SPORTS JOBS 7WONDERS

Ads by Cash-71

Bodies formed to monitor ferry movement

Posted by methun

This September 11 file photo shows ferries run aground between Daulatdia and Paturia in the middle of the Padma river causing suspension of ferry service.
The government has formed two taskforces for monitoring the action taken to ease ferry movement on Paturia-Daulatdia and Mawa-Kawrakandi routes and preserve waterway.
The bodies, each consisting of six members, have been formed following frequent disruptions in ferry movement on the two routes due to low navigability and hidden shoals in the Padma river, said an official release Monday.
The committee members were asked to stay at their respective ghats until situation on the river route becomes normal.
Engineer Firoz Ahmed, member of Bangladesh Inland Water Transport Authority (BIWTA), has been made convener of the taskforce formed to monitor Paturia-Daulatdia route while engineer Gyan Ranjan Shill director (admin) of BIWTA, for Mawa-Kawrakandi route.

Drive to free Kalyanpur canal starts

Posted by methun

This November 10 photo shows Dhaka Wasa, with the assistance of local lawmaker, and the district administration conduct a joint drive to dismantle illegal structures on a Kalyanpur canal. Photo: Star
A joint team of Dhaka Wasa and district administration Monday morning began their eviction drive to recover Kalyanpur Gha Khal (canal) from encroachers.
The team led by Kazi Wasi Uddin and Al Amin, executive magistrates of Wasa and district administration respectively, started the drive around 10:30am.
Around 100 day-labourers and 50 police personnel took part in the drive, which was continuing till filing of this report around 12:45pm.
“We have already demolished 15 structures including a three-storied and a five-storied building on the canal to make a public walk way,” Wasi Uddin told The Daily Star.
The construction work of walk way will start within the next couple of days, he said.
The team is expected to demolish total 37 illegal structures built on the canal stretching from Shewrapara to Janata Housing in West Agargaon.

Cabinet okayed scholarship fund

Posted by methun

The cabinet on Monday approved a trust fund aiming at providing scholarships to students across the country.
Chaired by Prime Minister Sheikh Hasina, the cabinet okayed the Prodhan Montri Shikhkha Sahayata Trust Fund, 2011 at a weekly meeting at the Bangladesh Secretariat.
Briefing newsmen after the meeting, prime minister’s Press Secretary Abul Kalam Azad said the fund will be handled under the education ministry.
He added that the PM made an announcement to create the trust fund last year and the money to finance it has been budgeted.
Anyone can donate money to the trust fund, said Kalam, adding that a tax waiver will be offered on the donated amount.
In another development, the cabinet rejected the amendment proposal of the Bangabandhu Sheikh Mujib Medical University (BSMMU) Act, 1998.
The health ministry made the proposal of amending the act at the weekly meeting.

BMMSU authorities took the initiative to amend the act to introduce MBBS course in the university curriculum and their proposal was endorsed by the health ministry and proposed at the meeting.
But the PM rejected the proposal saying that the introduction of MBBS programme would hamper the research environment at the university, said the press secretary.

Japan fund for 11 locomotives

Posted by methun

Syed Abul Hossain
Japan will fund the purchase of 11 locomotives for Bangladesh Railway, Communications Minister Syed Abul Hossain said on Monday.

After a meeting with a four-member transport sector delegation of Japan International Cooperation Agency (Jica) led by director Tomohide Ichiguchi, the minister said Bangladesh was further expecting $1.7 billion from Japan to construct metro rail in Dhaka.

Referring to Japan as an ‘old friend’ of Bangladesh, Abul said Japan is also helping Bangladesh to upgrade the Lakshm-Chinki Astana single rail track into the four lanes.

“A contract will be signed soon in this regard,” he told reporters at his secretariat office.

Furthermore, Japan will provide $18 million for the Eastern Bridge Project under the Roads and Highways Department, he added.

Communications Secretary Mozammel Haq Khan, Rail Division Secretary Ebadat Ali and Director General of Bangladesh Railway Abu Taher were present present at the meeting.

Stocks plunge sparks protest

Posted by methun

The December 8, 2010 file photo shows hundreds of investors protesting in front of the Dhaka Stock Exchange building due to massive decline in price index in the sharemarket.
Investors on Monday took to the streets near Dhaka Stock Exchange (DSE) Bhaban in the capital’s Motijheel area protesting the continuous declining trend in price index in the stock market.
The agitating investors brought out a procession at about 12:30pm and blocked the road, halting traffic on the busy street from Shapla Chattar to Ittefaq intersection.
The traffic movement on the street remains suspended, till filing of the report around 2:00pm, causing huge tailbacks on bustling streets of the capital’s commercial hub Motijheel.
Additional police forces have been deployed in the area to avoid any untoward incident.
The general index at the premier bourse lost 98 points to reach 5,919 at 2:00pm when this report was filed.
Of the issues traded, 5 advanced, 235 declined and 13 remained unchanged.

