আইনজীবী পরিচয় দিয়ে পিলখানা হত্যামামলার আসামি বিএনপির সাবেক সংসদ সদস্য নাসিরউদ্দিন আহমেদ পিন্টুর সঙ্গে কথা বলার সময় ঢাকার এক ছাত্রদল নেতাকে আটক করেছে পুলিশ।
আটক নাহিদুল ইসলাম নাহিদ ঢাকা মহানগরের চকবাজার থানা ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক।
বুধবার সকালে আলিয়া মাদ্রাসা সংলগ্ন মাঠে ঢাকার জজ আদালতের বিশেষ এজলাস থেকে নাহিদকে আটক করা হয়। পিলখানা হত্যামামলার শুনানি সেখানেই চলছে।
চকবাজার থানার ওসি মোহাম্মদ আলী সাংবাদিকদের বলেন, আইনজীবী পরিচয় দিয়ে পিন্টুসহ অন্য আসামিদের সঙ্গে কথা বলার সময় নাহিদকে আটক করা হয়েছে। তিনি আসলে আইনজীবী নন।
নাহিদ ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি পিন্টুর সঙ্গে কথা বলার কথা স্বীকার করেছেন। নাহিদ দাবি করেছেন, তিনি সিটি ল কলেজে এলএলবি পড়ছেন।
আড়াই বছর আগের বিডিআর বিদ্রোহের সময় পিলখানায় সংঘটিত হত্যা-লুণ্ঠনের বিচার এ বছরই ঢাকার জজ আদালতে শুরু হয়। বিদ্রোহের বিচার হয়েছে বিডিআর আদালতে।
এ মামলায় আসামির সংখ্যা ৮ শতাধিক হওয়ায় বিচারের সুষ্ঠুভাবে করতে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের পাশেই এজলাস বসানো হয়েছে।
কড়া নিরাপত্তার মধ্যে প্রতি শুনানির দিনে আসামিদের আদালতে আনা হয়। বুধবার আদালতে আনার পর পিন্টুসহ অন্য আসামিদের সঙ্গে কথা বলতে গিয়েই আটক হলেন নাহিদ।
বুধবার শুনানিতে মামলার তৃতীয় সাক্ষী কর্নেল আবু তাসলিমের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হয়। এরপর সাক্ষ্য দেন চতুর্থ সাক্ষী কর্নেল শামসুল আলম চৌধুরী।
সাক্ষ্য দেওয়ার পর আসামি পক্ষের আইনজীবীরা শামসুলকে জেরা করেন। এরপর শুনানি ১৯ অক্টোবর পর্যন্ত মুলতবি করেন বিচারক জহুরুল হক।
আটক নাহিদুল ইসলাম নাহিদ ঢাকা মহানগরের চকবাজার থানা ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক।
বুধবার সকালে আলিয়া মাদ্রাসা সংলগ্ন মাঠে ঢাকার জজ আদালতের বিশেষ এজলাস থেকে নাহিদকে আটক করা হয়। পিলখানা হত্যামামলার শুনানি সেখানেই চলছে।
চকবাজার থানার ওসি মোহাম্মদ আলী সাংবাদিকদের বলেন, আইনজীবী পরিচয় দিয়ে পিন্টুসহ অন্য আসামিদের সঙ্গে কথা বলার সময় নাহিদকে আটক করা হয়েছে। তিনি আসলে আইনজীবী নন।
নাহিদ ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি পিন্টুর সঙ্গে কথা বলার কথা স্বীকার করেছেন। নাহিদ দাবি করেছেন, তিনি সিটি ল কলেজে এলএলবি পড়ছেন।
আড়াই বছর আগের বিডিআর বিদ্রোহের সময় পিলখানায় সংঘটিত হত্যা-লুণ্ঠনের বিচার এ বছরই ঢাকার জজ আদালতে শুরু হয়। বিদ্রোহের বিচার হয়েছে বিডিআর আদালতে।
এ মামলায় আসামির সংখ্যা ৮ শতাধিক হওয়ায় বিচারের সুষ্ঠুভাবে করতে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের পাশেই এজলাস বসানো হয়েছে।
কড়া নিরাপত্তার মধ্যে প্রতি শুনানির দিনে আসামিদের আদালতে আনা হয়। বুধবার আদালতে আনার পর পিন্টুসহ অন্য আসামিদের সঙ্গে কথা বলতে গিয়েই আটক হলেন নাহিদ।
বুধবার শুনানিতে মামলার তৃতীয় সাক্ষী কর্নেল আবু তাসলিমের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হয়। এরপর সাক্ষ্য দেন চতুর্থ সাক্ষী কর্নেল শামসুল আলম চৌধুরী।
সাক্ষ্য দেওয়ার পর আসামি পক্ষের আইনজীবীরা শামসুলকে জেরা করেন। এরপর শুনানি ১৯ অক্টোবর পর্যন্ত মুলতবি করেন বিচারক জহুরুল হক।
0 comments:
Post a Comment