তিস্তা চুক্তি না হওয়ায় জন্য বাংলাদেশ ভারতকেই দায়ী করেছে। তবে ঢাকা আশা করছে, আগামী তিন মাসের মধ্যে এ চুক্তি হবে। মনমোহন সিংয়ের সফর শেষের একদিন পর বৃহস্পতিবার পররাষ্ট্র সচিব মোহাম্মদ মিজারুল কায়েস এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, তিস্তা চুক্তি হয়নি, এর দায়-দায়িত্ব ভারতকেই নিতে হবে।
আলোচনা ও প্রস্তুতি থাকার পরও চুক্তি কেন হয়নি- প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, "এর উত্তর খুবই সোজা। ভারত আমাদের জানিয়েছে, তারা এ চুক্তি করতে পারবে না। "কোনো আনএন্টিসিপেটেড (অভাবনীয়) ঘটনার জন্য যদি কোনো একটি দেশ চুক্তি করতে না পারে, তার দায়িত্ব তাকেই নিতে হবে।" পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায়ের আপত্তিতেই বাংলাদেশের প্রত্যাশিত এ চুক্তি হয়নি।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে বক্তৃতায় এ নিয়ে হতাশা প্রকাশ করে ভারতের প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংও বলেন, তিস্তা চুক্তি না হওয়াটা দুর্ভাগ্যজনক। এ বিষয়ে পররাষ্ট্র সচিব বলেন, "মমতাকে সামলানো আমাদের কাজ নয়।" ভারতের প্রধানমন্ত্রীর এ সফরে তিস্তার পানি বণ্টন নিয়ে অন্তর্বর্তী চুক্তি না হলেও যৌথ বিবৃতিতে এ চুক্তি দ্রুত করার ওপর জোর দেওয়া হয়েছে। মিজারুল বলেন, "আমাদের প্রধানমন্ত্রী আশা প্রকাশ করেছেন, আগামী তিন মাসের মধ্যে এ চুক্তি হবে।"
আলোচনা ও প্রস্তুতি থাকার পরও চুক্তি কেন হয়নি- প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, "এর উত্তর খুবই সোজা। ভারত আমাদের জানিয়েছে, তারা এ চুক্তি করতে পারবে না। "কোনো আনএন্টিসিপেটেড (অভাবনীয়) ঘটনার জন্য যদি কোনো একটি দেশ চুক্তি করতে না পারে, তার দায়িত্ব তাকেই নিতে হবে।" পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায়ের আপত্তিতেই বাংলাদেশের প্রত্যাশিত এ চুক্তি হয়নি।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে বক্তৃতায় এ নিয়ে হতাশা প্রকাশ করে ভারতের প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংও বলেন, তিস্তা চুক্তি না হওয়াটা দুর্ভাগ্যজনক। এ বিষয়ে পররাষ্ট্র সচিব বলেন, "মমতাকে সামলানো আমাদের কাজ নয়।" ভারতের প্রধানমন্ত্রীর এ সফরে তিস্তার পানি বণ্টন নিয়ে অন্তর্বর্তী চুক্তি না হলেও যৌথ বিবৃতিতে এ চুক্তি দ্রুত করার ওপর জোর দেওয়া হয়েছে। মিজারুল বলেন, "আমাদের প্রধানমন্ত্রী আশা প্রকাশ করেছেন, আগামী তিন মাসের মধ্যে এ চুক্তি হবে।"
0 comments:
Post a Comment