শারদীয় দুর্গোৎসব, বিশ্বকর্মা পূজা, ঈদ-উল-আযহা ও সাপ্তাহিক ছুটির কারণে
টানা ১১ দিন বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় স্থলবন্দর বেনাপোল দিয়ে আমদানি-রপ্তানি
বন্ধ থাকছে।
এতে সীমান্তের দুই পাশের ট্রাকজট আরও বাড়বে বলে মনে করছেন বন্দর সংশ্লিষ্টরা।
ভারতের পেট্রাপোল বন্দর সিঅ্যান্ডএফ স্ট্যাফ ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের সেক্রেটারি কার্ত্তিক চক্রবর্তী বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানান, শারদীয় দুর্গোৎসব, বিশ্বকর্মা পূজা ও ঈদ-উল-আযহা উপলক্ষে পশ্চিম বাংলায় ২০ অক্টোবর থেকে ২৯ অক্টোবর পর্যন্ত ছুটি ঘোষণা করেছে রাজ্য সরকার। ছুটির কারণে এ সময় পেট্রাপোল বন্দরের সব কাজকর্ম বন্ধ থাকবে।
তবে বন্দর, কাস্টমস ও দুই দেশের সিঅ্যান্ডএফ এজেন্টরা জানান, ১৮ অক্টোবর বিকেলের পর পেট্রাপোল ও বেনাপোল কাস্টমস ও বন্দর কার্যালয় বন্ধ হয়ে যাচ্ছে।
৩০ অক্টোবর মঙ্গলবার সকাল থেকে আবার আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম চলবে বলে জানান বেনাপোল কাষ্টমস ক্লিয়ারিং অ্যান্ড ফরোয়ার্ডিং এজেন্টস অ্যাসোসিয়েশনের সহ-সভাপতি সিরাজুল ইসলাম সিরাজ।
এদিকে সীমান্তের দুই পাশের ট্রাকজট টানা ছুটির কারণে আরও বাড়বে বলে আশঙ্কা করছেন সংশ্লিষ্টরা।
সিরাজুল ইসলাম জানান, প্রায় এক মাস ধরে নোম্যান্সল্যান্ড থেকে আমড়াখালী পর্যন্ত পাঁচ কিলোমিটার ট্রাকজট রয়েছে। বন্দর চালুর পর থেকে কখনও এত দীর্ঘ ট্রাক জট হয়নি।
“রপ্তানি পণ্য নিয়ে যে সংখ্যক ট্রাক প্রতিদিন পেট্রাপোল বন্দরে যাচ্ছে তার চেয়ে অনেক বেশি ট্রাক দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে বেনাপোল বন্দরে আসছে। আর এ কারণে ট্রাকের জট কমছে না। দীর্ঘ ছুটির কারণে বেনাপোল থেকে পেট্রাপোল বন্দরে রপ্তানি বন্ধ হয়ে গেলে এ জট আরো বাড়বে।”
বেনাপোলের মতোই পেট্রাপোলেও ট্রাক জট রয়েছে বলে জানান পেট্রাপোলের কার্ত্তিক চক্রবর্তী।
তিনি বলেন, বন্দরে স্থান সংকুলান না হওয়ায় বন্দরের ট্রাক টার্মিনাল, পেট্রাপোল পার্কিং ও বনগাঁও টার্মিনালে কয়েকশ’ পণ্যবোঝাই ট্রাক অপেক্ষা করছে।
“দীর্ঘ ছুটির কারণে এসব পণ্য পেট্রাপোল থেকে বেনাপোল বন্দরে ঢুকবে ছুটি শেষে। এতে পেট্রাপোল বন্দর এলাকায় তীব্র যানজটের সৃষ্টি হবে।”
বেনাপোল আন্তর্জাতিক চেকপোস্ট ইমিগ্রেশন পুলিশের পরিদর্শক কামরুজ্জামান জানান, ছুটিতে বেনাপোল আন্তর্জাতিক স্থলবন্দর দিয়ে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ থাকলেও পাসপোর্টধারী যাত্রীদের যাতায়াত স্বাভাবিক থাকবে।