35 injured in Sylhet cops-Jamaat clashes

Posted by methun

Clashes between police and Bangladesh Jamaat-e-Islami and Islami Chhatra Shibir activists have left at least 35 injured, including 15 police officials.

Police and witnesses said the incidents took place in two phases around 4pm on Sunday at the city's Zindabazar and Chouhatta intersections turning the locations into battlefields.

Sylhet Metropolitan Police deputy commissioner (North) Ijaj Ahmed said police fired several shots in the air and 25 rounds of teargas shell to disperse the activists and control the situation.

The clashes ensued when police blocked a procession of Jamaat and Chhatra Shibir activists demanding release of its central leaders, who are currently in jail on charges of crimes against humanity during the Liberation War of 1971.

Police charged baton and fired teargas shells a second time to stop them the procession that led to another fierce clash. Jamaat activists also hurled bricks at police.

Police arrested five people from the site – Obaidur Rahman Masud, Obaidul Haque, Shukur Ali, Touhid Ahmed and Oliur Rahman, police commissioner Amulya Bhushan Barua said.

The injured police officials were admitted to the Osmani Medical College and Hospital.

প্রায় চারশ কোটি টাকা রাজস্ব দিলো রবি

Posted by methun

চলতি বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে সরকারি কোষাগারে তিনশ ৯২ কোটি ৫০ লাখ টাকা রাজস্ব জমা দিয়েছে রবি অজিয়াটা লিমিটেড।

এ রাজস্ব আগের প্রান্তিকের চেয়ে ৩৭ শতাংশ বেশি। এই সময়ে রবির আয় ৭৬২ কোটি ৮০ লাখ টাকা।

এ আয় গত বছরের একই সময়ের চেয়ে ২২ শতাংশ এবং এ বছরের প্রথম প্রান্তিকের চেয়ে শতকরা নয় ভাগ বেশি।

রবি অজিয়াটা কর্পোরেট হেড অফিসে রোববার এক সংবাদ সম্মেলনে প্রকাশিত এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।

সংবাদ সম্মেলনে রবি'র ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মাইকেল ক্যুনার বলেন, "নেটওয়ার্কের ক্রমাগত উন্নয়নের ধারাবাহিকতায় গুণগত ভয়েস ও ডাটা সেবা প্রদান করাই রবি'র প্রবৃদ্ধি অর্জনের মূল কারণ।"

সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, রবি দ্বিতীয় প্রান্তিকে ১ গিগাবাইট ফ্রি ব্রাউজিং সুবিধাসহ মোট ১৯৯৯ টাকায় সংযোগসহ ইন্টারনেট মোডেমের সুবিধা চালু করেছে। এছাড়াও চালু করেছে পিন রিচার্জ সুবিধা যার মাধ্যমে গ্রাহকরা খুচরা বিক্রেতার কাছে তার নাম্বার না দিয়েই মোবাইল অ্যাকাউন্ট রিচার্জ করতে পারবেন।

এই সময়ে 'রবি অর্থ' নামে 'বিকাশের' সঙ্গে যৌথভাবে রবি এমন একটি সেবা চালু করেছে যার মাধ্যমে রেমিট্যান্স ও বিভিন্ন পরিষেবার বিল প্রদান করার সুযোগ তৈরি করা হয়েছে- জানানো হয় সংবাদ সম্মেলনে।

দ্বিতীয় প্রান্তিকে রবি'র গ্রাহকদের জন্য সিঙ্গেল রেট রোমিং সুবিধা চালু করা হয়েছে। এতে মালয়শিয়া, শ্রীলঙ্কা, ইন্দোনেশিয়া ও কম্বোডিয়া থেকে রবি গ্রাহকরা প্রতি মিনিট ১৫ টাকায় কথা বলার সুযোগ পাচ্ছেন।

রবির মুখ্য অর্থনৈতিক কর্মকর্তা মাহতাবউদ্দিন আহমেদ বলেন, "রবি নেটওর্য়াকের ভৌগলিক কাভারেজ ৮৬ শতাংশ থেকে বেড়ে ৮৭.৪ শতাংশ এবং জনসংখ্যার দিক থেকে ৯৬ শতাংশ থেকে ৯৭.৫ শতাংশ বাড়ানো হয়েছে। দ্বিতীয় প্রান্তিকে ২৯৭টি বিটিএস (বেইজ ট্রান্সিভার স্টেশন) যুক্ত করার মাধ্যমে এখন মোট বিটিএসের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৭ হাজার ৫২১টি।"

