যুক্তরাষ্ট্র সফররত বেসামরিক বিমান চলাচল ও পর্যটন মন্ত্রী জিএম কাদের গ্যারান্টি দিয়ে বলেছেন, কোনো ভাঁওতাবাজি নয়, বিমান নিউইয়র্কে আসবেই। এটি মহাজোট সরকারের রাজনৈতিক প্রতিশ্রুতি। নভেম্বরে বিমানের বহরে সর্বাধুনিক দুটি বোয়িং-৭৭৭ যোগ হচ্ছে। এরপর যে কোনো সময় ঢাকা-নিউইয়র্ক রুটে ডানা মেলবে বিমান। তিনি বলেছেন, বিমান এই রুটে ব্যবসা করবে জনগণের সেবার উদ্দেশ্যে, লাভ করার জন্য নয়। তবে লোকসান হলে সেবাও করা যাবে না। তিনি এই রুট টিকিয়ে রাখতে প্রবাসীদের সহায়তা কামনা করেন। বিনা খরচে প্রবাসী বাংলাদেশীদের লাশ বহন প্রসঙ্গে জিএম কাদের বলেন, এটি চালু থাকবে এবং এ নিয়মের পরিবর্তন হবে না।
স্থানীয় সময় শুক্রবার রাতে জ্যাকসন হাইটসের জুইশ সেন্টারে বাংলাদেশ সোসাইটি আয়োজিত এক মতবিনিময় সভায় এসব কথা বলেন জিএম কাদের। ‘বাংলাদেশ বিমানের ঢাকা-নিউইয়র্ক ফ্লাইট, প্রবাসী বাংলাদেশীদের প্রাণের দাবি’ শীর্ষক এই মতবিনিময় সভায় অতিথি ছিলেন বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন এবং সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য মঈন উদ্দিন খান বাদল।
এর আগে সন্ধ্যায় জ্যাকসন হাইটসের পালকি পার্টি সেন্টারে নর্থ বেঙ্গল ফাউন্ডেশন আয়োজিত আরেকটি মতবিনিময় সভায় বক্তব্য রাখেন বিমানমন্ত্রী জিএম কাদের।
বাংলাদেশ সোসাইটির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ওয়াসি চৌধুরীর সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক আতাউর রহমান সেলিমের সঞ্চালনে মতবিনিময় সভায় জিএম কাদের বলেন, এয়ারক্রাফট পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে এই রুটে বিমান চালু করার নির্দেশ দিয়েছেন জানিয়ে বলেন, আগামী ২১ অক্টোবর সিয়াটলে একটি বোয়িং-৭৭৭ এর চাবি হাতে পাওয়া যাবে। ২৩ অক্টোবর এটি ঢাকায় অবতরণ করবে। এরপর নভেম্বরের তৃতীয় সপ্তাহে পাওয়া যাবে আরো একটি। দুটি বহরে যোগ হবার পর যে কোনো সময় ঢাকা-নিউইয়র্ক রুটে বিমান চালু হবে। তবে এর আগে যুক্তরাষ্ট্রের আইন অনুযায়ী বাংলাদেশ বিমানকে ক্যাটাগরি-১ এ উন্নীত করতে হবে। এ ব্যাপারে যুক্তরাষ্ট্রের কাছ থেকে প্রয়োজনীয় আশ্বাস পাওয়া গেছে। যোগ্যতা অর্জন করেই আমরা ক্যাটাগরি-১ এ উন্নীত করবো। এজন্য সিভিল এভিয়েশন কাজ করছে।
সাবেক বিমানমন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন বলেন, ঢাকা-নিউইয়র্ক রুটে বিমান চালুর ব্যাপারে সংসদীয় কমিটির উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধি দল যুক্তরাষ্ট্র সরকারের সঙ্গে আলোচনা করেছে। তারা আমাদের ভূমিকার প্রশংসাও করেছে। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ঢাকা-নিউইয়র্ক রুটে বিমানের ফ্লাইট চালু করার প্রতিশ্রুতির ব্যাপারে যুক্তরাষ্ট্র অবগত। তারা আমাদের সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছে। তিনি আশা প্রকাশ করেন, কাতার, কুয়েত ও এমিরেটস রুটে লাভজনক হতে পারলে এই রুটে বিমান অবশ্যই লাভজনক হবে। এজন্য ৪টি স্লট চালু করতে পারলে ভালো হতো। তিনি জানান, বিমান অচিরেই শেয়ার বাজারে আসছে এবং প্রবাসীদের জন্য ২০ ভাগ শেয়ার সংরক্ষিত থাকবে।
মঈন উদ্দিন খান বাদল বলেন, ঢাকা-নিউইয়র্ক রুটের বিমান চালুর ব্যাপারে মার্কিন প্রশাসন আমলাদের সঙ্গে বসতে চান না। এজন্য এবার মন্ত্রীসহ উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধিরা মার্কিন সরকারের সঙ্গে আলোচনা করছেন। এ ব্যাপারে অনেক অগ্রগতিও হয়েছে।
