দুই সপ্তাহের মধ্যেই বাংলাদেশ ফান্ডের পাবলিক শেয়ার বিক্রি শুরু হবে বলে জানিয়েছেন ইনভেস্টমেন্ট কর্পোরেশন অব বাংলাদেশের (আইসিবি) ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. ফায়েকুজ্জামান।
সোমবার আইসিবিতে সাংবাদিকদের তিনি বলেন, "২ অক্টোবর থেকেই আমরা বাংলাদেশ ফান্ডের পাবলিক অংশটি বিক্রি শুরু করতে পারব বলে আশা করছি। এর মাধ্যমে সাড়ে ৩ হাজার কোটি টাকার তহবিল সংগ্রহ করতে পারব যা পুঁজিবাজারের তারল্য সংকট কমাতে অনেকটাই ভূমিকা রাখবে।"
সকালে ফান্ডের অংশীদার ৮টি প্রতিষ্ঠানের এক বৈঠকে এই সিদ্ধান্তহয়।
আইসিবি ব্যবস্থাপনা পরিচালক বলেন, ফান্ড নিয়ে প্রবাসী বাংলাদেশীদের ব্যাপক আগ্রহ রয়েছে। পুঁজিবাজারে বিদেশি বিনিয়োগ আনার এখনি সেরা সময়।
"অনেকেই এখন বিনিয়োগ না করে বসে রয়েছেন। কিন্তু এটা বলা যায়, বর্তমানে বাজার যেখানে রয়েছে, সেটা কেনার জন্যে সেরা সময়।"
তিনি আরো বলেন, "পরিস্থিতি পর্যালোচনার জন্যে আমরা বসেছিলাম। আমরা কিছূ সিদ্ধান্ত নিয়েছি। স্পন্সর প্রতিষ্ঠানগুলো নিজেরা বিনিয়োগ করবে। মার্চেন্ট ব্যাংকের মাধ্যমে তারা বিনিয়োগকারীদের পরামর্শ সেবা দেবে।
ফান্ডের উদ্যোক্তা অংশ (দেড় হাজার কোটি টাকা) প্রায় সবটাই পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ করা হয়েছে।
বাজারের দরপতনের পরিপ্রেক্ষিতে চলতি বছরের ৬ মার্চ পাঁচ হাজার কোটি টাকার মেয়াদহীন 'বাংলাদেশ ফান্ড' গঠনের ঘোষণা দেয় আইসিবি। এর উদ্যোক্তা ৮টি প্রতিষ্ঠান মিলে দেড় হাজার কোটি টাকার যোগান দিয়েছে। বাকি টাকা বাজার থেকে সংগ্রহ করা হবে।
সোমবার আইসিবিতে সাংবাদিকদের তিনি বলেন, "২ অক্টোবর থেকেই আমরা বাংলাদেশ ফান্ডের পাবলিক অংশটি বিক্রি শুরু করতে পারব বলে আশা করছি। এর মাধ্যমে সাড়ে ৩ হাজার কোটি টাকার তহবিল সংগ্রহ করতে পারব যা পুঁজিবাজারের তারল্য সংকট কমাতে অনেকটাই ভূমিকা রাখবে।"
সকালে ফান্ডের অংশীদার ৮টি প্রতিষ্ঠানের এক বৈঠকে এই সিদ্ধান্তহয়।
আইসিবি ব্যবস্থাপনা পরিচালক বলেন, ফান্ড নিয়ে প্রবাসী বাংলাদেশীদের ব্যাপক আগ্রহ রয়েছে। পুঁজিবাজারে বিদেশি বিনিয়োগ আনার এখনি সেরা সময়।
"অনেকেই এখন বিনিয়োগ না করে বসে রয়েছেন। কিন্তু এটা বলা যায়, বর্তমানে বাজার যেখানে রয়েছে, সেটা কেনার জন্যে সেরা সময়।"
তিনি আরো বলেন, "পরিস্থিতি পর্যালোচনার জন্যে আমরা বসেছিলাম। আমরা কিছূ সিদ্ধান্ত নিয়েছি। স্পন্সর প্রতিষ্ঠানগুলো নিজেরা বিনিয়োগ করবে। মার্চেন্ট ব্যাংকের মাধ্যমে তারা বিনিয়োগকারীদের পরামর্শ সেবা দেবে।
ফান্ডের উদ্যোক্তা অংশ (দেড় হাজার কোটি টাকা) প্রায় সবটাই পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ করা হয়েছে।
বাজারের দরপতনের পরিপ্রেক্ষিতে চলতি বছরের ৬ মার্চ পাঁচ হাজার কোটি টাকার মেয়াদহীন 'বাংলাদেশ ফান্ড' গঠনের ঘোষণা দেয় আইসিবি। এর উদ্যোক্তা ৮টি প্রতিষ্ঠান মিলে দেড় হাজার কোটি টাকার যোগান দিয়েছে। বাকি টাকা বাজার থেকে সংগ্রহ করা হবে।
0 comments:
Post a Comment