সৈয়দ সফি : সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিপরিষদ কমিটি দেশে চারটি বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপনের দরপ্রস্তাব অনুমোদন দিয়েছে। এই চারটি বিদ্যুৎ কেন্দ্রের মধ্যে তিনটি ফার্নেস অয়েলভিত্তিক এবং একটি কয়লাভিত্তিক।
অনুমোদিত চারটি কেন্দ্রের মধ্যে তিনটি এক বছরের মধ্যে উৎপাদনে যাবে। আজ বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ সভা কক্ষে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় এ অনুমতি দেয়া হয়।
মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠক শেষে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত সাংবাদিকদের বলেন, দেশের বিদ্যুৎ ঘাটতি মেটাতে আরো চারটি বিদ্যুৎ কেন্দ্রের অনুমতি দিয়েছে সরকার। অনুমোদিত বিদ্যুত কেন্দ্রের মধ্যে একটি কয়লাএবং অন্য তিনটি ফার্নেস অয়েলে বিদ্যুত উৎপাদন করবে।
তিনি বলেন, কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি ৪৫ মাসের মধ্যে এবং ফার্নেস অয়েলভিত্তিক বাকি তিনটি এক বছরের মধ্যে উৎপাদনে যাবে। এ সময় মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের যুগ্ম সচিব নুরুল করিম সাংবাদিকদের বলেন, ৩০০ থেকে ৬৫০ মেগাওয়াট উৎপাদন মতার কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি স্থাপিত হবে মুন্সীগঞ্জের মাওয়ায়।
এটি স্থাপন করবে লংকিং ওরিয়ন জয়েন্ট ভেঞ্চার কোম্পানি। সরকার এদের কাছ থেকে প্রতি কিলোওয়াট বিদ্যুৎ কিনবে ৪ টাকা ৯ পয়সা দরে। ফার্নেস অয়েলভিত্তিক ১০৮ মেগাওয়াট উৎপাদনমতার বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি স্থাপিত হবে কেরানীগঞ্জের বসিলায়। এটি স্থাপন করবে সিএলসি পাওয়ার অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং লিমিটেড। সরকার এদের কাছ থেকে প্রতি কিলোওয়াট বিদ্যুৎ কিনবে ৬ টাকা ৯২ পয়সা দরে।
তিনি সাংবাদিকদের জানান, সাড়ে ৫২ মেগাওয়াট উৎপাদন মতার একটি বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপিত হবে কুমিল্লার হোমনায় এবং অন্যটি হবে মুন্সীগঞ্জের কাটপট্টিতে। কুমিল্লার কেন্দ্রটি স্থাপন করবে ইউনিয়ন কনসালটান্ট অ্যান্ড ভেঞ্চার এনার্জি রিসোর্সেস লিমিটেড জয়েন্ট ভেঞ্চার। সরকার এদের কাছ থেকে প্রতি কিলোওয়াট বিদ্যুৎ কিনবে ৬ টাকা ৯৬ পয়সা দরে।
কাটপট্টির বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি স্থাপন করবে পিপলস্ এনার্জি অ্যান্ড ভেঞ্চার এনার্জি রিসোর্সেস লিমিটেড জয়েন্ট কনসোর্টিয়াম। সরকার এদের কাছ থেকে প্রতি কিলোওয়াট বিদ্যুৎ কিনবে ৬ টাকা ৯৬ পয়সা দরে। যুগ্নসচিব জানান, এ ছাড়া বৈঠকে ক্যাপিটাল ড্রেজিং অব রিভার সিস্টেম ইন বাংলাদেশ প্রকেল্পর আওতায় যমুনা নদীর সিরাজগঞ্জ হার্ড পয়েন্ট থেকে বঙ্গবন্ধু সেতুর উজান পর্যন্ত ১৪ কিলোমিটার কাজের জন্য ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান নিয়োগের প্রস্তাব অনুমোদন দিয়েছে সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিপরিষদ কমিটি।
৪৬২ কোটি ৫৯ লাখ টাকা ব্যয়ের এ কাজ পেয়েছে চায়না হারবার ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানি। ঢাকা-চিটাগং রেলওয়ে ডেভেলপমেন্ট প্রজেক্ট-এর আওতায় ২৯০ কোটি ৯৭ লাখ টাকা ব্যয়ে ১১টি মিটার গেইজ ডিজেল ইঞ্জিন ক্রয়ের প্রস্তাব অনুমোদন করে কমিটি।
