বিনিয়োগকারীদের বিক্ষোভ, এসইসি’র জরুরি বৈঠক
প্রতিদিন দরপতন ঘটছে পুঁজিবাজারে। কোনোভাবেই বাজারের পতন ঠেকানো যাচ্ছে না। পুঁজিবাজারে আস্থা ফেরাতে সরকার ও নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (এসইসি) কোনো পদক্ষেপই কাজে আসছে না। চরম হতাশায় বিনিয়োগ-কারীরা বেসামাল হয়ে রাস্তায় নেমে আসছেন। পরিস্থিতি সামাল দিতে হিমশিম খাচ্ছে সরকার ও এসইসি। অনেকেই পুঁজি হারানোর কষ্ট অথবা লোকসানের বোঝা মাথায় নিয়েই বাজার থেকে বেরিয়ে যাচ্ছেন। এই অবস্থায় বাজারের কলেবর ও মূলধন কমে বাজার ক্রমশ অনিশ্চয়তার দিকে যাচ্ছে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
এদিকে বাজার পরিস্থিতি সামাল দিতে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে ধারাবাহিক বৈঠক করেছে এসইসি। পরিস্থিতির উন্নয়নে লেনদেন নিষ্পত্তির সময়সীমা ৩ দিন থেকে কমিয়ে ২ দিন করা হয়েছে। এছাড়া সিডিবিএলের চার্জ কমানো, টাকার নেটিং চালু, এসেট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানির অলস টাকা শেয়ারবাজারে বিনিয়োগের জন্য আইন সংশোধন এবং প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের আয়কর ১০ শতাংশ থেকে কমিয়ে ৫ শতাংশ করার সুপারিশ করা হয়েছে।
এসইসির জরুরি বৈঠক ঃ পুঁজিবাজারের সাম্প্রতিক পরি-স্থিতি নিয়ে গতকাল সোমবার সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলোর সঙ্গে জরুরি বৈঠক করে এসইসি। এতে লেনদেনের সময়সীমা কমিয়ে ৩ দিন থেকে ২ দিন করা হয়। এতোদিন কেউ শেয়ার কিনলে তা ৩দিন পর বিক্রি করতে পারতো। নতুন নিয়মে এখন দুইদিন পরই বিক্রি করা যাবে। এছাড়া সিডিবিএলের চার্জ কমানোর উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। বর্তমানে এক লাখ লেনদেনের জন্য ইলেক্ট্রোনিক পদ্ধতিতে শেয়ার সংরক্ষণকারী প্রতিষ্ঠান সিডিবিএলের চার্জ ২৫ টাকা। টাকার নেটিং চালুর ব্যাপারেও উদ্যোগ নেয়া হচ্ছে। এর ফলে নির্দিষ্ট দিনে বিক্রি করা শেয়ারের সমপরিমাণ টাকার সব ক্যাটাগরির শেয়ার কিনতে পারবে বিনিয়োগকারীরা। সূত্র জানায়, এসেট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানির অলস টাকা শেয়ারবাজারে বিনিয়োগের জন্য আইন সংশোধনেরও উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। এছাড়াও প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের আয়কর ১০ শতাংশ থেকে কমিয়ে ৫ শতাংশে আনার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে সুপারিশের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। আজ মঙ্গলবার মার্চেন্ট ব্যাংকগুলোর প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠকে বসবে এসইসি। আগামীকাল বুধবার সম্পদ ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষের সঙ্গে বৈঠক করবে। বৃহস্পতিবার এসইসির উপদেষ্টা কমিটি বৈঠক করে বাজারের ব্যাপারে নতুন সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবে, সমন্বয় করার বিষয়টি কেস টু কেস সমন্বয়ের সময় বাড়ানোর বিষয়টি গুরুত্ব পায়।
