সেনাবাহিনী মোতায়েন না হওয়ায় নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে অতিরিক্ত ৭০০ সহ মোট ১৪ শ' র্যাব সদস্য আইন-শৃঙ্খলা রক্ষার দায়িত্বে থাকছে।
শনিবার দুপুরে নারায়ণগঞ্জ শহীদ মিনারের সামনে র্যাব-১১ এর সিইও লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোস্তফা কামাল সাংবাদিকদের বলেন, "আজ নারায়ণগঞ্জ নির্বাচনী এলাকায় এক হাজার র্যাব সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে। কাল (রোববার) ভোটের দিন আরো চারশ' র্যাব সদস্য দায়িত্বে থাকবে।"
রির্টানিং কর্মকর্তার সঙ্গে সমন্বয় করে র্যাবের কার্যক্রম দেখভালের দায়িত্বে থাকা এই কর্মকর্তা জানান, সেনা মোতায়েন না হওয়ায় শুক্রবার বলা হয়েছিল, নির্বাচনী এলাকায় র্যাব সদস্যের সংখ্যা একশ বাড়িয়ে মোট সাতশ করা হবে। তবে শনিবার এই সংখ্যা দ্বিগুণ করার সিদ্ধান্ত হয়।
রোববার ভোট সামনে রেখে শুক্রবার সকাল থেকে নারায়ণগঞ্জে চার কোম্পানি (চার শতাধিক) সেনা মোতায়েনের কথা থাকলেও তা হয়নি। এ নিয়ে দিনভর অনিশ্চিয়তা চলার পর সন্ধ্যায় নিজের অসহায়ত্ব প্রকাশ করে সিইসি শামসুল হুদা বলেন, নির্বাচন কমিশন চাইলে সরকার সাংবিধানিকভাবে সেনা দিতে বাধ্য। তারপরও সময়মতো সেনা মোতায়েন হয়নি।
নির্বাচনে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী শামীম ওসমান এ নিয়ে আপত্তি না তুললেও তার দুই শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ নেতা সেলিনা হায়াৎ আইভী এবং বিএনপি সমর্থিত তৈমুর আলম খন্দকার ক্ষোভ প্রকাশ করেন।
নির্বাচন কমিশন বলছে, সেনা সদস্যদের অনুপস্থিতিতে নির্বাচনী এলাকায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পাঁচ হাজারেরও বেশি সদস্য মোতায়েন থাকবে।
সার্বিক প্রস্তুতি তুলে ধরে মোস্তফা কামাল ভোটারদের উদ্দেশে বলেন, "নির্বাচনী এলাকায় র্যাব সদস্যরা সার্বক্ষণিক দায়িত্ব পালন করবে। কাজেই ভয় পাওয়ার কোনো কারণ নেই।"
র্যাব নিরপেক্ষভাবে দায়িত্ব পালন করবে উল্লেখ করে তিনি বলেন, "ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্রগুলোতে বাড়তি নিরাপত্তা নেওয়া হবে। এছাড়া সাদা পোশাকের র্যাব সদস্যরাও টহলে থাকবে।"
তিনি জানান, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর মোবাইল ও স্ট্রাইকিং ফোর্সের নেতৃত্বে থাকবেন ২৭ জন নির্বাহী হাকিম। এছাড়া আরো নয় জন বিচারিক হাকিম মাঠে থাকছেন।
রোববার সকাল ৮টায় শুরু হয়ে বিকাল ৪টা পর্যন্ত ভোট গ্রহণ চলবে।
শনিবার দুপুরে নারায়ণগঞ্জ শহীদ মিনারের সামনে র্যাব-১১ এর সিইও লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোস্তফা কামাল সাংবাদিকদের বলেন, "আজ নারায়ণগঞ্জ নির্বাচনী এলাকায় এক হাজার র্যাব সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে। কাল (রোববার) ভোটের দিন আরো চারশ' র্যাব সদস্য দায়িত্বে থাকবে।"
রির্টানিং কর্মকর্তার সঙ্গে সমন্বয় করে র্যাবের কার্যক্রম দেখভালের দায়িত্বে থাকা এই কর্মকর্তা জানান, সেনা মোতায়েন না হওয়ায় শুক্রবার বলা হয়েছিল, নির্বাচনী এলাকায় র্যাব সদস্যের সংখ্যা একশ বাড়িয়ে মোট সাতশ করা হবে। তবে শনিবার এই সংখ্যা দ্বিগুণ করার সিদ্ধান্ত হয়।
রোববার ভোট সামনে রেখে শুক্রবার সকাল থেকে নারায়ণগঞ্জে চার কোম্পানি (চার শতাধিক) সেনা মোতায়েনের কথা থাকলেও তা হয়নি। এ নিয়ে দিনভর অনিশ্চিয়তা চলার পর সন্ধ্যায় নিজের অসহায়ত্ব প্রকাশ করে সিইসি শামসুল হুদা বলেন, নির্বাচন কমিশন চাইলে সরকার সাংবিধানিকভাবে সেনা দিতে বাধ্য। তারপরও সময়মতো সেনা মোতায়েন হয়নি।
নির্বাচনে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী শামীম ওসমান এ নিয়ে আপত্তি না তুললেও তার দুই শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ নেতা সেলিনা হায়াৎ আইভী এবং বিএনপি সমর্থিত তৈমুর আলম খন্দকার ক্ষোভ প্রকাশ করেন।
নির্বাচন কমিশন বলছে, সেনা সদস্যদের অনুপস্থিতিতে নির্বাচনী এলাকায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পাঁচ হাজারেরও বেশি সদস্য মোতায়েন থাকবে।
সার্বিক প্রস্তুতি তুলে ধরে মোস্তফা কামাল ভোটারদের উদ্দেশে বলেন, "নির্বাচনী এলাকায় র্যাব সদস্যরা সার্বক্ষণিক দায়িত্ব পালন করবে। কাজেই ভয় পাওয়ার কোনো কারণ নেই।"
র্যাব নিরপেক্ষভাবে দায়িত্ব পালন করবে উল্লেখ করে তিনি বলেন, "ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্রগুলোতে বাড়তি নিরাপত্তা নেওয়া হবে। এছাড়া সাদা পোশাকের র্যাব সদস্যরাও টহলে থাকবে।"
তিনি জানান, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর মোবাইল ও স্ট্রাইকিং ফোর্সের নেতৃত্বে থাকবেন ২৭ জন নির্বাহী হাকিম। এছাড়া আরো নয় জন বিচারিক হাকিম মাঠে থাকছেন।
রোববার সকাল ৮টায় শুরু হয়ে বিকাল ৪টা পর্যন্ত ভোট গ্রহণ চলবে।
0 comments:
Post a Comment