্গন্ধ ছড়াতে থাকে। এ ক্ষেত্রে ৫০০ পিপিএম এনএনএ বা ১০০ পিপিএম জিএ-৩ প্রয়োগের মাধ্যমে ওই আনারসই ৪০-৪৫ দিন পর্যন্ত অনায়াসে সংরক্ষণ করা যায়। সিরাজউদ্দিন বলেন, '১০০ টাকার কেমিক্যাল ছিটিয়ে পাঁচ হাজার আনারস যদি টিকিয়ে রাখা যায়, তাতে দোষের তো কিছু দেখি না।'

ফল পাকাতে যে বিপজ্জনক রাসায়নিক পদার্থটি সবচেয়ে বেশি ব্যবহার করা হয় তার নাম কার্বাইড। দামে অতি সস্তা ও সহজলভ্য হওয়ায় ব্যবসায়ীরা ফল পাকানোর কাজে কার্বাইডের যথেচ্ছ ব্যবহার করেন। কারওয়ান বাজারের বড় কলার আড়ত মেসার্স উজ্জ্বল এজেন্সির মালিক জোনাব আলী বলেন, 'আমার আড়তে ফল পাকানো বা সংরক্ষণের জন্য কোনো ধরনের কেমিক্যাল ব্যবহার হয় না। তবে আশপাশের সবাইকে ব্যাপকভাবে ক্যালসিয়াম কার্বাইড ব্যবহার করতে দেখি।' তিনি জানান, এক কেজি ক্যালসিয়াম কার্বাইডের মূল্য ৬০-৭০ টাকা, যা দিয়ে ১০ টন ফল পাকানো সম্ভব। বড়জোর ১০০ গ্রাম কেমিক্যাল পানিতে মিশিয়ে ৫০ কেজি ফলমূল পাকানো যায়। এ ব্যাপারে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিসিন অনুষদের ডিন অধ্যাপক এ বি এম আবদুল্লাহ জানান, নানা রাসায়নিক পদার্থযুক্ত বিষময় ফল ধীরে ধীরে মানুষের লিভার ও কিডনি অকেজো করে দেয়। হার্ট দুর্বল করে দেয়। ব্রেন ন্যুব্জ হয়ে স্মৃতিশক্তিও কমে যায়। অস্বাভাবিকভাবে এসিডিটি বাড়ায়। তিনি বলেন, 'ফরমালিনযুক্ত খাদ্য নিয়মিত গ্রহণের ফলে পাকস্থলী, ফুসফুস ও শ্বাসনালিতে ক্যান্সার, এমনকি ব্লাড ক্যান্সারও হতে পারে।'

Youth rescued from 3-yr confinement

Posted by methun

The police have rescued a 30-year-old man whose family kept him locked in a toilet for around three years labelling him a mental patient.

Mohammad Firoz Alam of Sahebganj village at Faridganj Upazila in Chandpur district was freed from the toilet on Wednesday.

His father Shamsul Alam, 60, who was detained over the incident along with Firoz's mother Halima Begum, 50, and brother Shah Alam, 35, claimed that Firoz was suffering from mental illness.

Shamsul, an assistant teacher of Sholla Government Primary School, said Firoz lost mental balance around three years back. The family kept him locked in a toilet out of fear that he could harm the neighbours, he added.

However, physician Aminul Islam Sumon of Faridganj Upazila Health Complex, where Firoz is being treated, said, "He's not a mental patient. He has become weak because of the confinement for a long time."

Faridganj police chief Mohammad Jabed said police raided Shamsul's house based on information by the local people.

"The detainees have admitted that they confined Firoz. But they claim that he is mentally sick," he said.

"We're investigating into the matter," he added.

One of Firoz's brothers, 'Nasir', along with several local people, told bdnews24.com that Firoz was tortured during the confinement.

"I was driven out of the house as I protested the torture. I informed many of the influential people about the matter. Those who tried to take steps were rebuked harshly," Nasir said.

Local union council chairman Billal Hossain Khan said he started collecting information on Firoz when he had been informed recently.

"Everyone said he was not mentally sick," Khan added.

Local people said Firoz was a polite person. He never had a quarrel with anybody, they said.

They suspect that dispute over property was the reason behind the incident.

Firoz told that he had never been a mental patient. He had passed Secondary School Certificate exams in 1998 and Higher Secondary Certificate exams in 2000.

He said he had gone abroad too.

"I went abroad in 2002. Then I returned in 2006 and got married. After three months, I went abroad again," he said.

Firoz went on, "I came to know that my father, mother and brother Shah Alam had behaved badly with my wife. Not only this, they beat her up. To escape torture, one day my wife returned to her father's house and never came back."

He said he returned home after coming to know his wife's leaving.

"My father, mother, brother and I quarrelled frequently over various issues. I was divorced. They confined me in the toilet," he added.

Firoz also said he was given little food during the confinement.

"I would cry for food. But they won't give me food or water when I asked for. I even consumed junks," he added.

Coal committee holds first meet

Posted by methun

The newly-formed specialist committee on coal extraction has held its first meeting.

