SPORTS JOBS 7WONDERS

Ads by Cash-71

সবাই বলবে সড়কের অবস্থা ভালো না: আবুল হোসেন

Posted by methun

দেশের সড়কের অবস্থা ভালো নয় স্বীকার করে বিষয়টিতে সরকারের গুরুত্ব প্রত্যাশা করেছেন যোগাযোগমন্ত্রী সৈয়দ আবুল হোসেন।

রোববার সংসদ অধিবেশনে সরকারদলীয় সংসদ সদস্য খালেদুর রহমান টিটুর এক প্রশ্নের জবাবে দেশের সড়ক-মহাসড়ক বেহাল বলে স্বীকার করেন মন্ত্রী।

"আগামী ডিসেম্বরে বার্ষিক উন্নয়ন বরাদ্দ (এডিপি) সংশোধিত হয়ে যোগাযোগ খাতে বরাদ্দ পেলে এর সমাধান হবে।", বলেন তিনি।

সড়কের অবস্থা প্রসঙ্গে আবুল হোসেন বলেন, "দেশের সড়কের যে অবস্থা ভালো না; এখানে যারা আছে সবাই তা বলবেন, এদেশের মানুষ বলবে, আমিও তা বলব। সংবাদ মাধ্যমেও বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করা হয়েছে। আশা করি, সরকার তা গুরুত্ব দেবেন।"

বেহাল সড়ক নিয়ে গত অগাস্টে প্রবল সমালোচনার মুখে পড়েন যোগাযোগমন্ত্রী। সেসময় দায় স্বীকার করে তাকে পদত্যাগের আহ্বান জানান সরকারদলীয় কয়েকজন সাংসদও।

রোববার সংসদে মন্ত্রী জানান, দেশের সড়ক সংস্কারে চলতি অর্থবছরে মাত্র ৫০ কোটি টাকা পাওয়া গেছে।

তিনি বলেন, "ক্ষতিগ্রস্ত সড়কের সংস্কারে প্রাক্কলিত ব্যয় ধরা হয়েছে ৫১০০ কোটি টাকা।"

"একনেকে ১৪১০ কোটি টাকা (যা না করলে নয়) অনুমোদন করা হয়" জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, "এ অর্থ বছরেই তা পাওয়া যাবে বলে আশা করছি। এ টাকার মধ্যে দেওয়া হয়েছে ৫০ কোটি টাকা।"

আগামী ডিসেম্বরে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি সংশোধন (রিভাইজড) হবে বলে জানান তিনি।

সড়ক সংস্কারে সবার কাছ থেকে একই রকম প্রশ্ন আসবে উল্লেখ করে সৈয়দ আবুল হোসেন বলেন, "এদেশের মানুষ, সংসদ সদস্য, আমরা সহকর্মী, গণমাধ্যমে যা উপস্থাপন হচ্ছে-আশা করছি তা সমাধানের জন্য যোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের বরাদ্দ থাকবে। মন্ত্রণালয় বরাদ্দ দিলে দেশবাসীর আশা পূরণ হবে।"

বেহাল সড়ক নিয়ে সমালোচনামুখর সময়েও সড়ক মেরামত না করতে পারার কারণ হিসেবে অপ্রতুল অর্থ বরাদ্দের কথা উল্লেখ করে অর্থমন্ত্রীকে দুষেছিলেন যোগাযোগমন্ত্রী।

'নতুন সড়ক ও বাইপাস নয়'

সম্পূরক এক প্রশ্নের জবাবে আবুল হোসেন বলেন, "নতুন কোনো সড়ক ও বাইপাস করার আর উদ্যোগ নেবে না সরকার। এর পরিবর্তে বিদ্যমান সড়কগুলো চলাচল উপযোগী করার ব্যবস্থা নেওয়া হবে।"

নতুন করে সড়ক ও বাইপাসের প্রস্তাব না দেওয়ার আহ্বানও তিনি।

জাতীয় পার্টির এস এম আবদুল মান্নানের প্রশ্নের জবাবে যোগাযোগমন্ত্রী বলেন, "সরকারের অনেক সীমাবদ্ধতা আছে। বাস্তবায়ন হবে কি না তা নিশ্চিত করে বলতে পারছি না। এখন আমাদের যা রাস্তা আছে তা চলাচল উপযোগী রাখতে চাই।"

মন্ত্রী বলেন, "নতুন কোনো সড়ক ও বাইপাস করার প্রস্তাব আনবেন না। যদি প্রস্তাব আনেন, তাহলে আমি ডিপিপি (ডেভেলপমেন্ট প্রোজেক্ট প্রোফর্মা) পাঠিয়ে দিতে পারি। সার্বিকভাবে তা বাস্তবায়ন নির্ভর করবে সরকারের অর্থ সংস্থানের ওপর।"

