ক্ষুদ্র ও মাঝারি তৈরি পোশাক রপ্তানিকারকরা এখন জেনারেটরে বিদ্যুৎ উৎপাদন এবং নতুন পণ্য ও বাজার সম্প্রসারণে সরকারের কাছ থেকে বাড়তি আর্থিক সুবিধা পাবে।
রপ্তানি খাতে দ্বিতীয় প্রণোদনা প্যাকেজের আওতায় এই সুবিধা দেওয়া হবে।
রোববার কেন্দ্রীয় ব্যাংকের এক পরিপত্রে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, বস্ত্র খাতের যেসব ক্ষুদ্র ও মাঝারি প্রতিষ্ঠান বিদ্যুতের চাহিদা মেটাতে এক মেগাওয়াটের কম ক্ষমতার জেনারেটর ব্যবহার করে, তারাও এখন থেকে বিদ্যুৎ বিলের ওপর ১০ শতাংশ হারে অনুদান পাবে।
আগে যে সব প্রতিষ্ঠান জেনারেটর ব্যবহার করতো তারা এ সুবিধা পেত না।
এছাড়া এখন থেকে যেসব প্রতিষ্ঠান তাদের মোট রপ্তানির বিপরীতে সরকারের কাছ থেকে ৫ শতাংশ হারে নগদ আর্থিক সুবিধা পাচ্ছে তারাও নতুন বাজার স¤প্রসারণ সহায়তা পাবে।
এতোদিন যারা নগদ সহায়তা পেত, তারা নতুন বাজার সম্প্রসারণে সুবিধা পেত না।
এক্ষেত্রে তিন ধরনের সুবিধা যোগ করলে প্রতিষ্ঠানগুলোর ১২ শতাংশ সুবিধা (রপ্তানি ভর্তুকি বা নগদ আর্থিক সহায়তা ৫ শতাংশ, ক্ষুদ্র ও মাঝারি বস্ত্র শিল্প প্রতিষ্ঠানের জন্য দেওয়া অতিরিক্ত সুবিধা ৫ শতাংশ এবং নতুন বাজার স¤প্রসারণ সহায়তা ২ শতাংশ) পাওয়ার কথা।
তবে সব মিলিয়ে নগদ সহায়তা ও আর্থিক প্রণোদনার পরিমাণ কোনো অবস্থাতেই ১০ শতাংশের বেশি হবে না।
রোববার এ দুটি সুবিধা সংক্রান্ত একটি পরিপত্র জারি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। 'রপ্তানি খাতে দ্বিতীয় প্রণোদনা প্যাকেজের আওতায় নতুন বাজার সম্প্রসারণে সহায়তা এবং বিদ্যুৎ বিলের উপর আর্থিক সুবিধা প্রদান'- শীর্ষক ঐ পরিপত্রটি সব ব্যাংককে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে।
দ্বিতীয় প্রণোদনা প্যাকেজের আওতায় গত বছরের ৯ নভেম্বর এক পরিপত্রে কেন্দ্রীয় ব্যাংক জানায়, যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের দেশগুলো ছাড়া অন্য যে কোনো দেশে তৈরি পোশাক রপ্তানির বিপরীতে ২০০৯-১০ অর্থবছরে ৫ শতাংশ, ২০১০-১১ অর্থবছরে ৪ শতাংশ এবং চলতি ২০১১-১২ অর্থবছরের জন্য ২ শতাংশ হারে বাজার সম্প্রসারণে সহায়তা দেওয়া হবে।
বিশ্ব অর্থনৈতিক মন্দা মোকাবিলার জন্য করণীয় ঠিক করতে ২০০৯ সালে একটি টাস্কফোর্স গঠন করেছিল সরকার। টাস্কফোর্সের সুপারিশে একটি প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা করে সরকার। পরবর্তীতে আরেকটি প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা করা হয়।
গত ২০১০-১১ অর্থবছরে আগের বছরের চেয়ে রপ্তানি আয় বাড়ে ৪১ দশমিক ৪৭ শতাংশ।
চলতি ২০১১-১২ অর্থবছরের প্রথম দুই মাসে (জুলাই-আগস্ট) রপ্তানি খাতে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৩০ শতাংশের বেশি।
