পুঁজিবাজারের স্থিতিশীলতা এবং ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের বিবেচনায় রেখে দু-এক দিনের মধ্যে তিন মেয়াদের পরিকল্পনার ঘোষণা আসছে- প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে জরুরি বৈঠকের পর জানিয়েছেন বাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থার এক সদস্য।
পুঁজিবাজার সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর জরুরি বৈঠক শেষে বুধবার রাতে সাংবাদিকদের পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের সদস্য আরিফ খান বলেন, অপ্রদর্শিত অর্থ ও ব্যাংকের অর্থপ্রবাহ বাড়ানো ও ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের ক্ষতি পুষিয়ে বাজার স্থিতিশীল করার উদ্যোগ নেওয়া হবে।
তিনি বলেন, "প্রধানমন্ত্রী বৈঠকে জানিয়েছেন, পুঁজিবাজারের জন্য যা যা করা দরকার, তা করা হবে।"
আরিফ খান বলেন, "অপ্রদর্শিত অর্থ বাজারে যেভাবে বিনিয়োগের সুযোগ ছিল সেভাবেই থাকার সিদ্ধান্ত হয়েছে বৈঠকে। এ বিষয়ে কোনো সংস্থা প্রশ্ন করবে না।"
"বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ বাড়ানোর বিষয়ে বৈঠকে সবাই একমত হয়েছেন।" যোগ করেন তিনি।
টানা কয়েকদিনের দরপতন এবং বিনিয়োগকারীদের বিক্ষোভের প্রেক্ষিতে প্রধানমন্ত্রী তার সরকারি বাসভবন গণভবনে এ বৈঠক ডাকেন। রাত ১১টা ২২ মিনিটে বৈঠক শেষ হয়।
ব্রিফিংয়ে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের চেয়ারম্যান এম খায়রুল হোসেনসহ এসইসির চার সদস্য এবং ঢাকা ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের দুই সভাপতি উপস্থিত ছিলেন।
আরিফ খান বলেন, "একটি স্থিতিশীল পুঁজিবাজারের জন্য স্বল্প, মধ্য ও দীর্ঘ মেয়াদি পরিকল্পনা শিগগির নেওয়া হবে।"
পরিকল্পনা ঘোষণা কবে নাগাদ আসতে পারে জানতে চাইলে এসইসির এ সদস্য বলেন, দু-এক দিনের মধ্যে এ বিষয়ে ঘোষণা আসতে পারে।
পুঁজিবাজারে স্থিতিশীলতা ফেরাতে এবং ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের মধ্যে যারা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে তাদের স্বার্থ রক্ষায় এ তিন মেয়াদি পরিকল্পনা হয়েছে বলে জানান তিনি।
এসইসির আরেক সদস্য হেলালউদ্দিন নিজামী বলেন, নতুন আঙ্গিকে বেশকিছু পদক্ষেপ নেওয়ার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে বৈঠকে। এগুলোর মধ্য থেকে যাচাই বাছাই করে দু-এক দিনের মধ্যে ঘোষণা আসবে।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ সভাপতি শাকিল রিজভী বলেন, "রোববার এ বিষয়ে ঘোষণা আসতে পারে।"
পুঁজিবাজার সংশ্লিষ্ট ২০ জনের বেশি কর্মকর্তাকে নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর এ বৈঠক চলে প্রায় চার ঘণ্টা। সন্ধ্যা ৭টা ৪০ মিনিটে গণভবনের ব্যাংকোয়েট হলে বৈঠক শুরু হয়। বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী ছাড়াও অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত, স্থানীয় সরকারমন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম, প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা এইচ টি ইমাম ছিলেন।
এসইসি চেয়ারম্যান এম খায়রুল হোসেন, এসইসির চার সদস্য হেলালউদ্দিন নিজামী, আমজাদ হোসেন, এ সালাম সিকদার ও আরিফ খান, ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের সভাপতি শাকিল রিজভী, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সভাপতি ফখরউদ্দিন আলী আহমেদ বৈঠকে অংশ নেন।
অর্থ বিভাগের সচিব মোহাম্মদ তারেক, ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিব শফিকুর রহমান পাটোয়ারি, জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যান নাসিরউদ্দিন আহমেদ, এনবিআর সদস্য আমির হোসেন, বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর নজরুল হুদাকে বৈঠকে দেখা গেছে।
ইনভেস্টমেন্ট কর্পোরেশন অফ বাংলাদেশ-আইসিবির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. ফায়েকুজ্জামান, ব্যাংক উদ্যোক্তা-মালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশনস অব ব্যাংকস-এর চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম মজুমদার, বাংলাদেশ ইন্সুরেন্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি শেখ কবির হোসেন, ইন্সুরেন্স ডেভেলপমেন্ট রেগুলেটরি কমিশনের চেয়ারম্যান শেফায়েত উল্লাহ, পূবালী ব্যাংকের চেয়ারম্যান হাফিজ উদ্দিন, রূপালী ব্যাংকের চেয়ারম্যান আহমেদ আল কবীর এবং স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংকের চেয়ারম্যান কাজী আকরামউদ্দিনও বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।
