বহুস্তর বিপণন প্রতিষ্ঠান ডেসটিনি-২০০০ এর 'অপকর্ম' প্রতিরোধের ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে সংসদে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সাহারা খাতুন।
সংসদ অধিবেশনে বাগমারা থেকে নির্বাচিত সাংসদ এনামুল হকের জরুরি জনগুরুত্বসম্পন্ন বিষয়ে মনোযোগ আকর্ষণের নোটিসের উত্তরে সোমবার এ কথা বলেন মন্ত্রী।
এনামুল নোটিসে বলেন, "প্রতিষ্ঠানটি [ডেসটিনি-২০০০ লি.] ইতিমধ্যে ১০ হাজার মানুষের কাছ থেকে ২০ কোটি টাকা সংগ্রহ করেছে।"
ডেসটিনি কীভাবে কার্যক্রম চালাচ্ছে সে বিসয়ে নোটিসে সাংসদ বলেন, "এটি তাদের প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত লোকদের দিয়ে বাগমারার সরলপ্রাণ মানুষকে ফুসলিয়ে তাদের বিভিন্ন লাভ, মুনাফা ও সুযোগ সুবিধার লোভ দেখিয়ে কোম্পানিতে ভর্তি করাচ্ছে। তাদের পণ্যসামগ্রী কিনে তাদের সাথে ব্যবসা করতে বাধ্য করছে।"
"অনেক বেশি মুনাফার আশ্বাস দিয়ে তাদের কোম্পানিতে টাকা জমা রাখতে প্রলুব্ধ করছে। যারা এসব কাজ করতে সহযোগিতা করছে ডেসটিনি-২০০০ লি. তাদেরও সাময়িকভাবে আর্থিক সুবিধা দিচ্ছে।"
"তাদের মিথ্যে আশ্বাসের মধ্যে আছে পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চলে তাদের ১০০ কোটি সেগুন ও বিভিন্ন ধরনের গাছ আছে যার ভবিষ্যৎ মূল কয়েক হাজার কোটি টাকা, যার লভ্যাংশও তারা পাবে ইত্যাদি।"- বলা হয় নোটিসে।
এ ধরনের কর্মকাণ্ড চালানোর সরকারি ছাড়পত্র তারা দেখাতে পারেনি উল্লেখ করে ডেসটিনির 'অশুভ' কার্যক্রম বন্ধের দাবি জানান সাংসদ এনামুল।
ইতিমধ্যে এক ব্যক্তি ডেসটিনির বিরুদ্ধে মামলা করেছেন বলেও জানান তিনি।
এর উত্তরে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, "ডেসটিনি যেভাবে কার্যক্রম পরিচালনা করছে তাতে যেকোনো দিন বিপর্যয় ঘটতে পারে।"
তিনি বলেন, "বাগমারাসহ দেশের যে কোনো এলাকায় যে কোনো দুর্ঘটনা ঘটার আগে ডেসটিনির অপকর্ম প্রতিরোধের ব্যবস্থা নেওয়া হবে।"
সরকারের অন্য কোনো সংস্থা এ নিয়ে তদন্ত করতে চাইলে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সহায়তা দেবে- বলেন সাহারা খাতুন।
এ ধরনের ফাঁদে পা না দিতে জনগণের প্রতি আহ্বান জানান মন্ত্রী।
ডেসটিনি-২০০০ তাদের ওয়েবসাইটে নিজেদের বিশ্বের সবচেয়ে বড় বহুস্তর বিপণন প্রতিষ্ঠানগুলোর একটি বলে দাবি করেছে।
ওয়েবসাইটে বলা হয়, ২০০০ সালের ডিসেম্বরে চালু হওয়ার পর এ পর্যন্ত ৩৬ লাখ পরিবেশক এতে যোগ দিয়েছেন। এর প্রধান কার্যালয় ঢাকায়। সারা দেশে এর শাখা রয়েছে। ডেসটিনি-২০০০ এর ২৬টি সহযোগী প্রতিষ্ঠানে প্রায় এক হাজার আটশ মানুষ কাজ করছে।
