শিক্ষক শওকত আলী খান হীরণ ও তার ফুপুর বিরুদ্ধে ওঠা যৌতুক চাওয়ার অভিযোগ তদন্ত করেছেন দুই জেলার প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তারা।
পটুয়াখালীর জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা আবদুল কাদের জানান, মঙ্গলবার সকালে তিনি শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে তার করা তদন্ত প্রতিবেদন পাঠিয়ে দিয়েছেন।
বরগুনা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা নিখিল চন্দ্র হালদার জানান, মঙ্গলবার সকালে তিনি ফারজানা ইয়াসমিনের বাড়ি পরিদর্শন করেছেন। তদন্ত প্রতিবেদন বুধবার মন্ত্রণালয়ে জমা দেবেন তিনি।
গত শুক্রবার বিয়ের আসরে স্বামী হীরণকে তালাক দেন বরগুনার আমতলী উপজেলার বাসিন্দা ফারজানা। তার বক্তব্য, যৌতুক চাওয়ার কারণে এ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তিনি। ফারজানা বলেন, হীরণের ফুপু তাহমিনা খানম যৌতুক দাবি করেন, আর তা সমর্থন করেন হীরণ।
হীরণের বাড়ি পটুয়াখালীর কলাপাড়া উপজেলায়। তিনি কলাপাড়ার উত্তর চাকামইয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক। তার ফুপু তাহমিনা ওই উপজেলারই নীলগঞ্জ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক।
এ ঘটনাটি সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশ হলে প্রাথমিক ও গণশিক্ষামন্ত্রী আফসারুল আমিন বিষয়টি তদন্তের নির্দেশ দেন। ফারজানার সাহসী ভূমিকার জন্য তাকে অভিনন্দিত করেন সংসদ উপনেতা সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী।
মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে বরগুনা ও পটুয়াখালী জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তারা ফারজানা ও হীরণের পরিবারের সদস্য এবং প্রতিবেশীদের সঙ্গে কথা বলে এই তদন্ত করেন।
পটুয়াখালীর শিক্ষা কর্মকর্তারা জানান, মন্ত্রণালয় থেকে নির্দেশ পেলেই ওই দুই শিক্ষকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এদিকে যৌতুক দাবি করায় হীরণ ও তার ফুপুর শাস্তির দাবিতে বুধবার সকালে আমতলী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয়ের সামনে মানববন্ধন কর্মসূচি ঘোষণা করেছে স্থানীয় নজরুল স্মৃতি সংসদ।
পটুয়াখালীর জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা আবদুল কাদের জানান, মঙ্গলবার সকালে তিনি শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে তার করা তদন্ত প্রতিবেদন পাঠিয়ে দিয়েছেন।
বরগুনা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা নিখিল চন্দ্র হালদার জানান, মঙ্গলবার সকালে তিনি ফারজানা ইয়াসমিনের বাড়ি পরিদর্শন করেছেন। তদন্ত প্রতিবেদন বুধবার মন্ত্রণালয়ে জমা দেবেন তিনি।
গত শুক্রবার বিয়ের আসরে স্বামী হীরণকে তালাক দেন বরগুনার আমতলী উপজেলার বাসিন্দা ফারজানা। তার বক্তব্য, যৌতুক চাওয়ার কারণে এ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তিনি। ফারজানা বলেন, হীরণের ফুপু তাহমিনা খানম যৌতুক দাবি করেন, আর তা সমর্থন করেন হীরণ।
হীরণের বাড়ি পটুয়াখালীর কলাপাড়া উপজেলায়। তিনি কলাপাড়ার উত্তর চাকামইয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক। তার ফুপু তাহমিনা ওই উপজেলারই নীলগঞ্জ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক।
এ ঘটনাটি সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশ হলে প্রাথমিক ও গণশিক্ষামন্ত্রী আফসারুল আমিন বিষয়টি তদন্তের নির্দেশ দেন। ফারজানার সাহসী ভূমিকার জন্য তাকে অভিনন্দিত করেন সংসদ উপনেতা সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী।
মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে বরগুনা ও পটুয়াখালী জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তারা ফারজানা ও হীরণের পরিবারের সদস্য এবং প্রতিবেশীদের সঙ্গে কথা বলে এই তদন্ত করেন।
পটুয়াখালীর শিক্ষা কর্মকর্তারা জানান, মন্ত্রণালয় থেকে নির্দেশ পেলেই ওই দুই শিক্ষকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এদিকে যৌতুক দাবি করায় হীরণ ও তার ফুপুর শাস্তির দাবিতে বুধবার সকালে আমতলী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয়ের সামনে মানববন্ধন কর্মসূচি ঘোষণা করেছে স্থানীয় নজরুল স্মৃতি সংসদ।
0 comments:
Post a Comment