ব্যাটসম্যানদের ব্যর্থতায় চার দিনের প্রস্তুতি ম্যাচে তেমন স্বস্তিতে নেই বাংলাদেশ সবুজ দল। শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে বুধবার তৃতীয় দিনের খেলা শেষে দ্বিতীয় ইনিংসে সবুজ দলের সংগ্রহ ৬ উইকেটে ১৭৪ রান। ৪ উইকেট হাতে নিয়ে তারা এগিয়ে মাত্র ১৭০ রানে।
এর আগে নিজেদের প্রথম ইনিংসে বাংলাদেশ লাল দল করে ২৮৫ রান। সুবাদে মাত্র ৪ রানের লিড পায় দলটি। প্রথম ইনিংসে সবুজ দল করেছিলো ২৮১ রান।
দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাট করতে নেমে সবুজ দলকে ভালো সূচনা এনে দেন অধিনায়ক শাহরিয়ার নাফীস ও সগির হোসেন। কিন্তু দলীয় ৭০ রানে সগিরের (২৬) বিদায়ের পর দারুণভাবে ঘুরে দাঁড়ায় লাল দল।
দলীয় ৮২ রানে নাফীস (৪৬) ও নাঈম ইসলাম (৮) বিদায় নিলে চাপের মধ্যে পড়ে যায় সবুজ দল। ১৩ রান যোগ হওয়ার পর অলক কাপালীও (১১) বিদায় নিলে বিপদ আরো বেড়ে যায় তাদের।
প্রথম ইনিংসে চমৎকার অর্ধশতক করলেও বুধবার মমিনুল হকও (১০) বেশিক্ষণ টিকতে পারেননি। দলীয় ১০৭ রানে পঞ্চম ব্যাটসম্যান হিসেবে বিদায় নেন তিনি।
ষষ্ঠ উইকেটে রকিবুল হাসান ও জুনায়েদ সিদ্দিক ৫৭ রানের জুটি গড়ে দলকে বিপদ থেকে উদ্ধার করার চেষ্টা করছিলেন। কিন্তু প্রথম ইনিংসে মাত্র ১০ রান করা জুনায়েদ (১৬) আবার ব্যর্থ হওয়ায় দিনটা হাসি মুখে শেষ করতে পারেনি সবুজ দল।
দিন শেষে রকিবুল ৪৮ ও ইলিয়াস সানি ৫ রান নিয়ে ব্যাট করছেন। রকিবুলের ১১২ বলের ইনিংসে ৩টি চার।
লাল দলের পক্ষে মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ ৩৬ ও সোহরাওয়ার্দী শুভ ২৯ রানের বিনিময়ে ২টি করে উইকেট নেন।
এর আগে ৭ উইকেটে ২১৫ রান নিয়ে দিন শুরু করা লাল দলকে প্রথম ইনিংসে এগিয়ে রাখার কৃতিত্ব নাসির হোসেনের। আগের দিন শেষে ৪০ রানে অপরাজিত ছিলেন তিনি। তার দৃঢ়তায় বুধবার আরো ৭০ রান যোগ করতে পেরেছে লাল দল। শেষ পর্যন্ত ৯৩ রানে অপরাজিত নাসিরের ১৪৪ বলের দারুণ ইনিংসটা সাজানো ৯টি চার ও ২টি ছক্কায়।
রাজ্জাককে সঙ্গে নিয়ে আগের দিন শেষ বিকেলে ৩১ রানের জুটি গড়ে বড় কিছুর ইঙ্গিত দিয়েছিলেন নাসির। বুধবার সকালে এই জুটিতে ওঠে আরো ২৬ রান। দলীয় ২৪১ রানে বিদায় নেন রাজ্জাক (১৫)।
শেষ দুই ব্যাটসম্যান শফিউল ইসলাম (৬) ও নাজমুল হোসেনকে (০) সঙ্গে নিয়ে আরো ৪৪ রান যোগ করেন নাসির। শেষ পর্যন্ত সঙ্গীর অভাবে শতক না পেলেও দলকে ছোট কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ লিড এনে দেন তিনি।
এর আগে নিজেদের প্রথম ইনিংসে বাংলাদেশ লাল দল করে ২৮৫ রান। সুবাদে মাত্র ৪ রানের লিড পায় দলটি। প্রথম ইনিংসে সবুজ দল করেছিলো ২৮১ রান।
দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাট করতে নেমে সবুজ দলকে ভালো সূচনা এনে দেন অধিনায়ক শাহরিয়ার নাফীস ও সগির হোসেন। কিন্তু দলীয় ৭০ রানে সগিরের (২৬) বিদায়ের পর দারুণভাবে ঘুরে দাঁড়ায় লাল দল।
দলীয় ৮২ রানে নাফীস (৪৬) ও নাঈম ইসলাম (৮) বিদায় নিলে চাপের মধ্যে পড়ে যায় সবুজ দল। ১৩ রান যোগ হওয়ার পর অলক কাপালীও (১১) বিদায় নিলে বিপদ আরো বেড়ে যায় তাদের।
প্রথম ইনিংসে চমৎকার অর্ধশতক করলেও বুধবার মমিনুল হকও (১০) বেশিক্ষণ টিকতে পারেননি। দলীয় ১০৭ রানে পঞ্চম ব্যাটসম্যান হিসেবে বিদায় নেন তিনি।
ষষ্ঠ উইকেটে রকিবুল হাসান ও জুনায়েদ সিদ্দিক ৫৭ রানের জুটি গড়ে দলকে বিপদ থেকে উদ্ধার করার চেষ্টা করছিলেন। কিন্তু প্রথম ইনিংসে মাত্র ১০ রান করা জুনায়েদ (১৬) আবার ব্যর্থ হওয়ায় দিনটা হাসি মুখে শেষ করতে পারেনি সবুজ দল।
দিন শেষে রকিবুল ৪৮ ও ইলিয়াস সানি ৫ রান নিয়ে ব্যাট করছেন। রকিবুলের ১১২ বলের ইনিংসে ৩টি চার।
লাল দলের পক্ষে মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ ৩৬ ও সোহরাওয়ার্দী শুভ ২৯ রানের বিনিময়ে ২টি করে উইকেট নেন।
এর আগে ৭ উইকেটে ২১৫ রান নিয়ে দিন শুরু করা লাল দলকে প্রথম ইনিংসে এগিয়ে রাখার কৃতিত্ব নাসির হোসেনের। আগের দিন শেষে ৪০ রানে অপরাজিত ছিলেন তিনি। তার দৃঢ়তায় বুধবার আরো ৭০ রান যোগ করতে পেরেছে লাল দল। শেষ পর্যন্ত ৯৩ রানে অপরাজিত নাসিরের ১৪৪ বলের দারুণ ইনিংসটা সাজানো ৯টি চার ও ২টি ছক্কায়।
রাজ্জাককে সঙ্গে নিয়ে আগের দিন শেষ বিকেলে ৩১ রানের জুটি গড়ে বড় কিছুর ইঙ্গিত দিয়েছিলেন নাসির। বুধবার সকালে এই জুটিতে ওঠে আরো ২৬ রান। দলীয় ২৪১ রানে বিদায় নেন রাজ্জাক (১৫)।
শেষ দুই ব্যাটসম্যান শফিউল ইসলাম (৬) ও নাজমুল হোসেনকে (০) সঙ্গে নিয়ে আরো ৪৪ রান যোগ করেন নাসির। শেষ পর্যন্ত সঙ্গীর অভাবে শতক না পেলেও দলকে ছোট কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ লিড এনে দেন তিনি।
0 comments:
Post a Comment