টানা কয়েকদিন দরপতন চললেও পুঁজিবাজার নিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জরুরি বৈঠক ডাকার প্রেক্ষাপটে বুধবার দেশের দুই পুঁজিবাজারে বেশিরভাগ শেয়ারের দাম বাড়ে।
পুঁজিবাজার সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর জরুরি বৈঠক শেষে বুধবার রাতে সাংবাদিকদের পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের সদস্য আরিফ খান বলেন, অপ্রদর্শিত অর্থ ও ব্যাংকের অর্থপ্রবাহ বাড়ানো ও ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের ক্ষতি পুষিয়ে বাজার স্থিতিশীল করার উদ্যোগ নেওয়া হবে।
তিনি বলেন, "প্রধানমন্ত্রী বৈঠকে জানিয়েছেন, পুঁজিবাজারের জন্য যা যা করা দরকার, তা করা হবে।"
আরিফ খান বলেন, "অপ্রদর্শিত অর্থ বাজারে যেভাবে বিনিয়োগের সুযোগ ছিল সেভাবেই থাকার সিদ্ধান্ত হয়েছে বৈঠকে। এ বিষয়ে কোনো সংস্থা প্রশ্ন করবে না।"
"বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ বাড়ানোর বিষয়ে বৈঠকে সবাই একমত হয়েছেন।" যোগ করেন তিনি।
টানা কয়েকদিনের দরপতন এবং বিনিয়োগকারীদের বিক্ষোভের প্রেক্ষিতে প্রধানমন্ত্রী তার সরকারি বাসভবন গণভবনে এ বৈঠক ডাকেন। রাত ১১টা ২২ মিনিটে বৈঠক শেষ হয়।
ব্রিফিংয়ে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের চেয়ারম্যান এম খায়রুল হোসেনসহ এসইসির চার সদস্য এবং ঢাকা ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের দুই সভাপতি উপস্থিত ছিলেন।
আরিফ খান বলেন, "একটি স্থিতিশীল পুঁজিবাজারের জন্য স্বল্প, মধ্য ও দীর্ঘ মেয়াদি পরিকল্পনা শিগগির নেওয়া হবে।"
পরিকল্পনা ঘোষণা কবে নাগাদ আসতে পারে জানতে চাইলে এসইসির এ সদস্য বলেন, দু-এক দিনের মধ্যে এ বিষয়ে ঘোষণা আসতে পারে।
পুঁজিবাজারে স্থিতিশীলতা ফেরাতে এবং ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের মধ্যে যারা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে তাদের স্বার্থ রক্ষায় এ তিন মেয়াদি পরিকল্পনা হয়েছে বলে জানান তিনি।
এসইসির আরেক সদস্য হেলালউদ্দিন নিজামী বলেন, নতুন আঙ্গিকে বেশকিছু পদক্ষেপ নেওয়ার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে বৈঠকে। এগুলোর মধ্য থেকে যাচাই বাছাই করে দু-এক দিনের মধ্যে ঘোষণা আসবে।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ সভাপতি শাকিল রিজভী বলেন, "রোববার এ বিষয়ে ঘোষণা আসতে পারে।"
পুঁজিবাজার সংশ্লিষ্ট ২০ জনের বেশি কর্মকর্তাকে নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর এ বৈঠক চলে প্রায় চার ঘণ্টা। সন্ধ্যা ৭টা ৪০ মিনিটে গণভবনের ব্যাংকোয়েট হলে বৈঠক শুরু হয়। বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী ছাড়াও অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত, স্থানীয় সরকারমন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম, প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা এইচ টি ইমাম ছিলেন।
এসইসি চেয়ারম্যান এম খায়রুল হোসেন, এসইসির চার সদস্য হেলালউদ্দিন নিজামী, আমজাদ হোসেন, এ সালাম সিকদার ও আরিফ খান, ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের সভাপতি শাকিল রিজভী, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সভাপতি ফখরউদ্দিন আলী আহমেদ বৈঠকে অংশ নেন।
অর্থ বিভাগের সচিব মোহাম্মদ তারেক, ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিব শফিকুর রহমান পাটোয়ারি, জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যান নাসিরউদ্দিন আহমেদ, এনবিআর সদস্য আমির হোসেন, বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর নজরুল হুদাকে বৈঠকে দেখা গেছে।
ইনভেস্টমেন্ট কর্পোরেশন অফ বাংলাদেশ-আইসিবির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. ফায়েকুজ্জামান, ব্যাংক উদ্যোক্তা-মালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশনস অব ব্যাংকস-এর চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম মজুমদার, বাংলাদেশ ইন্সুরেন্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি শেখ কবির হোসেন, ইন্সুরেন্স ডেভেলপমেন্ট রেগুলেটরি কমিশনের চেয়ারম্যান শেফায়েত উল্লাহ, পূবালী ব্যাংকের চেয়ারম্যান হাফিজ উদ্দিন, রূপালী ব্যাংকের চেয়ারম্যান আহমেদ আল কবীর এবং স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংকের চেয়ারম্যান কাজী আকরামউদ্দিনও বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।
টানা কয়েকদিন দরপতন চললেও পুঁজিবাজার নিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জরুরি বৈঠক ডাকার প্রেক্ষাপটে বুধবার দেশের দুই পুঁজিবাজারে বেশিরভাগ শেয়ারের দাম বাড়ে।
0 comments:
Post a Comment