গাজীপুরের ভোগড়ার বাইপাস মোড়ে ক্ষোভের মুখে পড়েন যোগাযোগমন্ত্রী সৈয়দ আবুল হোসেন। ঢাকা থেকে সড়কপথে গতকাল মন্ত্রী সড়ক ও জনপথ বিভাগের প্রধান প্রকৌশলী আবদুল কুদ্দুসসহ অন্য কর্মকর্তাদের নিয়ে মেরামত কাজ পরিদর্শন করেন। এ সময় গাড়ি থেকে নামতেই স্থানীয় জনগণের তোপের মুখে পড়েন তিনি। অনেক মানুষ চিৎকার করে বলতে থাকেন, অবিলম্বে রাস্তা ঠিক করুন। অন্যথায় পদত্যাগ করুন। মন্ত্রী হাসিমুখে জনগণ ও সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাব দেন। মন্ত্রী বলেন, পদত্যাগ করার কোনো কারণ নেই। কাজ করব।
এরপর তিনি রওনা হন মাওনার দিকে। চলতি পথে গাজীপুর চৌরাস্তা ও রাজেন্দ্রপুর চৌরাস্তায় ব্যাপক ভাঙন থাকলেও মন্ত্রী সে সব স্থানে নামেননি। মাওনাতেও ভোগড়ার মতো পরিবেশ সৃষ্টি হয়। যোগাযোগমন্ত্রী হাসিমুখে সব সামাল দেন। মানুষ মন্ত্রীকে উদ্দেশ করে বলেন, মানুষকে দুর্ভোগে রেখে আপনি হাসলে হবে না। ঈদের আগেই রাস্তা মেরামত শেষ না করে দিলে পরিণতি খারাপ হবে। এক পর্যায়ে মাওনা চৌরাস্তায় সাংবাদিকরা তাকে ঘিরে ধরলে তিনি বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দেন।
যোগাযোগমন্ত্রী ভোগড়ায় পেঁৗছার আগেই শুরু হয় মহাসড়কের ক্ষতস্থানে মেরামতের কাজ। একাধিক রোলার দিয়ে সওজ বিভাগ রাস্তা মেরামতে ব্যতিব্যস্ত হয়ে পড়ে। স্থানীয়রা জানান, মন্ত্রী আসবেন শুনে সকাল থেকেই তোড়জোড়ে কাজ শুরু হয়। অথচ গত তিন দিনেও রাস্তায় তেমন কোনো কাজ হয়নি। মেরামত কাজের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান রেজা কনস্ট্রাকশন লিমিটেডের প্রকৌশলী আবদুল হাই জানান, শনিবার সকাল থেকেই রাস্তায় কাজ শুরু করেছেন। এদিকে যোগাযোগমন্ত্রী সাংবাদিকদের বলেন, ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের ভোগড়া, গাজীপুর ও মাওনা এলাকায় রাস্তার দুই পাশে বহুতল ভবন এবং এর সঙ্গে ড্রেনেজ ব্যবস্থা না থাকার কারণেই সংকট তৈরি হয়েছে। পানি নিষ্কাশন বন্ধ হয়েছে, অবৈধভাবে নির্মিত দোকানপাট, কারখানা স্থাপন ও ভবন নির্মাণের কারণে। বহুতল ভবন এবং কারখানার বর্জ্য ও পানি সরাসরি রাস্তার উপর আসে। এতে ক্ষতিগ্রস্ত হয় সড়ক। এছাড়া এবার অবিরাম বৃষ্টির ফলেও রাস্তা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
তিনি বলেন, সড়ক বিভাগের এমনই ইমেজ তৈরি হয়েছে যে চাইলেই সড়ক মেরামতের জন্য অর্থ বরাদ্দ পাওয়া যায় না। প্রকল্প করে দিতে হয়। তারপর অর্থ ছাড় হয়। তিনি বলেন, রাস্তার অবস্থা খুবই খারাপ ছিল। কিন্তু এখন আশানুরূপ উন্নতি হয়েছে। গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলার মাওনা চৌরাস্তায় পেঁৗছে সেখানকার অবস্থা দেখে মন্ত্রী বলেন, এখানেও একই সমস্যা। রাস্তার উপর বাজার, দোকানপাট, অবৈধ স্থাপনা এবং বহুতল ভবন নির্মাণ করার কারণে পানি নিষ্কাশনের কোনো ব্যবস্থা না থাকায় রাস্তায় পানি জমে মহাসড়কের অবস্থা খারাপ হয়েছে। মন্ত্রী বলেন, আজ থেকেই মাওনায় রাস্তার দু'পাশের অবৈধভাবে গড়ে উঠা দুর্বল স্থাপনা উচ্ছেদ করার কাজ শুরু করবে সড়ক ও জনপথ বিভাগ। এদিকে মন্ত্রী ঢাকায় ফেরার পথে রাজেন্দ্রপুরে সড়ক বিভাগের পরিদর্শন বাংলোয় বসে কয়েকজন সাংবাদিকের সঙ্গে আলাপকালে বলেন, সংসদে যারা সমালোচনা করেছেন, প্রস্তাব রেখেছেন_ সেটিকে আমি খারাপভাবে দেখি না। অন্যায়ভাবেও দেখি না। তবে যেটি সঠিক সেটি বলা উচিত। অন্যায়ভাবে যে সমালোচনা হয়েছে তা একদিন তার জন্য সুফল বয়ে আনবে। রাস্তাঘাট সংস্কারের জন্য অর্থ সংস্থানের প্রসঙ্গ টেনে আবুল হোসেন বলেন, অর্থমন্ত্রী যদি বলেন যে রাস্তাঘাট সংস্কারের জন্য তোমাকে কোনো অর্থ দেওয়া হবে না। তুমি নিজে ব্যবস্থা করে মেরামত কর। তাহলে আমি নিজে সেই অর্থের সংস্থান করব। ১৫ বছর পরে সেটি পরিশোধ করব। অর্থ মন্ত্রণালয় থেকে কোনো টাকা না নিয়েই আমি সেটা করতে পারব।