সামাজিক দায়বদ্ধতা কর্মসূচির (সিএসআর) অংশ হিসেবে রবি এ পর্যন্তমোট একম ৩৬ জন প্রতিবন্ধীকে চিকিৎসা সুবিধা দিয়েছে বলে জানানো হয় সংবাদ সম্মেলনে।

এতে বলা হয়, দ্বিতীয় প্রান্তিকে রবি ১৭টি নতুন কম্পিউটার কর্নার চালু করেছে। এ নিয়ে মোট কম্পিউটার কর্নারের সংখ্যা দাড়াল ৭২টি।

সংবাদ সম্মেলনে রবি'র চিফ মার্কেটিং অফিসার বিদ্যুৎ কুমার বসুসহ প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

ডিএসই শুনলো প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের 'সমস্যা'

Posted by methun

পুঁজিবাজারে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের 'সমস্যা' শুনেছে ডিএসই। এসব বিষয়ে নিজস্ব পরামর্শসহ কেন্দ্রীয় ব্যাংক ও নিয়ন্ত্রক সংস্থা এসইসির সঙ্গে আলোচনা করবে সংস্থাটি।

রোববার ৩০টি ব্রোকারেজ হাউজ ও মার্চেন্ট ব্যাংকের সঙ্গে রোববার দুপুর আড়াইটা থেকে সাড়ে চার ঘণ্টাব্যাপী বৈঠকের পর সাংবাদিকদের এ কথা জানিয়েছেন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সভাপতি শাকিল রিজভী।

বৈঠক শেষে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, "ব্রোকারেজ হাউজ ও মার্চেন্ট ব্যাংকের কর্মকর্তারা বেশকিছু সমস্যার কথা বলেছেন। প্রধান সমস্যাগুলোর মধ্যে রয়েছে তারল্য সংকট। তারা সবাই এই সমস্যায় ভুগছেন। এছাড়া সুদের হার অনেক বেশি। ফলে নতুন করে অনেকেই বিনিয়োগে যেতে পারছেন না।"

"ব্রোকারেজ হাউজগুলোর ব্যবসা-ব্যয় (কস্ট অব ডুইং বিজনেস) অনেক বেশি," উল্লেখ করে ডিএসই সভাপতি বলেন, "এটা কমিয়ে আনা দরকার। এছাড়া সরকারের ট্যাক্স ও সিডিবিএল চার্জও কমানোর অনুরোধ করেছেন তারা।"

"মার্চেন্ট ব্যাংকের সিঙ্গেল পার্টি এক্সপোজারের সমন্বয়ের যে নির্দেশনা ছিল, এটির কারণেও বাজারে নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে। এত স্বল্প সময়ে আসলে এটা করা সম্ভব না। এক্ষেত্রে আরো সময় বাড়ানো দরকার।"

পুঁজিবাজারে দরপতনের ধারা অব্যাহত থাকায় রোববার বিক্ষোভ করেছে ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীরা। এর আগে বৃহস্পতিবার (গত ০৮ সেপ্টেম্বর) ডিএসইতে লেনদেন হয় ২৪১ কোটি টাকা যা গত সাড়ে সাত মাসের মধ্যে সর্বনিু।

রোববারের সংবাদ সম্মেলনে আরো উপস্থিত ছিলেন ডিএসই পরিচালক ও বাংলাদেশ এসোসিয়েশন অব পাবলিকলি লিস্টেড কোম্পানিজের সভাপতি সালমান এফ রহমান, ডিএসই প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (চলতি দায়িত্বে) অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল জহুরুল আলম।

