চার দিনের প্রস্তুতি ম্যাচে অর্ধশতক করা ইমরুল কায়েস মনে করেন বড় ইনিংস খেলার আত্মবিশ্বাস ফিরে পেয়েছেন তিনি।
শের-ই-বাংলা স্টেডিয়ামে প্রস্তুতি ম্যাচের দ্বিতীয় দিন বাংলাদেশ সবুজ দলের বিপক্ষে ৮৫ রানের দারুণ এক ইনিংস খেলেন তিনি। দিন শেষে তিনি বলেন, "নিজের ব্যাটিং নিয়ে আমি দারুণ খুশি। বড় ইনিংস খেলতে পেরে আমার আত্মবিশ্বাসও অনেক বেড়ে গেছে। আশা করি আগামীতে আরো ভালো খেলতে পারবো।"
"বেশ কিছু দিন ধরেই নিজের খেলাটা খেলতে পারছিলাম না। ভালোভাবে শুরু করলেও ইনিংস গড়ে তুলতে পারছিলাম না কিছুতেই। তবে আজ (মঙ্গলবার) ব্যাট করতে নেমে ঠিক করি রানের জন্য নয়, নিজের স্বাভাবিক খেলা খেলবো। প্রতিটি বল দেখে খেলারও সিদ্ধান্ত নিয়েছি। পাশাপাশি ইতিবাচক ছিলাম বলে রানও পেয়েছি," যোগ করেন তিনি।
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে বড় রান না পাওয়ায় কঠিন সময় পার করতে হয়েছে ইমরুলকে। তাই বলে আত্মপ্রসাদে ভুগছেন না মোটেই। তিনি বলেন, "শুধু আমি নই, অনেক বড় বড় ক্রিকেটারও বলেন ক্রিকেট খেলে সুখী হওয়া যায় না। সব ক্রিকেটারেরই বাজে সময় যায়।"
কঠিন সময় উত্তরণে দলের খেলোয়াড় ও কোচিং সদস্যদের সহায়তা পেয়েছেন বলে জানান ইমরুল। তিনি বলেন, "দলের সবাই আমাকে সহায়তা করেছেন। কোচিং দলের সদস্যরাও সব সময় সাহায্য করেন।"
রান পাওয়ার জন্য নিজের ব্যাটিং কৌশলে পরিবর্তন এনেছেন বলে জানান ইমরুল। তিনি বলেন, "আগে এক ধরনের কৌশলে ব্যাট করতাম। পরে অন্য এক কৌশলে ব্যাট করতে শুরু করি। এখন আবার পুরনো কৌশলে ফিরে গেছি। দেখলাম এভাবে ব্যাট করাই আমার জন্য সহজ।"
ঠিক কি ধরনের পরিবর্তন এনেছেন জানতে চাইলে তিনি বলেন, "আমার স্ট্যান্সে (ব্যাটিংয়ের সময় দাঁড়ানোর ভঙ্গি) পরিবর্তন এসেছে। আগে ছোট স্ট্যান্স নিয়ে খেলতাম, মাঝখানে বড় স্ট্যান্স নিয়ে খেলেছি। আজও খেলার শুরুতে বড় স্ট্যান্স নিয়ে খেলছিলাম। পরে এক সময় মনে হল ছোট স্ট্যান্স নিয়ে খেলি। কারণ ওভাবে ব্যাট করতে বেশি স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করি। সেটাই কাজে লেগে গেছে।"
নিজের আউট সম্পর্কে ইমরুল বলেন, "আজকের আউটকে আউট বলবো না। তবে হ্যাঁ, আম্পায়ার আউট দিয়েছেন। তাই আমার এ নিয়ে কিছু বলার নেই।"
২১৫ রান তুলতেই ৭ উইকেট নেই। কেন এমন হল সে প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, "শুরুতে দুটো উইকেট হারানো এবং আম্পায়ারের দুটি ভুল সিদ্ধান্তের কারণে এমন হয়েছে। তবে সবুজ দলের বোলাররা ভালো বল করেছেন। প্রতিপক্ষ হিসেবে সবুজ দল দুর্বল নয়।"
তিনি বলেন, "আমরা অনেক দিন ধরে বড় দৈর্ঘ্যরে ম্যাচ খেলি না। একদিনের ক্রিকেট খেলে বড় দৈর্ঘ্যরে ম্যাচে মানিয়ে নেয়া বেশ কঠিন। টেস্টে ভালো করতে হলে বড় ইনিংস খেলার অভ্যাস থাকা প্রয়োজন।"
"তামিম ইকবাল, সাকিব আল হাসান জানেন কী করে বড় ইনিংস খেলতে হয়। আগে আমিও খেলেছি। আমাদের প্রস্তুতি ভালো হচ্ছে। আশা করি ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে টেস্টে কোনো সমস্যা হবে না," যোগ করেন তিনি।
