পারসোনার কর্ণধার কানিজ আলমাস খান দাবি করেছেন, যে ঘটনাটি ঘটেছে তার পুরোটাই হয়েছে ভুল বোঝাবুঝির কারণে। এর কোনো সত্যতা নেই। পারসোনা বিউটি পার্লার চালুর ১৩ বছরে প্রথমবারের মতো এ ধরনের অনাকাক্সিক্ষত ঘটনায় আমি শুধু ব্যথিতই নই, বিস্মিতও। কানিজ গ্রাহকদের আশ্বস্ত করে বলেন, অবিশ্বাসের কোনো কাজ পারসোনা কখনো করেনি এবং করবেও না। তার বিউটি আউটলেটগুলোতে নিরাপত্তা ব্যবস্থার জন্য ওয়েটিং রুম, কাটিং সেকশন, ক্যাশ কাউন্টার ও এনট্রান্সে সিসি (ক্লোজ সার্কিট) টিভি ক্যামেরা বসানো হলেও পোশাক পরিবর্তন রুমে কোনো সিসি টিভি ক্যামেরা নেই। সম্প্রতি পারসোনার গোপন ক্যামেরার ঘটনা প্রসঙ্গে একান্ত সাক্ষাৎকারে কানিজ আলমাস খান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে এসব কথা বলেন। বনানী আউটলেটে নিজের কক্ষে বসে কথা বলার সময়ই গুলশান বিভাগের এডিসি নাজিমউদ্দীন মোল্লা গতকাল দুপুরে পারসোনার বনানী আউটলেট পরিদর্শন করেন। এ সময় পুলিশের অন্য কর্মকর্তারাও তার সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন। এ সময় বাংলাদেশ প্রতিদিনকে এডিসি বলেন, ঘটনাটির তদন্ত চলছে। এখন পর্যন্ত সন্দেহজনক কিছু পাওয়া যায়নি। তবে ঘটনাটির পর সংশ্লিষ্ট বিষয়ে থানায় সুনির্দিষ্ট কোনো অভিযোগ দায়ের করা হয়নি। এ বিষয়ে কানিজ আলমাস খানের স্পষ্ট বক্তব্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে নাজিমউদ্দীন মনে করেন। তিনি জানান, শীঘ্রই তদন্ত রিপোর্ট জানানো হবে।
কানিজ আলমাস বলেন, পারসোনা বরাবরই সুন্দরের পক্ষে। একজন নারীর ব্যক্তিগত নিরাপত্তার সঙ্গে কানিজ আলমাস খানের নিরাপত্তাও জড়িত। গত শুক্রবারের ঘটনার উল্লেখ করলে তিনি বলেন, বারডেমের ওই নারী চিকিৎসক পারসোনার পুরনো গ্রাহক। তিনি সেদিন পারসোনায় স্পা করাতে এসে পোশাক বদলাতে গিয়ে চেঞ্জিং রুমের বাইরে অবস্থিত সিসি টিভি ক্যামেরা দেখে সন্দেহ প্রকাশ করেন। তিনি কর্তৃপক্ষের সঙ্গে এ ব্যাপারে কথা বলে ঘটনার সত্যতা না পেয়ে বাসায় গিয়ে ঘটনাটি তার স্বামীকে জানান। পরে ভদ্রমহিলার স্বামী পার্লারে এসে ফুটেজ দেখতে চাইলে পারসোনার কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার ফুটেজটি তাকে দেওয়ার জন্য পেনড্রাইভ চান। কিন্তু তার সঙ্গে পেনড্রাইভ না থাকায় সেখানে অবস্থিত পুলিশ কর্মকর্তাদের কাছ থেকে পেনড্রাইভ নিয়ে ফুটেজ দিতে চাইলে তিনি উত্তেজিত হয়ে পড়েন এবং বলেন, পারসোনার কর্মীরা ফুটেজগুলো পেনড্রাইভে নিয়েছে। এ ভুল বোঝাবুঝি থেকেই পুরো ঘটনাটি ঘটেছে। কানিজ আলমাস খান বলেন, শুক্রবার পুলিশ এসে তদন্ত করেও কিছু পায়নি। ঘটনাটি সেখানেই শেষ হয়ে যাওয়ার কথা। অথচ তা হয়নি। খোলা জায়গায় যেখানে সবার স্বাভাবিক যাতায়াত রয়েছে সেখানেই সিসি টিভি ক্যামেরা লাগানো হয়েছে। গ্রাহকদের চাহিদা মোতাবেক তাদের মূল্যবান সামগ্রী নিরাপদে রাখতে এবং কর্মীদের কাজ তদারকির জন্যই সিসি টিভি ক্যামেরা চালু করা হয়েছে। সাধারণত বড় ধরনের কোনো অঘটন না ঘটলে ৫-৬ মাসেও