পররাষ্ট্র সচিব বলেছেন, সৌদি আরবে শিরশ্ছেদ হওয়া আট বাংলাদেশিকে তিন ধাপে সহায়তার চেষ্টা করেছিল সরকার।
সচিব মোহাম্মদ মিজারুল কায়েস শনিবার এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, "যখন বিচার চলছিল তখন আমরা তাদের সহায়তা দিয়েছি। পরে যাকে হত্যার কারণে এ বিচার হচ্ছিল তার পরিবারের সঙ্গে আমরা যোগাযোগ করেছি 'ব্লাড মানি' দেওয়ার জন্য।"
এক মিশরীয়কে হত্যার দায়ে সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদের আল হাকাম প্যালেসের কাছে গত ৭ অক্টোবর আট বাংলাদেশির শিরশ্ছেদের মাধ্যমে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়। মিশরীয়কে হত্যার ঘটনা ঘটে ২০০৭ সালের এপ্রিলে।
বাংলাদেশিদের ক্ষমা করতে সৌদি বাদশাহকে বাংলাদেশের তৎকালীন রাষ্ট্রপতি চিঠি লিখেছিলেন বলেও জানান পররাষ্ট্র সচিব। তবে এক্ষেত্রে তিনি নিরুপায় বলে রাষ্ট্রপতিকে জানিয়েছিলেন।
মিজারুল কায়েস বলেন, "বাংলাদেশসহ অনেক দেশে মৃত্যুদণ্ড বৈধ শাস্তি এবং আইনের প্রতি সবার শ্রদ্ধাশীল হওয়া উচিত।"
"সৌদি কর্তৃপক্ষ কোনো বাংলাদেশিকে খুন করেনি। বরং দুর্ভাগ্যজনক বিষয় হলো বাংলাদেশিরা অন্য আরেক দেশের নাগরিককে সৌদি আরবে হত্যা করেছে।"
মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের পদ্ধতি সম্পর্কে মিজারুল কায়েস বলেন, "একেক দেশ একেকভাবে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করে।"
বিষয়টি ব্যাখ্যা করতে গিয়ে তিনি বলেন, "আমরা মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করি ফাঁসিতে ঝুলিয়ে। কিছু কিছু দেশ করে বিষাক্ত ইনজেকশন বা ইলেক্ট্রিক চেয়ারের মাধ্যমে।"
সৌদি আরবে শিরশ্ছেদের মাধ্যমে যে আট বাংলাদেশির মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হয় তারা হলেন- মামুন আব্দুল মান্নান, ফারুক জামাল, সুমন মিয়া, মোহাম্মদ সুমন, শফিক আল-ইসলাম, মাসুদ শামসুল হক, আবু আল-হোসেন আহমেদ ও মতিউর আল-রহমান।
মিশরীয়কে হত্যার ওই ঘটনায় আরো তিন বাংলাদেশির কারাদণ্ড হয়।
যুক্তরাজ্য ভিত্তিক মানবাধিকার সংগঠন অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল এ শিরশ্ছেদের নিন্দা জানিয়েছে
সচিব মোহাম্মদ মিজারুল কায়েস শনিবার এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, "যখন বিচার চলছিল তখন আমরা তাদের সহায়তা দিয়েছি। পরে যাকে হত্যার কারণে এ বিচার হচ্ছিল তার পরিবারের সঙ্গে আমরা যোগাযোগ করেছি 'ব্লাড মানি' দেওয়ার জন্য।"
এক মিশরীয়কে হত্যার দায়ে সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদের আল হাকাম প্যালেসের কাছে গত ৭ অক্টোবর আট বাংলাদেশির শিরশ্ছেদের মাধ্যমে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়। মিশরীয়কে হত্যার ঘটনা ঘটে ২০০৭ সালের এপ্রিলে।
বাংলাদেশিদের ক্ষমা করতে সৌদি বাদশাহকে বাংলাদেশের তৎকালীন রাষ্ট্রপতি চিঠি লিখেছিলেন বলেও জানান পররাষ্ট্র সচিব। তবে এক্ষেত্রে তিনি নিরুপায় বলে রাষ্ট্রপতিকে জানিয়েছিলেন।
মিজারুল কায়েস বলেন, "বাংলাদেশসহ অনেক দেশে মৃত্যুদণ্ড বৈধ শাস্তি এবং আইনের প্রতি সবার শ্রদ্ধাশীল হওয়া উচিত।"
"সৌদি কর্তৃপক্ষ কোনো বাংলাদেশিকে খুন করেনি। বরং দুর্ভাগ্যজনক বিষয় হলো বাংলাদেশিরা অন্য আরেক দেশের নাগরিককে সৌদি আরবে হত্যা করেছে।"
মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের পদ্ধতি সম্পর্কে মিজারুল কায়েস বলেন, "একেক দেশ একেকভাবে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করে।"
বিষয়টি ব্যাখ্যা করতে গিয়ে তিনি বলেন, "আমরা মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করি ফাঁসিতে ঝুলিয়ে। কিছু কিছু দেশ করে বিষাক্ত ইনজেকশন বা ইলেক্ট্রিক চেয়ারের মাধ্যমে।"
সৌদি আরবে শিরশ্ছেদের মাধ্যমে যে আট বাংলাদেশির মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হয় তারা হলেন- মামুন আব্দুল মান্নান, ফারুক জামাল, সুমন মিয়া, মোহাম্মদ সুমন, শফিক আল-ইসলাম, মাসুদ শামসুল হক, আবু আল-হোসেন আহমেদ ও মতিউর আল-রহমান।
মিশরীয়কে হত্যার ওই ঘটনায় আরো তিন বাংলাদেশির কারাদণ্ড হয়।
যুক্তরাজ্য ভিত্তিক মানবাধিকার সংগঠন অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল এ শিরশ্ছেদের নিন্দা জানিয়েছে
0 comments:
Post a Comment