আইসিসির সভাপতি হওয়ার সুবর্ণ সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে বাংলাদেশের। গতকাল আইসিসির কার্যনির্বাহী পরিষদের সভা শেষে এমন সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। ২০১৪'র পরে আইসিসির সভাপতি হওয়ার সুযোগ রয়েছে বাংলাদেশের বলে-মাস তিনেক আগে হংকংয়ে আইসিসি সভা শেষে দেশে ফিরে এমনটাই জানিয়েছিলেন বিসিবি সভাপতি আ হ ম মুস্তাফা কামাল। আইসিসি সভাপতি হওয়ার এ সুযোগটাকে কাজে লাগাতে প্রতিদ্বন্দ্বী পাকিস্তানের সঙ্গে আলোচনা করছেন বলেও জানান বিসিবি সভাপতি।
নিয়ম অনুযায়ী সহসভাপতি হবেন পরবর্তী সভাপতি। বর্তমান সহসভাপতি নিউজিল্যান্ডের অ্যালান আইজাক আগামী জুনে ভারতের শরদ পাওয়ারের স্থলাভিষিক্ত হবেন। আইজাকের মেয়াদ ২০১৪-এর জুন পর্যন্ত নিয়মানুযায়ী সহসভাপতি পদে বসবেন বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের যে কোনো একজন। দুই দেশের যিনি সহসভাপতি হবেন, তিনি হবে আইসিসির পরবর্তী টার্মের (২০১৪-২০১৬) সভাপতি। গতকাল দুবাইয়ে আইসিসি নির্বাহী কমিটির সভায় বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের কাছে আহ্বান জানানো হয়েছে সহসভাপতি পদে প্রার্থীর নাম পাঠাতে। সে হিসেবে বাংলাদেশের বর্তমান সভাপতি আ হ ম মুস্তফা কামালের উজ্জ্বল সম্ভাবনা রয়েছে। অবশ্য এর জন্য ক্রিকেট বোর্ডকে তার নাম মনোনীত করতে হবে। এদিকে আগামী ২০১২-এর নভেম্বরে বিসিবির পরবর্তী নির্বাচনের সম্ভাব্য তারিখ। এবারের নির্বাচনে সভাপতি পদে নির্বাচন হবে। আইসিসির হংকংয়ের সেই সভায় সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় আইসিসির সদস্য দেশগুলোর সভাপতি পদে নির্বাচন করার। বাংলাদেশের সভাপতি হওয়ার সম্ভাবনা উজ্জ্বল হওয়ার একমাত্র কারণ, ২০০৩-২০০৪ সালে আইসিসির তৎকালীন সভাপতি এহসান মানিকে সমর্থন দিয়েছিল বাংলাদেশ। যদি পাকিস্তান নাম প্রত্যাহার না করে, তাহলে ভোটাভুটি হবে। এ প্রসঙ্গে মুস্তাফা কামাল বলেছেন, 'সিদ্ধান্ত বহাল রাখায় আইসিসিকে ধন্যবাদ। পাকিস্তানের সঙ্গে আলোচনা করছি। পিসিবি আমাদের সমর্থন দেবে বলে আমরা আশা করছি।' মুস্তাফা কামাল বর্তমানে আইসিসির ফিন্যান্স কমিটির চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
নিয়ম অনুযায়ী সহসভাপতি হবেন পরবর্তী সভাপতি। বর্তমান সহসভাপতি নিউজিল্যান্ডের অ্যালান আইজাক আগামী জুনে ভারতের শরদ পাওয়ারের স্থলাভিষিক্ত হবেন। আইজাকের মেয়াদ ২০১৪-এর জুন পর্যন্ত নিয়মানুযায়ী সহসভাপতি পদে বসবেন বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের যে কোনো একজন। দুই দেশের যিনি সহসভাপতি হবেন, তিনি হবে আইসিসির পরবর্তী টার্মের (২০১৪-২০১৬) সভাপতি। গতকাল দুবাইয়ে আইসিসি নির্বাহী কমিটির সভায় বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের কাছে আহ্বান জানানো হয়েছে সহসভাপতি পদে প্রার্থীর নাম পাঠাতে। সে হিসেবে বাংলাদেশের বর্তমান সভাপতি আ হ ম মুস্তফা কামালের উজ্জ্বল সম্ভাবনা রয়েছে। অবশ্য এর জন্য ক্রিকেট বোর্ডকে তার নাম মনোনীত করতে হবে। এদিকে আগামী ২০১২-এর নভেম্বরে বিসিবির পরবর্তী নির্বাচনের সম্ভাব্য তারিখ। এবারের নির্বাচনে সভাপতি পদে নির্বাচন হবে। আইসিসির হংকংয়ের সেই সভায় সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় আইসিসির সদস্য দেশগুলোর সভাপতি পদে নির্বাচন করার। বাংলাদেশের সভাপতি হওয়ার সম্ভাবনা উজ্জ্বল হওয়ার একমাত্র কারণ, ২০০৩-২০০৪ সালে আইসিসির তৎকালীন সভাপতি এহসান মানিকে সমর্থন দিয়েছিল বাংলাদেশ। যদি পাকিস্তান নাম প্রত্যাহার না করে, তাহলে ভোটাভুটি হবে। এ প্রসঙ্গে মুস্তাফা কামাল বলেছেন, 'সিদ্ধান্ত বহাল রাখায় আইসিসিকে ধন্যবাদ। পাকিস্তানের সঙ্গে আলোচনা করছি। পিসিবি আমাদের সমর্থন দেবে বলে আমরা আশা করছি।' মুস্তাফা কামাল বর্তমানে আইসিসির ফিন্যান্স কমিটির চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
0 comments:
Post a Comment