জেনারেটরের মাধ্যমে শব্দ দূষণ করায় কারুপণ্যের নামি প্রতিষ্ঠান আড়ংকে ৩ লাখ টাকা জরিমানা করেছে পরিবেশ অধিদপ্তর।
একইসঙ্গে উত্তরায় আড়ং সেন্টারের কর্মকর্তাদের তলব করে জেনারেটর বন্ধ রাখারও নির্দেশ দিয়েছেন পরিবেশ অধিদপ্তরের পরিচালক (এনফোর্সমেন্ট) মোহাম্মদ মুনীর চৌধুরী।
শব্দ দূষণের বিষয়টি স্বীকার করে আড়ং কর্তৃপক্ষ এক বিবৃতিতে বলেছে, উত্তরার ওই ভবনে বিদ্যুৎ সংযোগ না থাকার কারণেই এ পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে।
মঙ্গলবার অধিদপ্তরের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, উত্তরা আবাসিক এলাকা সংলগ্ন ৩ নম্বর সেক্টরের ২ নম্বর সড়কে আড়ং সেন্টারের বেজমেন্টে ৬৩৫ ও ৩৫০ কেভিএ ক্ষমতার দুটি ডিজেল জেনারেটর মারাত্মক শব্দ দূষণ করে আসছিল। পরিবেশ অধিদপ্তরের একটি দল সোমবার পরীক্ষা করে দেখতে পান জেনারেটর দুটি ৭৪ থেকে ১০১ ডেসিবল পর্যন্ত শব্দ তৈরি করছে, যা জনস্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর।
উত্তরায় আড়ং সেন্টারের ম্যানেজার ইশতিয়াক মাহামুদ বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, পরিবেশ অধিদপ্তরের কর্মকর্তরা সোমবার পরিদর্শনে এসেছিলেন।
পরিবেশ অধিদপ্তরের পরিচালক মুনীর চৌধুরী জানান, মঙ্গলবার আড়ং কর্মকর্তাদের তলব করেন তিনি। কর্মকর্তারা তার কাছে স্বীকার করেন যে, ক্যানোপি না থাকায় জেনারেটর থেকে শব্দ দূষণ ঘটেছে। এরপর তাদের ৩ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়।
তারা জেনারেটর বন্ধ রাখার এবং দ্রুত 'প্রতিকারমূলক ব্যবস্থা' নেওয়ার অঙ্গীকার করেছেন বলেও উল্লেখ করেন মুনীর।
এ বিষয়ে আড়ংয়ের পরিচালক তামারা আবেদ মঙ্গলবার রাতে পাঠানো এক বিবৃতিতে বলেন, "গত মার্চে উত্তরায় ফ্ল্যাগশিপ আউটলেট উদ্বোধনের সময় আমরা একটি ক্যানোপিসহ নতুন জেনারেটর বসিয়েছিলাম। কিন্তু ওই ভবনে বিদ্যুৎ সংযোগ না পাওয়ায় অতি ব্যবহারে জেনারেটরটি সম্প্রতি বিকল হয়ে যায়। এ কারণে আমাদের অস্থায়ী ভিত্তিতে ক্যানোপি ছাড়া একটি জেনারেটর ব্যবহার করতে হচ্ছে।
"আমরা জানি যে, এই জেনারেটরের কারণে শব্দ দূষণ হচ্ছে। কোন পরিস্থিতিতে আমাদের এটা করতে হচ্ছে তা আমাদের ক্রেতা, প্রতিবেশী ও শুভানুধ্যায়ীরা অনুধাবন করতে পারবেন বলেই আশা করছি।"
দেশের শীর্ষস্থানীয় বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা ব্র্যাকের সহযোগী সংস্থা আড়ং ১৯৭৬ সালে মানিকগঞ্জে যাত্রা শুরু করে। বর্তমানে ৮টি আউটলেটে পোশাক, হস্তশিল্পসহ বিভিন্ন কারুপণ্য বিক্রি করছে প্রতিষ্ঠানটি। যুক্তরাজ্যের লন্ডনেও তাদের তাদের একটি শাখা আছে।
