বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ স্থিতিশীল রাখতে সম্প্রসারিত ঋণ সহায়তার আওতায় বাংলাদেশকে একশ' কোটি ডলার দেওয়ার পক্ষে মত দিয়েছেন আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) নির্বাহী পরিষদের ২৪ সদস্যের অনেকেই।
গত ২৮ অক্টোবর আইএমএফের নির্বাহী পরিষদ বাংলাদেশের সামষ্টিক অর্থনীতির অবস্থা নিয়ে আলোচনা করে এ বিষয়ে মতামত দেয়।
এতে বলা হয়, "রিজার্ভ পরিস্থিতি স্থিতিশীল রাখতে এবং অর্থনৈতিক সংস্কার প্রক্রিয়াকে এগিয়ে নিতে (বাংলাদেশে) ঋণ সহায়তা কর্মসূচি সম্প্রসারণের পক্ষে মত দিয়েছেন অনেক পরিচালক।"
গত মাসে ওয়াশিংটনে আইএমএফের বার্ষিক সভায় অংশ নেওয়ার পর দেশে ফিরে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর আতিউর রহমান বলেছিলেন, এই ঋণের ব্যাপারে আইএমএফের সঙ্গে ইতিবাচক আলোচনা হয়েছে। শিগগিরই এই ঋণ পাওয়া যাবে বলে আশা করছে সরকার।
গভর্নর বলেন, "এই স¤প্রসারিত ঋণ সুবিধার ক্ষেত্রে কোনো শর্ত নেই। এটা ভালো ঋণ। এ ঋণ নিয়ে আমরা গত কিছুদিন ধরে আলোচনা করছি এবং ইতিবাচক ফল আশা করছি। আইএমএফের বোর্ড মিটিংয়ে ইতিবাচক সিদ্ধান্ত আসবে বলেই আমি বিশ্বাস করি।"
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বিদেশি মুদ্রার রিজার্ভ কিছুদিন আগে এক হাজার কোটি ডলারের নিচে নেমে যাওয়ায় দেশে লেনদেনের ভারসাম্যে নেতিবাচক প্রভাব পড়ার আশঙ্কা তৈরি হয়। অবশ্য কয়েকদিন পর রিজার্ভ আবারো এক হাজার ডলারের ওপরে ওঠে।
আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুযায়ী, প্রত্যেকটি দেশের হাতে ৩ মাসের আমদানি ব্যয় মেটানোর মতো বিদেশি মুদ্রা মজুদ থাকতে হয়। কিন্তু আইএমএফ পরিচালকরা আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন, চলতি অর্থবছরের শেষ নাগাদ কেন্দ্রীয় ব্যাংকের রিজার্ভে যে ডলার থাকবে তা দিয়ে ২ দশমিক ৩ মাসের আমদানি ব্যয় মেটানো যাবে।
দরিদ্র জনগোষ্ঠিকে চাপে না ফেলে জ্বালানির দাম সমন্বয়ের মাধ্যমে ভর্তুকির পরিমাণ কীভাবে কমিয়ে আন যায়, তার একটি কৌশল প্রণয়নের ওপরও জোর দিয়েছে আইএমএফ।
জ্বালানি আমদানি এবং ভাড়াভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে বিদ্যুৎ কেনায় চলতি অর্থবছর ভর্তুকি বাবদে সরকারের ব্যয় বেশ খানিকটা বেড়ে গেছে।
আইএমএফের মতামতে বলা হয়, অর্থনীতিকে স্থিতিশীল রাখতে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তদারকি ও সুশাসন খুবই জরুরি।
গত ২৮ অক্টোবর আইএমএফের নির্বাহী পরিষদ বাংলাদেশের সামষ্টিক অর্থনীতির অবস্থা নিয়ে আলোচনা করে এ বিষয়ে মতামত দেয়।
এতে বলা হয়, "রিজার্ভ পরিস্থিতি স্থিতিশীল রাখতে এবং অর্থনৈতিক সংস্কার প্রক্রিয়াকে এগিয়ে নিতে (বাংলাদেশে) ঋণ সহায়তা কর্মসূচি সম্প্রসারণের পক্ষে মত দিয়েছেন অনেক পরিচালক।"
গত মাসে ওয়াশিংটনে আইএমএফের বার্ষিক সভায় অংশ নেওয়ার পর দেশে ফিরে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর আতিউর রহমান বলেছিলেন, এই ঋণের ব্যাপারে আইএমএফের সঙ্গে ইতিবাচক আলোচনা হয়েছে। শিগগিরই এই ঋণ পাওয়া যাবে বলে আশা করছে সরকার।
গভর্নর বলেন, "এই স¤প্রসারিত ঋণ সুবিধার ক্ষেত্রে কোনো শর্ত নেই। এটা ভালো ঋণ। এ ঋণ নিয়ে আমরা গত কিছুদিন ধরে আলোচনা করছি এবং ইতিবাচক ফল আশা করছি। আইএমএফের বোর্ড মিটিংয়ে ইতিবাচক সিদ্ধান্ত আসবে বলেই আমি বিশ্বাস করি।"
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বিদেশি মুদ্রার রিজার্ভ কিছুদিন আগে এক হাজার কোটি ডলারের নিচে নেমে যাওয়ায় দেশে লেনদেনের ভারসাম্যে নেতিবাচক প্রভাব পড়ার আশঙ্কা তৈরি হয়। অবশ্য কয়েকদিন পর রিজার্ভ আবারো এক হাজার ডলারের ওপরে ওঠে।
আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুযায়ী, প্রত্যেকটি দেশের হাতে ৩ মাসের আমদানি ব্যয় মেটানোর মতো বিদেশি মুদ্রা মজুদ থাকতে হয়। কিন্তু আইএমএফ পরিচালকরা আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন, চলতি অর্থবছরের শেষ নাগাদ কেন্দ্রীয় ব্যাংকের রিজার্ভে যে ডলার থাকবে তা দিয়ে ২ দশমিক ৩ মাসের আমদানি ব্যয় মেটানো যাবে।
দরিদ্র জনগোষ্ঠিকে চাপে না ফেলে জ্বালানির দাম সমন্বয়ের মাধ্যমে ভর্তুকির পরিমাণ কীভাবে কমিয়ে আন যায়, তার একটি কৌশল প্রণয়নের ওপরও জোর দিয়েছে আইএমএফ।
জ্বালানি আমদানি এবং ভাড়াভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে বিদ্যুৎ কেনায় চলতি অর্থবছর ভর্তুকি বাবদে সরকারের ব্যয় বেশ খানিকটা বেড়ে গেছে।
আইএমএফের মতামতে বলা হয়, অর্থনীতিকে স্থিতিশীল রাখতে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তদারকি ও সুশাসন খুবই জরুরি।
0 comments:
Post a Comment