শেখ হাসিনা ও খালেদা জিয়াকে রাজনীতি থেকে সরিয়ে দেওয়ার পক্ষে জোরালো মত ছিলো মুহাম্মদ ইউনূসের।
তত্ত্বাবধায়ক সরকার আমলে মার্কিন কর্মকর্তাদের সঙ্গে এক বৈঠকে এই মত প্রকাশের পাশাপাশি তিনি নিজের রাজনৈতিক দল গঠনের প্রস্তুতির কথাও জানিয়েছিলেন।
সম্প্রতি উইকিলিকসের ফাঁস করা মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক গোপন তারবার্তা থেকে এ কথা জানা গেছে।
কৌতুক করে তিনি বলেছিলেন, "তাদেরকে (হাসিনা-খালেদা) জাতিসংঘে কাজ করতে পাঠানো যেতে পারে।"
২০০৭ সালের ১৬ এপ্রিল ঢাকায় মার্কিন দূতাবাস থেকে ওয়াশিংটনে পাঠানো ওই বার্তায় বলা হয়, সে বছর ৮ এপ্রিল মিশনের উপ-প্রধান, রাজনৈতিক কর্মকর্তা ও মার্কিন কংগ্রেসের পররাষ্ট্র বিষয়ক কমিটির উপদেষ্টা মনপ্রীত সিংয়ের সঙ্গে এক বৈঠকে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রশংসা করেন নোবেলজয়ী মুহাম্মদ ইউনূস।
মার্কিন কর্মকর্তাদের উদ্দেশে ইউনূস বলেন, "এই সরকারের প্রতি আস্থা রাখুন। এদের এজেন্ডাগুলো চমৎকার।"
তিনি বলেন, এ সরকারের ব্যাপক জনসমর্থন আছে এবং দেশে রাজনৈতিক সংস্কার করতে যে সময় লাগবে জনগণ সে পর্যন্ত অপেক্ষা করবে।
দূতাবাসের তৎকালীন উপ-প্রধান গীতা পাসির পাঠানো ওই বার্তায় বলা হয়, ইউনূস বলেন, সংস্কারে সফলতা পেতে হলে 'দুই ভদ্রমহিলা' সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া ও শেখ হাসিনাকে রাজনীতি থেকে সরিয়ে দিতে হবে।
দুই মহিলা রাজনীতিতে ফিরলে এই সরকারের জনপ্রিয়তা বিপর্যস্ত হতে পারে বলে মন্তব্য করেন তিনি।
এ সময় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দুর্নীতিবিরোধী অভিযানেরও প্রশংসা করেন ইউনূস। কিন্তু গ্রামীণ ব্যাংকের গ্রাহকরা ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করে সরকার ভুল করেছে বলে মন্তব্য করেন তিনি।
তারবার্তায় বলা হয়, "সরকার কয়েকটি ভুল করেছে বলে ইউনূস মনে করেন- যেমন ব্যাপকভাবে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ যাতে গ্রামীণ ব্যাংকের অনেক গ্রাহক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন।"
এ সময় রাজনৈতিক দল গঠনের প্রস্তুতির কথা ব্যক্ত করে গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা বলেন, সরকার রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিলেই তিনি আনুষ্ঠানিকভাবে নতুন দল খুলবেন।
তত্ত্বাবধায়ক সরকার আমলে মার্কিন কর্মকর্তাদের সঙ্গে এক বৈঠকে এই মত প্রকাশের পাশাপাশি তিনি নিজের রাজনৈতিক দল গঠনের প্রস্তুতির কথাও জানিয়েছিলেন।
সম্প্রতি উইকিলিকসের ফাঁস করা মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক গোপন তারবার্তা থেকে এ কথা জানা গেছে।
কৌতুক করে তিনি বলেছিলেন, "তাদেরকে (হাসিনা-খালেদা) জাতিসংঘে কাজ করতে পাঠানো যেতে পারে।"
২০০৭ সালের ১৬ এপ্রিল ঢাকায় মার্কিন দূতাবাস থেকে ওয়াশিংটনে পাঠানো ওই বার্তায় বলা হয়, সে বছর ৮ এপ্রিল মিশনের উপ-প্রধান, রাজনৈতিক কর্মকর্তা ও মার্কিন কংগ্রেসের পররাষ্ট্র বিষয়ক কমিটির উপদেষ্টা মনপ্রীত সিংয়ের সঙ্গে এক বৈঠকে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রশংসা করেন নোবেলজয়ী মুহাম্মদ ইউনূস।
মার্কিন কর্মকর্তাদের উদ্দেশে ইউনূস বলেন, "এই সরকারের প্রতি আস্থা রাখুন। এদের এজেন্ডাগুলো চমৎকার।"
তিনি বলেন, এ সরকারের ব্যাপক জনসমর্থন আছে এবং দেশে রাজনৈতিক সংস্কার করতে যে সময় লাগবে জনগণ সে পর্যন্ত অপেক্ষা করবে।
দূতাবাসের তৎকালীন উপ-প্রধান গীতা পাসির পাঠানো ওই বার্তায় বলা হয়, ইউনূস বলেন, সংস্কারে সফলতা পেতে হলে 'দুই ভদ্রমহিলা' সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া ও শেখ হাসিনাকে রাজনীতি থেকে সরিয়ে দিতে হবে।
দুই মহিলা রাজনীতিতে ফিরলে এই সরকারের জনপ্রিয়তা বিপর্যস্ত হতে পারে বলে মন্তব্য করেন তিনি।
এ সময় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দুর্নীতিবিরোধী অভিযানেরও প্রশংসা করেন ইউনূস। কিন্তু গ্রামীণ ব্যাংকের গ্রাহকরা ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করে সরকার ভুল করেছে বলে মন্তব্য করেন তিনি।
তারবার্তায় বলা হয়, "সরকার কয়েকটি ভুল করেছে বলে ইউনূস মনে করেন- যেমন ব্যাপকভাবে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ যাতে গ্রামীণ ব্যাংকের অনেক গ্রাহক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন।"
এ সময় রাজনৈতিক দল গঠনের প্রস্তুতির কথা ব্যক্ত করে গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা বলেন, সরকার রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিলেই তিনি আনুষ্ঠানিকভাবে নতুন দল খুলবেন।
0 comments:
Post a Comment