এদিকে নর্থ বেঙ্গল ফাউন্ডেশন আয়োজিত মতবিনিময় সভায় সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের সভাপতি ও বিশিষ্ট ব্যবসায়ী হাসানুজ্জামান হাসান। অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন নাসির আলী খান পল, আওয়ামী লীগ নেতা ড. সিদ্দিকুর রহমান, নূরুল ইসলাম বর্ষণ, শফিকুল ইসলাম মন্ডল।
স্থানীয় সময় শুক্রবার রাতে জ্যাকসন হাইটসের জুইশ সেন্টারে বাংলাদেশ সোসাইটি আয়োজিত এক মতবিনিময় সভায় এসব কথা বলেন জিএম কাদের। ‘বাংলাদেশ বিমানের ঢাকা-নিউইয়র্ক ফ্লাইট, প্রবাসী বাংলাদেশীদের প্রাণের দাবি’ শীর্ষক এই মতবিনিময় সভায় অতিথি ছিলেন বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন এবং সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য মঈন উদ্দিন খান বাদল।
এর আগে সন্ধ্যায় জ্যাকসন হাইটসের পালকি পার্টি সেন্টারে নর্থ বেঙ্গল ফাউন্ডেশন আয়োজিত আরেকটি মতবিনিময় সভায় বক্তব্য রাখেন বিমানমন্ত্রী জিএম কাদের।
বাংলাদেশ সোসাইটির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ওয়াসি চৌধুরীর সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক আতাউর রহমান সেলিমের সঞ্চালনে মতবিনিময় সভায় জিএম কাদের বলেন, এয়ারক্রাফট পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে এই রুটে বিমান চালু করার নির্দেশ দিয়েছেন জানিয়ে বলেন, আগামী ২১ অক্টোবর সিয়াটলে একটি বোয়িং-৭৭৭ এর চাবি হাতে পাওয়া যাবে। ২৩ অক্টোবর এটি ঢাকায় অবতরণ করবে। এরপর নভেম্বরের তৃতীয় সপ্তাহে পাওয়া যাবে আরো একটি। দুটি বহরে যোগ হবার পর যে কোনো সময় ঢাকা-নিউইয়র্ক রুটে বিমান চালু হবে। তবে এর আগে যুক্তরাষ্ট্রের আইন অনুযায়ী বাংলাদেশ বিমানকে ক্যাটাগরি-১ এ উন্নীত করতে হবে। এ ব্যাপারে যুক্তরাষ্ট্রের কাছ থেকে প্রয়োজনীয় আশ্বাস পাওয়া গেছে। যোগ্যতা অর্জন করেই আমরা ক্যাটাগরি-১ এ উন্নীত করবো। এজন্য সিভিল এভিয়েশন কাজ করছে।
সাবেক বিমানমন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন বলেন, ঢাকা-নিউইয়র্ক রুটে বিমান চালুর ব্যাপারে সংসদীয় কমিটির উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধি দল যুক্তরাষ্ট্র সরকারের সঙ্গে আলোচনা করেছে। তারা আমাদের ভূমিকার প্রশংসাও করেছে। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ঢাকা-নিউইয়র্ক রুটে বিমানের ফ্লাইট চালু করার প্রতিশ্রুতির ব্যাপারে যুক্তরাষ্ট্র অবগত। তারা আমাদের সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছে। তিনি আশা প্রকাশ করেন, কাতার, কুয়েত ও এমিরেটস রুটে লাভজনক হতে পারলে এই রুটে বিমান অবশ্যই লাভজনক হবে। এজন্য ৪টি স্লট চালু করতে পারলে ভালো হতো। তিনি জানান, বিমান অচিরেই শেয়ার বাজারে আসছে এবং প্রবাসীদের জন্য ২০ ভাগ শেয়ার সংরক্ষিত থাকবে।
মঈন উদ্দিন খান বাদল বলেন, ঢাকা-নিউইয়র্ক রুটের বিমান চালুর ব্যাপারে মার্কিন প্রশাসন আমলাদের সঙ্গে বসতে চান না। এজন্য এবার মন্ত্রীসহ উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধিরা মার্কিন সরকারের সঙ্গে আলোচনা করছেন। এ ব্যাপারে অনেক অগ্রগতিও হয়েছে।
এদিকে নর্থ বেঙ্গল ফাউন্ডেশন আয়োজিত মতবিনিময় সভায় সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের সভাপতি ও বিশিষ্ট ব্যবসায়ী হাসানুজ্জামান হাসান। অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন নাসির আলী খান পল, আওয়ামী লীগ নেতা ড. সিদ্দিকুর রহমান, নূরুল ইসলাম বর্ষণ, শফিকুল ইসলাম মন্ডল।
0 comments:
Post a Comment