গতকাল বিকাল চারটায় এসইসির সভাকক্ষে অনুষ্ঠিত বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন ডিএসইর প্রেসিডেন্ট শাকিল রিভজী, সিএসইর প্রেসিডেন্ট ফখরুদ্দিন আলী আহমেদ, ডিএসইর সিনিয়র সহ-সভাপতি আহসানুল ইসলাম টিটু, সিডিবিএলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এমএ আবদুস সামাদ, এসইসির চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এম খায়রুল হোসেন, সদস্য প্রফেসর মো. হেলাল উদ্দিন নিজামী, সদস্য আরিফ খান, সদস্য আমজাদ হোসেন ও সদস্য আবদুস সালাম শিকদার।
বাজার পরিস্থিতি
ঢাকা স্টক একচেঞ্জে (ডিএসই) গতকাল সোমবার ২৫৬টি কোমপানির ৩ কোটি ৫৫ লাখ শেয়ার লেনদেন হয়েছে। মোট মূল্য ৩১৪ কোটি ৪৫ লাখ টাকা। আগের দিনের চেয়ে যা ৩০ কোটি ৭০ লাখ টাকা বেশি। ডিএসইর সাধারণ মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ৯৭ দশমিক ১১ পয়েন্ট কমে ৫ হাজার ৯২০ দশমিক ৮৪ পয়েন্টে নেমে এসেছে। চলতি বছরের ২৮ জুনের পর এই প্রথম সূচক ৬ হাজার পয়েন্টের নিচে নামলো। সপ্তাহের প্রথম দিন রবিবার সূচক কমেছিল ৫৯ পয়েন্ট। ওইদিনও বিক্ষোভ করেছিল বিনিয়োগকারীরা। এর আগে বৃহস্পতিবার সূচক ১৮ পয়েন্ট কমেছিল। ওই দিন ডিএসইতে ২৪১ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছিল, যা সাত মাসে সর্বনিন্ম। গতকাল ডিএসই- ২০ মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ৪৬ দশমিক ২২ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৫০ দশমিক ১২ পয়েন্টে নেমে এসেছে। লেনদেনকৃত ২৫৬টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৩৪টির, কমেছে ২১৪টি এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৮টি কোমপানির শেয়ারের দাম। ডিএসইর বাজারমূলধন আগের দিনের চেয়ে কমে দুই লাখ ৮৩ হাজার কোটি টাকায় নেমে এসেছে। চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সোমবার ১৮৩টি কোম্পানির ৮০ লাখ ৩১ হাজার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যার মোট মূল্য ছিল ৫১ কোটি ৫১ লাখ টাকা। এরমধ্যে দাম বেড়েছে ৬টি কোম্পানির শেয়ারের, কমেছে ১৭০টি এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৭টি কোম্পানির শেয়ারের দাম। সিএসই সাধারণ মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ১৯৩ দশমিক ১২ পয়েন্ট কমে ১০ হাজার ৭২১ দশমিক ৩৮ পয়েন্টে নেমে এসেছে। সিএসই ৩০ মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ২৪০ দশমিক ৬৪ পয়েন্ট কমে ১৪ হাজার ৮১৫ দশমিক ২১ পয়েন্টে নেমে এসেছে। সিএসইর বাজারমূলধন আগের দিনের চেয়ে কমে ২ লাখ ২২ হাজার কোটি টাকায় নেমে এসেছে।
বিনিয়োগকারীদের বিক্ষোভ, বাজার বয়কটের হুমকি
ব্যাপক দরপতনের শুরু হলে দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে বাংলাদেশ পুঁজিবাজার বিনিয়োগকারী ঐক্য পরিষদের ব্যানারে বিক্ষোভ শুরু হয়। অর্থমন্ত্রী ও গভর্নরের পদত্যাগ দাবিতে মতিঝিলে ডিএসইর সামনে স্লোগান দেয় তারা। এ সময়ে তারা গাড়ির টায়ারে আগুন ধরিয়ে দেয়। এতে মতিঝিলের ইত্তেফাকের মোড় থেকে শাপলা চত্বর পর্যন্ত গাড়ি চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। এ সময়ে ডিএসইর সামনে প্রচুর পুলিশ মোতায়েন থাকলেও পুলিশের সঙ্গে বিনিয়োগকারীদের কোন সংঘর্ষ হয়নি। বেলা সাড়ে ৩টার দিকে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে। এদিকে দরপতনের পর বিক্ষোভ হয়েছে চট্টগ্রামেও। অব্যাহত দরপতনের কারণে আজ মঙ্গলবার বাজার বয়কটের ঘোষণা দিয়েছে পুঁজিবাজার বিনিয়োগকারী ঐক্য পরিষদ। একই সঙ্গে ডিএসইর সামনে অবস্থান ধর্মঘটের কর্মসূচিও দিয়েছে সংগঠনটি।
