দেশের সড়কের অবস্থা ভালো নয় স্বীকার করে বিষয়টিতে সরকারের গুরুত্ব প্রত্যাশা করেছেন যোগাযোগমন্ত্রী সৈয়দ আবুল হোসেন।
রোববার সংসদ অধিবেশনে সরকারদলীয় সংসদ সদস্য খালেদুর রহমান টিটুর এক প্রশ্নের জবাবে দেশের সড়ক-মহাসড়ক বেহাল বলে স্বীকার করেন মন্ত্রী।
"আগামী ডিসেম্বরে বার্ষিক উন্নয়ন বরাদ্দ (এডিপি) সংশোধিত হয়ে যোগাযোগ খাতে বরাদ্দ পেলে এর সমাধান হবে।", বলেন তিনি।
সড়কের অবস্থা প্রসঙ্গে আবুল হোসেন বলেন, "দেশের সড়কের যে অবস্থা ভালো না; এখানে যারা আছে সবাই তা বলবেন, এদেশের মানুষ বলবে, আমিও তা বলব। সংবাদ মাধ্যমেও বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করা হয়েছে। আশা করি, সরকার তা গুরুত্ব দেবেন।"
বেহাল সড়ক নিয়ে গত অগাস্টে প্রবল সমালোচনার মুখে পড়েন যোগাযোগমন্ত্রী। সেসময় দায় স্বীকার করে তাকে পদত্যাগের আহ্বান জানান সরকারদলীয় কয়েকজন সাংসদও।
রোববার সংসদে মন্ত্রী জানান, দেশের সড়ক সংস্কারে চলতি অর্থবছরে মাত্র ৫০ কোটি টাকা পাওয়া গেছে।
তিনি বলেন, "ক্ষতিগ্রস্ত সড়কের সংস্কারে প্রাক্কলিত ব্যয় ধরা হয়েছে ৫১০০ কোটি টাকা।"
"একনেকে ১৪১০ কোটি টাকা (যা না করলে নয়) অনুমোদন করা হয়" জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, "এ অর্থ বছরেই তা পাওয়া যাবে বলে আশা করছি। এ টাকার মধ্যে দেওয়া হয়েছে ৫০ কোটি টাকা।"
আগামী ডিসেম্বরে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি সংশোধন (রিভাইজড) হবে বলে জানান তিনি।
সড়ক সংস্কারে সবার কাছ থেকে একই রকম প্রশ্ন আসবে উল্লেখ করে সৈয়দ আবুল হোসেন বলেন, "এদেশের মানুষ, সংসদ সদস্য, আমরা সহকর্মী, গণমাধ্যমে যা উপস্থাপন হচ্ছে-আশা করছি তা সমাধানের জন্য যোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের বরাদ্দ থাকবে। মন্ত্রণালয় বরাদ্দ দিলে দেশবাসীর আশা পূরণ হবে।"
বেহাল সড়ক নিয়ে সমালোচনামুখর সময়েও সড়ক মেরামত না করতে পারার কারণ হিসেবে অপ্রতুল অর্থ বরাদ্দের কথা উল্লেখ করে অর্থমন্ত্রীকে দুষেছিলেন যোগাযোগমন্ত্রী।
'নতুন সড়ক ও বাইপাস নয়'
সম্পূরক এক প্রশ্নের জবাবে আবুল হোসেন বলেন, "নতুন কোনো সড়ক ও বাইপাস করার আর উদ্যোগ নেবে না সরকার। এর পরিবর্তে বিদ্যমান সড়কগুলো চলাচল উপযোগী করার ব্যবস্থা নেওয়া হবে।"
নতুন করে সড়ক ও বাইপাসের প্রস্তাব না দেওয়ার আহ্বানও তিনি।
জাতীয় পার্টির এস এম আবদুল মান্নানের প্রশ্নের জবাবে যোগাযোগমন্ত্রী বলেন, "সরকারের অনেক সীমাবদ্ধতা আছে। বাস্তবায়ন হবে কি না তা নিশ্চিত করে বলতে পারছি না। এখন আমাদের যা রাস্তা আছে তা চলাচল উপযোগী রাখতে চাই।"
মন্ত্রী বলেন, "নতুন কোনো সড়ক ও বাইপাস করার প্রস্তাব আনবেন না। যদি প্রস্তাব আনেন, তাহলে আমি ডিপিপি (ডেভেলপমেন্ট প্রোজেক্ট প্রোফর্মা) পাঠিয়ে দিতে পারি। সার্বিকভাবে তা বাস্তবায়ন নির্ভর করবে সরকারের অর্থ সংস্থানের ওপর।"
সাংসদ সাধনা হালদারের প্রশ্নের জবাবে আবুল হোসেন বলেন, ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক চার লেনে উন্নীতকরণ প্রকল্পটি যথাসময়ে শেষ করার জন্য মন্ত্রণালয় জোর প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