এতে সীমান্তের দুই পাশের ট্রাকজট আরও বাড়বে বলে মনে করছেন বন্দর সংশ্লিষ্টরা।
ভারতের পেট্রাপোল বন্দর সিঅ্যান্ডএফ স্ট্যাফ ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের সেক্রেটারি কার্ত্তিক চক্রবর্তী বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানান, শারদীয় দুর্গোৎসব, বিশ্বকর্মা পূজা ও ঈদ-উল-আযহা উপলক্ষে পশ্চিম বাংলায় ২০ অক্টোবর থেকে ২৯ অক্টোবর পর্যন্ত ছুটি ঘোষণা করেছে রাজ্য সরকার। ছুটির কারণে এ সময় পেট্রাপোল বন্দরের সব কাজকর্ম বন্ধ থাকবে।
তবে বন্দর, কাস্টমস ও দুই দেশের সিঅ্যান্ডএফ এজেন্টরা জানান, ১৮ অক্টোবর বিকেলের পর পেট্রাপোল ও বেনাপোল কাস্টমস ও বন্দর কার্যালয় বন্ধ হয়ে যাচ্ছে।
৩০ অক্টোবর মঙ্গলবার সকাল থেকে আবার আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম চলবে বলে জানান বেনাপোল কাষ্টমস ক্লিয়ারিং অ্যান্ড ফরোয়ার্ডিং এজেন্টস অ্যাসোসিয়েশনের সহ-সভাপতি সিরাজুল ইসলাম সিরাজ।
এদিকে সীমান্তের দুই পাশের ট্রাকজট টানা ছুটির কারণে আরও বাড়বে বলে আশঙ্কা করছেন সংশ্লিষ্টরা।
সিরাজুল ইসলাম জানান, প্রায় এক মাস ধরে নোম্যান্সল্যান্ড থেকে আমড়াখালী পর্যন্ত পাঁচ কিলোমিটার ট্রাকজট রয়েছে। বন্দর চালুর পর থেকে কখনও এত দীর্ঘ ট্রাক জট হয়নি।
“রপ্তানি পণ্য নিয়ে যে সংখ্যক ট্রাক প্রতিদিন পেট্রাপোল বন্দরে যাচ্ছে তার চেয়ে অনেক বেশি ট্রাক দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে বেনাপোল বন্দরে আসছে। আর এ কারণে ট্রাকের জট কমছে না। দীর্ঘ ছুটির কারণে বেনাপোল থেকে পেট্রাপোল বন্দরে রপ্তানি বন্ধ হয়ে গেলে এ জট আরো বাড়বে।”
বেনাপোলের মতোই পেট্রাপোলেও ট্রাক জট রয়েছে বলে জানান পেট্রাপোলের কার্ত্তিক চক্রবর্তী।
তিনি বলেন, বন্দরে স্থান সংকুলান না হওয়ায় বন্দরের ট্রাক টার্মিনাল, পেট্রাপোল পার্কিং ও বনগাঁও টার্মিনালে কয়েকশ’ পণ্যবোঝাই ট্রাক অপেক্ষা করছে।
“দীর্ঘ ছুটির কারণে এসব পণ্য পেট্রাপোল থেকে বেনাপোল বন্দরে ঢুকবে ছুটি শেষে। এতে পেট্রাপোল বন্দর এলাকায় তীব্র যানজটের সৃষ্টি হবে।”
বেনাপোল আন্তর্জাতিক চেকপোস্ট ইমিগ্রেশন পুলিশের পরিদর্শক কামরুজ্জামান জানান, ছুটিতে বেনাপোল আন্তর্জাতিক স্থলবন্দর দিয়ে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ থাকলেও পাসপোর্টধারী যাত্রীদের যাতায়াত স্বাভাবিক থাকবে।