সাংসদ সাধনা হালদারের প্রশ্নের জবাবে আবুল হোসেন বলেন, ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক চার লেনে উন্নীতকরণ প্রকল্পটি যথাসময়ে শেষ করার জন্য মন্ত্রণালয় জোর প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।

তিনি বলেন, "আগামী ২০১৩ সালের মধ্যে এর কাজ শেষ হবে।"

এমআই সিমেন্ট ৫০ শতাংশ লভ্যাংশ দেবে

Posted by methun

বেসরকারি সিমেন্ট উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান এমআই সিমেন্ট ৫০ শতাংশ লভ্যাংশ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

এর মধ্যে ৩৫ শতাংশ স্টক ও ১৫ শতাংশ নগদ আকারে পাওয়া যাবে।

শনিবার পরিচালনা পর্যদের এক সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় বলে জানান প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম।

২০১১ সালের ৩০ জুন সমাপ্ত বছরের জন্যে এই লভ্যাংশ দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়। এ বছর শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ৫ টাকা ৩৬ পয়সা।

১৯৯৮ সাল থেকে এই প্রতিষ্ঠানটি ক্রাউন সিমেন্ট নামে সিমেন্ট উৎপাদন করে আসছে।

২০১১ সালে বুকবিল্ডিং পদ্ধতিতে ১০টাকা অভিহিত মূল্যের প্রতিটি শেয়ার ১১১ টাকা ৬০ পয়সা দরে প্রতিষ্ঠানটি পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত হয়।

গত ৬ মে থেকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে ও গত ২২ মে থেকে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে প্রতিষ্ঠানটির শেয়ার লেনদেন শুরু হয়।

বিও অ্যাকাউন্ট খুলতে পরিচয়পত্র বাধ্যতামূলক করার সুপারিশ

Posted by methun

ব্যাংক হিসাব, বেনিফিশিয়ারি ওনার্স (বিও) অ্যাকাউন্ট খোলায় এবং ব্যাংক ঋণ নেওয়ার ক্ষেত্রে জাতীয় পরিচয়পত্র দাখিল বাধ্যতামূলক করার সুপারিশ করেছে নিয়ন্ত্রক সংস্থাগুলো।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর ড. আতিউর রহমান, অর্থ মন্ত্রণালয়ের ব্যাংকিং বিভাগের সচিব মো. শফিকুর রহমান পাটোয়ারী এবং সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (এসইসি) চেয়ারম্যান খায়রুল হোসেন গত বৃহস্পতিবার নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে বৈঠক করে এ বিষয়ে তাদের মতামতও তুলে ধরেছেন।

অবশ্য কমিশন মনে করে, অনলাইনে জাতীয় পরিচয়পত্রের তথ্য যাচাই পদ্ধতি চালুর আগেই নাগরিক সেবার ক্ষেত্রে পরিচয়পত্র দাখিল বাধ্যতামূলক করা ঠিক নয়।

বৈঠকে উপস্থিত এসইসি চেয়ারম্যান অধ্যাপক খায়রুল হোসেন  বলেন, "হিসাব খোলা এবং ঋণ নিতে জাতীয় পরিচয়পত্র ব্যবহারের বিষয়টি বৈঠকে তুলে ধরেছি আমরা। আমাদের কী কী চাহিদা তাও বলেছি। এখন সার্বিক বিষয়ে ইসি সিদ্ধান্ত নেবে।"

এ বিষয়ে জানতে চাইলে নির্বাচন কমিশনার মুহাম্মদ ছহুল হোসাইন  বলেন, "আমরা পরিচয়পত্রের তথ্য অনলাইনে যাচাইয়ের পক্ষে। এজন্য প্রস্তুতিও নিচ্ছি আমরা। কিন্তু সব ধরনের প্রস্তুতির আগেই নাগরিক সেবা নিতে জাতীয় পরিচয়পত্র বাধ্যতামূলক করা ঠিক হবে না।"

তিনি জানান, ইসিতে সংরক্ষিত নাগরিকদের তথ্য উপাত্ত ব্যবহারের বিষয়ে একটি নীতিমালা করা হচ্ছে। সবার কাছে ত্র"টিমুক্ত জাতীয় পরিচয়পত্র সরবরাহের পর সেই নীতিমালা মেনেই শিগগির এ কার্যক্রম চালুর পরিকল্পনা রয়েছে তাদের।

"অনলাইনে তথ্য যাচাইয়ের মাধ্যমে একই ব্যক্তির ভিন্ন ভিন্ন নামে বিভিন্ন ব্যংক ও একাধিক বিও অ্যাকাউন্ট খোলা বা ভুয়া নামে ব্যাংক ঋণ নেওয়া রোধ করা যাবে। অন্যান্য অপরাধও কমে আসবে।"

জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন আইন, ২০১০ অনুযায়ী যে কোনো সেবা বা নাগরিক সুবিধা পাওয়ার ক্ষেত্রে সেবা প্রত্যাশী নাগরিকের পরিচিতি যাচাইয়ের জন্য নাগরিকদের জাতীয় পরিচয়পত্র প্রদর্শন বা এর অনুলিপি জমা দেওয়ার ব্যবস্থা চালু করতে পারবে সেবাদাতা সংস্থা।

এ আইন অনুযায়ী নিবন্ধন কার্যক্রম পরিচালনা, পরিচয়পত্র তৈরি করা, বিতরণ ও রক্ষণাবেক্ষণসহ আনুসাঙ্গিক সব দায়িত্ব পালনের এখতিয়ার থাকবে কমিশনের হাতে।

তথ্য যাচাই

ইসি কর্মকর্তারা জানান, এ পর্যন্ত সাড় আট কোটিরও বেশি ভোটারকে জাতীয় পরিচয়পত্র দেওয়া হয়েছে। প্রথমবারের মতো পরিচয়পত্র দেওয়ায় এর উল্লে¬খযোগ্য একটি অংশে বানান ও তথ্যগত ভুল রয়ে গেছে।
এছাড়া ভোটার তালিকা হালনাগাদ না হওয়ায় অন্তত ১৫ লাখ লোক এখনো পরিচয়পত্র পাননি। চলতি বছরের শেষ দিকে হালনাগাদের কার্যক্রম শুরু হবে বলে কর্মকর্তারা জানান।

ইসির অতিরিক্ত সচিব সিরাজুল ইসলাম বলেন, প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি নেওয়ার আগেই ব্যাংকের মতো কিছু প্রতিষ্ঠান জাতীয় পরিচয়পত্র বাধ্যতামূলক করায় কাঙ্খিত ফল অর্জন সম্ভব হয়নি। প্রদর্শিত পরিচয়পত্রটি আদৌ আসল কি না- তা যাচাইয়ের পদ্ধতি চালু না থাকায় বাজারে জাল পরিচয়পত্র তৈরির হিড়িক পড়ে গেছে।

"এ দুষ্কর্ম রোধ করতে হলে সেবা দানকারী সংস্থাগুলোকে প্রদর্শিত জাতীয় পরিচয়পত্রের তথ্য যাচাইয়ের ব্যবস্থা নিতে হবে।"

ইসি এখন অনলাইনে এসব তথ্য যাচাইয়ের সুযোগ দিতে প্রস্তুত উল্লে¬খ করে তিনি জানান, এ পদ্ধতিতে সহজেই 'ভুয়া' পরিচয়পত্র চিহ্নিত করা যাবে। ফলে কেউ ভুয়া পরিচয়ে ব্যাংক ঋণ নিতে অথবা একাধিক বেনিফিশিয়ারি ওনার্স অ্যাকাউন্ট খুলতে চাইলে তা ঠেকানো যাবে।

জাতীয় পরিচয়পত্র জালিয়াতির জন্য সর্বোচ্চ সাত বছরের কারাদণ্ড এবং এক লাখার জরিমানার বিধান রয়েছে জাতীয় নিবন্ধন আইনে।

সূচক-লেনদেনে চাঙা পুঁজিবাজার

Posted by methun

ব্যাংক বিনিয়োগ বাড়াতে শুরু করায় সপ্তাহ শুরুর দিনে চাঙাভাবে লেনদেন হয়েছে দেশের দুই পুঁজিবাজারে। আগের দিনের চেয়ে বেড়েছে সূচক ও লেনদেনের পরিমাণ।

সপ্তাহের প্রথম দিন রোববার দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) আগের দিনের চেয়ে ২১৪ কোটি টাকা বেড়ে লেনদেন হয়েছে ৬১৬ কোটি টাকা, সাধারণ সূচকও বেড়েছে ১০৯ পয়েন্ট।

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) বাছাই সূচক (সিএসসিএক্স) বেড়েছে ৩০১ পয়েন্ট। লেনদেন হয়েছে আগের দিনের চেয়ে প্রায় ২৫ কোটি টাকা বেশি। এর পরিমাণ ৪৬ কোটি ৪৭ লাখ টাকা।

রোববার বাজারের গতি প্রকৃতি সম্পর্কে জানতে চাওয়া হলে সিএসই সহ-সভাপতি আর মারুফ খান  বলেন, "একদিনের মুভমেন্ট দেখে বোঝা যাবে না। আমরা একটা স্থিতিশীল বাজার চাই। সেটার জন্য অপেক্ষা করছি।"