আলোচনায় অংশগ্রহণকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ছিল লঙ্কাবাংলা সিকিউরিটিজ লি., আইসিবি সিকিউরিটিজ ট্রেডিং কোম্পানি লি., আইডিএলসি সিকিউরিটিজ লি., ব্রাক ইপিএল স্টক ব্রোকারেজ লি., পিএফআই সিকিউরিটিজ লি., এমটিবি সিকিউরিটিজ লি., ব্যাংক এশিয়া সিকিউরিটিজ লি., উইফেং সিকিউরিটিজ লি., শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক সিকিউরিটিজ লি., এআইবিএল ক্যাপিটাল মার্কেট সার্ভিসেস লি., বিএলআই সিকিউরিটিজ লি., ইন্টারন্যাশনাল লিজিং সিকিউরিটিজ লি., মাল্টি সিকিউরিটি এন্ড সার্ভিস লি., এনবিএল সিকিউরিটিজ লি., এনসিসিব্যাংক সিকিউরিটিজ এন্ড ফাইন্যান্সসিয়াল সার্ভিসেস লি., রিলায়েন্স ব্রোকারেজ লি., এবি সিকিউরিটিজ লি., দি সিটি ব্যাংক লি., রয়েল ক্যাপিটাল লি., সিএমএসএল সিকিউরিটিজ লি., ফখরুল ইসলাম সিকিউরিটিজ লি., মার্কেন্টাইল ব্যাংক সিকিউরিটিজ লি., ফারইস্ট স্টক এন্ড বন্ডস লি., আইএফআইসি সিকিউরিটিজ লি., আইআইডিএফসি সিকিউরিটিজ লি., ভিশন ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্ট লি., সালটা ক্যাপিটাল লি., হাজি আহমেদ ব্রাদারস সিকিউরিটিজ লি., মশিউর রহমান লি., এসইএস কোম্পানী লি.।

'কালো টাকা' বিনিয়োগ প্রসঙ্গ

পুঁজিবাজারে 'কালো টাকা' বিনিয়োগ প্রসঙ্গে ডিএসই শাকিল রিজভী বলেন, "কালো টাকা বিনিয়োগ নিয়ে একটা ভুল বোঝাবুঝি হয়েছে। আমি মনে করি, সরকারের বাজেটে বলা কালো টাকা বিনিয়োগের বিষয়টি বহাল রয়েছে। ১০ ভাগ টাকা ট্যাক্স দিয়ে যে কেউ কালো টাকা বিনিয়োগ করতে পারবেন।

"প্রয়োজনে আমরা সরকারের কাছ থেকে এ বিষয়ে আরো পরিষ্কার বক্তব্য আনব।"

পুঁজিবাজার সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন পক্ষের 'চাপে' চলতি অর্থবছরের বাজেটে ১০ শতাংশ কর দিয়ে শেয়ার বাজারে অপ্রদর্শিত অর্থ বিনিয়োগের সুযোগ রাখেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত।

'কালো টাকা' বিনিয়োগের সুবিধা দেওয়ার পর বাজার সক্রিয় হয়ে ওঠে।

পুঁজিবাজারে কোন্ প্রক্রিয়ায় অপ্রদর্শিত আয় বিনিয়োগের সুযোগ দেওয়া হবে তা জানতে চেয়ে সংশ্লিষ্ট আইন সংশোধনের জন্য সরকারকে তাগিদ গত জুলাইয়ে দেয় আন্তঃসরকার সংস্থা এশিয়া প্যাসিফিক গ্র"প অন মানি লন্ডারিং (এপিজিএমএল)।

থাইল্যান্ডভিত্তিক আন্তর্জাতিক সংগঠন এপিজিএমএল মুদ্রাপাচার প্রতিরোধে কাজ করে। বাংলাদেশও এ সংগঠনের সদস্য।

শাকিল জানান, মিউচুয়াল ফান্ডগুলো মার্কেটে ঠিকভাবে সক্রিয় রয়েছে কি না, সেটি দেখার জন্যে তারা এসইসিকে অনুরোধ করবেন।

"এছাড়া যারা পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ করেছেন, এটা যাতে আমানত হিসাবে বিবেচনা করা হয়, সেরকম পদক্ষেপ নিতে সুপারিশ এসেছে। সেটিও আমরা বিবেচনা করব।"

নতুন ব্যাংক কোম্পানি আইন নিয়ে অনেকে শঙ্কিত জানিয়ে এসইসি সভাপতি বলেন, "তারা আশঙ্কা করছেন নতুন আইনে বর্তমানের অনেক শেয়ার সমন্বয় করতে হতে পারে। এই বিষয়টিও বাজারে নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে।"

এক প্রশ্নের জবাবে ডিএসই'র জ্যেষ্ঠ সহ-সভাপতি আহসানুল ইসলাম বলেন, "আমরা মনে করি না বাজারের অবস্থা খুব খারাপ। বরং মার্কেটের পিই, অনেক প্রতিষ্ঠানের পিই বিনিয়োগের উপযুক্ত। আমরা মনে করি, বাজারে যে পরিমাণ সক্রিয় অংশগ্রহণ থাকা দরকার, সেটা নেই।

