তিন দিনের সফরে ঢাকা পৌঁছেছেন জাতিসংঘ মহাসচিব বান কি মুন।
রোববার সন্ধ্যা ৭টা ৫৫ মিনিটে এমিরেটস এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইটে তিনি হযরত শাহজালাল (র.) আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করেন।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বহির্প্রচারের বিভাগ মহাপরিচালক শামীম আহসান এ কথা জানান।
বাংলাদেশ সফরের পর থাইল্যান্ড ও ইন্দোনেশিয়া সফর করবেন জাতিসংঘ মহাসচিব।
বাংলাদেশে এটা বান কি মুনের দ্বিতীয় সফর। এর আগে ২০০৮ সালের নভেম্বরে দুই দিনের জন্য বাংলাদেশে এসেছিলেন তিনি। বান কি মুনের আগে জাতিসংঘের মহাসচিব হিসেবে কুর্ট ওয়াল্ডহেইম, জেভিয়ের পেরেজ ডে কুয়েলার ও কফি আনান বাংলাদেশ সফর করেন।
নারী ও শিশু স্বাস্থ্যের উন্নয়নে ২০১০ সালে বিশ্বব্যাপী শুরু জাতিসংঘের উদ্যোগে শুরু হওয়া 'এভরি উইমেন এভরি চাইল্ড' কর্মসূচির প্রেক্ষিতে এসব দেশে নারী ও শিশু স্বাস্থ্যে সেবার অগ্রগতি পর্যবেক্ষণ বানের এ সফরের অন্যতম উদ্দেশ্য। সরকারি, বেসরকারি ও বহুজাতিক প্রতিষ্ঠান এবং সুশীল সমাজের যৌথ অংশগ্রহণের মাধ্যমে নারী ও শিশুস্বাস্থ্যের উন্নয়ন এ কর্মসূচির লক্ষ্য।
বাংলাদেশ সফরে বান কি মুন মৌলভীবাজারের একটি কমিউনিটি ক্লিনিক পরিদর্শন করবেন। এখানে সরকারিভাবে কমিউনিটি স্বাস্থ্যকর্মীদের প্রসূতি সেবা বিষয়ে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়।
সরকার ও বেসরকারি সংস্থা ব্রাকের যৌথ উদ্যোগে পরিচালিত একটি প্রকল্পও পরিদর্শন করবেন জাতিসংঘ মহাসচিব। ক্ষুদ্রঋণের মাধ্যমে নারীর ক্ষমতায়ন তার স্বাস্থ্যক্ষেত্রে কী প্রভাব পড়ে তা তুলে ধরা এ প্রকল্পের উদ্দেশ্য।
সফরে আন্তর্জাতিক উদরাময় রোগ গবেষণা কেন্দ্র (আইসিডিডিআর'বি) পরিদর্শন করবেন বান কি মুন।
বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব পিস সাপোর্ট অপারেশন ট্রেইনিং (বিআইপিএসওটি) পরিদর্শন করে জাতিসংঘে বাংলাদেশি শান্তিরক্ষীদের অবদানের প্রতি শ্রদ্ধা জানাবেন তিনি।
দায়িত্ব পালনের সময় যেসব শান্তিরক্ষী প্রাণ হারিয়েছেন তাদের পরিবারের সঙ্গেও তার দেখা করার কথা।
জাতিসংঘ মহাসচিব বান কি মুন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে একটি অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেবেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে তাকে সম্মানসূচক ডিগ্রি দেওয়া হবে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমান, বিরোধীদলীয় নেতা খালেদা জিয়া, পররাষ্ট্রমন্ত্রী দীপু মনি, স্বাস্থ্যমন্ত্রী আ ফ ম রুহুল হক ও অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিতের সঙ্গে দেখা করবেন বান কি মুন। নারী ও শিশু স্বাস্থ্য নিয়ে কাজ করে এমন বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের নেতাদের সঙ্গেও বৈঠক করবেন তিনি।
বাংলাদেশে ব্যস্ত সময় কাটিয়ে থাইল্যান্ড যাবেন বান। সফরের শেষ পর্যায়ে ইন্দোনেশিয়া যাবেন তিনি।
বালিতে জাতিসংঘ ও অ্যাসোসিয়েশন অব সাউথইস্ট এশিয়ান নেশন্সের (আসিয়ান) চতুর্থ সম্মেলনে অংশগ্রহণের মাধ্যমে এ সফরের সমাপ্তি টানবেন বান কি মুন। ২০ নভেম্বর নিউ ইয়র্কে ফিরবেন তিনি।