সম্পদ ব্যবস্থাপনা প্রতিষ্ঠান এইমস অব বাংলাদেশের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ইয়াওয়ার সাঈদ বলেন, "প্রাতিষ্ঠানিক ও ব্যক্তি শ্রেণীর বিনিয়োগকারীরা আগের দিনের চেয়ে লেনদেনে বেশি অংশ নিয়েছে। তবে কতদিন এটা থাকবে, সেটাই প্রশ্ন।"

চলতি সপ্তাহ থেকে ব্যাংকের বিনিয়োগ বাড়ানোর ঘোষণা এবং বিনিয়োগের জন্য ৫ হাজার কোটি টাকার তহবিল গঠনে ব্যাংক মালিকদের সংগঠন অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকসের বৈঠকের খবরের মধ্য দিয়ে সকালে দিনের লেনদেন শুরু হয়।

রোববার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শুরুতেই সূচকে উল্লম্ফন ঘটে। সঙ্গে সঙ্গে বাড়তে থাকে লেনদেন।

১১টায় ডিএসই ৫৫৪৪ পয়েন্ট সূচক নিয়ে যাত্রা শুরু করে। ৬ মিনিটেই সূচক ২২৭ পয়েন্ট বেড়ে ৫৭৭২ পয়েন্টে দাঁড়ায়। দুপুর ১২টার দিকে সূচক বেড়ে ৫৮০০ পয়েন্ট পর্যন্ত উঠেছিলো।

লেনদেন শুরুর পৌনে এক ঘণ্টায় শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে দাম বাড়ে ২১৩টির, কমে ১১টির, ২টির দাম অপরিবর্তিত থাকে।

তবে দুপুর ১২টার পর সূচক একটু কমতে শুরু করে।

দিন শেষে ডিএসইতে শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে দাম বাড়ে ১৩০টির, কমে ১১৭টির, ৯টির দাম অপরিবর্তিত থাকে।

দিনশেষে ব্যাংকং, ইন্সুরেন্স, ব্যাংক বহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠান ও টেলিকম খাতের অধিকাংশ শেয়ার এবং বেশিরভাগ মিউচুয়াল ফান্ডগুলো দাম বৃদ্ধিতে থাকলেও অন্যান্য খাতের শেয়ার দাম ধরে রাখতে পারেনি।

সিমেন্ট, সিরামিকস, প্রকৌশল, খাদ্য ও আনুসঙ্গিক, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি, তথ্য প্রযুক্তি, বিবিধ, ওষুধ, আবাসন ও সেবা এবং বস্ত্র খাতের বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ার দর হারিয়েছে।

ডিএসইতে লেনদেনের শীর্ষে ছিলো- গ্রামীণফোন, ন্যাশনাল ব্যাংক, ইউসিবিএল, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক, বেক্সিমকো লিমিটেড, এম আই সিমেন্ট, ওয়ান ব্যাংক, তিতাস গ্যাস, সাউথইস্ট ব্যাংক ও বেক্সিমকো ফার্মা।

দাম বৃদ্ধির শীর্ষ ১০টি কোম্পানি হলো- ব্যাংক এশিয়া, লিগাসি ফুট ওয়্যার, গ্রামীণফোন, ইনফরমেশন সার্ভিসেস নেটওয়ার্ক, সিটি ব্যাংক, মার্কেন্টাইল ইন্সুরেন্স, কে অ্যান্ড কিউ, ওয়ান ব্যাংক, ইন্টারন্যাশনাল লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস ও বিজিআইসি।

দাম কমার শীর্ষ ১০ প্রতিষ্ঠান হলো- ইমাম বাটন, দেশ গার্মেন্টস, বাংলাদেশ অটোকারস, আনোয়ার গ্যালভানাইজিং, রেনউইক যজ্ঞেশ্বর, ঢাকা ডাইং, মিথুন নিটিং, স্ট্যান্ডার্ড সিরামিক্স, অলটেক্স ও সোনালী আঁশ।

'বিস্ফোরিত হাতবোমা বিসিআইসি'র শ্রেণীকক্ষেই ছিল '

Posted by methun

মিরপুরে বিসিআইসি স্কুল অ্যান্ড কলেজের শ্রেণীকক্ষে বিস্ফোরিত হাতবোমাটি কেউ ছুড়ে মারেনি, সে বিষয়ে পুলিশ নিশ্চিত হয়েছে।

তবে সেখানে থাকা হাতবোমাটি কীভাবে সেখানে এলো তা এখনো জানতে পারেনি পুলিশ।

রোববার সকাল ১১টার দিকে শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ বিসিআইসি স্কুল অ্যান্ড কলেজে পরিদর্শনে যান।