সিসি টিভির ফুটেজগুলো রিভিউ করা হয় না। এ ধরনের অভিযোগ পারসোনার সুনামের সঙ্গে সাংঘর্ষিক। এর মাধ্যমে শুধু পারসোনাই নয়, দেশের অন্য পার্লারগুলোর প্রতিও গ্রাহকদের সন্দেহ তৈরি হবে। ফলে এ ব্যবসায় জড়িতদের ক্ষতির সম্মুখীন হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। পারসোনার কার্যক্রম ব্যাখ্যা করে তিনি বলেন, সব কাজ তদারকি করেন নারী কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা। প্রতিটি আউটলেটের নারী ইনচার্জই সিসি টিভি ক্যামেরা পর্যবেক্ষণ করেন। ফলে অসৎ উদ্দেশ্যে পারসোনার কর্মীদের সিসি টিভির ফুটেজ ব্যবহার করার কারণ নেই। তাই ভবিষ্যতেও পারসোনাতে সিসি টিভি ক্যামেরার ব্যবহার অব্যাহত থাকবে।
কানিজ আলমাস বলেন, পারসোনা বরাবরই সুন্দরের পক্ষে। একজন নারীর ব্যক্তিগত নিরাপত্তার সঙ্গে কানিজ আলমাস খানের নিরাপত্তাও জড়িত। গত শুক্রবারের ঘটনার উল্লেখ করলে তিনি বলেন, বারডেমের ওই নারী চিকিৎসক পারসোনার পুরনো গ্রাহক। তিনি সেদিন পারসোনায় স্পা করাতে এসে পোশাক বদলাতে গিয়ে চেঞ্জিং রুমের বাইরে অবস্থিত সিসি টিভি ক্যামেরা দেখে সন্দেহ প্রকাশ করেন। তিনি কর্তৃপক্ষের সঙ্গে এ ব্যাপারে কথা বলে ঘটনার সত্যতা না পেয়ে বাসায় গিয়ে ঘটনাটি তার স্বামীকে জানান। পরে ভদ্রমহিলার স্বামী পার্লারে এসে ফুটেজ দেখতে চাইলে পারসোনার কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার ফুটেজটি তাকে দেওয়ার জন্য পেনড্রাইভ চান। কিন্তু তার সঙ্গে পেনড্রাইভ না থাকায় সেখানে অবস্থিত পুলিশ কর্মকর্তাদের কাছ থেকে পেনড্রাইভ নিয়ে ফুটেজ দিতে চাইলে তিনি উত্তেজিত হয়ে পড়েন এবং বলেন, পারসোনার কর্মীরা ফুটেজগুলো পেনড্রাইভে নিয়েছে। এ ভুল বোঝাবুঝি থেকেই পুরো ঘটনাটি ঘটেছে। কানিজ আলমাস খান বলেন, শুক্রবার পুলিশ এসে তদন্ত করেও কিছু পায়নি। ঘটনাটি সেখানেই শেষ হয়ে যাওয়ার কথা। অথচ তা হয়নি। খোলা জায়গায় যেখানে সবার স্বাভাবিক যাতায়াত রয়েছে সেখানেই সিসি টিভি ক্যামেরা লাগানো হয়েছে। গ্রাহকদের চাহিদা মোতাবেক তাদের মূল্যবান সামগ্রী নিরাপদে রাখতে এবং কর্মীদের কাজ তদারকির জন্যই সিসি টিভি ক্যামেরা চালু করা হয়েছে। সাধারণত বড় ধরনের কোনো অঘটন না ঘটলে ৫-৬ মাসেও সিসি টিভির ফুটেজগুলো রিভিউ করা হয় না। এ ধরনের অভিযোগ পারসোনার সুনামের সঙ্গে সাংঘর্ষিক। এর মাধ্যমে শুধু পারসোনাই নয়, দেশের অন্য পার্লারগুলোর প্রতিও গ্রাহকদের সন্দেহ তৈরি হবে। ফলে এ ব্যবসায় জড়িতদের ক্ষতির সম্মুখীন হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। পারসোনার কার্যক্রম ব্যাখ্যা করে তিনি বলেন, সব কাজ তদারকি করেন নারী কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা। প্রতিটি আউটলেটের নারী ইনচার্জই সিসি টিভি ক্যামেরা পর্যবেক্ষণ করেন। ফলে অসৎ উদ্দেশ্যে পারসোনার কর্মীদের সিসি টিভির ফুটেজ ব্যবহার করার কারণ নেই। তাই ভবিষ্যতেও পারসোনাতে সিসি টিভি ক্যামেরার ব্যবহার অব্যাহত থাকবে।
0 comments:
Post a Comment