ঘুষ দাবি ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠান থেকে উচ্ছেদের অভিযোগে চট্টগ্রামের ডবলমুরিং থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাসহ তিন পুলিশ সদস্য এবং এক ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে।
ডবলমুরিং থানাধীন সুপারিওয়ালা পাড়ার বাসিন্দা বজল আহমদ সওদাগর রোববার দুপুরে চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ এস এম মুজিবুর রহমানের আদালতে এ মামলা করেন।
ডবলমুরিং থানার ওসি রফিকুল ইসলাম, উপ-পরিদর্শক (এসআই) ওসমান ও হারুন এবং নুরুল আমিন নামের এক ব্যবসায়ীকে আসামি করেছেন তিনি।
বাদীর আইনজীবী অ্যাডভোকেট রেজাউল করিম চৌধুরী বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, "ওসির দাবি দাবি অনুযায়ী, ১৫ লাখ টাকা ঘুষ না দেওয়ায় নুরুল আমিনের লোকজনের সহায়তায় ওই পুলিশ সদস্যরা গত ২৭ সেপ্টেম্বর বজল আহমদ সওদাগরকে তার ব্যবসা প্রতিষ্ঠান থেকে উচ্ছেদ করেন।"
রেজাউল করিম জানান, দণ্ডবিধির ১৬১/১০৯ এবং দুর্নীতি দমন আইনের ১৪৭ এর ৫(২) ধারায় মামলাটি গ্রহণ করেছে আদালত। দুর্নীতি দমন কমিশনকে (দুদককে) এ ব্যাপারে তদন্ত করে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে।
মামলার এজাহারে বলা হয়, নুরুল আমিন একাধিকবার বজল আহমদকে উচ্ছেদের হুমকি দিলে বাদী গত ১৪ সেপ্টেম্বর ডবলমরিং থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেন। এরপর ওসি রফিকুল গত ১৮ সেপ্টেম্বর বজল আহমদকে থানায় ডেকে ১৫ লাখ টাকা ঘুষ দাবি করেন।
টাকা দিতে রাজি না হওয়ায় গত ২৭ সেপ্টেম্বর ওসি, দুই এসআই ও নুরুল আমিনের লোকজন বজল আহমদকে জোর করে তার সুপারিওয়ালা পাড়ার দোকান ও গুদাম থেকে উচ্ছেদ করে।
এ সময় দোকান ও গুদামে এক কোটি এক লাখ ৪০ হাজার টাকার মালামাল ছিল বলেও এজাহারে উল্লেখ করা হয়।
ডবলমুরিং থানাধীন সুপারিওয়ালা পাড়ার বাসিন্দা বজল আহমদ সওদাগর রোববার দুপুরে চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ এস এম মুজিবুর রহমানের আদালতে এ মামলা করেন।
ডবলমুরিং থানার ওসি রফিকুল ইসলাম, উপ-পরিদর্শক (এসআই) ওসমান ও হারুন এবং নুরুল আমিন নামের এক ব্যবসায়ীকে আসামি করেছেন তিনি।
বাদীর আইনজীবী অ্যাডভোকেট রেজাউল করিম চৌধুরী বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, "ওসির দাবি দাবি অনুযায়ী, ১৫ লাখ টাকা ঘুষ না দেওয়ায় নুরুল আমিনের লোকজনের সহায়তায় ওই পুলিশ সদস্যরা গত ২৭ সেপ্টেম্বর বজল আহমদ সওদাগরকে তার ব্যবসা প্রতিষ্ঠান থেকে উচ্ছেদ করেন।"
রেজাউল করিম জানান, দণ্ডবিধির ১৬১/১০৯ এবং দুর্নীতি দমন আইনের ১৪৭ এর ৫(২) ধারায় মামলাটি গ্রহণ করেছে আদালত। দুর্নীতি দমন কমিশনকে (দুদককে) এ ব্যাপারে তদন্ত করে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে।
মামলার এজাহারে বলা হয়, নুরুল আমিন একাধিকবার বজল আহমদকে উচ্ছেদের হুমকি দিলে বাদী গত ১৪ সেপ্টেম্বর ডবলমরিং থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেন। এরপর ওসি রফিকুল গত ১৮ সেপ্টেম্বর বজল আহমদকে থানায় ডেকে ১৫ লাখ টাকা ঘুষ দাবি করেন।
টাকা দিতে রাজি না হওয়ায় গত ২৭ সেপ্টেম্বর ওসি, দুই এসআই ও নুরুল আমিনের লোকজন বজল আহমদকে জোর করে তার সুপারিওয়ালা পাড়ার দোকান ও গুদাম থেকে উচ্ছেদ করে।
এ সময় দোকান ও গুদামে এক কোটি এক লাখ ৪০ হাজার টাকার মালামাল ছিল বলেও এজাহারে উল্লেখ করা হয়।
0 comments:
Post a Comment