সেখানে তিনি সাংবাদিকদের বলেন, "যে কোন মূল্যে এ বোমা রাখার সঙ্গে জড়িতদের গ্রেপ্তার করে আইনের হাতে সোপর্দ করতে হবে।"

এ ধরনের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড প্রতিরোধে স্কুল ও কলেজ কর্তৃপক্ষকে আরো সতর্ক থাকার আহ্বান জানান তিনি।

পরে শিক্ষামন্ত্রী পঙ্গু হাসপাতাল ও জাতীয় চক্ষু হাসপাতালে গিয়ে আহত শিক্ষার্থীদের শারীরিক অবস্থার খোঁজখবর নেন।

স্কুলটির অন্য ছাত্রদের বরাত দিয়ে মিরপুর শাহ আলী থানার ওসি আনিসুর রহমান  রোববার বলেন, "ওই কক্ষে পাওয়া একটি ককটেল (হাতবোমা) নাড়াচাড়া করতে গিয়ে নিচে পড়ে বিষ্ফোরণের ঘটনাটি ঘটে।"

আহতরা সবাই সুস্থ রয়েছে জানিয়ে ওসি বলেন, তারা বিষয়টি তদন্ত করছেন।

শনিবার দুপুর দেড়টার দিকে মিরপুর চিড়িয়াখানা রোডের বিসিআইসি স্কুল আ্যন্ড কলেজের দ্বিতীয় তলায় ষষ্ঠ শ্রেণীর কক্ষে বোমা বিস্ফোরণে রাকিবুল হাসান অয়ন (১২), সাইফুর রহমান (১৩) ও রাফসান জান নিশাদ (১২) নামে ষষ্ঠ শ্রেণীর তিন ছাত্র আহত হয়।

বিস্ফোরণের ঘটনায় ওই স্কুল এণ্ড কলেজের অধ্যক্ষ মফিজুল ইসলাম থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন।

স্বাস্থ্যসেবা সাধ্যে আনা বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ: হাসিনা

Posted by methun

স্বাস্থ্যসেবা সবার জন্য অবারিত করতে ও সাধ্যের মধ্যে আনতে সরকারের পাশাপাশি বেসরকারি উৎসের সম্পদ কাজে লাগানোর ওপর গুরুত্ব দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।

স্বাস্থ্যসেবাকে জনগণের সাধ্যের মধ্যে নিয়ে আসাকে একটি বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ হিসেবে বর্ণনা করে বার্লিনে বিশ্ব স্বাস্থ্য সম্মেলন ২০১১ এর মূল বক্তা হিসেবে বক্তব্যে রোববার বার্লিনের স্থানীয় সময় সন্ধ্যায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এ কথা বলেন।

"স্বাস্থ্যখাতে অর্থায়ন এখন একটি বহুল বিতর্কের বিষয়" বলে উল্লেখ করে তিনি বলেন, "আমাদের প্রয়োজন এবং চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সরকারি উৎসের বাইরের সম্পদের লাগসই ব্যবহার উৎসাহিত করতে হবে।"

তিনি বলেন, "বিশ্ব স্বাস্থ্য প্রতিবেদন ২০১০-এ এ খাতে অর্থায়নের নতুন নতুন উপায় ও স্বাস্থ্যবীমার বিষয়ে যথার্থই আলোচনা হয়েছে।"

পাশপাশি প্রধানমন্ত্রী তার বক্তব্যে স্মরণ করিয়ে দেন, "স¤প্রতি যুক্তরাষ্ট্রে নানামুখী সংকটের ফলে বীমার প্রিমিয়ামের যে অভূতপূর্ব ঊর্ধ্বগতি দেখা গিয়েছে তাতে স্বাস্থ্যসেবায় অর্থায়ন ও এর স্থায়িত্ব নিয়ে গভীর পরীক্ষা-নিরিক্ষার প্রয়োজনীয়তা দেখা দিয়েছে।"

বিশ্ব সম্মেলনে বক্তব্যের শুরুতেই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশটির প্রধানমন্ত্রী ড. আঙ্গেলা মের্কেলকে 'স্বাস্থ্য সংক্রান্ত বিষয়গুলোকে বৈশ্বিক আলোচ্যসূচিতে নিয়ে আসায় তার অদম্য প্রচেষ্টার জন্য' অভিনন্দন জানান।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, "যখন আমরা উদ্ভূত স্বাস্থ্য চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবেলায় নীতি নির্ধারণের প্রয়াস চালাচ্ছি তখন এ বছরের সম্মেলনের মূল প্রতিপাদ্য 'আজকের বিজ্ঞান আগামী দিনের এজেন্ডা' খুবই সময়োপযোগী ও যথাযথ।"

