নানা সংকট ও জটিলতার কারণে চট্টগ্রামে আবাসন শিল্পে দুর্দিন চলছে। গ্যাস, বিদ্যুত্ ও পানি সংকটে কয়েক হাজার ফ্ল্যাট ক্রেতাদের কাছে হস্তান্তর বা বিক্রি করা যাচ্ছে না। এসব ফ্ল্যাটের জন্য বিদ্যুতের চাহিদা ৩০ হাজার ৪০০ কিলোওয়াট এবং ৩ হাজার ৮৩০টি গ্যাস সংযোগের প্রয়োজন।
জানা গেছে, চট্টগ্রামে ২০০৭ সাল থেকে গ্যাস সংকট দেখা দেয়। ২০০৯ সালের নভেম্বর মাসে সরকার আবাসিক-অনাবাসিক সকল খাতে নতুন গ্যাস সংযোগ বন্ধ করে দেয়। এরপর থেকে আবাসন শিল্পে অস্থিরতা শুরু হয়। আবাসিক খাতে প্রায় ১৫ হাজার আবেদন গ্যাস অফিসে জমা রয়েছে। সংযোগ প্রদান বন্ধ থাকায় ও গ্যাস সংকটের কারণে এসব আবাসিক গ্রাহকদের সংযোগ দেয়া হচ্ছে না।
এছাড়া শহরে দীর্ঘদিন ধরে পানি সংকট বিরাজ করছে। দৈনিক ৫০ কোটি লিটার পানির চাহিদার বিপরীতে ২০ কোটি লিটার পানি সরবরাহ করে ওয়াসা কর্তৃপক্ষ। পানি সংকটের কারণে ইতিমধ্যে প্রায় ১৪টি এলাকায় নতুন সংযোগ প্রদান বন্ধ করে দিয়েছে ওয়াসা। কিন্তু ফ্ল্যাট গ্রহীতাদের সাথে আবাসন ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলোর চুক্তি রয়েছে গ্যাস, বিদ্যুত্ ও পানি সংযোগ দিতে হবে। কিন্তু সংকটের কারণে চুক্তি রক্ষা করতে পারছে না ব্যবসায়ীরা।
চট্টগ্রামে শীর্ষস্থানীয় আবাসন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ইকুইটি প্রপার্টিজ লিমিটেডের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা সরওয়ার আলম জানান, নানা সংকটে পড়ে এই শিল্পে অস্থিরতা বিরাজ করছে। গ্যাস, বিদ্যুত্ ও পানি সংকটে এক বছর আগে তৈরি হওয়া প্রায় ১০০টি ফ্ল্যাট হস্তান্তর করা যাচ্ছে না। এসব তৈরি ফ্ল্যাটের পেছনে প্রতিমাসে বিপুল পরিমাণ লোকসান দিতে হচ্ছে। সঠিক সময়ে ফ্ল্যাট বুঝে না পাওয়ায় গ্রহীতারাও ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন।
মিসমার্ক প্রপার্টিজের ম্যানেজার (মার্কেটিং) মনজুর মোর্শেদ জানান, তাদের প্রায় ১৫০টি ফ্ল্যাট এক বছর আগেই প্রস্তুত হয়ে গেছে। গ্যাস ও বিদ্যুত্ সংযোগ দিতে না পারায় গ্রহীতারা ফ্ল্যাটগুলো বুঝে নিচ্ছেন না। এসব ফ্ল্যাটের পেছনে ব্যাংক ঋণের ১৭ শতাংশ সুদ গুণতে হচ্ছে তাদের। সিপিডিএল-এর মার্কেটিং এক্সিকিউটিভ ওয়াহিদুর রহমান জানান, সরকার আবাসিক খাতে গ্যাস সিলিন্ডার ব্যবহারের উদ্যোগ নিচ্ছে বলে জানা গেছে। গত ডিসেম্বর মাসে তাদের ২০০ ফ্ল্যাট রেডি হয়ে হস্তান্তরের অপেক্ষায় রয়েছে। তারা ফ্ল্যাটগুলোতে সিলিন্ডার দেয়ার চিন্তা-ভাবনা করছেন।
জানা গেছে, চট্টগ্রামে ২০০৭ সাল থেকে গ্যাস সংকট দেখা দেয়। ২০০৯ সালের নভেম্বর মাসে সরকার আবাসিক-অনাবাসিক সকল খাতে নতুন গ্যাস সংযোগ বন্ধ করে দেয়। এরপর থেকে আবাসন শিল্পে অস্থিরতা শুরু হয়। আবাসিক খাতে প্রায় ১৫ হাজার আবেদন গ্যাস অফিসে জমা রয়েছে। সংযোগ প্রদান বন্ধ থাকায় ও গ্যাস সংকটের কারণে এসব আবাসিক গ্রাহকদের সংযোগ দেয়া হচ্ছে না।
এছাড়া শহরে দীর্ঘদিন ধরে পানি সংকট বিরাজ করছে। দৈনিক ৫০ কোটি লিটার পানির চাহিদার বিপরীতে ২০ কোটি লিটার পানি সরবরাহ করে ওয়াসা কর্তৃপক্ষ। পানি সংকটের কারণে ইতিমধ্যে প্রায় ১৪টি এলাকায় নতুন সংযোগ প্রদান বন্ধ করে দিয়েছে ওয়াসা। কিন্তু ফ্ল্যাট গ্রহীতাদের সাথে আবাসন ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলোর চুক্তি রয়েছে গ্যাস, বিদ্যুত্ ও পানি সংযোগ দিতে হবে। কিন্তু সংকটের কারণে চুক্তি রক্ষা করতে পারছে না ব্যবসায়ীরা।
চট্টগ্রামে শীর্ষস্থানীয় আবাসন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ইকুইটি প্রপার্টিজ লিমিটেডের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা সরওয়ার আলম জানান, নানা সংকটে পড়ে এই শিল্পে অস্থিরতা বিরাজ করছে। গ্যাস, বিদ্যুত্ ও পানি সংকটে এক বছর আগে তৈরি হওয়া প্রায় ১০০টি ফ্ল্যাট হস্তান্তর করা যাচ্ছে না। এসব তৈরি ফ্ল্যাটের পেছনে প্রতিমাসে বিপুল পরিমাণ লোকসান দিতে হচ্ছে। সঠিক সময়ে ফ্ল্যাট বুঝে না পাওয়ায় গ্রহীতারাও ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন।
মিসমার্ক প্রপার্টিজের ম্যানেজার (মার্কেটিং) মনজুর মোর্শেদ জানান, তাদের প্রায় ১৫০টি ফ্ল্যাট এক বছর আগেই প্রস্তুত হয়ে গেছে। গ্যাস ও বিদ্যুত্ সংযোগ দিতে না পারায় গ্রহীতারা ফ্ল্যাটগুলো বুঝে নিচ্ছেন না। এসব ফ্ল্যাটের পেছনে ব্যাংক ঋণের ১৭ শতাংশ সুদ গুণতে হচ্ছে তাদের। সিপিডিএল-এর মার্কেটিং এক্সিকিউটিভ ওয়াহিদুর রহমান জানান, সরকার আবাসিক খাতে গ্যাস সিলিন্ডার ব্যবহারের উদ্যোগ নিচ্ছে বলে জানা গেছে। গত ডিসেম্বর মাসে তাদের ২০০ ফ্ল্যাট রেডি হয়ে হস্তান্তরের অপেক্ষায় রয়েছে। তারা ফ্ল্যাটগুলোতে সিলিন্ডার দেয়ার চিন্তা-ভাবনা করছেন।
0 comments:
Post a Comment