"টার্নওভার কমে যাওয়ায় একটা সাময়িক ক্ষতি হচ্ছে। এই অংশগ্রহণ কীভাবে বাড়ানো যায়, সেটির জন্যেই আমাদের এই আলোচনা।"

'চট্টগ্রাম বন্দরে সিটিএমএস ১০ অক্টোবর থেকে'

Posted by methun

চট্টগ্রাম বন্দরে আগামী ১০ অক্টোবর থেকে কনটেইনার টার্মিনাল ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (সিটিএমএস) পরীক্ষামূলকভাবে চালু হতে যাচ্ছে বলে জানিয়েছেন বন্দর চেয়ারম্যান কমোডর এম আনোয়ারুল ইসলাম।

তৈরি পোশাক প্রস্তুত ও রপ্তানিকারকদের সংগঠনের (বিজিএমইএ) ভবন মিলনায়তনে রোববার এক আলোচনা সভায় তিনি জানান, প্রাথমিকভাবে তিন মাস পরীক্ষামূলকভাবে এই কার্যক্রম চলবে।

চট্টগ্রাম বন্দরে সিটিএমএস প্রকল্পের পরিচালক প্রকৌশলী খায়রুল মোস্তফা বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ১০ অক্টোবর সিসিটি ও এনসিটি জেটিতে এবং ১২ অক্টোবর জেসিবি জেটিতে পরীক্ষামূলকভাবে এ কার্যক্রম চালুর সিদ্ধান্ত হয়েছে।

গত ১৯ অগাস্ট এ পদ্ধতি পরীক্ষামূলক চালুর কথা থাকলেও বিজিএমইএ নেতাদের অনুরোধে তা পিছিয়ে ১১ ও ১৪ সেপ্টেম্বর করা হয়। ১০ সেপ্টেম্বর আবারো বিজিএমইএ'র নেতাদের দাবির মুখে দ্বিতীয় দফায় পেছায় সিটিএমএস শুরুর দিন।

এ পদ্ধতির মাধ্যমে জাহাজ কোথায় ভিড়বে, টার্মিনালের কর্মক্ষতা এবং ইয়ার্ড স্পেস সম্পর্কে আগে থেকেই জানা যাবে। এছাড়া এ পদ্ধতিতে নগদ টাকা লেনদেনের সুযোগ কম থাকায় স্বচ্ছতাও বাড়বে বলে মনে করেন আনোয়ারুল ইসলাম।

তবে ব্যবসায়ী নেতারা বলছেন, সিটিএমএস'র কার্যকারিতা পুরোপুরি নিশ্চিত করতে এ পদ্ধতি চালুর আগে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক সংস্কার, যানজট নিরসনে কার্যকর উদ্যোগসহ বন্দর অবকাঠামো আরো শক্তিশালী করার ওপর গুরুত্ব দিতে হবে। তা না করা গেলে এ পদ্ধতি কোনো কাজে আসবে না বলে মন্তব্য করেন তারা।

বিজিএমইএ সভাপতি শফিউল ইসলাম মহিউদ্দিন বলেন, সিটিএমএসকে ফলপ্রসু করতে যোগাযোগ ও নৌ পরিবহন মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন কার্যক্রমের সমন্বয় প্রয়োজন।

এছাড়া তিনি সিটিএমএস পদ্ধতিকে প্রাথমিকভাবে নিয়মিত মনিটরিংসহ তিন মাসের বদলে এক বছর পরীক্ষামূলকভাবে চালুর প্রস্তাব করেন।

বাংলাদেশ নিটওয়্যার ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টাস এসোসিয়েশনের (বিকেএমইএ) সভাপতি এ কে এম সেলিম ওসমান বলেন, যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নতি না হলে ওই পদ্ধতির বাস্তবায়নে কোনো ফল আসবে না।

১০ অক্টোবরের বদলে কোরবানী ঈদের পর সিটিএমএস চালুর অনুরোধ জানান তিনি।

সভায় অন্যদের মধ্যে এফবিসিসিআই সভাপতি এ কে আজাদ, নৌ সচিব আব্দুল মান্নান হাওলাদার, বিজিএমইএ'র সাবেক সভাপতি সালাম মুর্শেদী প্রমুখ বক্তব্য দেন।

Mushfiqur prepared for captaincy

Posted by methun

Mushfiqur Rahim, the Bangladesh wicketkeeper-batsman, has said that he will give his best if he is made the captain of the national team. He is touted to be Shakib Al Hasan's successor after the all-rounder was sacked from the captaincy last Monday along with vice-captain Tamim Iqbal.