বার্লিনে বিশ্ব স্বাস্থ্য সম্মেলনে মূল বক্তা হিসেবে যোগ দিতে পাঁচ দিনের সফরে শনিবার জার্মানি পৌঁছান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আগামী ২৫ অক্টোবর জার্মান চ্যান্সেলর আঙ্গেলা মের্কেলের সঙ্গে বৈঠকে দ্বিপক্ষীয় বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করবেন তিনি। বৈঠকের পর যৌথ সংবাদ সম্মেলন করবেন দুই নেতা।

প্রধানমন্ত্রীর এ সফরে জার্মানির প্রস্তাব অনুসারে জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলায় অভিযোজন ও প্রশমণ এবং স্বাস্থ্যখাতে সহযোগিতা বিষয়ে দুটি যৌথ ঘোষণা আসতে পারে বলে আশা করা হচ্ছে।

সম্মেলনে যোগ দেওয়ার আগে প্রধানমন্ত্রীকে হোটেল অ্যাডলনে সংবর্ধনা দেয় জার্মান আওয়ামী লীগ।

'লক্ষ্য ডিজিটাল বাংলাদেশ'

প্রধানমন্ত্রী বলেন, "আমাদের আপাত লক্ষ্য হচ্ছে একটি মধ্যম আয়ের ডিজিটাল বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা যেখানে দারিদ্র্য, ক্ষুধা ও অসাম্য দূর হয়ে আইনের শাসন ও সামাজিক ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠিত হবে।"

"আমাদের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে আমার 'ভিশন ২০২১' নীতিতেও এ বিষয়গুলো রয়েছে। ইতোমধ্যেই বৈশ্বিক অর্থনৈতিক মন্দা সত্ত্বেও আমাদের আর্থ-সামাজিক সূচকের উন্নতি হওয়া শুরু করেছে।"

বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলো শক্তিশালী হচ্ছে এবং প্রাকৃতিক দুর্যোগ প্রতিরোধেও সক্ষমতা বাড়ানো হচ্ছে বলে জানান প্রধানমন্ত্রী।

তিনি বলেন, "আমি বিশ্বাস করি, বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল।"

স্বাস্থ্য খাত সব সময়ই তার সরকারের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বিষয়- এ কথা জানিয়ে হাসিনা বলেন, "আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, একজন সুস্থ মা সুস্থ সন্তানের জন্ম দেন যার মাধ্যমে একটি সুস্থ জাতি গড়ে ওঠে।"

দারিদ্র্য নিরসন, নারী-পুরুষের সমতা, নারীর ক্ষমতায়ন, শিক্ষা ও পরিবার পরিকল্পনার মতো নীতি-নির্ধারণের সঙ্গেও সুস্বাস্থ্য অঙ্গাঙ্গিভাবে জড়িত বলে বক্তব্যে বলেন প্রধানমন্ত্রী।

খাদ্য নিরাপত্তাকে স্বাস্থ্যের সঙ্গে সম্পর্কিত করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, "তাই খাদ্যে রাসায়নিক, জৈব দূষণ, এনজাইম, হরমোন ইত্যাদির অতিরিক্ত বা দায়িত্বজ্ঞানহীন ব্যবহার রোধে আমরা দ্রুত সনাক্তকরণ কৌশল অবলম্বন করছি।

"স্যানিটারি ল্যাট্রিন ব্যবহারে জনগণকে উদ্বুদ্ধ করার পাশাপাশি আমরা মানুষকে ব্যক্তিগতভাবে বিশুদ্ধ জীবন-যাপনে অভ্যস্ত করার উদ্দেশ্যে প্রচারাভিযান চালাচ্ছি।"

"এসব পদক্ষেপ ডায়রিয়ার মতো পানিবাহিত রোগে আক্রান্তের হার কমিয়ে আনতে পারে।", বলেন হাসিনা।

স্বাস্থ খাতে নানা উদ্যোগ

দেশে চিকিৎসা সরঞ্জাম আমদানিতে শুল্ক প্রত্যাহার করা হয়েছে জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, "এ উদ্যোগ রোগ নির্ণয়ের মানসম্পন্ন ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে সহায়তা করেছে। এতে বিশেষায়িত ও উন্নত চিকিৎসা সেবার সুযোগও বৃদ্ধি পেয়েছে।"

বাংলাদেশে স্বাস্থ্যসেবা জোরদার করতে প্রায় পাঁচ হাজার চিকিৎসক নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে বলে সম্মেলনে অংশগ্রহণকারীদের জানান হাসিনা।