The committee will prepare a report and submit it to the energy ministry in four months, committee head and former Petrobangla chairman Mosharraf Hossain said after the meeting on Wednesday.

The government formed the 15-member committee on Sept 8 to prepare a comparative financial analysis of coal extraction's profit and loss and of water management.

It will also recommend procedures to properly compensate and rehabilitate the people, who will have to give up lands to make the way for coal mining.

About the much-debated issue of mining method, Mosharraf said: "We're considering underground mining and open-pit mining as options."

The present committee is the second one formed by the incumbent government on coal issue. The first committee, headed by energy secretary Mohammad Mezbahuddin, was formed in April 2010.

That first committee had prepared a draft coal policy and published it on their website on Oct 2010 for public opinion.

PADMA BRIDGE Govt can fund on its own, says minister

Posted by methun

The communications minister has said the government has a budget outlay large enough to take care of Padma bridge project funding on its own.

"The government has a budget of Tk 1.5 trillion. Tk 200 million is not a large amount for the government," Syed Abul Hossain told reporters at his ministry on Wednesday responding to a query whether the government will look for alternative funding sources if the World Bank declines to oblige.

"The government can implement the project by allocating Tk 50 billion every year for four years," the minister said.

The World Bank has committed $1.2-billion fund for the country's longest bridge over the Padma River. However, it announced on Monday temporary suspension of the funding following allegations of corruptions in the execution of the project.

"The bank has levelled allegations of corruption during river dredging, appointment of consultants and preliminary selections. They have temporarily suspended the funding," finance minister A M A Muhith had said.

In response to the main opposition's allegation of corruption, the communications minister dared BNP to launch its own investigation.

In fact, Abul Hossain took the line he had taken in response to allegations of corruption and irregularities in his ministry previously.

He had invited Anti Corruption Commission (ACC) and the Berlin-based corruption watchdog Transparency International, Bangladesh to look into his ministry's activities.

BNP chief Khaleda had alleged that corruption and irregularities in the communications ministry were impeding construction of Padma bridge.

In response to Khaleda's remarks, Abul Hossain said there had been no corruption by the government in the project.

He said the tender evaluation committee comprising a World Bank official, Jamilur Reza Chowdhury and Ainun Nishat sent the list of consultation firms to the World Bank.

"No one from my ministry was appointed as member of the committee to avoid questions on corruption or transparency," he said.

"There is no scope to question the eligibility and integrity of the committee members," he added.

Besides, no one could question the transparency of the ministry now as the World Bank was yet to send its opinion, he said.

Construction of the $2.9-billion bridge over the river to connect the northwest of the country to the capital Dhaka and Chittagong port was expected to begin before the end of this year.

PM: Army being modernised

Posted by methun

Prime minister Sheikh Hasina has said the country's army is being modernised in line with the technological advancement.

"It's the era of science and technology. The government has taken many steps to modernise Bangladesh Army in line with the technological development," she said on Wednesday.

The prime minister was addressing an army parade at Syedpur Cantonment in Nilphamari district on the occasion of the national standard award-giving ceremony to Electrical and Mechanical Engineers (EME) Centre and School of Bangladesh Army, and the fourth reunion and annual conference of the EME Corps Commanders.

She said around 1,400 Bengali members of the EME Corps joined the Liberation War in 1971 at the call of Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman and 162 of them sacrificed their lives to liberate the country.

Hasina said seven members of the EME Corps were given various gallantry awards for their roles in the war.

She mentioned that Military Institute of Science and Technology, Armed Forces Medical College and Armed Forces Nursing Institute were established during her government.

Hasina also referred to her government's initiatives to resolve the accommodation problems of the army personnel.

Earlier, she reached Syedpur airport onboard a special aircraft of Bangladesh Airlines around 9:30 am.

Former president and chairman of Jatiya Party Hussain Muhammad Ershad, state minister for home Shamsul Haque Tuku, local parliament members and chief of the three services were present at the parade.

Khaleda 'wants to empower corrupt Tarique'

Posted by methun

Khaleda Zia wants to hand over power to her 'corrupt' elder son Tarique Rahman, a ruling coalition MP has remarked.

"Those who are speaking against the trial of war crimes know that if war criminals are tried, they won't be able to do politics in this country," Workers' Party president Rashed Khan Menon MP said on Wednesday.

He was pointing at the opposition chief's speech in Sylhet on Tuesday.

Pointing out Khaleda's remark that she wanted to 'leave the power to new leadership', he said, "Which means you want to hand over power to corrupt men like Tarique Rahman."

Arguing against her demand for a caretaker government system, he said, "Khaleda Zia knows the caretaker system was for three elections only. Why is she fighting for this system? We all know what problems we faced during caretaker governments."

The opposition four-party alliance, led by Khaleda, has been opposing election under a political government, since the 15th amendment to constitution abolished the caretaker government system.

Eid-ul-Azha on Nov 7

Posted by methun

The holy Eid-ul-Azha, the second largest religious festival of the Muslims, would be celebrated on November 7, subject to sight of the moon.

