মুক্তিযোদ্ধার সন্তান, নারী ও উপজাতিদের জন্য বিশেষ বিসিএস পরীক্ষার রূপরেখা চূড়ান্ত করেছে সরকার। আগামী মাসেই পরীক্ষার বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হবে বলে জানিয়েছে সরকারি কর্ম কমিশন (পিএসসি)।
পিএসসির পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক (ক্যাডার) আ ই ম নেছার উদ্দিন রোববার বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানান, বিশেষ এই বিসিএস-এর মাধ্যমে শুধু কারিগরি ক্যাডারে এক হাজার চারশ' লোক নিয়োগ দেওয়া হবে।
এর আগে ২০০০ সালে মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের জন্য ২৩তম বিশেষ বিসিএস অনুষ্ঠিত হয়।
দীর্ঘ দিন থেকেই মুক্তিযোদ্ধার সন্তানরা তাদের জন্য বিশেষ বিসিএসের দাবি জানিয়ে আসছিলেন। তাদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে গত ৩ মার্চ স্থানীয় সরকারমন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম সংসদে বলেন, মুক্তিযোদ্ধার সন্তান, নারী ও উপজাতিদের [আদিবাসী] জন্য সরকারের বিশেষ বিসিএসের পরিকল্পনা রয়েছে।
নেছার উদ্দিন জানান, পিএসসি ও আইন মন্ত্রণালয়ের মতামত নিয়ে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় ২৮ ও ২৯তম বিসিএসের যেসব কারিগরি পদ খালি রয়েছে বিশেষ বিসিএসের মাধ্যমে সেসব সংরক্ষিত পদে নিয়োগ দেওয়ার সুপারিশ করেছে।
মুক্তিযোদ্ধা, নারী, উপজাতি কোটা এবং পেশাগত ক্যাডারে যোগ্য প্রার্থী না পাওয়ায় ২৮তম বিসিএসে ৮১০টি এবং ২৯তম বিসিএসের ৭৯২টি পদ খালি রয়েছে।
"মন্ত্রণালয়ের সুপারিশের ভিত্তিতেই কারিগরি ক্যাডারে চিকিৎসক, ইঞ্জিনিয়ার, কৃষি, মৎস্য ও শিক্ষা ক্যাডারে এক হাজার চারশ' লোক নিয়োগ দেওয়া হবে", যোগ করেন পিএসসির পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক।
তিনি বলেন, ৩২তম বিসিএস পরীক্ষার ফরম ছাপানোর জন্য ইতোমধ্যে বিজি প্রেসে পাঠানো হয়েছে। ফরম ছাপানো শেষে অক্টোবর মাসে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হবে। পরীক্ষা অনুষ্ঠানে একটি রূপরেখাও চূড়ান্ত করা হয়েছে।
বিশেষ বিসিএস-এ মুক্তিযোদ্ধার সন্তানরা সব ক্যাডারে ৩২ বছর এবং উপজাতি প্রার্থীরা শুধু শিক্ষা ক্যাডারে ৩২ বছরে আবেদন করতে পারবেন বলে জানান তিনি।
নেছার উদ্দিন বলেন, বিশেষ এই বিসিএসের সিলেবাস, প্রিলিমিনারি, লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষার নম্বর বণ্টনের ক্ষেত্রে সাধারণ বিসিএসের সঙ্গে কিছুটা ভিন্নতা থাকবে। নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিতে এসব বিষয়ে সুস্পষ্ট নির্দেশনা দেওয়া হবে।
৩২তম বিসিএসের পর ২০১২ সালের জানুয়ারি মাসে ৩৩তম সাধারণ বিসিএস পরীক্ষার বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হবে বলে জানান তিনি।
পিএসসির পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক (ক্যাডার) আ ই ম নেছার উদ্দিন রোববার বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানান, বিশেষ এই বিসিএস-এর মাধ্যমে শুধু কারিগরি ক্যাডারে এক হাজার চারশ' লোক নিয়োগ দেওয়া হবে।
এর আগে ২০০০ সালে মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের জন্য ২৩তম বিশেষ বিসিএস অনুষ্ঠিত হয়।
দীর্ঘ দিন থেকেই মুক্তিযোদ্ধার সন্তানরা তাদের জন্য বিশেষ বিসিএসের দাবি জানিয়ে আসছিলেন। তাদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে গত ৩ মার্চ স্থানীয় সরকারমন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম সংসদে বলেন, মুক্তিযোদ্ধার সন্তান, নারী ও উপজাতিদের [আদিবাসী] জন্য সরকারের বিশেষ বিসিএসের পরিকল্পনা রয়েছে।
নেছার উদ্দিন জানান, পিএসসি ও আইন মন্ত্রণালয়ের মতামত নিয়ে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় ২৮ ও ২৯তম বিসিএসের যেসব কারিগরি পদ খালি রয়েছে বিশেষ বিসিএসের মাধ্যমে সেসব সংরক্ষিত পদে নিয়োগ দেওয়ার সুপারিশ করেছে।
মুক্তিযোদ্ধা, নারী, উপজাতি কোটা এবং পেশাগত ক্যাডারে যোগ্য প্রার্থী না পাওয়ায় ২৮তম বিসিএসে ৮১০টি এবং ২৯তম বিসিএসের ৭৯২টি পদ খালি রয়েছে।
"মন্ত্রণালয়ের সুপারিশের ভিত্তিতেই কারিগরি ক্যাডারে চিকিৎসক, ইঞ্জিনিয়ার, কৃষি, মৎস্য ও শিক্ষা ক্যাডারে এক হাজার চারশ' লোক নিয়োগ দেওয়া হবে", যোগ করেন পিএসসির পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক।
তিনি বলেন, ৩২তম বিসিএস পরীক্ষার ফরম ছাপানোর জন্য ইতোমধ্যে বিজি প্রেসে পাঠানো হয়েছে। ফরম ছাপানো শেষে অক্টোবর মাসে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হবে। পরীক্ষা অনুষ্ঠানে একটি রূপরেখাও চূড়ান্ত করা হয়েছে।
বিশেষ বিসিএস-এ মুক্তিযোদ্ধার সন্তানরা সব ক্যাডারে ৩২ বছর এবং উপজাতি প্রার্থীরা শুধু শিক্ষা ক্যাডারে ৩২ বছরে আবেদন করতে পারবেন বলে জানান তিনি।
নেছার উদ্দিন বলেন, বিশেষ এই বিসিএসের সিলেবাস, প্রিলিমিনারি, লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষার নম্বর বণ্টনের ক্ষেত্রে সাধারণ বিসিএসের সঙ্গে কিছুটা ভিন্নতা থাকবে। নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিতে এসব বিষয়ে সুস্পষ্ট নির্দেশনা দেওয়া হবে।
৩২তম বিসিএসের পর ২০১২ সালের জানুয়ারি মাসে ৩৩তম সাধারণ বিসিএস পরীক্ষার বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হবে বলে জানান তিনি।
0 comments:
Post a Comment