বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির মতিউর রহমান নিজামী, সেক্রেটারি জেনারেল আলী আহসান মোহাম্মাদ মুজাহিদ, বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী, জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মো. কামারুজ্জামান ও আবদুল কাদের মোল্লাসহ অভিযুক্ত ৭ যুদ্ধাপরাধীর বিচার শুরু প্রক্রিয়া শেষ পর্যায়ে। আগামী ডিসেম্বরে এদের আনুষ্ঠানিক বিচার শুরু হবে। নতুন বছরের জানুয়ারি-ফেব্রুয়ারির দিকে তা পুরো দমে চলবে। গতকাল অর্থ মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে যুদ্ধাপরাধ বিচার কার্যক্রম পর্যালোচনা সংক্রান্ত এক সভা শেষে আইন প্রতিমন্ত্রী অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম সাংবাদিকদের এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, নিজামী, মুজাহিদ, কামারুজ্জামান, আবদুল কাদের মোল্লার বিরুদ্ধে আগামী ৫ ডিসেম্বর আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল করা হবে। সাঈদীর বিরুদ্ধে ইতোমধ্যে অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়েছে। ২০ নভেম্বর তার সাক্ষ্য গ্রহণ কার্যক্রম শুরু হবে।
জামায়াতের সাবেক আমির অধ্যাপক গোলাম আযমকে গ্রেফতার করা হবে কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে কামরুল ইসলাম বলেন, ওয়েট অ্যান্ড সি (অপেক্ষা করুন এবং দেখুন)। তার বিরুদ্ধে ইতোমধ্যে একটি তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করা হয়েছে। এ প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে ব্যবস্থা নেয়া হবে। বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। আইন মন্ত্রী ব্যারিস্টার শফিক আহমেদ ও স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শামসুল হক টুকু, সরাষ্ট্র সচিব আবদুস মনজুর হোসেনসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। অর্থমন্ত্রী বলেন, বিচার প্রক্রিয়া যতদূর এগিয়েছে তাতে আমি সন্তুষ্ট। ২০ নভেম্বর দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর সাক্ষ্য গ্রহণ করা হবে। আরও বড় কয়েকটি মামলা হবে। তবে টাকা পয়সার বিষয় নিয়ে কোনো আলোচনা হয়নি।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, যুদ্ধাপরাধীদের বিচার শুরু করতে পেরেছি এটা বড় বিষয়। বিচার শেষ করতে অনেক সময় ৩০-৪০ বছরও লেগে যেতে পারে। আইনমন্ত্রী ব্যারিস্টার শফিক আহমেদ সাংবাদিকদের বলেন, আমরা সভায় বিচার কাজে আনুষঙ্গিক সহযোগিতা (লজিস্টিক সাপোর্ট), আইনজীবী দল (প্রসিকিউশন টিম) ও তদন্ত নিয়ে আলোচনা করেছি। আইন তার নিজস্ব গতিতে চলবে। যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের বিষয়ে তাড়াহুড়া নেই।
বঙ্গবন্ধুর খুনিদের বিদেশ থেকে ফিরিয়ে আনা হবে কিনা জানতে চাইলে আইনমন্ত্রী বলেন, খুনি নূর চৌধুরী কানাডায় ও রাশেদ চৌধুরী আমেরিকায় রয়েছেন। এ দুজনকে ফিরিয়ে আনতে আইনজীবী নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
তিনি বলেন, নিজামী, মুজাহিদ, কামারুজ্জামান, আবদুল কাদের মোল্লার বিরুদ্ধে আগামী ৫ ডিসেম্বর আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল করা হবে। সাঈদীর বিরুদ্ধে ইতোমধ্যে অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়েছে। ২০ নভেম্বর তার সাক্ষ্য গ্রহণ কার্যক্রম শুরু হবে।
জামায়াতের সাবেক আমির অধ্যাপক গোলাম আযমকে গ্রেফতার করা হবে কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে কামরুল ইসলাম বলেন, ওয়েট অ্যান্ড সি (অপেক্ষা করুন এবং দেখুন)। তার বিরুদ্ধে ইতোমধ্যে একটি তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করা হয়েছে। এ প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে ব্যবস্থা নেয়া হবে। বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। আইন মন্ত্রী ব্যারিস্টার শফিক আহমেদ ও স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শামসুল হক টুকু, সরাষ্ট্র সচিব আবদুস মনজুর হোসেনসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। অর্থমন্ত্রী বলেন, বিচার প্রক্রিয়া যতদূর এগিয়েছে তাতে আমি সন্তুষ্ট। ২০ নভেম্বর দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর সাক্ষ্য গ্রহণ করা হবে। আরও বড় কয়েকটি মামলা হবে। তবে টাকা পয়সার বিষয় নিয়ে কোনো আলোচনা হয়নি।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, যুদ্ধাপরাধীদের বিচার শুরু করতে পেরেছি এটা বড় বিষয়। বিচার শেষ করতে অনেক সময় ৩০-৪০ বছরও লেগে যেতে পারে। আইনমন্ত্রী ব্যারিস্টার শফিক আহমেদ সাংবাদিকদের বলেন, আমরা সভায় বিচার কাজে আনুষঙ্গিক সহযোগিতা (লজিস্টিক সাপোর্ট), আইনজীবী দল (প্রসিকিউশন টিম) ও তদন্ত নিয়ে আলোচনা করেছি। আইন তার নিজস্ব গতিতে চলবে। যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের বিষয়ে তাড়াহুড়া নেই।
বঙ্গবন্ধুর খুনিদের বিদেশ থেকে ফিরিয়ে আনা হবে কিনা জানতে চাইলে আইনমন্ত্রী বলেন, খুনি নূর চৌধুরী কানাডায় ও রাশেদ চৌধুরী আমেরিকায় রয়েছেন। এ দুজনকে ফিরিয়ে আনতে আইনজীবী নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
0 comments:
Post a Comment