Islamic Foundation communication officer Anowarul Kabir told bdnews24.com that Eid-ul-Azha is celebrated every year on the 10th of Islamic month of Zilhajj."

A preparatory meeting in connection with the celebration of the festival was held at the religious affairs ministry on Wednesday, said a media release.

As per the decision of the meeting, the main Eid congregation would be held at the National Eidgah ground at 8:30am. In case of any inclement weather, it would be held at the Baitul Mukarram National Mosque at 9.00 am.

Chaired by religious affairs state minister Shahjahan Miah, the meeting was attended by ministry secretary Habibul Awal and representatives of different agencies and ministries concerned.

The state minister urged all concerned, including government officials, civil society members and law enforcing personnel, to perform their duties properly to celebrate the festival in a befitting manner.

Rumana 'living someone else's life'

Posted by methun

Rumana Monzur, a master's student at the University of British Columbia (UCB), has not only lost her sight to the attack by her husband in Bangladesh in June, she believes she has lost her life too.

She has started over as a blind mother in Canada to her daughter, 5-year-old Anusheh. Her vision is damaged beyond redemption and she is trying hard to reconcile with the fact that she cannot read to her any more.

Rumana was blinded and her face partially mutilated by her husband Hassan Syed in Dhaka in a fit of rage on June 5.

"She came to Canada two weeks after me, with my mother. When she came, she came with the hope that her mom was okay," Rumana told The Vancouver Sun.

The former Dhaka University teacher now tells Anusheh stories, stories she remembered from her childhood.

She told the newspaper, "Now she helps me. She is learning to read, and she gets a book and brings it to me and tries to read."

"The slender thread of storytelling that has pulled her daughter back into her arms tells another story: that in a world that has suddenly gone dark, there is still a glimmer of light," The Sun observed.

Having lost weight and looking tiny and frail, Rumana is struggling to cope. "I am not okay," she says in a barely audible voice.

"Sometimes I feel someone has snatched myself from me, and I am living someone else's life."

Her little daughter is faced with the challenge of attending kindergarten in a foreign country, and learning a new language.

Regarding the case against her husband, who has not yet been handed down a sentence, Rumana said "she is focusing on her recovery, not on him".

"How can he be punished properly? His life hasn't changed. I have lost my sight."

To other women who may be in abusive relationships, she cautions, "Plan ahead, and plan to get out of that relationship. If I had been able to get out of that relationship, I would not be here like this today."

Rumana was taken to India on June 14 for treatment, as she was severely injured in a physical assault by Hassan, who allegedly tried to gouge her eyes out and chewed her nose off.

She is doing a master's degree in political science at the Vancouver campus of the university, where she was supposed to submit her thesis paper in October.

On June 15, Hassan was arrested and later grilled in a case filed in connection with the torture.

He claimed she had an extramarital affair with an Iranian man, whom Rumana met while studying in Canada.

'My day starts at Fajr, hers at noon'

Posted by methun

Prime minister Sheikh Hasina has come out with a blazing response to her political rival BNP chairperson Khaleda Zia's question as to which faith she actually belongs to.

Hasina on Wednesday said, "She asked whether I'm a Muslim or not. I would like to tell her that my day starts with Fajr prayers while her morning begins at midday."

She also said that the BNP chief is creating disorder in the country as she could not tolerate the pain of defeat in the last national election and the current government's 'deluge of development'.

The Awami League president was addressing a public rally at Nilphamari Government High School ground.

At a public meeting in Sylhet on Tuesday, Khaleda said, "Prime minister Sheikh Hasina told a Durga Puja function that our Maa Durga has arrived by elephant. Is Durga her mother? We want to know which religion she actually believes in."

The opposition leader also slated Hasina for dropping the words 'Absolute Faith and Trust in Allah' from the constitution.

Criticising the trial for crimes against humanity during the nation's war of independence in 1971, the BNP chief had also claimed the government was targeting and arresting leaders of four-party alliance that BNP heads.

Hasina on Wednesday retorted that BNP has begun conspiring to save those people charged with war crimes.

"The four-party alliance had turned the country into a heaven for terrorism and corruption during its last term." Hasina said her (Khaleda) 'good boys' laundered abroad billions of public money that they had siphoned off.

"They must return the money or cases will be filed against them. The trial of those will be held on this land who steal money from the poor and orphans."

Khaleda's sons, Tarique Rahman and Arafat Rahman Coco, are charged in two separate money laundering cases. A Dhaka court on June 23 jailed Coco for six years and fined him Tk 190.41 million for siphoning off funds worth Singapore $2,884,000 and US $ 932,000 to Singapore.

Khaleda and Tarique are also accused in the Zia Orphanage Trusts case.

During her speech on Wednesday, Hasina said, "Our target is to keep every people of the country in peace. Children will go to schools. They will get stipends. Loans are being distributed in each of the districts. Our main target is a Bangladesh free of poverty."

Hasina promised her big audience of steps to expand rail line up to Nilphamari's Uttara Export Processing Zone, introduce master's courses in Nilphamari Government College and honours courses in Nilphamari Women's College and set up a youth training centre.