পুঁজিবাজারে ব্যাপক দরপতনের প্রতিবাদে এবার পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ এন্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (এসইসি) সামনে বিক্ষোভ করেছে বিনিয়োগকারীরা।
সোমবার লেনদেন শুরুর পর প্রথম ৫ মিনিটেই সূচক ১০৭ পয়েন্ট কমে যায়। এক পর্যায়ে সূচক ২০০ পয়েন্টের বেশি পড়ে যায়।
লেনদেন শুরুর পরপরই ব্যাপক দরপতনের প্রতিবাদে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের সামনের রাস্তায় নামে সাধারণ বিনিয়োগকারীরা। আরেকদল বিনিয়োগকারী দিলখুশায় এসইসি কার্যালয়ের সামনেও বিক্ষোভ শুরু করে। তারা অর্থমন্ত্রী ও এসইসির বিরুদ্ধে শ্লোগান দেয়। এ সময় বিপুল সংখ্যক পুলিশ এসইসি ফটকের সামনে অবস্থান নেয়।
ব্যাপক দরপতনের প্রতিবাদে ডিএসইর সামনে নিয়মিত বিক্ষোভ চালিয়ে যাচ্ছে বিনিয়োগকারীরা। সা¤প্রতিককালে এবারই প্রথম এসইসির সামনে বিক্ষোভ দেখাল তারা।
পরে দুপুর আড়াইটার দিতে পুলিশের মধ্যস্থতায় বিনিয়োগকারীদের তিনজন প্রতিনিধি এসইসি চেয়ারম্যান ম. খায়রুল হোসেনের সঙ্গে দেখা করতে ঢোকেন। দুপুর সাড়ে তিনটার দিকে বৈঠক শেষ হয়।
বিনিয়োগকারীদের একজন নজরুল ইসলাম জানান, তারা পুঁজিবাজারে চাঙ্গাভাব ফিরিয়ে আনতে পদক্ষেপ নিতে বলেছেন। পুঁজিবাজার স্থিতিশীল না হওয়া পর্যন্ত লেনদেন বন্ধ রাখার দাবি জানান তারা। তারা রোববার ও সোমবারের লেনদেন বাতিলেরও অনুরোধ জানান।
বৈঠক শেষে কমিশনের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক মো. সাইফুর রহমান সাংবাদিকদের জানান, বিনিয়োগকারীরা কিছু দাবি দাওয়া নিয়ে এসেছে। তাদের দাবিগুলো বিবেচনা করে দেখা হবে।
এর আগে বাংলাদেশ পুঁজিবাজার বিনিয়োগকারী ঐক্য পরিষদের সভাপতি মিজানুর রশীদ চৌধুরী কয়েকজন বিনিয়োগকারীকে সঙ্গে নিয়ে বেলা ১২ টার দিকে সিকিউরিটিজ এন্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনে যান। তিনি এসইসির সদস্য আরিফ খানের সাথে দেখা করে পুঁজিবাজার স্থিতিশীল না হওয়া পর্যন্ত লেনদেন বন্ধ রাখার দাবি জানান।
পুঁজিবাজার স্বাভাবিক করতে এসইসিকে আরও পদক্ষেপ নিতে বলেন তিনি।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের সামনে বাংলাদেশ পুঁজিবাজার বিনিয়োগকারী ঐক্য পরিষদের ব্যানারে বিক্ষোভ করে আরেক দল বিনিয়োগকারী।
তারা রাস্তায় অবস্থান নেওয়ায় বেলা ১২টার পর ডিএসই -এর সামনের দুই দিকের রাস্তায় যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। কয়েকজন বিক্ষোভকারী শার্ট খুলে তাতে আগুন ধরিয়ে দেয়। দুপুর তিনটার দিকে রাস্তা থেকে বিনিয়োগকারীরা সরে গেলে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।
