নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন (এনসিসি) নির্বাচনকে সামনে রেখে মেয়র প্রার্থীকে সমর্থন দেওয়া নিয়ে ক্ষমতাসীন দল যা করছে তা আইনের পরিপন্থী বলে মনে করছে নির্বাচন কমিশন। গতকাল এনসিসি নির্বাচনে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) ব্যবহার বিষয়ে কমিশনের বৈঠক শেষে নির্বাচন কমিশনাররা এ মন্তব্য করেন।
নির্বাচন কমিশনার মুহাম্মদ ছহুল হোসাইন ও ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এম সাখাওয়াত হোসেন বলেন, প্রার্থী সমর্থন করা নিয়ে দলগুলো যা করছে তা আইন পরিপন্থী। কোন একজন প্রার্থীকে একটি দল সমর্থন দিতেই পারে। তবে তা কোনভাবেই দলীয় মনোনয়ন দেওয়ার মতো দৃশ্যমান করে নয়। প্রার্থী সমর্থন করা নিয়ে যেভাবে একটি দল সংবাদ সম্মেলন করছে তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। এভাবে চললে কোনো এক প্রার্থী বিষয়টি চ্যালেঞ্জ করে বসলে দলটি বিপদে পড়বে। তারা বলেন, এক প্রার্থীকে সমর্থন দিয়ে অন্য প্রার্থীকে নির্বাচন থেকে বিরত রাখার বিষয়ে কমিশনে লিখিত অভিযোগ করলে সংশ্লিষ্টরা বিপদে পড়বেন। এক্ষেত্রে কমিশন অভিযোগ খতিয়ে দেখবে। অভিযোগ প্রমাণিত হলে ব্যবস্থা নেবে।
মুহাম্মদ ছহুল হোসাইন বলেন, কমিশন নারায়ণগঞ্জে ৯টি ওয়ার্ডে ইভিএম-এ ভোটগ্রহণ করবে। অথচ একটি দল প্রচার চালাচ্ছে আমরা নাকি ই-ভোটিং চালু করছি। না জেনে না বুঝে কারও এ ধরনের মন্তব্য করা উচিত নয়।
অন্যদিকে কমিশনার সাখাওয়াত বলেন, একজন জাতীয় নেতা বলছেন, নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন নির্বাচনে সরকার প্রভাব বিস্তার করবে না। একজন বলছেন, এ নির্বাচনে ইভিএম পদ্ধতি মেনে নিলে আগামী জাতীয় নির্বাচনেও তা মানতে হবে। এসব বলার অধিকার তাদের কে দিয়েছে? তারা কি বোঝেন_ এসব বলে তারা সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান নির্বাচন কমিশনের মর্যাদা ক্ষুণ্ন করছেন? কোন নির্বাচনে ইভিএম ব্যবহার করা হবে, কোনটিতে হবে না_ এসবই কমিশন সিদ্ধান্ত নেবে।
নির্বাচন কমিশনার মুহাম্মদ ছহুল হোসাইন ও ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এম সাখাওয়াত হোসেন বলেন, প্রার্থী সমর্থন করা নিয়ে দলগুলো যা করছে তা আইন পরিপন্থী। কোন একজন প্রার্থীকে একটি দল সমর্থন দিতেই পারে। তবে তা কোনভাবেই দলীয় মনোনয়ন দেওয়ার মতো দৃশ্যমান করে নয়। প্রার্থী সমর্থন করা নিয়ে যেভাবে একটি দল সংবাদ সম্মেলন করছে তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। এভাবে চললে কোনো এক প্রার্থী বিষয়টি চ্যালেঞ্জ করে বসলে দলটি বিপদে পড়বে। তারা বলেন, এক প্রার্থীকে সমর্থন দিয়ে অন্য প্রার্থীকে নির্বাচন থেকে বিরত রাখার বিষয়ে কমিশনে লিখিত অভিযোগ করলে সংশ্লিষ্টরা বিপদে পড়বেন। এক্ষেত্রে কমিশন অভিযোগ খতিয়ে দেখবে। অভিযোগ প্রমাণিত হলে ব্যবস্থা নেবে।
মুহাম্মদ ছহুল হোসাইন বলেন, কমিশন নারায়ণগঞ্জে ৯টি ওয়ার্ডে ইভিএম-এ ভোটগ্রহণ করবে। অথচ একটি দল প্রচার চালাচ্ছে আমরা নাকি ই-ভোটিং চালু করছি। না জেনে না বুঝে কারও এ ধরনের মন্তব্য করা উচিত নয়।
অন্যদিকে কমিশনার সাখাওয়াত বলেন, একজন জাতীয় নেতা বলছেন, নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন নির্বাচনে সরকার প্রভাব বিস্তার করবে না। একজন বলছেন, এ নির্বাচনে ইভিএম পদ্ধতি মেনে নিলে আগামী জাতীয় নির্বাচনেও তা মানতে হবে। এসব বলার অধিকার তাদের কে দিয়েছে? তারা কি বোঝেন_ এসব বলে তারা সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান নির্বাচন কমিশনের মর্যাদা ক্ষুণ্ন করছেন? কোন নির্বাচনে ইভিএম ব্যবহার করা হবে, কোনটিতে হবে না_ এসবই কমিশন সিদ্ধান্ত নেবে।
0 comments:
Post a Comment