প্রতিদিন দরপতন ঘটছে পুঁজিবাজারে। কোনোভাবেই বাজারের পতন ঠেকানো যাচ্ছে না। পুঁজিবাজারে আস্থা ফেরাতে সরকার ও নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (এসইসি) কোনো পদক্ষেপই কাজে আসছে না। চরম হতাশায় বিনিয়োগ-কারীরা বেসামাল হয়ে রাস্তায় নেমে আসছেন। পরিস্থিতি সামাল দিতে হিমশিম খাচ্ছে সরকার ও এসইসি। অনেকেই পুঁজি হারানোর কষ্ট অথবা লোকসানের বোঝা মাথায় নিয়েই বাজার থেকে বেরিয়ে যাচ্ছেন। এই অবস্থায় বাজারের কলেবর ও মূলধন কমে বাজার ক্রমশ অনিশ্চয়তার দিকে যাচ্ছে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
এদিকে বাজার পরিস্থিতি সামাল দিতে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে ধারাবাহিক বৈঠক করেছে এসইসি। পরিস্থিতির উন্নয়নে লেনদেন নিষ্পত্তির সময়সীমা ৩ দিন থেকে কমিয়ে ২ দিন করা হয়েছে। এছাড়া সিডিবিএলের চার্জ কমানো, টাকার নেটিং চালু, এসেট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানির অলস টাকা শেয়ারবাজারে বিনিয়োগের জন্য আইন সংশোধন এবং প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের আয়কর ১০ শতাংশ থেকে কমিয়ে ৫ শতাংশ করার সুপারিশ করা হয়েছে।
এসইসির জরুরি বৈঠক ঃ পুঁজিবাজারের সাম্প্রতিক পরি-স্থিতি নিয়ে গতকাল সোমবার সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলোর সঙ্গে জরুরি বৈঠক করে এসইসি। এতে লেনদেনের সময়সীমা কমিয়ে ৩ দিন থেকে ২ দিন করা হয়। এতোদিন কেউ শেয়ার কিনলে তা ৩দিন পর বিক্রি করতে পারতো। নতুন নিয়মে এখন দুইদিন পরই বিক্রি করা যাবে। এছাড়া সিডিবিএলের চার্জ কমানোর উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। বর্তমানে এক লাখ লেনদেনের জন্য ইলেক্ট্রোনিক পদ্ধতিতে শেয়ার সংরক্ষণকারী প্রতিষ্ঠান সিডিবিএলের চার্জ ২৫ টাকা। টাকার নেটিং চালুর ব্যাপারেও উদ্যোগ নেয়া হচ্ছে। এর ফলে নির্দিষ্ট দিনে বিক্রি করা শেয়ারের সমপরিমাণ টাকার সব ক্যাটাগরির শেয়ার কিনতে পারবে বিনিয়োগকারীরা। সূত্র জানায়, এসেট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানির অলস টাকা শেয়ারবাজারে বিনিয়োগের জন্য আইন সংশোধনেরও উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। এছাড়াও প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের আয়কর ১০ শতাংশ থেকে কমিয়ে ৫ শতাংশে আনার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে সুপারিশের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। আজ মঙ্গলবার মার্চেন্ট ব্যাংকগুলোর প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠকে বসবে এসইসি। আগামীকাল বুধবার সম্পদ ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষের সঙ্গে বৈঠক করবে। বৃহস্পতিবার এসইসির উপদেষ্টা কমিটি বৈঠক করে বাজারের ব্যাপারে নতুন সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবে, সমন্বয় করার বিষয়টি কেস টু কেস সমন্বয়ের সময় বাড়ানোর বিষয়টি গুরুত্ব পায়।
গতকাল বিকাল চারটায় এসইসির সভাকক্ষে অনুষ্ঠিত বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন ডিএসইর প্রেসিডেন্ট শাকিল রিভজী, সিএসইর প্রেসিডেন্ট ফখরুদ্দিন আলী আহমেদ, ডিএসইর সিনিয়র সহ-সভাপতি আহসানুল ইসলাম টিটু, সিডিবিএলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এমএ আবদুস সামাদ, এসইসির চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এম খায়রুল হোসেন, সদস্য প্রফেসর মো. হেলাল উদ্দিন নিজামী, সদস্য আরিফ খান, সদস্য আমজাদ হোসেন ও সদস্য আবদুস সালাম শিকদার।