রোববার সন্ধ্যা ৭টা ৫৫ মিনিটে এমিরেটস এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইটে তিনি হযরত শাহজালাল (র.) আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করেন।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বহির্প্রচারের বিভাগ মহাপরিচালক শামীম আহসান এ কথা জানান।
বাংলাদেশ সফরের পর থাইল্যান্ড ও ইন্দোনেশিয়া সফর করবেন জাতিসংঘ মহাসচিব।
বাংলাদেশে এটা বান কি মুনের দ্বিতীয় সফর। এর আগে ২০০৮ সালের নভেম্বরে দুই দিনের জন্য বাংলাদেশে এসেছিলেন তিনি। বান কি মুনের আগে জাতিসংঘের মহাসচিব হিসেবে কুর্ট ওয়াল্ডহেইম, জেভিয়ের পেরেজ ডে কুয়েলার ও কফি আনান বাংলাদেশ সফর করেন।
নারী ও শিশু স্বাস্থ্যের উন্নয়নে ২০১০ সালে বিশ্বব্যাপী শুরু জাতিসংঘের উদ্যোগে শুরু হওয়া 'এভরি উইমেন এভরি চাইল্ড' কর্মসূচির প্রেক্ষিতে এসব দেশে নারী ও শিশু স্বাস্থ্যে সেবার অগ্রগতি পর্যবেক্ষণ বানের এ সফরের অন্যতম উদ্দেশ্য। সরকারি, বেসরকারি ও বহুজাতিক প্রতিষ্ঠান এবং সুশীল সমাজের যৌথ অংশগ্রহণের মাধ্যমে নারী ও শিশুস্বাস্থ্যের উন্নয়ন এ কর্মসূচির লক্ষ্য।
বাংলাদেশ সফরে বান কি মুন মৌলভীবাজারের একটি কমিউনিটি ক্লিনিক পরিদর্শন করবেন। এখানে সরকারিভাবে কমিউনিটি স্বাস্থ্যকর্মীদের প্রসূতি সেবা বিষয়ে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়।
সরকার ও বেসরকারি সংস্থা ব্রাকের যৌথ উদ্যোগে পরিচালিত একটি প্রকল্পও পরিদর্শন করবেন জাতিসংঘ মহাসচিব। ক্ষুদ্রঋণের মাধ্যমে নারীর ক্ষমতায়ন তার স্বাস্থ্যক্ষেত্রে কী প্রভাব পড়ে তা তুলে ধরা এ প্রকল্পের উদ্দেশ্য।
সফরে আন্তর্জাতিক উদরাময় রোগ গবেষণা কেন্দ্র (আইসিডিডিআর'বি) পরিদর্শন করবেন বান কি মুন।
বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব পিস সাপোর্ট অপারেশন ট্রেইনিং (বিআইপিএসওটি) পরিদর্শন করে জাতিসংঘে বাংলাদেশি শান্তিরক্ষীদের অবদানের প্রতি শ্রদ্ধা জানাবেন তিনি।
দায়িত্ব পালনের সময় যেসব শান্তিরক্ষী প্রাণ হারিয়েছেন তাদের পরিবারের সঙ্গেও তার দেখা করার কথা।
জাতিসংঘ মহাসচিব বান কি মুন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে একটি অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেবেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে তাকে সম্মানসূচক ডিগ্রি দেওয়া হবে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমান, বিরোধীদলীয় নেতা খালেদা জিয়া, পররাষ্ট্রমন্ত্রী দীপু মনি, স্বাস্থ্যমন্ত্রী আ ফ ম রুহুল হক ও অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিতের সঙ্গে দেখা করবেন বান কি মুন। নারী ও শিশু স্বাস্থ্য নিয়ে কাজ করে এমন বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের নেতাদের সঙ্গেও বৈঠক করবেন তিনি।
বাংলাদেশে ব্যস্ত সময় কাটিয়ে থাইল্যান্ড যাবেন বান। সফরের শেষ পর্যায়ে ইন্দোনেশিয়া যাবেন তিনি।
বালিতে জাতিসংঘ ও অ্যাসোসিয়েশন অব সাউথইস্ট এশিয়ান নেশন্সের (আসিয়ান) চতুর্থ সম্মেলনে অংশগ্রহণের মাধ্যমে এ সফরের সমাপ্তি টানবেন বান কি মুন। ২০ নভেম্বর নিউ ইয়র্কে ফিরবেন তিনি।
0 comments:
Post a Comment