খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সহায়তা বাড়ানোর পাশাপাশি আগামীতে যে কোনো দুর্যোগ মোকাবেলায় বাংলাদেশের পাশে থাকার আশ্বাস দিয়েছে বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচি (ডব্লিউএফপি)।
বাংলাদেশ সফররত ডব্লিউএফপির নির্বাহী বোর্ডের প্রতিনিধি দলের প্রধান ও ডব্লিউএফপি-এ ফ্রান্সের স্থায়ী রাষ্ট্রদূত বেরেনগেরে কুইনসি বুধবার সচিবালয়ে খাদ্যমন্ত্রী আব্দুর রাজ্জাকের সঙ্গে এক বৈঠকে বলেন, ডব্লিউএফপিএ বাংলাদেশে সহায়তা বাড়ানোর পরিকল্পনা নিয়েছে। এজন্য সংস্থাটি ভবিষ্যতে সমস্যাভিত্তিক সহায়তা দেওয়ার বিষয়কে অগ্রাধিকার দিয়ে কর্মসূচি প্রণয়ন করবে।
"ডব্লিউএফপি বিশ্বব্যাপী খাদ্য নিরাপত্তায় ব্যাপক পরিবর্তন আনতে কাজ করছে। এখানে মানবিক বিষয়কে অগ্র্রাধিকার দেওয়া হবে।"
এ সব ক্ষেত্রে খাদ্য শস্য রপ্তানির ওপর কোনো ধরনের নিষেধাজ্ঞা কার্যকর হবে না বলেও উল্লেখ করেন তিনি।
খাদ্যমন্ত্রী সাংবাদিকদের বলেন, বাংলাদেশে প্রায় ৩১ ভাগ মানুষ এখনো দারিদ্র-সীমার নিচে বাস করে, যা বিশ্বের অনেক দেশের মোট জনসংখ্যার চেয়ে বেশি। এই বিষয়টি তিনি প্রতিনিধি দলকে জানিয়েছেন।
সরকার খাদ্য নিরাপত্তার বিষয়কে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিচ্ছে জানিয়ে তিনি বলেন, এ জন্য সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচি জোরদার করা হয়েছে।
মন্ত্রী বলেন, খাদ্য নিরাপত্তার জন্য গত অর্থবছরে প্রায় ২২ লাখ টন খাদ্য শস্য আমদানি করা হয়েছে। সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে মিলে এ আমদানির পরিমাণ প্রায় ৬৩ লাখ টন।
২০০৭ ও ২০০৮ সালের অভিজ্ঞতা তুলে ধরে রাজ্জাক বলেন, ওই সময় কোষাগারে অর্থ থাকলেও খাদ্য শস্য আমদানি করা সম্ভব হয়নি। পর্যাপ্ত খাদ্য মজুদ থাকলেও রপ্তানি নিষিদ্ধ থাকায় অনেক দেশ থেকে খাদ্য পাওয়া যায়নি। এজন্য বিশ্ব নেতাদের খাদ্য নিরাপত্তার বিষয়ে নতুন করে ভাবতে হবে।
নীতি-নির্ধারণী পর্যায়ে পরিবর্তন না আসলে খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করা সম্ভব হবে না বলেও তিনি মন্তব্য করেন।
ভারতের কৃষি বিষয়ক মিনিস্টার কাউন্সিলর শোবান কে পাত্তানায়েক, হাইতির কাউন্সিলর কার্ল বেন্নি রেমন্ড. ডেনমার্কের কাউন্সিলর মেজ হেসেল এবং ডব্লিউএফপির নির্বাহী বোর্ডের সচিব এরিকা জর্জেনসেনও রয়েছেন এই প্রতিনিধি দলে।
বাংলাদেশ সফররত ডব্লিউএফপির নির্বাহী বোর্ডের প্রতিনিধি দলের প্রধান ও ডব্লিউএফপি-এ ফ্রান্সের স্থায়ী রাষ্ট্রদূত বেরেনগেরে কুইনসি বুধবার সচিবালয়ে খাদ্যমন্ত্রী আব্দুর রাজ্জাকের সঙ্গে এক বৈঠকে বলেন, ডব্লিউএফপিএ বাংলাদেশে সহায়তা বাড়ানোর পরিকল্পনা নিয়েছে। এজন্য সংস্থাটি ভবিষ্যতে সমস্যাভিত্তিক সহায়তা দেওয়ার বিষয়কে অগ্রাধিকার দিয়ে কর্মসূচি প্রণয়ন করবে।
"ডব্লিউএফপি বিশ্বব্যাপী খাদ্য নিরাপত্তায় ব্যাপক পরিবর্তন আনতে কাজ করছে। এখানে মানবিক বিষয়কে অগ্র্রাধিকার দেওয়া হবে।"
এ সব ক্ষেত্রে খাদ্য শস্য রপ্তানির ওপর কোনো ধরনের নিষেধাজ্ঞা কার্যকর হবে না বলেও উল্লেখ করেন তিনি।
খাদ্যমন্ত্রী সাংবাদিকদের বলেন, বাংলাদেশে প্রায় ৩১ ভাগ মানুষ এখনো দারিদ্র-সীমার নিচে বাস করে, যা বিশ্বের অনেক দেশের মোট জনসংখ্যার চেয়ে বেশি। এই বিষয়টি তিনি প্রতিনিধি দলকে জানিয়েছেন।
সরকার খাদ্য নিরাপত্তার বিষয়কে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিচ্ছে জানিয়ে তিনি বলেন, এ জন্য সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচি জোরদার করা হয়েছে।
মন্ত্রী বলেন, খাদ্য নিরাপত্তার জন্য গত অর্থবছরে প্রায় ২২ লাখ টন খাদ্য শস্য আমদানি করা হয়েছে। সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে মিলে এ আমদানির পরিমাণ প্রায় ৬৩ লাখ টন।
২০০৭ ও ২০০৮ সালের অভিজ্ঞতা তুলে ধরে রাজ্জাক বলেন, ওই সময় কোষাগারে অর্থ থাকলেও খাদ্য শস্য আমদানি করা সম্ভব হয়নি। পর্যাপ্ত খাদ্য মজুদ থাকলেও রপ্তানি নিষিদ্ধ থাকায় অনেক দেশ থেকে খাদ্য পাওয়া যায়নি। এজন্য বিশ্ব নেতাদের খাদ্য নিরাপত্তার বিষয়ে নতুন করে ভাবতে হবে।
নীতি-নির্ধারণী পর্যায়ে পরিবর্তন না আসলে খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করা সম্ভব হবে না বলেও তিনি মন্তব্য করেন।
ভারতের কৃষি বিষয়ক মিনিস্টার কাউন্সিলর শোবান কে পাত্তানায়েক, হাইতির কাউন্সিলর কার্ল বেন্নি রেমন্ড. ডেনমার্কের কাউন্সিলর মেজ হেসেল এবং ডব্লিউএফপির নির্বাহী বোর্ডের সচিব এরিকা জর্জেনসেনও রয়েছেন এই প্রতিনিধি দলে।
0 comments:
Post a Comment