Mushfiqur was the only remaining protagonist left to say his piece in the ongoing drama of Bangladesh cricket. So after Shakib, coach Stuart Law and Tamim had spoken, Mushfiqur's words, more due to his current standing in the team, were much awaited. And as it turned out, he was confident about the captaincy that is supposedly headed his way.

"I am also hearing it from the media but my main target is to perform well in the coming series against West Indies. As a team, we are also looking forward to the next assignment. I will try my best if it (captaincy) is coming my way," he said, reports ESPNcricinfo.

Mushfiqur emphasised the need for a team performance in the West Indies series next month, a theme that went missing on the recent tour of Zimbabwe. Bangladesh were expected to prevail against Zimbabwe, who were making their Test return after five years out of the format, but slid to an embarrassing 130-run loss in the only Test in Harare.

Bangladesh's misery continued in the five-match ODI series that followed, as they went down 0-3 before winning the dead rubbers.

"Our batting and fielding was poor and that was the reason behind the failure in Zimbabwe. I don't think there was anything else other than that behind the debacle.

"There were some individual performances but as a team we could not perform well, so our main target would be to perform well as a team against West Indies," said Mushfiqur, who added that discipline was never an issue.

"If you travel with other teams, you can understand how disciplined we are as a team. As our coach said, we are the most disciplined side both on and off the field."

And much like Tamim and the coach, Mushfiqur too praised the man who was removed from the captaincy.

"Shakib is our key player and it's always an advantage for a performer to lead the team. He was excellent as a captain and performed with the bat, ball and also he was superb in his fielding. He always motivated us as a captain."

ফরিদপুরে বাল্যবিয়ের আয়োজন, ৩ জনের কারাদন্ড

Posted by methun

বাল্যবিয়ের আয়োজন এবং ইউএনওকে ঘুষ দেওয়ার চেষ্টা করায় ফরিদপুরে বরসহ তিনজনকে ১০ দিনের বিনাশ্রম কারাদন্ড দিয়েছে ভ্রাম্যমাণ আদালত।

নগরকান্দা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) এস এম আব্দুল কাদের শনিবার রাতে এ সাজা দেন।

দ-িতরা হলেন বর এনামুল মোল্লা (২২), কনের চাচা সামসু ব্যাপারী (৩৬) এবং বিয়ের ঘটক হবি ভূইয়া (৫৫)।

ইউএনও এস এম আব্দুল কাদের জানান, নগরকান্দা উপজেলার মাঝিকান্দা গ্রামের এক কিশোরীর (১৪) সঙ্গে গোপালগঞ্জের করপাড়া গ্রামের খালেক মোল্লার ছেলে এনামুল মোল্লার বিয়ের আয়োজন করা হয়।

খবর পেয়ে ভ্রাম্যমাণ আদালত ওই বাড়িতে গিয়ে বিয়ে বন্ধের নির্দেশ দেয়।

ইউএনও আরো বলেন, বিয়ে বন্ধ না করার জন্য মেয়ের চাচা সামসু ব্যাপারী তাকে ১০ হাজার টাকা ঘুষ দিতে চাইলে তিনি তাদের গ্রেপ্তারের নির্দেশ দেন।

আমিনবাজারে ছাত্রহত্যা দুই এসআইসহ ৮ পুলিশ প্রত্যাহার

Posted by methun

আমিনবাজারে ছয় ছাত্রকে পিটিয়ে মারার ঘটনায় দায়িত্বে অবহেলার অভিযোগের সত্যতা মেলায় সাভার মডেল থানার দুই এসআইসহ আট পুলিশ সদস্যকে প্রত্যাহার করা হয়েছে।

রোববার বিকালে ঢাকা জেলা পুলিশ সুপার মিজানুর রহমানের নির্দেশে আট জনকে প্রত্যাহার করা হয়।

এরা হলেন থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) হারেস শিকদার ও আনোয়ার হোসেন, কনস্টেবল হাবিবুর রহমান, নাজমুল হোসেন, সোহেল মিয়া, সাইদুর রহমান, শাহীন মিয়া ও খায়রুল ইসলাম।

পুলিশ সুপার মিজানুর রহমান বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, "আমিনবাজারে ছয় ছাত্র হত্যার ঘটনার সময় ওই এলাকায় দায়িত্বরত এই আট পুলিশ সদস্যদের দায়িত্বে অবহেলার প্রমাণ পেয়েছে বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিটি।"