একইসঙ্গে উত্তরায় আড়ং সেন্টারের কর্মকর্তাদের তলব করে জেনারেটর বন্ধ রাখারও নির্দেশ দিয়েছেন পরিবেশ অধিদপ্তরের পরিচালক (এনফোর্সমেন্ট) মোহাম্মদ মুনীর চৌধুরী।
শব্দ দূষণের বিষয়টি স্বীকার করে আড়ং কর্তৃপক্ষ এক বিবৃতিতে বলেছে, উত্তরার ওই ভবনে বিদ্যুৎ সংযোগ না থাকার কারণেই এ পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে।
মঙ্গলবার অধিদপ্তরের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, উত্তরা আবাসিক এলাকা সংলগ্ন ৩ নম্বর সেক্টরের ২ নম্বর সড়কে আড়ং সেন্টারের বেজমেন্টে ৬৩৫ ও ৩৫০ কেভিএ ক্ষমতার দুটি ডিজেল জেনারেটর মারাত্মক শব্দ দূষণ করে আসছিল। পরিবেশ অধিদপ্তরের একটি দল সোমবার পরীক্ষা করে দেখতে পান জেনারেটর দুটি ৭৪ থেকে ১০১ ডেসিবল পর্যন্ত শব্দ তৈরি করছে, যা জনস্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর।
উত্তরায় আড়ং সেন্টারের ম্যানেজার ইশতিয়াক মাহামুদ বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, পরিবেশ অধিদপ্তরের কর্মকর্তরা সোমবার পরিদর্শনে এসেছিলেন।
পরিবেশ অধিদপ্তরের পরিচালক মুনীর চৌধুরী জানান, মঙ্গলবার আড়ং কর্মকর্তাদের তলব করেন তিনি। কর্মকর্তারা তার কাছে স্বীকার করেন যে, ক্যানোপি না থাকায় জেনারেটর থেকে শব্দ দূষণ ঘটেছে। এরপর তাদের ৩ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়।
তারা জেনারেটর বন্ধ রাখার এবং দ্রুত 'প্রতিকারমূলক ব্যবস্থা' নেওয়ার অঙ্গীকার করেছেন বলেও উল্লেখ করেন মুনীর।
এ বিষয়ে আড়ংয়ের পরিচালক তামারা আবেদ মঙ্গলবার রাতে পাঠানো এক বিবৃতিতে বলেন, "গত মার্চে উত্তরায় ফ্ল্যাগশিপ আউটলেট উদ্বোধনের সময় আমরা একটি ক্যানোপিসহ নতুন জেনারেটর বসিয়েছিলাম। কিন্তু ওই ভবনে বিদ্যুৎ সংযোগ না পাওয়ায় অতি ব্যবহারে জেনারেটরটি সম্প্রতি বিকল হয়ে যায়। এ কারণে আমাদের অস্থায়ী ভিত্তিতে ক্যানোপি ছাড়া একটি জেনারেটর ব্যবহার করতে হচ্ছে।
"আমরা জানি যে, এই জেনারেটরের কারণে শব্দ দূষণ হচ্ছে। কোন পরিস্থিতিতে আমাদের এটা করতে হচ্ছে তা আমাদের ক্রেতা, প্রতিবেশী ও শুভানুধ্যায়ীরা অনুধাবন করতে পারবেন বলেই আশা করছি।"
দেশের শীর্ষস্থানীয় বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা ব্র্যাকের সহযোগী সংস্থা আড়ং ১৯৭৬ সালে মানিকগঞ্জে যাত্রা শুরু করে। বর্তমানে ৮টি আউটলেটে পোশাক, হস্তশিল্পসহ বিভিন্ন কারুপণ্য বিক্রি করছে প্রতিষ্ঠানটি। যুক্তরাজ্যের লন্ডনেও তাদের তাদের একটি শাখা আছে।
0 comments:
Post a Comment