নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন (এনসিসি) নির্বাচনকে সামনে রেখে সাতটি মন্ত্রণালয়কে চিঠি দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। কোনো ঋণখেলাপি যাতে এনসিসি নির্বাচনে মেয়র বা কাউন্সিলর পদে প্রার্থী হতে না পারেন এ জন্য বাংলাদেশ ব্যাংক ও অর্থ মন্ত্রণালয়ে খেলাপিদের তথ্য সরবরাহ করার অনুরোধ জানিয়ে চিঠি দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া নতুন করে নির্বাচনী এলাকায় কোনো উন্নয়ন প্রকল্প না নিতে এবং কমিশনকে না জানিয়ে প্রশাসনে কোনো ধরনের রদবদল না করতে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়গুলোকেও চিঠি দিয়েছে কমিশন। কমিশন সচিবালয় থেকে গতকাল এসব চিঠি পাঠানো হয়।
কমিশন সূত্র জানায়, বাংলাদেশ ব্যাংকের ক্রেডিট ইনফরমেশন ব্যুরো (সিআইবি) এবং সংশ্লিষ্ট আর্থিক ব্যাংক ও প্রতিষ্ঠান থেকে রিটার্নিং অফিসারের কাছে ঋণখেলাপির তালিকা সরবরাহের অনুরোধ জানিয়ে চিঠি দেওয়া হয়েছে। সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান তালিকা সরবরাহের পর সে অনুযায়ী রিটার্নিং অফিসার একজন প্রার্থীর ঋণ খেলাপের তথ্য সম্পর্কে নিশ্চিত হয়ে মনোনয়নপত্র অবৈধ ঘোষণা করেন। কমিশন-সচিব স্বাক্ষরিত চিঠি বাংলাদেশ ব্যাংক গভর্নর ও অর্থ বিভাগের সচিব বরাবর পাঠানো হয়।
স্থানীয় সরকার (সিটি করপোরেশন) আইন-২০০৯ এর ধারা ২৬(২) অনুযায়ী কোনো ব্যক্তি মেয়র বা কাউন্সিলর পদে নির্বাচিত হওয়ার অযোগ্য হবেন, যদি তিনি (মেয়র ও কাউন্সিলর) ঋণখেলাপি হন। এমনকি নির্বাচনী তফসিল ঘোষণার আগে যদি খেলাপি ব্যক্তি ঋণ রি-শিডিউল না করেন, তাহলেও তিনি অযোগ্য হবেন। এদিকে, নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন এলাকায় দায়িত্বরত কোনো কর্মকর্তাকে কমিশনকে না জানিয়ে বদলি এবং সরকারি অনুদান ও উন্নয়নমূলক কোনো প্রকল্প ছাড় না করতে বিশেষ তাগাদা দিয়ে সাতটি মন্ত্রণালয়ের সচিব বরাবর পৃথক চিঠি পাঠিয়েছে কমিশন। প্রকল্প বা অনুদানসংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় হচ্ছে_ স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয় (এলজিইডি), খাদ্য মন্ত্রণালয়, ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রণালয়, মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়, রেডক্রিসেন্ট, অর্থ মন্ত্রণালয় ও সংস্থাপন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়াও মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে নির্বাচনপূর্ব সময় থেকে ভোট গ্রহণের দিন পর্যন্ত সময়ের মধ্যে সংশ্লিষ্ট নির্বাচনী এলাকার কোনো কর্মকর্তাকে কমিশনকে না জানিয়ে অপসারণ কিংবা বদলি না করতে চিঠি দেওয়া হয়েছে। এ বিষয়ে নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এম সাখাওয়াত হোসেন গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, তফসিল ঘোষিত এলাকায় এখন থেকে কোনো ধরনের উন্নয়নমূলক কার্যক্রম বা কোনো প্রকল্প গ্রহণ ও কমিশনকে অবহিত না করে কোনো কর্মকর্তাকে বদলি করা যাবে না। এ-সংক্রান্ত চিঠি সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়গুলোতে পাঠানো হয়েছে।
কমিশন সূত্র জানায়, বাংলাদেশ ব্যাংকের ক্রেডিট ইনফরমেশন ব্যুরো (সিআইবি) এবং সংশ্লিষ্ট আর্থিক ব্যাংক ও প্রতিষ্ঠান থেকে রিটার্নিং অফিসারের কাছে ঋণখেলাপির তালিকা সরবরাহের অনুরোধ জানিয়ে চিঠি দেওয়া হয়েছে। সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান তালিকা সরবরাহের পর সে অনুযায়ী রিটার্নিং অফিসার একজন প্রার্থীর ঋণ খেলাপের তথ্য সম্পর্কে নিশ্চিত হয়ে মনোনয়নপত্র অবৈধ ঘোষণা করেন। কমিশন-সচিব স্বাক্ষরিত চিঠি বাংলাদেশ ব্যাংক গভর্নর ও অর্থ বিভাগের সচিব বরাবর পাঠানো হয়।
স্থানীয় সরকার (সিটি করপোরেশন) আইন-২০০৯ এর ধারা ২৬(২) অনুযায়ী কোনো ব্যক্তি মেয়র বা কাউন্সিলর পদে নির্বাচিত হওয়ার অযোগ্য হবেন, যদি তিনি (মেয়র ও কাউন্সিলর) ঋণখেলাপি হন। এমনকি নির্বাচনী তফসিল ঘোষণার আগে যদি খেলাপি ব্যক্তি ঋণ রি-শিডিউল না করেন, তাহলেও তিনি অযোগ্য হবেন। এদিকে, নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন এলাকায় দায়িত্বরত কোনো কর্মকর্তাকে কমিশনকে না জানিয়ে বদলি এবং সরকারি অনুদান ও উন্নয়নমূলক কোনো প্রকল্প ছাড় না করতে বিশেষ তাগাদা দিয়ে সাতটি মন্ত্রণালয়ের সচিব বরাবর পৃথক চিঠি পাঠিয়েছে কমিশন। প্রকল্প বা অনুদানসংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় হচ্ছে_ স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয় (এলজিইডি), খাদ্য মন্ত্রণালয়, ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রণালয়, মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়, রেডক্রিসেন্ট, অর্থ মন্ত্রণালয় ও সংস্থাপন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়াও মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে নির্বাচনপূর্ব সময় থেকে ভোট গ্রহণের দিন পর্যন্ত সময়ের মধ্যে সংশ্লিষ্ট নির্বাচনী এলাকার কোনো কর্মকর্তাকে কমিশনকে না জানিয়ে অপসারণ কিংবা বদলি না করতে চিঠি দেওয়া হয়েছে। এ বিষয়ে নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এম সাখাওয়াত হোসেন গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, তফসিল ঘোষিত এলাকায় এখন থেকে কোনো ধরনের উন্নয়নমূলক কার্যক্রম বা কোনো প্রকল্প গ্রহণ ও কমিশনকে অবহিত না করে কোনো কর্মকর্তাকে বদলি করা যাবে না। এ-সংক্রান্ত চিঠি সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়গুলোতে পাঠানো হয়েছে।
0 comments:
Post a Comment