স্পেক্ট্রাম ফি ও ভ্যাট নিয়ে দুই মোবাইল অপারেটরের সঙ্গে দ্বন্দ্বের মধ্যেই বৃহস্পতিবার চার প্রতিষ্ঠানের টু-জি লাইসেন্স নবায়নের বিষয়ে সিদ্ধান্ত জানাবে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি)।
বিটিআরসি চেয়ারম্যান জিয়া আহমেদ বুধবার সন্ধ্যায় বলেন, "আগামীকাল সকালে টু-জি লাইসেন্স নবায়ন নিয়ে কমিশনে বৈঠক হবে। বৈঠক শেষে অপারেটরদের সিদ্ধান্ত জানানো হবে।"
গত ১১ সেপ্টেম্বর লাইসেন্স নবায়নের চূড়ান্ত নীতিমালা প্রকাশ করে বিটিআরসি। সে অনুযায়ী ১০ নভেম্বরের মধ্যে বিটিআরসির পক্ষ থেকে অপারেটরদের নতুন লাইসেন্স দেওয়ার কথা।
লাইসেন্স নবায়নের জন্য গ্রামীণফোন, বাংলালিংক, রবি ও সিটিসেল ইতোমধ্যে নবায়ন ফি ও স্পেক্ট্রাম ফি বিটিআরসিতে জমা দিয়েছে।
তবে স্পেক্ট্রাম ফি ও ভ্যাটের বিষয়ে বিটিআরসির সঙ্গে দ্বন্দ্বের জেরে গ্রামীণ ফোন ও বাংলালিংক আদালতে যাওয়ায় এ দুটি প্রতিষ্ঠানের বিষয়ে স্থিতাবস্থার নির্দেশ দিয়েছে আদালত।
গত ১৭ অক্টোবর গ্রামীণফোনকে দেওয়া এক চিঠিতে ২০০৮ সালে বরাদ্দ হওয়া স্পেক্ট্রামের জন্য আরো ৩৮৪ কোটি টাকা দাবি করে বিটিআরসি। এ টাকা দিতে আপত্তি জানিয়ে হাইকোর্টে যায় দেশের সবচেয়ে বড় মোবাইল ফোন অপারেটিং কোম্পানিটি। গ্রামীণফোনের দাবি, বিটিআরসির চিঠিতে ২৩৬ কোটি ৮০ লাখ টাকা অতিরিক্ত দাবি করা হয়েছে।
গত ৩ নভেম্বর সুপ্রিম কোর্টের অবকাশকালীন বিশেষ চেম্বার বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন এক আদেশে বলেন, গ্রামীণফোনের লাইসেন্স নবায়নের বিষয়ে আদালতই সিদ্ধান্ত দেবে। স্পেক্ট্রাম ফি ও ভ্যাটের বিষয়েও সিদ্ধান্ত আসবে আদালত থেকেই।
এর মধ্যে গ্রামীণফোনের কার্যক্রম পরিচালনায় কোনো ধরনের হস্তক্ষেপ বা বাধা না দিতে বিটিআরসিকে নির্দেশনা দেন তিনি।
এর আগে বাংলালিংকও বিটিআরসির বিরুদ্ধে অতিরিক্ত অর্থ চাওয়ার অভিযোগ এনে আদালতে যায়। এ প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রেও স্থিতাবস্থা বজায় রাখার নির্দেশনা আসে হাইকোর্ট থেকে।
বিটিআরসির একজন ঊর্ধ্বতন নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, আদালতের এসব নির্দেশনা নিয়েই আলোচনা হবে বৃহস্পতিবারের বৈঠকে। এ অবস্থায় লাইসেন্স দেওয়া নিয়ে বৈঠকের পর সিদ্ধান্ত জানানো হবে।
স্পেক্ট্রাম ফি জমা দিয়েছে বাংলালিংক ও সিটিসেল
বাংলালিংক ও সিটিসেল বুধবার বিটিআরসিতে স্পেক্ট্রাম ফি জমা দিয়েছে।
বাংলালিংকের জেনারেল ম্যানেজার (রেগুলেটরি অ্যাফেয়ার্স) মাসহিদ রহমান জানান, স্পেক্ট্রাম ফি বাবদ ৮২২ কোটি টাকা জমা দিয়েছেন তারা।
আর সিটিসেল ১৮৭ কোটি ৪৩ লাখ টাকা জমা দিয়েছে বলে জানান বিটিআরসি মহাপরিচালক (লিগ্যাল অ্যান্ড লাইসেন্স) এ কে এম শহিদুজ্জামান।
এর আগে টেলিকম অপারেটর রবি ২ নভেম্বর বিকেলে স্পেক্ট্রাম চার্জ বাবদ ৭৯১ কোটি ৬৭ লাখ টাকা বিটিআরসিতে জমা দেয়।
আর লাইসেন্স নবায়ন ও স্পেক্ট্রাম চার্জ হিসেবে গত ৩১ অক্টোবর প্রথম কিস্তিতে বিটিআরসিকে এক হাজার ৩৫৮ কোটি ৪৫ লাখ টাকা দেয় গ্রামীণফোন। ভ্যাটের অংশ বাদ দিয়ে এ টাকা জমা দেওয়া হয়।