এরপর তিনি রওনা হন মাওনার দিকে। চলতি পথে গাজীপুর চৌরাস্তা ও রাজেন্দ্রপুর চৌরাস্তায় ব্যাপক ভাঙন থাকলেও মন্ত্রী সে সব স্থানে নামেননি। মাওনাতেও ভোগড়ার মতো পরিবেশ সৃষ্টি হয়। যোগাযোগমন্ত্রী হাসিমুখে সব সামাল দেন। মানুষ মন্ত্রীকে উদ্দেশ করে বলেন, মানুষকে দুর্ভোগে রেখে আপনি হাসলে হবে না। ঈদের আগেই রাস্তা মেরামত শেষ না করে দিলে পরিণতি খারাপ হবে। এক পর্যায়ে মাওনা চৌরাস্তায় সাংবাদিকরা তাকে ঘিরে ধরলে তিনি বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দেন।
যোগাযোগমন্ত্রী ভোগড়ায় পেঁৗছার আগেই শুরু হয় মহাসড়কের ক্ষতস্থানে মেরামতের কাজ। একাধিক রোলার দিয়ে সওজ বিভাগ রাস্তা মেরামতে ব্যতিব্যস্ত হয়ে পড়ে। স্থানীয়রা জানান, মন্ত্রী আসবেন শুনে সকাল থেকেই তোড়জোড়ে কাজ শুরু হয়। অথচ গত তিন দিনেও রাস্তায় তেমন কোনো কাজ হয়নি। মেরামত কাজের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান রেজা কনস্ট্রাকশন লিমিটেডের প্রকৌশলী আবদুল হাই জানান, শনিবার সকাল থেকেই রাস্তায় কাজ শুরু করেছেন। এদিকে যোগাযোগমন্ত্রী সাংবাদিকদের বলেন, ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের ভোগড়া, গাজীপুর ও মাওনা এলাকায় রাস্তার দুই পাশে বহুতল ভবন এবং এর সঙ্গে ড্রেনেজ ব্যবস্থা না থাকার কারণেই সংকট তৈরি হয়েছে। পানি নিষ্কাশন বন্ধ হয়েছে, অবৈধভাবে নির্মিত দোকানপাট, কারখানা স্থাপন ও ভবন নির্মাণের কারণে। বহুতল ভবন এবং কারখানার বর্জ্য ও পানি সরাসরি রাস্তার উপর আসে। এতে ক্ষতিগ্রস্ত হয় সড়ক। এছাড়া এবার অবিরাম বৃষ্টির ফলেও রাস্তা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
তিনি বলেন, সড়ক বিভাগের এমনই ইমেজ তৈরি হয়েছে যে চাইলেই সড়ক মেরামতের জন্য অর্থ বরাদ্দ পাওয়া যায় না। প্রকল্প করে দিতে হয়। তারপর অর্থ ছাড় হয়। তিনি বলেন, রাস্তার অবস্থা খুবই খারাপ ছিল। কিন্তু এখন আশানুরূপ উন্নতি হয়েছে। গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলার মাওনা চৌরাস্তায় পেঁৗছে সেখানকার অবস্থা দেখে মন্ত্রী বলেন, এখানেও একই সমস্যা। রাস্তার উপর বাজার, দোকানপাট, অবৈধ স্থাপনা এবং বহুতল ভবন নির্মাণ করার কারণে পানি নিষ্কাশনের কোনো ব্যবস্থা না থাকায় রাস্তায় পানি জমে মহাসড়কের অবস্থা খারাপ হয়েছে। মন্ত্রী বলেন, আজ থেকেই মাওনায় রাস্তার দু'পাশের অবৈধভাবে গড়ে উঠা দুর্বল স্থাপনা উচ্ছেদ করার কাজ শুরু করবে সড়ক ও জনপথ বিভাগ। এদিকে মন্ত্রী ঢাকায় ফেরার পথে রাজেন্দ্রপুরে সড়ক বিভাগের পরিদর্শন বাংলোয় বসে কয়েকজন সাংবাদিকের সঙ্গে আলাপকালে বলেন, সংসদে যারা সমালোচনা করেছেন, প্রস্তাব রেখেছেন_ সেটিকে আমি খারাপভাবে দেখি না। অন্যায়ভাবেও দেখি না। তবে যেটি সঠিক সেটি বলা উচিত। অন্যায়ভাবে যে সমালোচনা হয়েছে তা একদিন তার জন্য সুফল বয়ে আনবে। রাস্তাঘাট সংস্কারের জন্য অর্থ সংস্থানের প্রসঙ্গ টেনে আবুল হোসেন বলেন, অর্থমন্ত্রী যদি বলেন যে রাস্তাঘাট সংস্কারের জন্য তোমাকে কোনো অর্থ দেওয়া হবে না। তুমি নিজে ব্যবস্থা করে মেরামত কর। তাহলে আমি নিজে সেই অর্থের সংস্থান করব। ১৫ বছর পরে সেটি পরিশোধ করব। অর্থ মন্ত্রণালয় থেকে কোনো টাকা না নিয়েই আমি সেটা করতে পারব।
0 comments:
Post a Comment