দশ ট্রাক অস্ত্র মামলায় মতিউর রহমান নিজামী, লুৎফুজ্জামান বাবরসহ আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের শুনানি পিছিয়ে ১৪ নভেম্বর নতুন তারিখ রাখা হয়েছে।
চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা এবং সিনিয়র বিশেষ জজ-১ এর বিচারক জজ এস এম মজিবুর রহমান মঙ্গলবার এই দিন নির্ধারণ করেন।
মহানগর পিপি ও রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী কামাল উদ্দিন বলেন, "আসামিপক্ষ মঙ্গলবার সকালে সময় চেয়ে আবেদন করলে বিচারক তা মঞ্জুর করে নতুন দিন রেখেছেন।"
২০০৪ সালের ১ এপ্রিল গভীর রাতে সিইউএফএল জেটিঘাটে ১০ ট্রাক অস্ত্র ও গোলাবারুদ আটক করা হয়। ওই ঘটনায় কর্ণফুলী থানা পুলিশ বাদী হয়ে অস্ত্র ও চোরাচালান আইনে দুটি মামলা করে। তদন্তের পর তৎকালীন তদন্ত কর্মকর্তা একটি অভিযোগপত্র আদালতে জমা দেন।
পরে সেনা সমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময়ে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবীর আবেদনে ২০০৮ সালের ১২ ফেব্র"য়ারি চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ এ এন এম বশিরুল্লাহ অধিকতর তদন্তের আদেশ দেন। পুলিশ কর্তৃপক্ষ এই তদন্তের দায়িত্ব দেয় সিআইডির এএসপি ইসমাইল হোসেনকে।
২০০৯ সালের ১৮ জানুয়ারি রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবীর আরেক আবেদনে আদালত ৭টি পর্যবেক্ষণের ভিত্তিতে অধিকতর তদন্তের আইও পরিবর্তনের আদেশ দেয়।
মনিরুজ্জামান আইও হিসেবে দায়িত্ব নিয়ে ১৩ বার সময় বাড়ানোর পর গত জুনে সম্পূরক অভিযোগপত্র জমা দেন। নিজামী, বাবর এবং এনএসআইয়ের সাবেক দুই প্রধানসহ নতুন ১১ জনের নাম আসামির তালিকায় যোগ করা হয় এতে।
ফলে অস্ত্র আটকের ঘটনায় অস্ত্র আইনে দায়ের করা মামলায় আসামির সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫০ জনে। আর চোরাচালান মামলায় আসামি করা হয়েছে ৫২ জনকে।
এর আগে জমা দেওয়া অভিযোগপত্রে অস্ত্র মামলায় ৪৩ এবং চোরাচালান মামলায় ৪৫ জনকে আসামি করা হয়েছিলো। তাদের মধ্যে চার জন মারা গেলে তাদের নাম অভিযোগপত্র থেকে বাদ দেওয়া হয়।
মঙ্গলবার দুই মামলাতেই অভিযোগ গঠনের শুনানি শুরু হয়েছে একইসঙ্গে।
চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা এবং সিনিয়র বিশেষ জজ-১ এর বিচারক জজ এস এম মজিবুর রহমান মঙ্গলবার এই দিন নির্ধারণ করেন।
মহানগর পিপি ও রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী কামাল উদ্দিন বলেন, "আসামিপক্ষ মঙ্গলবার সকালে সময় চেয়ে আবেদন করলে বিচারক তা মঞ্জুর করে নতুন দিন রেখেছেন।"
২০০৪ সালের ১ এপ্রিল গভীর রাতে সিইউএফএল জেটিঘাটে ১০ ট্রাক অস্ত্র ও গোলাবারুদ আটক করা হয়। ওই ঘটনায় কর্ণফুলী থানা পুলিশ বাদী হয়ে অস্ত্র ও চোরাচালান আইনে দুটি মামলা করে। তদন্তের পর তৎকালীন তদন্ত কর্মকর্তা একটি অভিযোগপত্র আদালতে জমা দেন।
পরে সেনা সমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময়ে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবীর আবেদনে ২০০৮ সালের ১২ ফেব্র"য়ারি চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ এ এন এম বশিরুল্লাহ অধিকতর তদন্তের আদেশ দেন। পুলিশ কর্তৃপক্ষ এই তদন্তের দায়িত্ব দেয় সিআইডির এএসপি ইসমাইল হোসেনকে।
২০০৯ সালের ১৮ জানুয়ারি রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবীর আরেক আবেদনে আদালত ৭টি পর্যবেক্ষণের ভিত্তিতে অধিকতর তদন্তের আইও পরিবর্তনের আদেশ দেয়।
মনিরুজ্জামান আইও হিসেবে দায়িত্ব নিয়ে ১৩ বার সময় বাড়ানোর পর গত জুনে সম্পূরক অভিযোগপত্র জমা দেন। নিজামী, বাবর এবং এনএসআইয়ের সাবেক দুই প্রধানসহ নতুন ১১ জনের নাম আসামির তালিকায় যোগ করা হয় এতে।
ফলে অস্ত্র আটকের ঘটনায় অস্ত্র আইনে দায়ের করা মামলায় আসামির সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫০ জনে। আর চোরাচালান মামলায় আসামি করা হয়েছে ৫২ জনকে।
এর আগে জমা দেওয়া অভিযোগপত্রে অস্ত্র মামলায় ৪৩ এবং চোরাচালান মামলায় ৪৫ জনকে আসামি করা হয়েছিলো। তাদের মধ্যে চার জন মারা গেলে তাদের নাম অভিযোগপত্র থেকে বাদ দেওয়া হয়।
মঙ্গলবার দুই মামলাতেই অভিযোগ গঠনের শুনানি শুরু হয়েছে একইসঙ্গে।
0 comments:
Post a Comment