সংসদ অধিবেশনে বাগমারা থেকে নির্বাচিত সাংসদ এনামুল হকের জরুরি জনগুরুত্বসম্পন্ন বিষয়ে মনোযোগ আকর্ষণের নোটিসের উত্তরে সোমবার এ কথা বলেন মন্ত্রী।
এনামুল নোটিসে বলেন, "প্রতিষ্ঠানটি [ডেসটিনি-২০০০ লি.] ইতিমধ্যে ১০ হাজার মানুষের কাছ থেকে ২০ কোটি টাকা সংগ্রহ করেছে।"
ডেসটিনি কীভাবে কার্যক্রম চালাচ্ছে সে বিসয়ে নোটিসে সাংসদ বলেন, "এটি তাদের প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত লোকদের দিয়ে বাগমারার সরলপ্রাণ মানুষকে ফুসলিয়ে তাদের বিভিন্ন লাভ, মুনাফা ও সুযোগ সুবিধার লোভ দেখিয়ে কোম্পানিতে ভর্তি করাচ্ছে। তাদের পণ্যসামগ্রী কিনে তাদের সাথে ব্যবসা করতে বাধ্য করছে।"
"অনেক বেশি মুনাফার আশ্বাস দিয়ে তাদের কোম্পানিতে টাকা জমা রাখতে প্রলুব্ধ করছে। যারা এসব কাজ করতে সহযোগিতা করছে ডেসটিনি-২০০০ লি. তাদেরও সাময়িকভাবে আর্থিক সুবিধা দিচ্ছে।"
"তাদের মিথ্যে আশ্বাসের মধ্যে আছে পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চলে তাদের ১০০ কোটি সেগুন ও বিভিন্ন ধরনের গাছ আছে যার ভবিষ্যৎ মূল কয়েক হাজার কোটি টাকা, যার লভ্যাংশও তারা পাবে ইত্যাদি।"- বলা হয় নোটিসে।
এ ধরনের কর্মকাণ্ড চালানোর সরকারি ছাড়পত্র তারা দেখাতে পারেনি উল্লেখ করে ডেসটিনির 'অশুভ' কার্যক্রম বন্ধের দাবি জানান সাংসদ এনামুল।
ইতিমধ্যে এক ব্যক্তি ডেসটিনির বিরুদ্ধে মামলা করেছেন বলেও জানান তিনি।
এর উত্তরে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, "ডেসটিনি যেভাবে কার্যক্রম পরিচালনা করছে তাতে যেকোনো দিন বিপর্যয় ঘটতে পারে।"
তিনি বলেন, "বাগমারাসহ দেশের যে কোনো এলাকায় যে কোনো দুর্ঘটনা ঘটার আগে ডেসটিনির অপকর্ম প্রতিরোধের ব্যবস্থা নেওয়া হবে।"
সরকারের অন্য কোনো সংস্থা এ নিয়ে তদন্ত করতে চাইলে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সহায়তা দেবে- বলেন সাহারা খাতুন।
এ ধরনের ফাঁদে পা না দিতে জনগণের প্রতি আহ্বান জানান মন্ত্রী।
ডেসটিনি-২০০০ তাদের ওয়েবসাইটে নিজেদের বিশ্বের সবচেয়ে বড় বহুস্তর বিপণন প্রতিষ্ঠানগুলোর একটি বলে দাবি করেছে।
ওয়েবসাইটে বলা হয়, ২০০০ সালের ডিসেম্বরে চালু হওয়ার পর এ পর্যন্ত ৩৬ লাখ পরিবেশক এতে যোগ দিয়েছেন। এর প্রধান কার্যালয় ঢাকায়। সারা দেশে এর শাখা রয়েছে। ডেসটিনি-২০০০ এর ২৬টি সহযোগী প্রতিষ্ঠানে প্রায় এক হাজার আটশ মানুষ কাজ করছে।
0 comments:
Post a Comment