জ্বালানি তেলের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত প্রত্যাহারের দাবিতে সারাদেশে দুই দিনের বিক্ষোভ কর্মসূচি ঘোষণা করেছে বিএনপি।
সোমবার সকালে এক সংবাদ সম্মেলনে দলের ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম এই কর্মসূচি ঘোষণা করেন। বিএনপি বলছে, তেলের দাম বৃদ্ধির প্রভাবে নিত্যপণ্যের দাম বাড়বে।
কর্মসূচির মধ্যে আছে- মঙ্গলবার জেলায় জেলায় এবং বুধবার বিভাগীয় শহরে বিক্ষোভ সমাবেশ ও মিছিল।
গত ১০ নভেম্বর প্রতি লিটার ডিজেল, কেরোসিন, অকটেন, পেট্রোল ও ফার্নেস অয়েলের দাম পাঁচ টাকা করে বাড়ায় সরকার।
ফখরুল বলেন, "আন্তর্জাতিক বাজারে যেখানে তেলের দাম কমছে, সেখানে সরকার গত ছয় মাসে তিন বার তেলের দাম বাড়িয়েছে। আমরা মনে করি, তাদের ব্যর্থতায় দেশের অর্থনীতি সঙ্কটে পড়ায় এভাবে জ্বালানি তেলের দাম বাড়ানো হয়েছে। এর ফলে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য, পরিবহন ব্যয় বেড়ে জনদুর্ভোগ বাড়বে।"
তেলের বর্ধিত দাম প্রত্যাহার না করা হলে ভবিষ্যতে কঠোর কর্মসূচি দেওয়া হবে বলেও হুঁশিয়ারি দেন তিনি।
রোববার রাতে গুলশানে দলীয় চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে খালেদা জিয়ার সভাপতিত্বে জাতীয় স্থায়ী কমিটির বৈঠকে বিক্ষোভ কর্মসূচি চূড়ান্ত করে বিএনপি।
ভর্তুকি কমাতে তেলের দাম বৃদ্ধির সরকারি যুক্তি প্রত্যাখ্যান করে ফখরুল বলেন, "আমরা জানি, আমাদের কর্মসূচিতে সরকারের টনক নড়বে না। তারপরও এসব কর্মসূচি দিয়ে সারাদেশের জনগণকে আমরা সম্পৃক্ত করবো আন্দোলনে। এরপর বৃহত্তর কর্মসূচি দেবো।"
নয়া পল্টনে কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এ সংবাদ সম্মেলনে তেলের মূল্য বৃদ্ধির প্রতিবাদের ঘোষিত কমসূচি ছাড়াও মাসব্যাপী সাংগঠনিক কর্মসূচিও ঘোষণা করেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব।
কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে- ১৭ নভেম্বর মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর মৃত্যুবার্ষিকী পালন, ১৯ নভেম্বর দলের জ্যেষ্ঠ ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী পালনে কেন্দ্রীয়ভাবে এবং ২০ নভেম্বর দেশব্যাপী আলোচনা সভা, ২৭ নভেম্বর শহীদ ডা. মিলন দিবস পালন, ৬ ডিসেম্বর স্বৈরশাসক এরশাদের পতন দিবস পালন।
এছাড়া বিজয় দিবস উপলক্ষে বিএনপি কেন্দ্রীয়ভাবে সপ্তাহব্যাপী কর্মসূচি পালন করবে। এজন্য দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেনের নেতৃত্বে একটি কমিটিও গঠন করা হয়।
সোমবার সকালে এক সংবাদ সম্মেলনে দলের ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম এই কর্মসূচি ঘোষণা করেন। বিএনপি বলছে, তেলের দাম বৃদ্ধির প্রভাবে নিত্যপণ্যের দাম বাড়বে।
কর্মসূচির মধ্যে আছে- মঙ্গলবার জেলায় জেলায় এবং বুধবার বিভাগীয় শহরে বিক্ষোভ সমাবেশ ও মিছিল।
গত ১০ নভেম্বর প্রতি লিটার ডিজেল, কেরোসিন, অকটেন, পেট্রোল ও ফার্নেস অয়েলের দাম পাঁচ টাকা করে বাড়ায় সরকার।
ফখরুল বলেন, "আন্তর্জাতিক বাজারে যেখানে তেলের দাম কমছে, সেখানে সরকার গত ছয় মাসে তিন বার তেলের দাম বাড়িয়েছে। আমরা মনে করি, তাদের ব্যর্থতায় দেশের অর্থনীতি সঙ্কটে পড়ায় এভাবে জ্বালানি তেলের দাম বাড়ানো হয়েছে। এর ফলে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য, পরিবহন ব্যয় বেড়ে জনদুর্ভোগ বাড়বে।"
তেলের বর্ধিত দাম প্রত্যাহার না করা হলে ভবিষ্যতে কঠোর কর্মসূচি দেওয়া হবে বলেও হুঁশিয়ারি দেন তিনি।
রোববার রাতে গুলশানে দলীয় চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে খালেদা জিয়ার সভাপতিত্বে জাতীয় স্থায়ী কমিটির বৈঠকে বিক্ষোভ কর্মসূচি চূড়ান্ত করে বিএনপি।
ভর্তুকি কমাতে তেলের দাম বৃদ্ধির সরকারি যুক্তি প্রত্যাখ্যান করে ফখরুল বলেন, "আমরা জানি, আমাদের কর্মসূচিতে সরকারের টনক নড়বে না। তারপরও এসব কর্মসূচি দিয়ে সারাদেশের জনগণকে আমরা সম্পৃক্ত করবো আন্দোলনে। এরপর বৃহত্তর কর্মসূচি দেবো।"
নয়া পল্টনে কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এ সংবাদ সম্মেলনে তেলের মূল্য বৃদ্ধির প্রতিবাদের ঘোষিত কমসূচি ছাড়াও মাসব্যাপী সাংগঠনিক কর্মসূচিও ঘোষণা করেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব।
কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে- ১৭ নভেম্বর মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর মৃত্যুবার্ষিকী পালন, ১৯ নভেম্বর দলের জ্যেষ্ঠ ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী পালনে কেন্দ্রীয়ভাবে এবং ২০ নভেম্বর দেশব্যাপী আলোচনা সভা, ২৭ নভেম্বর শহীদ ডা. মিলন দিবস পালন, ৬ ডিসেম্বর স্বৈরশাসক এরশাদের পতন দিবস পালন।
এছাড়া বিজয় দিবস উপলক্ষে বিএনপি কেন্দ্রীয়ভাবে সপ্তাহব্যাপী কর্মসূচি পালন করবে। এজন্য দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেনের নেতৃত্বে একটি কমিটিও গঠন করা হয়।
0 comments:
Post a Comment