১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় আগামী ২৫ অক্টোবর অভিযোগ গঠনের দিন ঠিক করেছে আদালত। এ মামলায় মতিউর রহমান নিজামী, লুৎফুজ্জামান বাবরসহ ৫২ জন আসামি।
চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ এস এম মুজিবুর রহমান সোমবার অভিযোগ গঠনের এ দিন ঠিক করেন।
এ ঘটনায় অস্ত্র ও চোরাচালান আইনে আলাদা দুটি মামলা হয়েছে। দুই মামলায়ই অভিযোগ গঠনের শুনানি এক সঙ্গে হবে।
দুটি মামলায় নিজামী ও বাবর এবং এনএসআইর সাবেক দুই প্রধানসহ নতুন ১১ জনের নাম আসামির তালিকায় যোগ করে গত জুন মাসে সম্পূরক অভিযোগপত্র দেয় সিআইডি।
ফলে অস্ত্র আইনের মামলায় আসামির সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৫০ জনে। আর চোরাচালান মামলার আসামি ৫২ জন।
এর আগে জমা দেওয়া অভিযোগপত্রে অস্ত্র মামলায় ৪৩ এবং চোরাচালান মামলায় ৪৫ জনকে আসামি করা হয়েছিলো। তাদের মধ্যে চার জন মারা গেলে তাদের নাম অভিযোগপত্র থেকে বাদ দেওয়া হয়।
নতুন ১১ আসামি
দুই মামলার সম্পূরক অভিযোগপত্রের নতুন আসামিরা হলেন- এনএসআইর তৎকালীন ফিল্ড অফিসার আকবর হোসেন খান, সাবেক পরিচালক উইং কমান্ডার (অব.) শাহাবুদ্দিন আহমেদ, সাবেক প্রধান ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আবদুর রহিম, সাবেক প্রধান মেজর জেনারেল (অব.) রেজ্জাকুল হায়দার চৌধুরী, সাবেক উপ-পরিচালক মেজর (অব.) লিয়াকত হোসেন, সিইউএফএলের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহসিন উদ্দিন তালুকদার, সাবেক জিএম (প্রশাসন) কে এম এনামুল হক, সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী ও বিএনপি নেতা লুৎফুজ্জামান বাবর, জামায়াতে ইসলামীর আমীর ও সাবেক শিল্পমন্ত্রী মাওলানা মতিউর রহমান নিজামী, সাবেক ভারপ্রাপ্ত শিল্প সচিব নুরুল আমিন ও উলফা নেতা পরেশ বড়–য়া।
এর মধ্যে নুরুল আমিন ও পরেশ বড়–য়াকে পলাতক দেখানো হয়েছে। বাকিরা কারাগারে রয়েছেন।
২০০৪ সালের ১ এপ্রিল গভীর রাতে সিইউএফএল জেটিঘাটে ১০ ট্রাক অস্ত্র ও গোলাবারুদ আটক করা হয়। ওই ঘটনায় কর্ণফুলী থানা পুলিশ বাদী হয়ে অস্ত্র ও চোরাচালান আইনে দুটি মামলা করে। তদন্তের পর তৎকালীন তদন্ত কর্মকর্তা একটি অভিযোগপত্র আদালতে জমা দেন।
পরে সেনা সমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময়ে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবীর আবেদনে ২০০৮ সালের ১২ ফেব্র"য়ারি চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ এ এন এম বশিরুল্ল¬াহ অধিকতর তদন্তের আদেশ দেন। পুলিশ কর্তৃপক্ষ এই তদন্তের দায়িত্ব দেয় সিআইডির এএসপি ইসমাইল হোসেনকে।
২০০৯ সালের ১৮ জানুয়ারি রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবীর আরেক আবেদনে আদালত ৭টি পর্যবেক্ষণের ভিত্তিতে অধিকতর তদন্তের আইও পরিবর্তনের আদেশ দেয়।
মনিরুজ্জামান আইও হিসেবে দায়িত্ব নিয়ে ২০০৯ সালের ১৩ মে অধিকতর তদন্তের জন্য সময় বৃদ্ধির আবেদন করেন। অধিকতর তদন্তের জন্য ১৩ বার সময় বাড়ানোর পর সম্পূরক অভিযোগপত্র জমা দেন তিনি।
চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ এস এম মুজিবুর রহমান সোমবার অভিযোগ গঠনের এ দিন ঠিক করেন।
এ ঘটনায় অস্ত্র ও চোরাচালান আইনে আলাদা দুটি মামলা হয়েছে। দুই মামলায়ই অভিযোগ গঠনের শুনানি এক সঙ্গে হবে।
দুটি মামলায় নিজামী ও বাবর এবং এনএসআইর সাবেক দুই প্রধানসহ নতুন ১১ জনের নাম আসামির তালিকায় যোগ করে গত জুন মাসে সম্পূরক অভিযোগপত্র দেয় সিআইডি।
ফলে অস্ত্র আইনের মামলায় আসামির সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৫০ জনে। আর চোরাচালান মামলার আসামি ৫২ জন।
এর আগে জমা দেওয়া অভিযোগপত্রে অস্ত্র মামলায় ৪৩ এবং চোরাচালান মামলায় ৪৫ জনকে আসামি করা হয়েছিলো। তাদের মধ্যে চার জন মারা গেলে তাদের নাম অভিযোগপত্র থেকে বাদ দেওয়া হয়।
নতুন ১১ আসামি
দুই মামলার সম্পূরক অভিযোগপত্রের নতুন আসামিরা হলেন- এনএসআইর তৎকালীন ফিল্ড অফিসার আকবর হোসেন খান, সাবেক পরিচালক উইং কমান্ডার (অব.) শাহাবুদ্দিন আহমেদ, সাবেক প্রধান ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আবদুর রহিম, সাবেক প্রধান মেজর জেনারেল (অব.) রেজ্জাকুল হায়দার চৌধুরী, সাবেক উপ-পরিচালক মেজর (অব.) লিয়াকত হোসেন, সিইউএফএলের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহসিন উদ্দিন তালুকদার, সাবেক জিএম (প্রশাসন) কে এম এনামুল হক, সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী ও বিএনপি নেতা লুৎফুজ্জামান বাবর, জামায়াতে ইসলামীর আমীর ও সাবেক শিল্পমন্ত্রী মাওলানা মতিউর রহমান নিজামী, সাবেক ভারপ্রাপ্ত শিল্প সচিব নুরুল আমিন ও উলফা নেতা পরেশ বড়–য়া।
এর মধ্যে নুরুল আমিন ও পরেশ বড়–য়াকে পলাতক দেখানো হয়েছে। বাকিরা কারাগারে রয়েছেন।
২০০৪ সালের ১ এপ্রিল গভীর রাতে সিইউএফএল জেটিঘাটে ১০ ট্রাক অস্ত্র ও গোলাবারুদ আটক করা হয়। ওই ঘটনায় কর্ণফুলী থানা পুলিশ বাদী হয়ে অস্ত্র ও চোরাচালান আইনে দুটি মামলা করে। তদন্তের পর তৎকালীন তদন্ত কর্মকর্তা একটি অভিযোগপত্র আদালতে জমা দেন।
পরে সেনা সমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময়ে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবীর আবেদনে ২০০৮ সালের ১২ ফেব্র"য়ারি চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ এ এন এম বশিরুল্ল¬াহ অধিকতর তদন্তের আদেশ দেন। পুলিশ কর্তৃপক্ষ এই তদন্তের দায়িত্ব দেয় সিআইডির এএসপি ইসমাইল হোসেনকে।
২০০৯ সালের ১৮ জানুয়ারি রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবীর আরেক আবেদনে আদালত ৭টি পর্যবেক্ষণের ভিত্তিতে অধিকতর তদন্তের আইও পরিবর্তনের আদেশ দেয়।
মনিরুজ্জামান আইও হিসেবে দায়িত্ব নিয়ে ২০০৯ সালের ১৩ মে অধিকতর তদন্তের জন্য সময় বৃদ্ধির আবেদন করেন। অধিকতর তদন্তের জন্য ১৩ বার সময় বাড়ানোর পর সম্পূরক অভিযোগপত্র জমা দেন তিনি।
0 comments:
Post a Comment