শের-ই-বাংলা স্টেডিয়ামে প্রস্তুতি ম্যাচের দ্বিতীয় দিন বাংলাদেশ সবুজ দলের বিপক্ষে ৮৫ রানের দারুণ এক ইনিংস খেলেন তিনি। দিন শেষে তিনি বলেন, "নিজের ব্যাটিং নিয়ে আমি দারুণ খুশি। বড় ইনিংস খেলতে পেরে আমার আত্মবিশ্বাসও অনেক বেড়ে গেছে। আশা করি আগামীতে আরো ভালো খেলতে পারবো।"
"বেশ কিছু দিন ধরেই নিজের খেলাটা খেলতে পারছিলাম না। ভালোভাবে শুরু করলেও ইনিংস গড়ে তুলতে পারছিলাম না কিছুতেই। তবে আজ (মঙ্গলবার) ব্যাট করতে নেমে ঠিক করি রানের জন্য নয়, নিজের স্বাভাবিক খেলা খেলবো। প্রতিটি বল দেখে খেলারও সিদ্ধান্ত নিয়েছি। পাশাপাশি ইতিবাচক ছিলাম বলে রানও পেয়েছি," যোগ করেন তিনি।
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে বড় রান না পাওয়ায় কঠিন সময় পার করতে হয়েছে ইমরুলকে। তাই বলে আত্মপ্রসাদে ভুগছেন না মোটেই। তিনি বলেন, "শুধু আমি নই, অনেক বড় বড় ক্রিকেটারও বলেন ক্রিকেট খেলে সুখী হওয়া যায় না। সব ক্রিকেটারেরই বাজে সময় যায়।"
কঠিন সময় উত্তরণে দলের খেলোয়াড় ও কোচিং সদস্যদের সহায়তা পেয়েছেন বলে জানান ইমরুল। তিনি বলেন, "দলের সবাই আমাকে সহায়তা করেছেন। কোচিং দলের সদস্যরাও সব সময় সাহায্য করেন।"
রান পাওয়ার জন্য নিজের ব্যাটিং কৌশলে পরিবর্তন এনেছেন বলে জানান ইমরুল। তিনি বলেন, "আগে এক ধরনের কৌশলে ব্যাট করতাম। পরে অন্য এক কৌশলে ব্যাট করতে শুরু করি। এখন আবার পুরনো কৌশলে ফিরে গেছি। দেখলাম এভাবে ব্যাট করাই আমার জন্য সহজ।"
ঠিক কি ধরনের পরিবর্তন এনেছেন জানতে চাইলে তিনি বলেন, "আমার স্ট্যান্সে (ব্যাটিংয়ের সময় দাঁড়ানোর ভঙ্গি) পরিবর্তন এসেছে। আগে ছোট স্ট্যান্স নিয়ে খেলতাম, মাঝখানে বড় স্ট্যান্স নিয়ে খেলেছি। আজও খেলার শুরুতে বড় স্ট্যান্স নিয়ে খেলছিলাম। পরে এক সময় মনে হল ছোট স্ট্যান্স নিয়ে খেলি। কারণ ওভাবে ব্যাট করতে বেশি স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করি। সেটাই কাজে লেগে গেছে।"
নিজের আউট সম্পর্কে ইমরুল বলেন, "আজকের আউটকে আউট বলবো না। তবে হ্যাঁ, আম্পায়ার আউট দিয়েছেন। তাই আমার এ নিয়ে কিছু বলার নেই।"
২১৫ রান তুলতেই ৭ উইকেট নেই। কেন এমন হল সে প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, "শুরুতে দুটো উইকেট হারানো এবং আম্পায়ারের দুটি ভুল সিদ্ধান্তের কারণে এমন হয়েছে। তবে সবুজ দলের বোলাররা ভালো বল করেছেন। প্রতিপক্ষ হিসেবে সবুজ দল দুর্বল নয়।"
তিনি বলেন, "আমরা অনেক দিন ধরে বড় দৈর্ঘ্যরে ম্যাচ খেলি না। একদিনের ক্রিকেট খেলে বড় দৈর্ঘ্যরে ম্যাচে মানিয়ে নেয়া বেশ কঠিন। টেস্টে ভালো করতে হলে বড় ইনিংস খেলার অভ্যাস থাকা প্রয়োজন।"
"তামিম ইকবাল, সাকিব আল হাসান জানেন কী করে বড় ইনিংস খেলতে হয়। আগে আমিও খেলেছি। আমাদের প্রস্তুতি ভালো হচ্ছে। আশা করি ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে টেস্টে কোনো সমস্যা হবে না," যোগ করেন তিনি।
0 comments:
Post a Comment