"এ কারণে থানা থেকে তাদের প্রত্যাহার করে রাতের মধ্যে পুলিশ লাইনে যোগদানের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। সোমবার তাদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থার প্রক্রিয়া শুরু হবে", বলেন তিনি।

গত ১৮ জুলাই শবে বরাতের রাতে সাভারের আমিনবাজারের বরদেশী এলাকায় ডাকাত সন্দেহে ঢাকার ছয় ছাত্রকে পিটিয়ে হত্যা করা হয়। আহত হয় একজন।

সমালোচনার মুখে পুলিশ এ ঘটনায় একটি তদন্ত কমিটি করে। এরপর পুলিশের ভূমিকা তদন্তে গঠিত হয় বিচার বিভাগীয় কমিটি। ওই কমিটি বৃহস্পতিবার প্রতিবেদন দিয়েছে।

বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত খবরে বলা হয়েছে, ছাত্রদের রক্ষায় পুলিশের ভূমিকা যথাযথ ছিলো না বলে উল্লেখ করা হয়েছে ওই প্রতিবেদনে।

বিদ্রোহ: সিগন্যাল সেক্টরের ১৮২ জনের সাজা

Posted by methun

পিলখানায় বিডিআর বিদ্রোহের ঘটনায় সিগন্যাল সেক্টরের ১৮৭ জওয়ানের মধ্যে খালাস পেয়েছেন পাঁচ জন। বাকিদের বিভিন্ন মেয়াদে সাজা হয়েছে। এর মধ্যে সর্বোচ্চ সাজা ৭ বছর কারাদণ্ড হয়েছে ২০ জনের।

সোমবার পিলখানায় বিজিবি সদর দপ্তরে দরবার হলে বিশেষ আদালত-৮ এর প্রধান ও বিজিবি'র উপ-মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আবু সায়ীদ খান রায় দেন।

রায়ে সর্বনিু চার মাস সাজা হয়েছে পাঁচ জনের। কারাদণ্ডের পাশাপাশি সবার ১০০ টাকা করে জরিমানাও হয়েছে।

দণ্ডাদেশ রায় ঘোষণার সময় থেকে কার্যকর হবে বলে বিচারক জানিয়েছেন।

২০১০ সালের ৬ মে বিশেষ আদালত-৬ এ সিগন্যাল সেক্টরের ১৮৭ বিডিআর সদস্যের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেন নায়েব সুবেদার আর এম মো. নিয়ামত উল্লাহ খন্দকার।

বিদ্রোহের বিচার কার্যক্রম তরান্বিত করতে বিশেষ আদালত পুনর্গঠনের পর মামলাটি বিশেষ আদালত-৮ এ স্থানান্তর করা হয়।

চলতি বছরের ১৩ ফেব্র"য়ারি এ বিদ্রোহ মামলার সাক্ষ্য গ্রহণ শুরু হয়ে ৪ মে শেষ হয়। এতে ৭৫ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ ও তাদের জেরা করা হয়। ১৮৭ আসামির মধ্যে দুই কার্যদিবসে ১৩ জন আসামির পক্ষে দুই সেনা কর্মকর্তাসহ ২২ জন সাফাই সাক্ষ্য দিয়েছেন।

ঢাকার ১১টি ইউনিটের বিরুদ্ধে করা মামলার মধ্যে এ পর্যন্ত চারটির রায় হয়েছে। যার মধ্যে ঢাকা সেক্টরের ৮৬ জনের মধ্যে বিভিন্ন মেয়াদে দণ্ডিত হয়েছেন ৮৪ জন। দুজন মারা গেছেন।

২৪ রাইফেল ব্যাটালিয়ানের ৬৬৬ জনের মধ্যে ৬৫৭ জন বিভিন্ন মেয়াদে দণ্ডিত হয়েছেন। ৯ জন খালাস পেয়েছেন। রাইফেল সিকিউরিটি ইউনিটের (আরএসইউ বর্তমানে বিজিবি সিকিউরিটি ইউনিট) ১১৩ জনের মধ্যে ১০৯ জনের সাজা হয়েছে। ছাড়া পেয়েছেন চার জন। এবং রেকর্ড উইংয়ের ১১১ জনের সবাই দণ্ডিত হয়েছেন।

২০০৯ সালের ফেব্র"য়ারির শেষ দিকে পিলখানায় জওয়ানদের সশস্ত্র বিদ্রোহে প্রাণ হারান অর্ধশতাধিক সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৩ জন। এরপর বিডিআর আইনে বিদ্রোহের বিচার করতে বেশ কয়েকটি আদালত গঠন করা হয়।

পিলখানায় হত্যা-লুণ্ঠনের বিচার হচ্ছে প্রচলিত আইনে। বিদ্রোহের পর সীমান্ত রক্ষী বাহিনীর নাম বিডিআর থেকে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ-বিজিবি করা হয়।

Govt serving India's interests: Khaleda

Posted by methun

The BNP chief has alleged that the government is serving the interests of India.