রবি, বাংলালিংক ও সিটিসেলও ওইদিন লাইসেন্স নবায়নের ফি জমা দেয়।
বিটিআরসি চেয়ারম্যান জিয়া আহমেদ বুধবার সন্ধ্যায় বলেন, "আগামীকাল সকালে টু-জি লাইসেন্স নবায়ন নিয়ে কমিশনে বৈঠক হবে। বৈঠক শেষে অপারেটরদের সিদ্ধান্ত জানানো হবে।"
গত ১১ সেপ্টেম্বর লাইসেন্স নবায়নের চূড়ান্ত নীতিমালা প্রকাশ করে বিটিআরসি। সে অনুযায়ী ১০ নভেম্বরের মধ্যে বিটিআরসির পক্ষ থেকে অপারেটরদের নতুন লাইসেন্স দেওয়ার কথা।
লাইসেন্স নবায়নের জন্য গ্রামীণফোন, বাংলালিংক, রবি ও সিটিসেল ইতোমধ্যে নবায়ন ফি ও স্পেক্ট্রাম ফি বিটিআরসিতে জমা দিয়েছে।
তবে স্পেক্ট্রাম ফি ও ভ্যাটের বিষয়ে বিটিআরসির সঙ্গে দ্বন্দ্বের জেরে গ্রামীণ ফোন ও বাংলালিংক আদালতে যাওয়ায় এ দুটি প্রতিষ্ঠানের বিষয়ে স্থিতাবস্থার নির্দেশ দিয়েছে আদালত।
গত ১৭ অক্টোবর গ্রামীণফোনকে দেওয়া এক চিঠিতে ২০০৮ সালে বরাদ্দ হওয়া স্পেক্ট্রামের জন্য আরো ৩৮৪ কোটি টাকা দাবি করে বিটিআরসি। এ টাকা দিতে আপত্তি জানিয়ে হাইকোর্টে যায় দেশের সবচেয়ে বড় মোবাইল ফোন অপারেটিং কোম্পানিটি। গ্রামীণফোনের দাবি, বিটিআরসির চিঠিতে ২৩৬ কোটি ৮০ লাখ টাকা অতিরিক্ত দাবি করা হয়েছে।
গত ৩ নভেম্বর সুপ্রিম কোর্টের অবকাশকালীন বিশেষ চেম্বার বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন এক আদেশে বলেন, গ্রামীণফোনের লাইসেন্স নবায়নের বিষয়ে আদালতই সিদ্ধান্ত দেবে। স্পেক্ট্রাম ফি ও ভ্যাটের বিষয়েও সিদ্ধান্ত আসবে আদালত থেকেই।
এর মধ্যে গ্রামীণফোনের কার্যক্রম পরিচালনায় কোনো ধরনের হস্তক্ষেপ বা বাধা না দিতে বিটিআরসিকে নির্দেশনা দেন তিনি।
এর আগে বাংলালিংকও বিটিআরসির বিরুদ্ধে অতিরিক্ত অর্থ চাওয়ার অভিযোগ এনে আদালতে যায়। এ প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রেও স্থিতাবস্থা বজায় রাখার নির্দেশনা আসে হাইকোর্ট থেকে।
বিটিআরসির একজন ঊর্ধ্বতন নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, আদালতের এসব নির্দেশনা নিয়েই আলোচনা হবে বৃহস্পতিবারের বৈঠকে। এ অবস্থায় লাইসেন্স দেওয়া নিয়ে বৈঠকের পর সিদ্ধান্ত জানানো হবে।
স্পেক্ট্রাম ফি জমা দিয়েছে বাংলালিংক ও সিটিসেল
বাংলালিংক ও সিটিসেল বুধবার বিটিআরসিতে স্পেক্ট্রাম ফি জমা দিয়েছে।
বাংলালিংকের জেনারেল ম্যানেজার (রেগুলেটরি অ্যাফেয়ার্স) মাসহিদ রহমান জানান, স্পেক্ট্রাম ফি বাবদ ৮২২ কোটি টাকা জমা দিয়েছেন তারা।
আর সিটিসেল ১৮৭ কোটি ৪৩ লাখ টাকা জমা দিয়েছে বলে জানান বিটিআরসি মহাপরিচালক (লিগ্যাল অ্যান্ড লাইসেন্স) এ কে এম শহিদুজ্জামান।
এর আগে টেলিকম অপারেটর রবি ২ নভেম্বর বিকেলে স্পেক্ট্রাম চার্জ বাবদ ৭৯১ কোটি ৬৭ লাখ টাকা বিটিআরসিতে জমা দেয়।
আর লাইসেন্স নবায়ন ও স্পেক্ট্রাম চার্জ হিসেবে গত ৩১ অক্টোবর প্রথম কিস্তিতে বিটিআরসিকে এক হাজার ৩৫৮ কোটি ৪৫ লাখ টাকা দেয় গ্রামীণফোন। ভ্যাটের অংশ বাদ দিয়ে এ টাকা জমা দেওয়া হয়।
রবি, বাংলালিংক ও সিটিসেলও ওইদিন লাইসেন্স নবায়নের ফি জমা দেয়।
0 comments:
Post a Comment