ঈদের ছুটির পর পুঁজিবাজারে চাঙ্গাভাব থাকবে-বিনিয়োগকারীরা এমন আশা করলেও রোববার সপ্তাহের প্রথম দিনও ব্যাপক দরপতন হয়েছে দেশের দুই পুঁজিবাজারে।
সোমবার লেনদেন শুরুর পর প্রথম ৫ মিনিটেই সূচক ১০৭ পয়েন্ট কমে যায়। এক পর্যায়ে সূচক ২০০ পয়েন্টের বেশি পড়ে যায়।
লেনদেন শুরুর পরপরই ব্যাপক দরপতনের প্রতিবাদে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের সামনের রাস্তায় নামে সাধারণ বিনিয়োগকারীরা। আরেকদল বিনিয়োগকারী দিলখুশায় এসইসি কার্যালয়ের সামনেও বিক্ষোভ শুরু করে। তারা অর্থমন্ত্রী ও এসইসির বিরুদ্ধে শ্লোগান দেয়। এ সময় বিপুল সংখ্যক পুলিশ এসইসি ফটকের সামনে অবস্থান নেয়।
ব্যাপক দরপতনের প্রতিবাদে ডিএসইর সামনে নিয়মিত বিক্ষোভ চালিয়ে যাচ্ছে বিনিয়োগকারীরা। সা¤প্রতিককালে এবারই প্রথম এসইসির সামনে বিক্ষোভ দেখাল তারা।
পরে দুপুর আড়াইটার দিতে পুলিশের মধ্যস্থতায় বিনিয়োগকারীদের তিনজন প্রতিনিধি এসইসি চেয়ারম্যান ম. খায়রুল হোসেনের সঙ্গে দেখা করতে ঢোকেন। দুপুর সাড়ে তিনটার দিকে বৈঠক শেষ হয়।
বিনিয়োগকারীদের একজন নজরুল ইসলাম জানান, তারা পুঁজিবাজারে চাঙ্গাভাব ফিরিয়ে আনতে পদক্ষেপ নিতে বলেছেন। পুঁজিবাজার স্থিতিশীল না হওয়া পর্যন্ত লেনদেন বন্ধ রাখার দাবি জানান তারা। তারা রোববার ও সোমবারের লেনদেন বাতিলেরও অনুরোধ জানান।
বৈঠক শেষে কমিশনের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক মো. সাইফুর রহমান সাংবাদিকদের জানান, বিনিয়োগকারীরা কিছু দাবি দাওয়া নিয়ে এসেছে। তাদের দাবিগুলো বিবেচনা করে দেখা হবে।
এর আগে বাংলাদেশ পুঁজিবাজার বিনিয়োগকারী ঐক্য পরিষদের সভাপতি মিজানুর রশীদ চৌধুরী কয়েকজন বিনিয়োগকারীকে সঙ্গে নিয়ে বেলা ১২ টার দিকে সিকিউরিটিজ এন্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনে যান। তিনি এসইসির সদস্য আরিফ খানের সাথে দেখা করে পুঁজিবাজার স্থিতিশীল না হওয়া পর্যন্ত লেনদেন বন্ধ রাখার দাবি জানান।
পুঁজিবাজার স্বাভাবিক করতে এসইসিকে আরও পদক্ষেপ নিতে বলেন তিনি।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের সামনে বাংলাদেশ পুঁজিবাজার বিনিয়োগকারী ঐক্য পরিষদের ব্যানারে বিক্ষোভ করে আরেক দল বিনিয়োগকারী।
তারা রাস্তায় অবস্থান নেওয়ায় বেলা ১২টার পর ডিএসই -এর সামনের দুই দিকের রাস্তায় যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। কয়েকজন বিক্ষোভকারী শার্ট খুলে তাতে আগুন ধরিয়ে দেয়। দুপুর তিনটার দিকে রাস্তা থেকে বিনিয়োগকারীরা সরে গেলে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।
ঈদের ছুটির পর পুঁজিবাজারে চাঙ্গাভাব থাকবে-বিনিয়োগকারীরা এমন আশা করলেও রোববার সপ্তাহের প্রথম দিনও ব্যাপক দরপতন হয়েছে দেশের দুই পুঁজিবাজারে।
0 comments:
Post a Comment