রপ্তানি খাতে দ্বিতীয় প্রণোদনা প্যাকেজের আওতায় এই সুবিধা দেওয়া হবে।
রোববার কেন্দ্রীয় ব্যাংকের এক পরিপত্রে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, বস্ত্র খাতের যেসব ক্ষুদ্র ও মাঝারি প্রতিষ্ঠান বিদ্যুতের চাহিদা মেটাতে এক মেগাওয়াটের কম ক্ষমতার জেনারেটর ব্যবহার করে, তারাও এখন থেকে বিদ্যুৎ বিলের ওপর ১০ শতাংশ হারে অনুদান পাবে।
আগে যে সব প্রতিষ্ঠান জেনারেটর ব্যবহার করতো তারা এ সুবিধা পেত না।
এছাড়া এখন থেকে যেসব প্রতিষ্ঠান তাদের মোট রপ্তানির বিপরীতে সরকারের কাছ থেকে ৫ শতাংশ হারে নগদ আর্থিক সুবিধা পাচ্ছে তারাও নতুন বাজার স¤প্রসারণ সহায়তা পাবে।
এতোদিন যারা নগদ সহায়তা পেত, তারা নতুন বাজার সম্প্রসারণে সুবিধা পেত না।
এক্ষেত্রে তিন ধরনের সুবিধা যোগ করলে প্রতিষ্ঠানগুলোর ১২ শতাংশ সুবিধা (রপ্তানি ভর্তুকি বা নগদ আর্থিক সহায়তা ৫ শতাংশ, ক্ষুদ্র ও মাঝারি বস্ত্র শিল্প প্রতিষ্ঠানের জন্য দেওয়া অতিরিক্ত সুবিধা ৫ শতাংশ এবং নতুন বাজার স¤প্রসারণ সহায়তা ২ শতাংশ) পাওয়ার কথা।
তবে সব মিলিয়ে নগদ সহায়তা ও আর্থিক প্রণোদনার পরিমাণ কোনো অবস্থাতেই ১০ শতাংশের বেশি হবে না।
রোববার এ দুটি সুবিধা সংক্রান্ত একটি পরিপত্র জারি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। 'রপ্তানি খাতে দ্বিতীয় প্রণোদনা প্যাকেজের আওতায় নতুন বাজার সম্প্রসারণে সহায়তা এবং বিদ্যুৎ বিলের উপর আর্থিক সুবিধা প্রদান'- শীর্ষক ঐ পরিপত্রটি সব ব্যাংককে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে।
দ্বিতীয় প্রণোদনা প্যাকেজের আওতায় গত বছরের ৯ নভেম্বর এক পরিপত্রে কেন্দ্রীয় ব্যাংক জানায়, যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের দেশগুলো ছাড়া অন্য যে কোনো দেশে তৈরি পোশাক রপ্তানির বিপরীতে ২০০৯-১০ অর্থবছরে ৫ শতাংশ, ২০১০-১১ অর্থবছরে ৪ শতাংশ এবং চলতি ২০১১-১২ অর্থবছরের জন্য ২ শতাংশ হারে বাজার সম্প্রসারণে সহায়তা দেওয়া হবে।
বিশ্ব অর্থনৈতিক মন্দা মোকাবিলার জন্য করণীয় ঠিক করতে ২০০৯ সালে একটি টাস্কফোর্স গঠন করেছিল সরকার। টাস্কফোর্সের সুপারিশে একটি প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা করে সরকার। পরবর্তীতে আরেকটি প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা করা হয়।
গত ২০১০-১১ অর্থবছরে আগের বছরের চেয়ে রপ্তানি আয় বাড়ে ৪১ দশমিক ৪৭ শতাংশ।
চলতি ২০১১-১২ অর্থবছরের প্রথম দুই মাসে (জুলাই-আগস্ট) রপ্তানি খাতে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৩০ শতাংশের বেশি।
0 comments:
Post a Comment