"Since the Awami League was not elected by the people's votes, but with the help of sacks of foreign (Indian) money, they are busy implementing the pledges they made," Khaleda Zia claimed on Sunday, alluding to the recent agreements signed with India.

Her statement had also an oblique reference to a recent article appearing in London-based magazine The Economist that said, "The Awami League, helped by bags of Indian cash and advice, triumphed in general elections in Bangladesh..." The article was vehemently protested by Dhaka.

During the visit of Indian prime minister Manmohan Singh on Sep 6-7, when the much-awaited Teesta deal was not signed, she expressed her disappointment over the matter during her courtesy meeting with Manmohan.

Speaking at a programme at her Gulshan office on Sunday, Khaleda said, "There is no development in the country but only corruption and loot. The lawmakers and ministers are plundering money.

"A country can't run this way. This government must be uprooted."

The gathering was organised on the occasion of the founding anniversary of Jatiyatabadi Mahila Dal, BNP's women wing, on Sep 9.

The two-time prime minister also alleged that violence against women had increased since the present Grand Alliance government came to power.

"The government has been silent despite incidents of harassment of women at some educational institutions due to the involvement of many senior leaders of the ruling party."

She also held the ruling MPs and ministers responsible for the rundown roads and highways.

Regarding anti-government movement, Khaleda said, "We must hold protest programmes. I'll ask even the mothers and sisters to come out of their houses and help us in unseating the government."

The main opposition after a standing committee meeting on Saturday decided to hold discussions with its allies and like-minded arties before declaring anti-government agitations.

BNP lawyers give no proof

Posted by methun

Dhaka, Sept 11 (bdnews24.com)—Pro-BNP lawyers' platform Jatiyatabadi Ainjibi Forum has not come up with any evidence to substantiate its claim that former chief justice A B M Khairul Haque had delivered a key verdict for money.

But it has demanded that Haque return the money to the prime minister's relief fund and that he be brought to book.

At a press conference on Sunday, president of the lawyers' body Rafiqul Islam Mia also demanded an investigation committee headed by a former chief justice to determine if Khairul Haque, who was the fourth important person in the country as per the warrant of precedence, can be called a 'poor and destitute person' and whether his taking money was ethical.

The former top judge had taken Tk 1.16 million in two phases – before he become the chief justice on Sept 30 last year – to finance his wife's medical treatment.

Rafiqul said Khairul had taken money when he delivered verdicts in crucial cases. "It proves that he delivered the verdicts in exchange for money. Khaleda Zia also meant this."

On Thursday, general secretary of the organisation, Mahbubuddin Khokan said he would present proof on Sunday to back the claims of BNP chief Khaleda Zia, who on Aug 31 said that justice Khairul Haque gave the caretaker abolition verdict in exchange for money.

He was not present at the new call with the 'proof'.

Khairul Haque, as chief justice, headed the seven-strong Appellate Bench that ruled that the non-party provision ran contrary to the principles of democracy. But the bench recommended holding of next two elections under the caretakers.

As the immediate past chief justice he would have headed the 90-day interim, unelected caretaker cabinet if the Awami League government had gone ahead with the apex court recommendations.

The issue came to a head when attorney general Mahbubey Alam asked Khaleda to apologise to the nation and a parliamentary watchdog threatened legal action against her if she did not withdraw her remarks.

The law minister on Saturday said the comment from Khaleda was "not only contemptuous but also maligned the image of the judiciary".

On the other hand, BNP-controlled Supreme Court Bar Association (SCBA) president Khandker Mahbub Hossain the same day said judges taking money from the prime minister's relief fund was 'rare'.

Giving his take on the recent debate, Mahbub said, "The remarks by the opposition leader were political, she herself will clarify it."

BNP policymaker Nazrul Islam Khan earlier in the day terming his party chief's remark 'political rhetoric', said that the matter should not be taken to court.

When pointed out that Khairul Haque was not a chief justice when he had taken the money, the forum leaders could not give a clear answer.

They also placed a list of former judges who were given 'financial assistance' from the government funds.

The parliamentary standing committee on Sept 6 was also given a list having names of 31 judges, 27 of whom had taken money from the prime minister's welfare fund and four others from the relief fund.