কদমতলিতে ওয়াসার লেগুনে মাছ চাষ বন্ধে প্রশাসনের ব্যর্থতা কেন বেআইনি ঘোষণা করা হবে না তা জানতে চেয়েছে হাইকোর্ট।
হিউম্যান রাইটস এন্ড পিস ফর বাংলাদেশের এক রিট আবেদনে সোমবার বিচারপতি ফরিদ আহাম্মেদ ও বিচারপতি শেখ হাসান আরিফের বেঞ্চ এই রুল জারি করে।
আদালত একইসঙ্গে লেগুনায় মাছচাষ নিষিদ্ধের নির্দেশ কেন দেওয়া হবে না এবং জড়িতদের বিরুদ্ধে কেন আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে না তাও জানতে চায়।
আগমী চার সপ্তাহের মধ্যে স্থানীয় সরকার সচিব, স্বাস্থ্য সচিব, ওয়াসার চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক, মৎস্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক, ঢাকা সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা, ঢাকা মহনাগর পুলিশ কমিশনার, কদমতলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে এ রুলের জবাব দিতে বলা হয়।
বিষাক্ত পানিতে মাছ উৎপাদন বন্ধে বিশেষজ্ঞ কমিটি গঠন করতেও নির্দেশ দেয় হাইকোর্ট। কমিটিকে দুই সপ্তাহের মধ্যে এ বিষয়ে প্রতিবেদন দিতে হবে।
স্বাস্থ্য সচিব, ওয়াসার চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক, মৎস্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক, ঢাকা সিটি কর্পোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা, ঢাকা মহানগর পুলিশের কমিশনারকে এই নির্দেশনা পালন করতে বলে আদালত।
হিউম্যান রাইটস এন্ড পিস ফর বাংলাদেশের পক্ষে শুনানি করেন, অ্যাডভোকেট মনজিল মোরসেদ ও রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট মোতাহার হোসেন সাজু।
হিউম্যান রাইটস এন্ড পিস ফর বাংলাদেশের এক রিট আবেদনে সোমবার বিচারপতি ফরিদ আহাম্মেদ ও বিচারপতি শেখ হাসান আরিফের বেঞ্চ এই রুল জারি করে।
আদালত একইসঙ্গে লেগুনায় মাছচাষ নিষিদ্ধের নির্দেশ কেন দেওয়া হবে না এবং জড়িতদের বিরুদ্ধে কেন আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে না তাও জানতে চায়।
আগমী চার সপ্তাহের মধ্যে স্থানীয় সরকার সচিব, স্বাস্থ্য সচিব, ওয়াসার চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক, মৎস্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক, ঢাকা সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা, ঢাকা মহনাগর পুলিশ কমিশনার, কদমতলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে এ রুলের জবাব দিতে বলা হয়।
বিষাক্ত পানিতে মাছ উৎপাদন বন্ধে বিশেষজ্ঞ কমিটি গঠন করতেও নির্দেশ দেয় হাইকোর্ট। কমিটিকে দুই সপ্তাহের মধ্যে এ বিষয়ে প্রতিবেদন দিতে হবে।
স্বাস্থ্য সচিব, ওয়াসার চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক, মৎস্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক, ঢাকা সিটি কর্পোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা, ঢাকা মহানগর পুলিশের কমিশনারকে এই নির্দেশনা পালন করতে বলে আদালত।
হিউম্যান রাইটস এন্ড পিস ফর বাংলাদেশের পক্ষে শুনানি করেন, অ্যাডভোকেট মনজিল মোরসেদ ও রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট মোতাহার হোসেন সাজু।
0 comments:
Post a Comment