নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন 'সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে' শেষ হওয়ায় স্থানীয় জনগণ, আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী ও গণমাধ্যমকে ধন্যবাদ জানিয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ টি এম শামসুল হুদা বলেছেন, নির্দেশনা অনুযায়ী নির্বাচনী এলাকায় সেনা মোতয়েন না করায় সরকারের সঙ্গে কমিশনের 'বোঝাপড়া' হবে।
রোববার এ নির্বাচনের ভোটগ্রহণের পর সন্ধ্যায় নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ে তিনি সাংবাদিকদের বলেন, "সেনাবাহিনী কেন দেওয়া হয়নি তা এখনো আমরা জানি না। তবে নির্বাচন শেষে আমরা এ বিষয়ে সরকারের সঙ্গে বোঝাপড়া করবো।"
নির্বাচনের প্রার্থী ও স্থানীয় জনগণের দাবির মুখে নির্বাচন কমিশন শুক্রবার সকাল থেকে নির্বাচনী এলাকায় চার কোম্পানি সেনা মোতায়েনের নির্দেশনা দিলেও তা না হওয়ায় নারায়ণগঞ্জে হতাশা ছড়িয়ে পড়ে। ওইদিন দিনভর অনিশ্চয়তার পর রাতে সিইসি সাংবাদিকদের বলেন, নারায়ণগঞ্জে সেনা মোতায়েন হচ্ছে না।
হতাশা প্রকাশ করে তিনি বলেন, "সাংবিধানিকভাবে তারা দিতে বাধ্য।....তাদের উচিত ছিলো, আমাদের সঙ্গে কথা বলা।"
সেনা মোতায়েন না হলেও নির্বাচনের দিকে এগিয়ে যাওয়ার কথা জানিয়ে শামসুল হুদা সেদিন বলেন, এই পরিস্থিতিতে কমিশনের কাছে দুটি বিকল্প আছে- একটি হলো নির্বাচন স্থগিত করা, অন্যটি ঘাটতি পূরণ করে নির্বাচনকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া।
সেই প্রসঙ্গ টেনে রোববার ভোটের পর সিইসি বলেন, "এখন প্রমাণ হয়েছে যে, আমাদের শুক্রবারের সিদ্ধান্ত সঠিক ছিল।"
রোববার নির্ধারিত সময় সকাল ৮টায় নারায়ণগঞ্জ নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শুরু হয়। শান্তিপূর্ণভাবেই বিকাল ৪টায় শেষ হয় ভোটগ্রহণ। কোথাও বড় ধরনের কোনো বিশৃঙ্খলার খবর পাওয়া যায়নি। কোনো কেন্দ্রের ভোট বাতিল করা হয়নি বলেও জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন।
রোববার এ নির্বাচনের ভোটগ্রহণের পর সন্ধ্যায় নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ে তিনি সাংবাদিকদের বলেন, "সেনাবাহিনী কেন দেওয়া হয়নি তা এখনো আমরা জানি না। তবে নির্বাচন শেষে আমরা এ বিষয়ে সরকারের সঙ্গে বোঝাপড়া করবো।"
নির্বাচনের প্রার্থী ও স্থানীয় জনগণের দাবির মুখে নির্বাচন কমিশন শুক্রবার সকাল থেকে নির্বাচনী এলাকায় চার কোম্পানি সেনা মোতায়েনের নির্দেশনা দিলেও তা না হওয়ায় নারায়ণগঞ্জে হতাশা ছড়িয়ে পড়ে। ওইদিন দিনভর অনিশ্চয়তার পর রাতে সিইসি সাংবাদিকদের বলেন, নারায়ণগঞ্জে সেনা মোতায়েন হচ্ছে না।
হতাশা প্রকাশ করে তিনি বলেন, "সাংবিধানিকভাবে তারা দিতে বাধ্য।....তাদের উচিত ছিলো, আমাদের সঙ্গে কথা বলা।"
সেনা মোতায়েন না হলেও নির্বাচনের দিকে এগিয়ে যাওয়ার কথা জানিয়ে শামসুল হুদা সেদিন বলেন, এই পরিস্থিতিতে কমিশনের কাছে দুটি বিকল্প আছে- একটি হলো নির্বাচন স্থগিত করা, অন্যটি ঘাটতি পূরণ করে নির্বাচনকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া।
সেই প্রসঙ্গ টেনে রোববার ভোটের পর সিইসি বলেন, "এখন প্রমাণ হয়েছে যে, আমাদের শুক্রবারের সিদ্ধান্ত সঠিক ছিল।"
রোববার নির্ধারিত সময় সকাল ৮টায় নারায়ণগঞ্জ নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শুরু হয়। শান্তিপূর্ণভাবেই বিকাল ৪টায় শেষ হয় ভোটগ্রহণ। কোথাও বড় ধরনের কোনো বিশৃঙ্খলার খবর পাওয়া যায়নি। কোনো কেন্দ্রের ভোট বাতিল করা হয়নি বলেও জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন।
0 comments:
Post a Comment