তিনি বলেন, "এছাড়া সাধারণ মানুষকে চিকিৎসকের পরামর্শ পাওয়ার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য ই-হেলথ পরামর্শের ব্যবস্থা করা হচ্ছে।"

হাসিনা বলেন, জাতিসংঘ সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রার নির্দেশনার আলোকে বাংলাদেশের স্বাস্থ্য সংশ্লিষ্ট অধিকাংশ নীতি প্রণীত হয়েছে।

"স্বাস্থ্য নীতিগুলো বাস্তবায়নের সফলতায় গত বছর জাতিসংঘ সাধারণ অধিবেশনে বাংলাদেশ মিলেনিয়াম ডেভলপমেন্ট গোল ৪ পুরষ্কার পেয়েছে।"

স্থায়ী প্রতিষেধক, ভিটামিন এ টিকার ব্যবহারে শিশু মৃত্যুহার হ্রাস ও ডায়রিয়া নিয়ন্ত্রণের জন্য ওই পুরষ্কার দেওয়া হয় বলে উল্লেখ করেন তিনি।

কমিউনিটি স্বাস্থ্য ক্লিনিকের মাধ্যমে স্বাস্থ্যসেবার মানোন্নয়ন হয়েছে বলেও উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী।

প্রধানমন্ত্রী জানান, বাংলাদেশ মাতৃমৃত্যুর হার উল্লেখযোগ্য পরিমাণে কমেছে। অন্যদিকে কমে এসেছে জন্মহারও। ২০০৭ সালে যেখানে জন্মহার ছিল দুই দশমিক সাত, ২০১০ সালে তা দুই দশমিক ৪৭-এ নেমে এেেসছ।

স্বাস্থ্যসেবা খাতে তথ্য ও প্রযুক্তি ব্যবহারের সফলতার স্বীকৃতি হিসেবে নারী ও শিশু স্বাস্থ্যের উন্নয়নে জাতিসংঘের সাউথ সাউথ আইসিটি অ্যাওয়ার্ড পাওয়ার কথাও তুলে ধরেন তিনি। গত মাসে নিউ ইয়র্কে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ৬৬তম অধিবেশনে ওই পুরষ্কার গ্রহণ করেন প্রধানমন্ত্রী।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, উন্নয়নশীল অনেক দেশের মতো আমাদের দেশেও এখনো ম্যালেরিয়া, ফাইলেরিয়া, কালা-জ্বর, ইনফ্লুয়েঞ্জা, নিপাহ ভাইরাস সংক্রমণ, ভাইরাল হেপাটাইটিস, ডেঙ্গু, জলাতঙ্ক ও এইচআইভি/এইডসের মতো সংক্রামক ব্যধি বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দেখা দিয়েছে।

"অসংক্রামক ব্যাধির ক্ষেত্রে ফুসফুসের সমস্যা, উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস ও ক্যান্সারের প্রকোপ বেড়েছে।"

সম্মেলনে বক্তব্যে মানসিক স্বাস্থ্যের প্রসঙ্গটিও উত্থাপন করেন প্রধানমন্ত্রী।

তিনি বলেন, "সারা বিশ্বে অটিজম ও নানা ধরনের মানসিক সমস্যা বাড়লেও বেশিরভাগ উন্নয়নশীল দেশে মানসিক সমস্যা চিহ্নিত করা ও তার চিকিৎসার ব্যবস্থা নেই। বিশেষত অটিজম ও মানসিক সমস্যায় আক্রান্ত শিশুরা অবহেলার শিকার হয়।

"এজন্য আমার মেয়ে সায়মা হোসেনের (একজন প্রশিক্ষিত সাইকোলজিস্ট) সহায়তায় আমরা অটিজম বিষয়ে ঢাকায় গত ২৫-২৯ জুলাই একটি আঞ্চলিক সম্মেলনের আয়োজন করেছিলাম।"

Don't propose new roads: Abul

Posted by methun

The government intends to emphasise repairing existing roads rather than building new ones, the communications minister has said.

Abul Hossain on Sunday explained to parliament that the government was 'short of finances' and that he cannot guarantee proposals for new roads.

"The government has many limitations. I can't guarantee if [a proposal for road] will be realised," he said, in reply to a question by Jatiya Party MP S M Abdul Mannan.

"I want to keep all the existing roads fit for transportation," he added.

He urged the lawmakers not to propose new roads and bypasses. "If you do, I will send a DPP, but the implementation will depend on government funding," he added.

In the last few months, the communications minister has faced fire from nearly all quarters since a transport strike that protested the poor state of highways grounded holidaymakers in Dhaka and the deaths of two prominent film and media personalities in accidents.

