পুঁজিবাজারে অব্যাহত দরপতনের পর সংশ্লিষ্টদের দাবির মধ্যে ব্যাংকগুলোর একক ঋণসীমা সমন্বয়ের সময়সীমা ২০১২ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে।
তারল্য বাড়াতে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের এ সিদ্ধান্ত বাজারে ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে বলে সংশ্লিষ্টরা বলে আসছিলেন।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক এস কে সুর চৌধুরী সোমবার দুপুরে সাংবাদিকদের ব্যাংকের একক ঋণসীমা সমন্বয়ের (সিঙ্গেল পার্টি এক্সপোজার) সময়সীমা বাড়ানোর তথ্য জানিয়েছেন।
গত অগাস্ট মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ ১৫ শতাংশ ঋণ সমন্বয়ের সময়সীমা বেঁধে দিয়েছিল কেন্দ্রীয় ব্যাংক। কিন্তু পুঁজিবাজারে তারল্য সংকট দেখা দেওয়ায় গত ২৬ মে এ সময়সীমা চার মাস বাড়িয়ে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত করা হয়।
বাংলাদেশ মার্চেন্ট ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশন এ সময়সীমা ২০১৪ পর্যন্ত বাড়ানোর দাবি জানিয়ে আসছিলো।
অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মোহাম্মদ এ হাফিজ রোববার বিডিনিউজ টায়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, তারল্য সঙ্কটের কারণে মার্চেন্ট ব্যাংকগুলো বিনিয়োগকারীদের ১ অনুপাত দশমিক ৫০ (এক টাকার বিপরীতে ৫০ পয়সা) হারের বেশি ঋণ দিতে পারছে না। তারল্য সঙ্কট কেটে গেলে ঋণ প্রবাহও বেড়ে যাবে।
তারল্য বাড়াতে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের এ সিদ্ধান্ত বাজারে ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে বলে সংশ্লিষ্টরা বলে আসছিলেন।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক এস কে সুর চৌধুরী সোমবার দুপুরে সাংবাদিকদের ব্যাংকের একক ঋণসীমা সমন্বয়ের (সিঙ্গেল পার্টি এক্সপোজার) সময়সীমা বাড়ানোর তথ্য জানিয়েছেন।
গত অগাস্ট মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ ১৫ শতাংশ ঋণ সমন্বয়ের সময়সীমা বেঁধে দিয়েছিল কেন্দ্রীয় ব্যাংক। কিন্তু পুঁজিবাজারে তারল্য সংকট দেখা দেওয়ায় গত ২৬ মে এ সময়সীমা চার মাস বাড়িয়ে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত করা হয়।
বাংলাদেশ মার্চেন্ট ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশন এ সময়সীমা ২০১৪ পর্যন্ত বাড়ানোর দাবি জানিয়ে আসছিলো।
অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মোহাম্মদ এ হাফিজ রোববার বিডিনিউজ টায়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, তারল্য সঙ্কটের কারণে মার্চেন্ট ব্যাংকগুলো বিনিয়োগকারীদের ১ অনুপাত দশমিক ৫০ (এক টাকার বিপরীতে ৫০ পয়সা) হারের বেশি ঋণ দিতে পারছে না। তারল্য সঙ্কট কেটে গেলে ঋণ প্রবাহও বেড়ে যাবে।
0 comments:
Post a Comment