তিস্তার পানিবণ্টন চুক্তি না হওয়ার দুই মাস পর ভারতের প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং বলেছেন, এ বিষয়ে একটি 'বাস্তবসম্মত' সমাধানে পৌঁছাতে একটি 'জাতীয় ঐকমত্য' চান তিনি।
শনিবার মালদ্বীপ থেকে ফেরার পথে বিমানে তিনি সাংবাদিকদের একথা বলেন।
সাংবাদিকদের সঙ্গে মনমোহনের আলোচনার লিখিত খসড়ায় বলা হয়, "তিস্তা সংকট নিয়ে আলোচনা হয়েছে এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে আমি বলেছি, বাস্তবসম্মত একটি চুক্তি যাতে হয় সেজন্য জাতীয় ঐকমত্য সৃষ্টিতে আমরা কাজ করবো।"
মালদ্বীপের আদ্দুতে অনুষ্ঠিত দুদিনব্যাপী সপ্তদশ দক্ষিণ এশীয় সহযোগিতা সংস্থাা (সার্ক) শীর্ষ সম্মেলনের ফাঁকে ১০ নভেম্বর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে বৈঠক করেন মনমোহন।
ওই বৈঠক প্রসঙ্গে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা বলেছিলেন, তিস্তার পানিবণ্টন নিয়ে 'যতো দ্রুত সম্ভব' অন্তবর্তীকালীন চুক্তি হবে বলে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে আশ্বস্ত করেছেন ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং।
গত ৬ ও ৭ সেপ্টেম্বর মনমোহন সিংয়ের ঢাকা সফরে তিস্তা নদীর পানি বণ্টন নিয়ে দুই দেশের মধ্যে চুক্তি হওয়ার কথা থাকলেও পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায়ের আপত্তিতে শেষ মুহূর্তে তা স্থগিত করা হয়। মমতার অভিযোগ ছিল, চুক্তির খসড়া তাকে দেখানো হয়নি।
দৃশ্যতঃ এই প্রেক্ষিতেই দুই দেশের মধ্যে ট্রানজিটের সম্মতিপত্র বিনিময়ের বিষয়টিও স্থগিত করে বাংলাদেশ।
স্থলসীমান্ত
মনমোহন সিং বলেন, স্থলসীমান্ত চুক্তি কার্যকর করতে তার সরকার সংবিধান সংশোধনের লক্ষ্যে কাজ করছে।
"স্থল সীমান্ত চুক্তি বাস্তবায়নের রোড ম্যাপ নিয়ে শেখ হাসিনা ও আমি পর্যালোচনা করেছি। আমরা একটি সমাধানে পৌঁছেছি। "কিন্তু তার জন্য সংবিধান সংশোধন প্রয়োজন। আমরা এটা শেষ করবো।"
১৯৭৪ সালে ভারত ও বাংলাদেশ স্থল সীমান্ত চুক্তি (এলবিএ) স্বাক্ষর করে এবং মনমোহনের সেপ্টেম্বরের সফরে ওই চুক্তি সংশ্লিষ্ট একটি প্রটোকলে সই হয়।
বাংলাদেশ ওই চুক্তি অনুমোদন করলেও ভারত এখনো তা করতে পারেনি।
চুক্তির অনুযায়ী, কেবল অনুমোদনের পরেই এটা কার্যকর হবে।
শনিবার মালদ্বীপ থেকে ফেরার পথে বিমানে তিনি সাংবাদিকদের একথা বলেন।
সাংবাদিকদের সঙ্গে মনমোহনের আলোচনার লিখিত খসড়ায় বলা হয়, "তিস্তা সংকট নিয়ে আলোচনা হয়েছে এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে আমি বলেছি, বাস্তবসম্মত একটি চুক্তি যাতে হয় সেজন্য জাতীয় ঐকমত্য সৃষ্টিতে আমরা কাজ করবো।"
মালদ্বীপের আদ্দুতে অনুষ্ঠিত দুদিনব্যাপী সপ্তদশ দক্ষিণ এশীয় সহযোগিতা সংস্থাা (সার্ক) শীর্ষ সম্মেলনের ফাঁকে ১০ নভেম্বর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে বৈঠক করেন মনমোহন।
ওই বৈঠক প্রসঙ্গে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা বলেছিলেন, তিস্তার পানিবণ্টন নিয়ে 'যতো দ্রুত সম্ভব' অন্তবর্তীকালীন চুক্তি হবে বলে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে আশ্বস্ত করেছেন ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং।
গত ৬ ও ৭ সেপ্টেম্বর মনমোহন সিংয়ের ঢাকা সফরে তিস্তা নদীর পানি বণ্টন নিয়ে দুই দেশের মধ্যে চুক্তি হওয়ার কথা থাকলেও পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায়ের আপত্তিতে শেষ মুহূর্তে তা স্থগিত করা হয়। মমতার অভিযোগ ছিল, চুক্তির খসড়া তাকে দেখানো হয়নি।
দৃশ্যতঃ এই প্রেক্ষিতেই দুই দেশের মধ্যে ট্রানজিটের সম্মতিপত্র বিনিময়ের বিষয়টিও স্থগিত করে বাংলাদেশ।
স্থলসীমান্ত
মনমোহন সিং বলেন, স্থলসীমান্ত চুক্তি কার্যকর করতে তার সরকার সংবিধান সংশোধনের লক্ষ্যে কাজ করছে।
"স্থল সীমান্ত চুক্তি বাস্তবায়নের রোড ম্যাপ নিয়ে শেখ হাসিনা ও আমি পর্যালোচনা করেছি। আমরা একটি সমাধানে পৌঁছেছি। "কিন্তু তার জন্য সংবিধান সংশোধন প্রয়োজন। আমরা এটা শেষ করবো।"
১৯৭৪ সালে ভারত ও বাংলাদেশ স্থল সীমান্ত চুক্তি (এলবিএ) স্বাক্ষর করে এবং মনমোহনের সেপ্টেম্বরের সফরে ওই চুক্তি সংশ্লিষ্ট একটি প্রটোকলে সই হয়।
বাংলাদেশ ওই চুক্তি অনুমোদন করলেও ভারত এখনো তা করতে পারেনি।
চুক্তির অনুযায়ী, কেবল অনুমোদনের পরেই এটা কার্যকর হবে।
0 comments:
Post a Comment