তিনি বলেন, "আগামী ২০১৩ সালের মধ্যে এর কাজ শেষ হবে।"
রোববার সংসদ অধিবেশনে সরকারদলীয় সংসদ সদস্য খালেদুর রহমান টিটুর এক প্রশ্নের জবাবে দেশের সড়ক-মহাসড়ক বেহাল বলে স্বীকার করেন মন্ত্রী।
"আগামী ডিসেম্বরে বার্ষিক উন্নয়ন বরাদ্দ (এডিপি) সংশোধিত হয়ে যোগাযোগ খাতে বরাদ্দ পেলে এর সমাধান হবে।", বলেন তিনি।
সড়কের অবস্থা প্রসঙ্গে আবুল হোসেন বলেন, "দেশের সড়কের যে অবস্থা ভালো না; এখানে যারা আছে সবাই তা বলবেন, এদেশের মানুষ বলবে, আমিও তা বলব। সংবাদ মাধ্যমেও বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করা হয়েছে। আশা করি, সরকার তা গুরুত্ব দেবেন।"
বেহাল সড়ক নিয়ে গত অগাস্টে প্রবল সমালোচনার মুখে পড়েন যোগাযোগমন্ত্রী। সেসময় দায় স্বীকার করে তাকে পদত্যাগের আহ্বান জানান সরকারদলীয় কয়েকজন সাংসদও।
রোববার সংসদে মন্ত্রী জানান, দেশের সড়ক সংস্কারে চলতি অর্থবছরে মাত্র ৫০ কোটি টাকা পাওয়া গেছে।
তিনি বলেন, "ক্ষতিগ্রস্ত সড়কের সংস্কারে প্রাক্কলিত ব্যয় ধরা হয়েছে ৫১০০ কোটি টাকা।"
"একনেকে ১৪১০ কোটি টাকা (যা না করলে নয়) অনুমোদন করা হয়" জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, "এ অর্থ বছরেই তা পাওয়া যাবে বলে আশা করছি। এ টাকার মধ্যে দেওয়া হয়েছে ৫০ কোটি টাকা।"
আগামী ডিসেম্বরে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি সংশোধন (রিভাইজড) হবে বলে জানান তিনি।
সড়ক সংস্কারে সবার কাছ থেকে একই রকম প্রশ্ন আসবে উল্লেখ করে সৈয়দ আবুল হোসেন বলেন, "এদেশের মানুষ, সংসদ সদস্য, আমরা সহকর্মী, গণমাধ্যমে যা উপস্থাপন হচ্ছে-আশা করছি তা সমাধানের জন্য যোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের বরাদ্দ থাকবে। মন্ত্রণালয় বরাদ্দ দিলে দেশবাসীর আশা পূরণ হবে।"
বেহাল সড়ক নিয়ে সমালোচনামুখর সময়েও সড়ক মেরামত না করতে পারার কারণ হিসেবে অপ্রতুল অর্থ বরাদ্দের কথা উল্লেখ করে অর্থমন্ত্রীকে দুষেছিলেন যোগাযোগমন্ত্রী।
'নতুন সড়ক ও বাইপাস নয়'
সম্পূরক এক প্রশ্নের জবাবে আবুল হোসেন বলেন, "নতুন কোনো সড়ক ও বাইপাস করার আর উদ্যোগ নেবে না সরকার। এর পরিবর্তে বিদ্যমান সড়কগুলো চলাচল উপযোগী করার ব্যবস্থা নেওয়া হবে।"
নতুন করে সড়ক ও বাইপাসের প্রস্তাব না দেওয়ার আহ্বানও তিনি।
জাতীয় পার্টির এস এম আবদুল মান্নানের প্রশ্নের জবাবে যোগাযোগমন্ত্রী বলেন, "সরকারের অনেক সীমাবদ্ধতা আছে। বাস্তবায়ন হবে কি না তা নিশ্চিত করে বলতে পারছি না। এখন আমাদের যা রাস্তা আছে তা চলাচল উপযোগী রাখতে চাই।"
মন্ত্রী বলেন, "নতুন কোনো সড়ক ও বাইপাস করার প্রস্তাব আনবেন না। যদি প্রস্তাব আনেন, তাহলে আমি ডিপিপি (ডেভেলপমেন্ট প্রোজেক্ট প্রোফর্মা) পাঠিয়ে দিতে পারি। সার্বিকভাবে তা বাস্তবায়ন নির্ভর করবে সরকারের অর্থ সংস্থানের ওপর।"
সাংসদ সাধনা হালদারের প্রশ্নের জবাবে আবুল হোসেন বলেন, ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক চার লেনে উন্নীতকরণ প্রকল্পটি যথাসময়ে শেষ করার জন্য মন্ত্রণালয় জোর প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
তিনি বলেন, "আগামী ২০১৩ সালের মধ্যে এর কাজ শেষ হবে।"
0 comments:
Post a Comment