Abul Hossain had blamed the lack of funding for poor speed of repairs in front of the media.

He made similar remarks in parliament on Sunday, saying, "At least Tk 51 billion is required for repairing damaged roads under the SDM method. The ECNEC approved 14.1 billion, of which we have received Tk 500 million."

"The roads are not in a good condition, everyone knows that. I hope the government will pay attention to this," he added.

Abul hoped that the situation would improve when the Annual Development Plan would be revised in December.

Govt borrowings won't exceed limit: Muhith

Posted by methun

The finance minister has said that the government's loans from the banking sector will not exceed the target set in the budget.

"We've targeted a Tk 430 billion loan from foreign and internal sources to finance the budget deficit," A M A Muthih told reporters at the Secretariat on Sunday.

"The loans did not cross the target last time and it won't this time either."

The target for loans from internal sector for the 2011-12 fiscal is Tk 189.57 billion. A mere 100 days into the fiscal, the government has taken out Tk 95 billion in bank loans, more than half of the target, according to the central bank.

Experts spelt fear that investment in industries would be disrupted and inflationary pressure would increase if the government continued the trend. Speaking to journalists on Oct 17, Muhith called it an uncalled-for hubbub.

"I am not worried about inflation at all. I am worried about investment. We (government) can't feed the need for investment," he said.

INFLATION FROM GLOBAL PRESSURE

Inflationary pressure in the economy is caused by the food and oil-price hike in the international market, Muhith said.

"Our rice supply is good, so good we won't have to import rice. But the price is rising, chiefly because of international pressure. Rice prices are going up in the international markets," he said.

"But the good news is oil prices are going down. And as peace returns to Libya it will fall even further. That will help ease the inflation," Muhith said.

BoP UPSET WITH HIGH IMPORT

The nation's balance of payment (BoP) has been upset by an increased import spending, the finance minister said.

"This pressure has brought the taka down against dollar," he added.

"Last year we imported $ 31 billion worth of goods, while exports were $ 22 billion. The fiscal before that imports were $ 22 billion and exports $ 16 billion. This huge gap is pressuring the balance of payments," he said.

The price of dollar has been steadily rising, Following the urging of the central bank, Bangladesh's foreign exchange dealing banks on Oct 10 decided to cap the Dollar-Taka exchange rate at 76 for imports and at 75 for remittance and exports.

Khaleda trying to return terrorism: PM

Posted by methun

The prime minister has alleged that the opposition chief is trying to bring back terrorism and militancy to the country.

"Her true face has come out. Our opposition has asked us to free war criminals," Sheikh Hasina said at a reception accorded by expatriates in her honour at Hotel Adlon Kempinski Berlin in the German capital on Sunday.

Hasina said opposition leader Khaleda Zia had pitted herself against freedom fighters by making this claim.

"She said, 'None of them committed war crimes. They cannot be tried'. I leave this up to you to judge," the prime minister said.
Refuting Khaleda's remarks about her religion, Hasina said, "She says I am not a Muslim since I do not follow the rites and rituals.

"I start my day with Fajr prayers [at dawn] while hers starts at 12pm. Would I have to take a certificate from her? How dare she!" the prime minister said.
"How can a Muslim tell another Muslim,'You are not a Muslim'?"
Khaleda told a public meeting in Sylhet on Oct 11, "Prime minister Sheikh Hasina told a Durga Puja function that our Maa Durga has arrived by elephant. Is Durga her mother? We want to know which religion she actually believes in."
Two days later, Hasina snapped, "She asked whether I'm a Muslim or not. I would like to tell her that my day starts with Fajr prayers while her morning begins at midday."
Hasina recalled her grandfather — Sheikh Jahurul Haque — and said, "Why should it be indecent of me to ask her grandfather's name? Or where her husband's parents' graves are?"
The prime minister criticised the opposition's road march programme, calling it a 'car rally'.

"To have a road march you have to walk on the road," she remarked.

Hasina said the 15th amendment has been carried out to the constitution to ensure that the people would remain the holders of power.

"Our target is that no-one should be able to play with the Bangladeshi people's right to vote," she said.

Hasina said her government had fulfilled its promises to the people one by one. "We have countered terrorism with a strong hand. No militant activities have taken place during our term," she said.

She mentioned the agreements signed with India and said that the water distribution of 54 rivers would be resolved through discussion.

Hasina pointed out that Bangladesh's exports had increased amid the global recession. Exports to Germany had also grown, and until now 36 German firms were investing and 21 more had registered for investment, she said. She also called on expatriates to invest in the country.

"Foreign aid is being squeezed because of the recession. There are a lot of promises but few are seen keeping them," Hasina remarked and said that an infrastructure development fund would be created.

Awami League members from across Europe attended the event.