অনুমোদিত চারটি কেন্দ্রের মধ্যে তিনটি এক বছরের মধ্যে উৎপাদনে যাবে। আজ বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ সভা কক্ষে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় এ অনুমতি দেয়া হয়।
মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠক শেষে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত সাংবাদিকদের বলেন, দেশের বিদ্যুৎ ঘাটতি মেটাতে আরো চারটি বিদ্যুৎ কেন্দ্রের অনুমতি দিয়েছে সরকার। অনুমোদিত বিদ্যুত কেন্দ্রের মধ্যে একটি কয়লাএবং অন্য তিনটি ফার্নেস অয়েলে বিদ্যুত উৎপাদন করবে।
তিনি বলেন, কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি ৪৫ মাসের মধ্যে এবং ফার্নেস অয়েলভিত্তিক বাকি তিনটি এক বছরের মধ্যে উৎপাদনে যাবে। এ সময় মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের যুগ্ম সচিব নুরুল করিম সাংবাদিকদের বলেন, ৩০০ থেকে ৬৫০ মেগাওয়াট উৎপাদন মতার কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি স্থাপিত হবে মুন্সীগঞ্জের মাওয়ায়।
এটি স্থাপন করবে লংকিং ওরিয়ন জয়েন্ট ভেঞ্চার কোম্পানি। সরকার এদের কাছ থেকে প্রতি কিলোওয়াট বিদ্যুৎ কিনবে ৪ টাকা ৯ পয়সা দরে। ফার্নেস অয়েলভিত্তিক ১০৮ মেগাওয়াট উৎপাদনমতার বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি স্থাপিত হবে কেরানীগঞ্জের বসিলায়। এটি স্থাপন করবে সিএলসি পাওয়ার অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং লিমিটেড। সরকার এদের কাছ থেকে প্রতি কিলোওয়াট বিদ্যুৎ কিনবে ৬ টাকা ৯২ পয়সা দরে।
তিনি সাংবাদিকদের জানান, সাড়ে ৫২ মেগাওয়াট উৎপাদন মতার একটি বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপিত হবে কুমিল্লার হোমনায় এবং অন্যটি হবে মুন্সীগঞ্জের কাটপট্টিতে। কুমিল্লার কেন্দ্রটি স্থাপন করবে ইউনিয়ন কনসালটান্ট অ্যান্ড ভেঞ্চার এনার্জি রিসোর্সেস লিমিটেড জয়েন্ট ভেঞ্চার। সরকার এদের কাছ থেকে প্রতি কিলোওয়াট বিদ্যুৎ কিনবে ৬ টাকা ৯৬ পয়সা দরে।
কাটপট্টির বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি স্থাপন করবে পিপলস্ এনার্জি অ্যান্ড ভেঞ্চার এনার্জি রিসোর্সেস লিমিটেড জয়েন্ট কনসোর্টিয়াম। সরকার এদের কাছ থেকে প্রতি কিলোওয়াট বিদ্যুৎ কিনবে ৬ টাকা ৯৬ পয়সা দরে। যুগ্নসচিব জানান, এ ছাড়া বৈঠকে ক্যাপিটাল ড্রেজিং অব রিভার সিস্টেম ইন বাংলাদেশ প্রকেল্পর আওতায় যমুনা নদীর সিরাজগঞ্জ হার্ড পয়েন্ট থেকে বঙ্গবন্ধু সেতুর উজান পর্যন্ত ১৪ কিলোমিটার কাজের জন্য ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান নিয়োগের প্রস্তাব অনুমোদন দিয়েছে সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিপরিষদ কমিটি।
৪৬২ কোটি ৫৯ লাখ টাকা ব্যয়ের এ কাজ পেয়েছে চায়না হারবার ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানি। ঢাকা-চিটাগং রেলওয়ে ডেভেলপমেন্ট প্রজেক্ট-এর আওতায় ২৯০ কোটি ৯৭ লাখ টাকা ব্যয়ে ১১টি মিটার গেইজ ডিজেল ইঞ্জিন ক্রয়ের প্রস্তাব অনুমোদন করে কমিটি।
0 comments:
Post a Comment