বাজার পরিস্থিতি
ঢাকা স্টক একচেঞ্জে (ডিএসই) গতকাল সোমবার ২৫৬টি কোমপানির ৩ কোটি ৫৫ লাখ শেয়ার লেনদেন হয়েছে। মোট মূল্য ৩১৪ কোটি ৪৫ লাখ টাকা। আগের দিনের চেয়ে যা ৩০ কোটি ৭০ লাখ টাকা বেশি। ডিএসইর সাধারণ মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ৯৭ দশমিক ১১ পয়েন্ট কমে ৫ হাজার ৯২০ দশমিক ৮৪ পয়েন্টে নেমে এসেছে। চলতি বছরের ২৮ জুনের পর এই প্রথম সূচক ৬ হাজার পয়েন্টের নিচে নামলো। সপ্তাহের প্রথম দিন রবিবার সূচক কমেছিল ৫৯ পয়েন্ট। ওইদিনও বিক্ষোভ করেছিল বিনিয়োগকারীরা। এর আগে বৃহস্পতিবার সূচক ১৮ পয়েন্ট কমেছিল। ওই দিন ডিএসইতে ২৪১ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছিল, যা সাত মাসে সর্বনিন্ম। গতকাল ডিএসই- ২০ মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ৪৬ দশমিক ২২ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৫০ দশমিক ১২ পয়েন্টে নেমে এসেছে। লেনদেনকৃত ২৫৬টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৩৪টির, কমেছে ২১৪টি এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৮টি কোমপানির শেয়ারের দাম। ডিএসইর বাজারমূলধন আগের দিনের চেয়ে কমে দুই লাখ ৮৩ হাজার কোটি টাকায় নেমে এসেছে। চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সোমবার ১৮৩টি কোম্পানির ৮০ লাখ ৩১ হাজার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যার মোট মূল্য ছিল ৫১ কোটি ৫১ লাখ টাকা। এরমধ্যে দাম বেড়েছে ৬টি কোম্পানির শেয়ারের, কমেছে ১৭০টি এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৭টি কোম্পানির শেয়ারের দাম। সিএসই সাধারণ মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ১৯৩ দশমিক ১২ পয়েন্ট কমে ১০ হাজার ৭২১ দশমিক ৩৮ পয়েন্টে নেমে এসেছে। সিএসই ৩০ মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ২৪০ দশমিক ৬৪ পয়েন্ট কমে ১৪ হাজার ৮১৫ দশমিক ২১ পয়েন্টে নেমে এসেছে। সিএসইর বাজারমূলধন আগের দিনের চেয়ে কমে ২ লাখ ২২ হাজার কোটি টাকায় নেমে এসেছে।
বিনিয়োগকারীদের বিক্ষোভ, বাজার বয়কটের হুমকি
ব্যাপক দরপতনের শুরু হলে দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে বাংলাদেশ পুঁজিবাজার বিনিয়োগকারী ঐক্য পরিষদের ব্যানারে বিক্ষোভ শুরু হয়। অর্থমন্ত্রী ও গভর্নরের পদত্যাগ দাবিতে মতিঝিলে ডিএসইর সামনে স্লোগান দেয় তারা। এ সময়ে তারা গাড়ির টায়ারে আগুন ধরিয়ে দেয়। এতে মতিঝিলের ইত্তেফাকের মোড় থেকে শাপলা চত্বর পর্যন্ত গাড়ি চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। এ সময়ে ডিএসইর সামনে প্রচুর পুলিশ মোতায়েন থাকলেও পুলিশের সঙ্গে বিনিয়োগকারীদের কোন সংঘর্ষ হয়নি। বেলা সাড়ে ৩টার দিকে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে। এদিকে দরপতনের পর বিক্ষোভ হয়েছে চট্টগ্রামেও। অব্যাহত দরপতনের কারণে আজ মঙ্গলবার বাজার বয়কটের ঘোষণা দিয়েছে পুঁজিবাজার বিনিয়োগকারী ঐক্য পরিষদ। একই সঙ্গে ডিএসইর সামনে অবস্থান ধর্মঘটের কর্মসূচিও দিয়েছে সংগঠনটি।
0 comments:
Post a Comment