নিজের প্রতিষ্ঠিত কবরস্থানেই অন্তিম শয়ানে শায়িত হলেন নরসিংদী পৌরসভার মেয়র লোকমান হোসেন। তুমুল জনপ্রিয় এ তরুণ নেতার এমন বিদায় মেনে নিতে পারছেন না তার সমর্থকরা। যিনি তাদের কাছে 'নরসিংদীর উন্নয়নের জনক' হিসেবে পরিচিত ছিলেন। সমর্থকদের দাবি, লোকমান হেসেনের হাতেই নরসিংদীর উন্নয়ন হয়েছে। এমনকি তাকে যে কবরস্থানে দাফন করা হয়েছে_ সেটিও তিনিই নির্মাণ করেছেন। লোকমান হোসেনের লাশ গতকাল সর্বসাধারণের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য তার বাড়িতে রাখা হয়। হাজার হাজার মানুষ সেখানে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। আসরের পর মুসলেহ উদ্দিন স্টেডিয়ামে প্রথম নামাজে জানাজা হয়। দ্বিতীয় জানাজা হয় পৌর ঈদগাহ মাঠে। এ দুই জানাজায়ই বিপুলসংখ্যক মানুষের সমাগম হয়। এরপর পৌর কবরস্থানে তাকে দাফন করা হয়। এই কবর স্থানটি তার উদ্যোগেই নির্মিত হয়েছে।
স্থানীয় কয়েকজন জানান, লোকমান হোসেন তরুণ বয়সেই মানুষের প্রাণের নেতায় পরিণত হন। একজন জনপ্রতিনিধি যে এত জনপ্রিয় হতে পারেন, আজকের জনস্রোতই তার প্রমাণ। তিনি প্রকৃত অর্থেই একজন জননেতা ছিলেন। আওয়ামী লীগ, বিএনপিসহ সব দলের কাছে তার গ্রহণযোগ্যতা ছিল। যে কারণে মেয়র নির্বাচনে তিনি বাংলাদেশের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ভোট পেয়েছিলেন। তার নির্মম হত্যাকাণ্ডে নরসিংদী আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মী এবং সর্বস্তরের মানুষ হতভম্ব হয়ে গেছেন। এমন একজন মানুষ খুন হতে পারেন, কেউ তা বিশ্বাস করতে পারছেন না। লোকমান হোসেন পরপর দুবার নরসিংদীর মেয়র নির্বাচিত হন। প্রথমবার আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পাননি। তাই বিদ্রোহী প্রার্থী হিসেবে দলের প্রার্থীকে পরাজিত করে নির্বাচিত হন। দ্বিতীয় দফায় আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী হিসেবেই বিএনপির প্রার্থীকে পরাজিত করেন।
স্থানীয় কয়েকজন জানান, লোকমান হোসেন তরুণ বয়সেই মানুষের প্রাণের নেতায় পরিণত হন। একজন জনপ্রতিনিধি যে এত জনপ্রিয় হতে পারেন, আজকের জনস্রোতই তার প্রমাণ। তিনি প্রকৃত অর্থেই একজন জননেতা ছিলেন। আওয়ামী লীগ, বিএনপিসহ সব দলের কাছে তার গ্রহণযোগ্যতা ছিল। যে কারণে মেয়র নির্বাচনে তিনি বাংলাদেশের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ভোট পেয়েছিলেন। তার নির্মম হত্যাকাণ্ডে নরসিংদী আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মী এবং সর্বস্তরের মানুষ হতভম্ব হয়ে গেছেন। এমন একজন মানুষ খুন হতে পারেন, কেউ তা বিশ্বাস করতে পারছেন না। লোকমান হোসেন পরপর দুবার নরসিংদীর মেয়র নির্বাচিত হন। প্রথমবার আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পাননি। তাই বিদ্রোহী প্রার্থী হিসেবে দলের প্রার্থীকে পরাজিত করে নির্বাচিত হন। দ্বিতীয় দফায় আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী হিসেবেই বিএনপির প্রার্থীকে পরাজিত করেন।
0 comments:
Post a Comment