আমিনবাজারে ছয় ছাত্রকে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় করা মামলায় স্থানীয় ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সামসুল হক গ্রেপ্তার হয়েছেন।
সোমবার সকালে বড়দেশী এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয় বলে সাভার মডেল থানার ওসি মো. আসাদুজ্জামান জানিয়েছেন।
গত ১৮ জুলাই শবেবরাতের রাতে বড়দেশী এলাকার কেবলারচরে ডাকাত সন্দেহে পিটুনিতে ঢাকার ছয় ছাত্র নিহত হয়।
ওসি আসাদুজ্জামান জানান, সকাল ৯টার দিকে সামসুল হক ওরফে সামসু মেম্বারকে গ্রেপ্তার করা হয়। তিনি ঘটনার পর থেকে আত্মগোপনে ছিলেন।
সামসুকে 'মাদক সম্রাট' উল্লেখ করে ওসি জানান, সৌদি প্রবাসী নজরুল ইসলাম (৩৬) হত্যা মামলারও সন্দেহভাজন আসামি তিনি। ওই মামলাতেই তাকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে রিমান্ড চেয়ে আদালতে পাঠানো হয়েছে।
ছয় ছাত্র হত্যার ঘটনায় দুটি মামলা দায়ের করা হয়। ডাকাতির মামলাটি দায়ের করেন স্থানীয় বালু ব্যবসায়ী আব্দুল মালেক। অপরদিকে পুলিশ পাঁচ-ছয়শ গ্রামবাসীকে আসামি করে একটি হত্যা মামলা দায়ের করে। দু'টি মামলাই পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি) তদন্ত করছে।
সাভার মডেল থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) আবুল হোসেন বলেন, সামসু মেম্বারের গ্রেপ্তারের বিষয়টি সিআইডিকে জানানো হয়েছে। সিআইডি সামসুকে শ্যোন অ্যারেস্ট দেখাবে।
ঢাকা জেলা পুলিশ সুপার মিজানুর রহমান জানান, সামসুকে ছয় ছাত্র হত্যার ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে।
তবে গ্রেপ্তার সামসু মেম্বার ছাত্র হত্যার ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকার কথা অস্বীকার করে জানান, তিনি বালু ব্যবসায়ী। মাদক বিক্রির সঙ্গে জড়িত নন। পুলিশ তাকে ফাঁসানোর চেষ্টা করছে।
আমিনবাজার ইউপি সদস্য হিসেবে ১৯৭৯ সাল থেকে ৫ বছর দায়িত্ব পালন করেন সামসু। তিনি বড়দেশী এলাকার মধ্যপাড়া মহল্লার জমসেদ আলীর পুত্র।
ছয় ছাত্র হত্যার ঘটনায় অবহেলার অভিযোগে সাভার থানার ওািসসহ সাত পুলিশ সদস্যকে প্রত্যাহার ও আরো দুই এসআইকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়।
এ ঘটনায় পুলিশের পক্ষ থেকে একটি ও একটি বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। দুটি তদন্ত কমিটিতেই ছাত্র হত্যার ঘটনায় পুলিশের দায়িত্বে অবহলোর কথা উল্লেখ করা হয়।
কেবলারচরে ডাকাত সন্দেহে গণপিটুনিতে নিহত ছাত্ররা হলেন- ইব্রাহিম খলিল (২৪), শহিদুর রহমান পলাশ (২৬), কামরুজ্জামান কান্ত (২৪), টিপু সুলতান (২৩), শামস রহিম শাম্মাম (২২) ও মনির হোসেন (২৫)।
এসময় আল-আমিন নামের আরো এক যুবক গণপিটুনিতে আহত হন।
সোমবার সকালে বড়দেশী এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয় বলে সাভার মডেল থানার ওসি মো. আসাদুজ্জামান জানিয়েছেন।
গত ১৮ জুলাই শবেবরাতের রাতে বড়দেশী এলাকার কেবলারচরে ডাকাত সন্দেহে পিটুনিতে ঢাকার ছয় ছাত্র নিহত হয়।
ওসি আসাদুজ্জামান জানান, সকাল ৯টার দিকে সামসুল হক ওরফে সামসু মেম্বারকে গ্রেপ্তার করা হয়। তিনি ঘটনার পর থেকে আত্মগোপনে ছিলেন।
সামসুকে 'মাদক সম্রাট' উল্লেখ করে ওসি জানান, সৌদি প্রবাসী নজরুল ইসলাম (৩৬) হত্যা মামলারও সন্দেহভাজন আসামি তিনি। ওই মামলাতেই তাকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে রিমান্ড চেয়ে আদালতে পাঠানো হয়েছে।
ছয় ছাত্র হত্যার ঘটনায় দুটি মামলা দায়ের করা হয়। ডাকাতির মামলাটি দায়ের করেন স্থানীয় বালু ব্যবসায়ী আব্দুল মালেক। অপরদিকে পুলিশ পাঁচ-ছয়শ গ্রামবাসীকে আসামি করে একটি হত্যা মামলা দায়ের করে। দু'টি মামলাই পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি) তদন্ত করছে।
সাভার মডেল থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) আবুল হোসেন বলেন, সামসু মেম্বারের গ্রেপ্তারের বিষয়টি সিআইডিকে জানানো হয়েছে। সিআইডি সামসুকে শ্যোন অ্যারেস্ট দেখাবে।
ঢাকা জেলা পুলিশ সুপার মিজানুর রহমান জানান, সামসুকে ছয় ছাত্র হত্যার ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে।
তবে গ্রেপ্তার সামসু মেম্বার ছাত্র হত্যার ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকার কথা অস্বীকার করে জানান, তিনি বালু ব্যবসায়ী। মাদক বিক্রির সঙ্গে জড়িত নন। পুলিশ তাকে ফাঁসানোর চেষ্টা করছে।
আমিনবাজার ইউপি সদস্য হিসেবে ১৯৭৯ সাল থেকে ৫ বছর দায়িত্ব পালন করেন সামসু। তিনি বড়দেশী এলাকার মধ্যপাড়া মহল্লার জমসেদ আলীর পুত্র।
ছয় ছাত্র হত্যার ঘটনায় অবহেলার অভিযোগে সাভার থানার ওািসসহ সাত পুলিশ সদস্যকে প্রত্যাহার ও আরো দুই এসআইকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়।
এ ঘটনায় পুলিশের পক্ষ থেকে একটি ও একটি বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। দুটি তদন্ত কমিটিতেই ছাত্র হত্যার ঘটনায় পুলিশের দায়িত্বে অবহলোর কথা উল্লেখ করা হয়।
কেবলারচরে ডাকাত সন্দেহে গণপিটুনিতে নিহত ছাত্ররা হলেন- ইব্রাহিম খলিল (২৪), শহিদুর রহমান পলাশ (২৬), কামরুজ্জামান কান্ত (২৪), টিপু সুলতান (২৩), শামস রহিম শাম্মাম (২২) ও মনির হোসেন (২৫)।
এসময় আল-আমিন নামের আরো এক যুবক গণপিটুনিতে আহত হন।
0 comments:
Post a Comment